দেরাদুন, 15 জানুয়ারি : গ্রেফতার হলেন যতি নরসিংহানন্দ গিরি ৷ শনিবার গভীর রাতে হরিদ্বারে তাঁর ধর্নাস্থলে পৌঁছায় উত্তরাখণ্ড পুলিশ (Religious leader Yati Narsinghanand arrested) ৷ গত মাসে হরিদ্বার ধর্ম সংসদে বিদ্বেষমূলক মন্তব্য করার অভিযোগে তাঁকে থানায় নিয়ে আসে পুলিশ ৷
17-19 ডিসেম্বর হরিদ্বার ধর্ম সংসদে (Haridwar Dharma Sansad) তিনি মুসলিম সম্প্রদায় এবং মহিলাদের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে এমন কিছু মন্তব্য করেন, যা নিয়ে দেশজুড়ে বিতর্ক তৈরি হয় ৷ হরিদ্বার শহরের এসপি স্বতন্ত্র কুমার নরসিংহানন্দকে থানায় নিয়ে আসার বিষয়টি নিশ্চিত করেন ৷ এরপর শহরের সার্কেল অফিসার জানান, তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে ৷ তাঁর বিরুদ্ধে 2-3টি কেস রয়েছে ৷
-
Haridwar | Religious leader Yati Narsinghanand arrested for Haridwar 'Dharm Sansad' hate speeches
— ANI UP/Uttarakhand (@ANINewsUP) January 15, 2022 " class="align-text-top noRightClick twitterSection" data="
This is the second arrest in the case after Waseem Rizvi pic.twitter.com/2j0wv1Rsxz
">Haridwar | Religious leader Yati Narsinghanand arrested for Haridwar 'Dharm Sansad' hate speeches
— ANI UP/Uttarakhand (@ANINewsUP) January 15, 2022
This is the second arrest in the case after Waseem Rizvi pic.twitter.com/2j0wv1RsxzHaridwar | Religious leader Yati Narsinghanand arrested for Haridwar 'Dharm Sansad' hate speeches
— ANI UP/Uttarakhand (@ANINewsUP) January 15, 2022
This is the second arrest in the case after Waseem Rizvi pic.twitter.com/2j0wv1Rsxz
আরও পড়ুন : Haridwar Dharma Sansad Hate Speech Case : হরিদ্বারের ধর্মীয় সম্মলনে বিদ্বেষমূলক ভাষণের তদন্তে গঠিত হল সিট
হরিদ্বার হেট স্পিচের (Haridwar Hate Speech) ঘটনায় এটা দ্বিতীয় গ্রেফতারি ৷ 13 জানুয়ারি হরিদ্বারের রুরকি থেকে ওয়াসিম রিজ়ভি ওরফে জিতেন্দ্র নারায়ণ ত্যাগীকে (Waseem Rizvi aka Jitendra Narayan Tyagi) প্রথম গ্রেফতার করে পুলিশ ৷
গাজিয়াবাদে দসনা মন্দিরের পুরোহিত যতি নরসিংহানন্দ গিরি (Yati Narasimhanand Giri) ৷ হরিদ্বার ধর্ম সংসদে বিদ্বেষমূলক ও বিতর্কিত মন্তব্যের জন্য 10 জনের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে ৷ 12 জানুয়ারি সুপ্রিম কোর্ট উত্তরাখণ্ড সরকারকে ভর্ৎসনা করে ৷ আদালতের তরফে 10 দিনের মধ্যে উত্তরাখণ্ডের জবাব তলব করা হয় ৷ তারপরেই উত্তরাখণ্ড পুলিশের এই পদক্ষেপ ৷