ইসলামাবাদ, 7 এপ্রিল : অনাস্থা প্রস্তাব খারিজ, ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি ভেঙে দেওয়ার সিদ্ধান্ত অসাংবিধানিক ৷ সাফ জানিয়ে দিল পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্ট ৷ 3 এপ্রিল পাকিস্তানের ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলিতে অনাস্থা প্রস্তাব খারিজ হওয়ার পরেই প্রধান বিচারপতি উমর আতা বান্দিয়াল স্বতঃপ্রণোদিত মামলা গ্রহণ করেন ৷ তাঁর নেতৃত্বে গঠিত পাঁচ বিচারপতির বেঞ্চ আজ এই রায় ঘোষণা করে ৷ ফলে মাঝে খানিক অক্সিজেন পেলেও এদিন ফের ফাঁপরে পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ৷ সুপ্রিম কোর্ট জানিয়ে দিয়েছে, শনিবার, 9 এপ্রিল সকাল 10টায় ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলিতে ফের অনাস্থা ভোটের মুখোমুখি হতে হবে তাঁর সরকারকে (Pakistan SC calls for no trust vote on April 9) ।
রবিবার ইমরানের বিরুদ্ধে আনা অনাস্থা প্রস্তাব নিয়ে ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলিতে ভোটাভুটির কথা থাকলেও ডেপুটি স্পিকার কাসিম খান সুরি তা খারিজ দেন । এরপরেই পাক প্রধানমন্ত্রীর সুপারিশে ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি ভেঙে দেন পাক প্রেসিডেন্ট আরিফ আলভি । এদিন বিচারকরা জানিয়েছেন, রাষ্ট্রপতির জাতীয় পরিষদ এবং প্রাদেশিক পরিষদ ভেঙে দেওয়ার সিদ্ধান্ত অসাংবিধানিক । পাক সংবিধানের 95 নম্বর ধারা অনুযায়ী, অনাস্থা প্রস্তাব নিয়ে ভোটাভুটি কেউ আটকাতে পারেন না ।
-
Democracy is the best revenge!
— BilawalBhuttoZardari (@BBhuttoZardari) April 7, 2022 " class="align-text-top noRightClick twitterSection" data="
Jiya Bhutto!
Jiya Awam!
Pakistan Zindabad.
">Democracy is the best revenge!
— BilawalBhuttoZardari (@BBhuttoZardari) April 7, 2022
Jiya Bhutto!
Jiya Awam!
Pakistan Zindabad.Democracy is the best revenge!
— BilawalBhuttoZardari (@BBhuttoZardari) April 7, 2022
Jiya Bhutto!
Jiya Awam!
Pakistan Zindabad.
গত সপ্তাহেই পাকিস্তানের 342 সদস্যের জাতীয় পরিষদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারানোর পথে ছিল ইমরানের দল । সূত্র অনুযায়ী, বিরোধী দলগুলির 199 জন বিধায়কের সমর্থন রয়েছে, যেখানে ইমরান খানের পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের মাত্র 144 জন বিধায়কের সমর্থন রয়েছে । ফলে আগামিকাল অনাস্থা প্রস্তাবে ভাগ্য নির্ধারণ হবে বিশ্বকাপজয়ী পাক অধিনায়কের ৷ কারণ, ইমরানে আস্থা হারালে নতুন প্রধানমন্ত্রী পাবে পাকিস্তান ৷
আরও পড়ুন : সংসদ রক্ষায় বিরোধীদের চাল, পাকিস্তানে স্পিকারের অপসারণ চেয়ে প্রস্তাব