ETV Bharat / bharat

Ghatal School: শিক্ষকের দেখা নেই ! স্কুল ছাড়ছে পড়ুয়ারা - Paschim Medinipur school to be closed as no teacher available there

2016 সালে সরকারি অনুমোদন পেয়ে এই বরকতিপুর জুনিয়র হাইস্কুলের পথচলা শুরু । প্রথমদিকে পঞ্চম থেকে অষ্টম শ্রেণির 230 জন পড়ুয়ার উপস্থিতিতে গমগম করত ক্লাসরুম । 4 অতিথি শিক্ষক দিয়েই চলতো পঠনপাঠন । বর্তমানে সেই সংখ্যাটাই কমে দাঁড়িয়েছে মোটে একজনে (Teacher crisis in Paschim Medinipur School)।

Ghatal School News
Ghatal School News
author img

By

Published : Jul 20, 2022, 8:58 PM IST

ঘাটাল, 20 জুলাই: দোতলা স্কুলবাড়ি । আলো, পাখা,পানীয় জল, শৌচাগার থেকে সমস্ত পরিকাঠামোই বর্তমান । রয়েছে নিয়মিত মিড-ডে মিলের ব্যবস্থা । এর জন্য রাঁধুনি-সহ 3 জোগাড়েও রয়েছেন । শুধু নেই কোনও স্থায়ী শিক্ষক । শিক্ষকের অভাবে দিন দিন কমছে পড়ুয়ার সংখ্যা । এমনই বেহাল দশা ঘাটালের বরকতিপুর জুনিয়র হাইস্কুলের (Paschim Medinipur School is suffering from teacher crisis)।

2016 সালে সরকারি অনুমোদন পেয়ে এই স্কুলের পথচলা শুরু । প্রথমদিকে পঞ্চম থেকে অষ্টম শ্রেণির 230 জন পড়ুয়ার উপস্থিতিতে গমগম করত ক্লাসরুম । 4 অতিথি শিক্ষক দিয়েই চলতো পঠনপাঠন । বর্তমানে সেই সংখ্যাটাই কমে দাঁড়িয়েছে মোটে একজনে । ঠিক পাশেই রয়েছে বরকতিপুর আংশিক বুনিয়াদি প্রাথমিক বিদ্যালয় । সেই স্কুলের শিক্ষকও চান, অবিলম্বে এই স্কুলে স্থায়ী শিক্ষক নিয়োগ হোক ।

এহেন পরিস্থিতিতে এলাকারই এক অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক মনোজ ভূঁইয়া শিক্ষকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন । শুধু মনোজবাবু নন, স্কুলের পরিস্থিতি বিবেচনা করে তাঁর স্ত্রী'ও স্কুলে আসেন পড়ুয়াদের ক্লাস নিতে । সূত্রের খবর, শিক্ষা দফতর এখনও এই স্কুলটি শিক্ষা দফতরের পোর্টালের অন্তর্ভুক্ত হয়নি । যার জেরে এই সমস্যার সৃষ্টি । বরকতিপুর জুনিয়র হাইস্কুলে স্থায়ী শিক্ষক নিয়োগ আদৌ হয় কি না, সে প্রশ্নই ঘুরপাক খাচ্ছে সকলের মনে ।

স্কুল ছাড়ছে পড়ুয়ারা

আরও পড়ুন : স্কুলবাড়ি নেই, আট বছর ধরে চাষির বাড়িতেই শিক্ষার আলো পাচ্ছে গ্রামের বাচ্চারা

স্কুলের রাঁধুনি থেকে ছাত্রছাত্রী, সকলেই বলছে শিক্ষক না-থাকায় স্কুলটা বন্ধের মুখে । বর্তমানে পড়ুয়ার সংখ্যা খাতায়-কলমে 66 জন হলেও স্কুলে হাজির হয় মেরেকেটে 25 থেকে 30 জন । শিক্ষকের অভাবে অনেক অভিভাবকই ছেলে-মেয়েদের এই স্কুল থেকে ছাড়িয়ে অন্য স্কুলে নিয়ে চলে গিয়েছেন । প্রত্যেকের দাবি দ্রুত শিক্ষক নিয়োগ হোক । পড়ুয়ারা বলছে, শিক্ষক এলে বন্ধুদেরও এই স্কুলেই ফিরে আসতে বলবে তারা । এখন দেখার বরকতিপুর জুনিয়র হাইস্কুলের পড়ুয়াদের শিক্ষকের জন্য অপেক্ষাপ প্রহর কখন শেষ হয় ।

ঘাটাল, 20 জুলাই: দোতলা স্কুলবাড়ি । আলো, পাখা,পানীয় জল, শৌচাগার থেকে সমস্ত পরিকাঠামোই বর্তমান । রয়েছে নিয়মিত মিড-ডে মিলের ব্যবস্থা । এর জন্য রাঁধুনি-সহ 3 জোগাড়েও রয়েছেন । শুধু নেই কোনও স্থায়ী শিক্ষক । শিক্ষকের অভাবে দিন দিন কমছে পড়ুয়ার সংখ্যা । এমনই বেহাল দশা ঘাটালের বরকতিপুর জুনিয়র হাইস্কুলের (Paschim Medinipur School is suffering from teacher crisis)।

2016 সালে সরকারি অনুমোদন পেয়ে এই স্কুলের পথচলা শুরু । প্রথমদিকে পঞ্চম থেকে অষ্টম শ্রেণির 230 জন পড়ুয়ার উপস্থিতিতে গমগম করত ক্লাসরুম । 4 অতিথি শিক্ষক দিয়েই চলতো পঠনপাঠন । বর্তমানে সেই সংখ্যাটাই কমে দাঁড়িয়েছে মোটে একজনে । ঠিক পাশেই রয়েছে বরকতিপুর আংশিক বুনিয়াদি প্রাথমিক বিদ্যালয় । সেই স্কুলের শিক্ষকও চান, অবিলম্বে এই স্কুলে স্থায়ী শিক্ষক নিয়োগ হোক ।

এহেন পরিস্থিতিতে এলাকারই এক অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক মনোজ ভূঁইয়া শিক্ষকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন । শুধু মনোজবাবু নন, স্কুলের পরিস্থিতি বিবেচনা করে তাঁর স্ত্রী'ও স্কুলে আসেন পড়ুয়াদের ক্লাস নিতে । সূত্রের খবর, শিক্ষা দফতর এখনও এই স্কুলটি শিক্ষা দফতরের পোর্টালের অন্তর্ভুক্ত হয়নি । যার জেরে এই সমস্যার সৃষ্টি । বরকতিপুর জুনিয়র হাইস্কুলে স্থায়ী শিক্ষক নিয়োগ আদৌ হয় কি না, সে প্রশ্নই ঘুরপাক খাচ্ছে সকলের মনে ।

স্কুল ছাড়ছে পড়ুয়ারা

আরও পড়ুন : স্কুলবাড়ি নেই, আট বছর ধরে চাষির বাড়িতেই শিক্ষার আলো পাচ্ছে গ্রামের বাচ্চারা

স্কুলের রাঁধুনি থেকে ছাত্রছাত্রী, সকলেই বলছে শিক্ষক না-থাকায় স্কুলটা বন্ধের মুখে । বর্তমানে পড়ুয়ার সংখ্যা খাতায়-কলমে 66 জন হলেও স্কুলে হাজির হয় মেরেকেটে 25 থেকে 30 জন । শিক্ষকের অভাবে অনেক অভিভাবকই ছেলে-মেয়েদের এই স্কুল থেকে ছাড়িয়ে অন্য স্কুলে নিয়ে চলে গিয়েছেন । প্রত্যেকের দাবি দ্রুত শিক্ষক নিয়োগ হোক । পড়ুয়ারা বলছে, শিক্ষক এলে বন্ধুদেরও এই স্কুলেই ফিরে আসতে বলবে তারা । এখন দেখার বরকতিপুর জুনিয়র হাইস্কুলের পড়ুয়াদের শিক্ষকের জন্য অপেক্ষাপ প্রহর কখন শেষ হয় ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.