নয়াদিল্লি, 11 জানুয়ারি : কোভিড সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় এ বার দিল্লিতে বন্ধ হল সব বেসরকারি অফিস ও রেস্তোরাঁ (Private offices restaurants closed in Delhi)৷ নয়া নির্দেশিকায় (revised guidelines by DDMA) দিল্লি বিপর্যয় মোকাবিলা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ব্যতিক্রমী ক্ষেত্র ছাড়া দিল্লির সব বেসরকারি অফিস বন্ধ থাকবে ৷ চলবে ওয়ার্ক ফ্রম হোম ৷ এ ছাড়াও সব রেস্তোরাঁ ও বারও বন্ধ (restaurants bars closed in Delhi) রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ৷ চালু রাখা হয়েছে টেকঅ্যাওয়ের ব্যবস্থা ৷
এতদিন রাজধানীতে 50 শতাংশ কর্মী নিয়ে খোলা ছিল বেসরকারি অফিস ৷ বাকি 50 শতাংশ কর্মীরা ওয়ার্ক ফ্রম হোম করছিলেন ৷ তবে মঙ্গলবার নয়া নির্দেশিকায় ডিডিএমএ জানিয়েছে, দিল্লিতে নিত্য প্রয়োজনীয় ও ব্যতিক্রমী ক্ষেত্র ছাড়া সব বেসরকারি অফিস বন্ধ থাকবে ৷ সেই অফিসের কর্মীরা সবাই ওয়ার্ক ফ্রম হোম করবেন ৷
আরও পড়ুন: Arvind Kejriwal on Delhi Lockdown: দিল্লিতে লকডাউন জারি হবে না, তবে শর্ত একটাই...
সব রেস্তোরাঁ ও বারও সম্পূর্ণ বন্ধ রাখার নির্দেশ জারি করা হয়েছে ৷ রেস্তোরাঁগুলিতে শুধুমাত্র হোম ডেলিভারি ও টেকঅ্যাওয়ের ব্যবস্থা থাকবে ৷ এতদিন সকাল 8টা থেকে রাত 10টা পর্যন্ত রেস্তোরাঁ 50 শতাংশ অতিথি নিয়ে চালু রাখা ছিল ৷ বারগুলিও 50 শতাংশ অতিথি নিয়ে খোলা ছিল বেলা 12টা থেকে রাত 10টা পর্যন্ত ৷ তবে এ বার সব বন্ধ করে দেওয়া হল ৷
-
Private offices in Delhi shall be closed, barring the ones in the exempted category; work from home shall be followed: DDMA pic.twitter.com/yPkwDR8t3o
— ANI (@ANI) January 11, 2022 " class="align-text-top noRightClick twitterSection" data="
">Private offices in Delhi shall be closed, barring the ones in the exempted category; work from home shall be followed: DDMA pic.twitter.com/yPkwDR8t3o
— ANI (@ANI) January 11, 2022Private offices in Delhi shall be closed, barring the ones in the exempted category; work from home shall be followed: DDMA pic.twitter.com/yPkwDR8t3o
— ANI (@ANI) January 11, 2022
আরও পড়ুন: Corona Update in India : দেশে সামান্য কমল দৈনিক সংক্রমণ, বাড়ল মৃত্যু
সোমবার দিল্লিতে নতুন করে করোনায় সংক্রমিত (Corona in Delhi) হয়েছেন 19,166 জন ৷ করোনায় মৃত্যু হয়েছে আরও 17 জনের ৷ সংক্রমণের হার বেড়ে হয়েছে 25 শতাংশ ৷ দিল্লির মন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈন আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেছেন, আগামী 2-3 দিন বা এই সপ্তাহের মধ্যে রাজধানীতে সংক্রমণ শীর্ষে পৌঁছতে পারে ৷ তার পর থেকেই কমবে তৃতীয় ঢেউয়ের প্রভাব ৷