ETV Bharat / bharat

সরকার ভাঙার সুপারিশ প্রধানমন্ত্রী ওলির, দাবি নেপালের সংবাদমাধ্যমের - সরকার ভাঙার সুপারিশ নেপালের প্রধানমন্ত্রীর

সাংবিধানিক পরিষদীয় আইন সম্পর্কিত একটি অধ্যাদেশ প্রত্যাহারের বিষয়ে চাপে ছিলেন প্রধানমন্ত্রী ওলি ৷ যা তিনি মঙ্গলবার জারি করেন ৷ একই দিনে এই বিষয়ে রাষ্ট্রপতি বিদ্যা দেবী ভাণ্ডারীর সমর্থনও আদায় করেন ৷ নেপালের একটি সংবাদপত্র সূত্রে এই তথ্য জানা গিয়েছে ৷

nepals-prime-minister-recommends-dissolving-the-government
nepals-prime-minister-recommends-dissolving-the-government
author img

By

Published : Dec 20, 2020, 2:37 PM IST

দিল্লি, 20 ডিসেম্বর : বিশেষ বৈঠকে সরকার ভেঙে দেওয়ার সুপারিশ করলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলি ৷ গত সপ্তাহে জারি করা একটি কার্যনির্বাহী আদেশে কোণঠাসা হওয়ার পর আজ দেশের সংসদ ভেঙে দেওয়ার সুপারিশ করেন তিনি । রবিবার সকালে মন্ত্রিসভার জরুরি বৈঠক ডেকে এই সিদ্ধান্ত নেন তিনি ।

সাংবিধানিক পরিষদীয় আইন সম্পর্কিত একটি অধ্যাদেশ প্রত্যাহারের বিষয়ে চাপে ছিলেন প্রধানমন্ত্রী ওলি ৷ যা তিনি মঙ্গলবার জারি করেন ৷ একই দিনে এই বিষয়ে রাষ্ট্রপতি বিদ্যা দেবী ভাণ্ডারীর সমর্থনও আদায় করেন ৷ নেপালের একটি সংবাদপত্র সূত্রে এই তথ্য জানা গিয়েছে ৷ যেখানে আরও বলা হয়েছে, শনিবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই অধ্যাদেশের পরিবর্ত প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল ।

সংবিধানের পরিষদীয় আইন সংশোধন করার অধ্যাদেশ আনা হয়েছিল 15 ডিসেম্বর ৷ অভিযোগ, ওই অধ্যাদেশে বেশ কিছু নীতিকে খর্ব করা হয়েছিল ৷ যা সংবিধানিক পরিষদীয় বৈঠক করার অনুমতি দেয়, যদি অধিকাংশ সদস্য উপস্থিত থাকেন ৷ এরপর 15 ডিসেম্বরেই প্রধানমন্ত্রী ওলি নিজেই একটি বৈঠক করেন ৷

সাংবিধানিক পরিষদের প্রধান স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী ৷ এছাড়াও কাউন্সিলের সদস্য দেশের শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতি, ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির চেয়ারপার্সন, বিরোধী দলনেতা এবং ডেপুটি স্পিকার ৷ এই পরিষদটিই বিভিন্ন সাংবিধানিক নীতি নির্ধারণ করে থাকে ।

নেপাল কমিউনিস্ট পার্টির তরফে দলের কেন্দ্রীয় কমিটি সদস্য বিষ্ণু রিজাল আজ জানান, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারিয়েছেন ৷ সরকার ভেঙে দেওয়ার সুপারিশ করেছেন তিনি ৷ নেপালের একটি সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, সংবিধান পরিষদীয় আইন-এ অধ্যাদেশের বিষয়টি নিয়ে চাপ বাড়ছিল প্রধানমন্ত্রীর উপরে ৷ শেষ পর্যন্ত তিনি সমর্থন হারিয়েছেন ৷

কোভিড 19, অর্থনীতি ইত্যাদি ইসুতে নেপালের রাজনীতিতে ডামাডোল চলছিলই ৷ বিরোধীদের অভিযোগ ছিল, সরকার ব্যর্থ হয়েছে ৷ দলের অন্দরে চাপে ছিলেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ওলি ৷ এর পরই আজ সরকার ভেঙে দেওয়ার সুপারিশ করেন কেপি শর্মা ওলি ৷

দিল্লি, 20 ডিসেম্বর : বিশেষ বৈঠকে সরকার ভেঙে দেওয়ার সুপারিশ করলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলি ৷ গত সপ্তাহে জারি করা একটি কার্যনির্বাহী আদেশে কোণঠাসা হওয়ার পর আজ দেশের সংসদ ভেঙে দেওয়ার সুপারিশ করেন তিনি । রবিবার সকালে মন্ত্রিসভার জরুরি বৈঠক ডেকে এই সিদ্ধান্ত নেন তিনি ।

সাংবিধানিক পরিষদীয় আইন সম্পর্কিত একটি অধ্যাদেশ প্রত্যাহারের বিষয়ে চাপে ছিলেন প্রধানমন্ত্রী ওলি ৷ যা তিনি মঙ্গলবার জারি করেন ৷ একই দিনে এই বিষয়ে রাষ্ট্রপতি বিদ্যা দেবী ভাণ্ডারীর সমর্থনও আদায় করেন ৷ নেপালের একটি সংবাদপত্র সূত্রে এই তথ্য জানা গিয়েছে ৷ যেখানে আরও বলা হয়েছে, শনিবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই অধ্যাদেশের পরিবর্ত প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল ।

সংবিধানের পরিষদীয় আইন সংশোধন করার অধ্যাদেশ আনা হয়েছিল 15 ডিসেম্বর ৷ অভিযোগ, ওই অধ্যাদেশে বেশ কিছু নীতিকে খর্ব করা হয়েছিল ৷ যা সংবিধানিক পরিষদীয় বৈঠক করার অনুমতি দেয়, যদি অধিকাংশ সদস্য উপস্থিত থাকেন ৷ এরপর 15 ডিসেম্বরেই প্রধানমন্ত্রী ওলি নিজেই একটি বৈঠক করেন ৷

সাংবিধানিক পরিষদের প্রধান স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী ৷ এছাড়াও কাউন্সিলের সদস্য দেশের শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতি, ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির চেয়ারপার্সন, বিরোধী দলনেতা এবং ডেপুটি স্পিকার ৷ এই পরিষদটিই বিভিন্ন সাংবিধানিক নীতি নির্ধারণ করে থাকে ।

নেপাল কমিউনিস্ট পার্টির তরফে দলের কেন্দ্রীয় কমিটি সদস্য বিষ্ণু রিজাল আজ জানান, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারিয়েছেন ৷ সরকার ভেঙে দেওয়ার সুপারিশ করেছেন তিনি ৷ নেপালের একটি সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, সংবিধান পরিষদীয় আইন-এ অধ্যাদেশের বিষয়টি নিয়ে চাপ বাড়ছিল প্রধানমন্ত্রীর উপরে ৷ শেষ পর্যন্ত তিনি সমর্থন হারিয়েছেন ৷

কোভিড 19, অর্থনীতি ইত্যাদি ইসুতে নেপালের রাজনীতিতে ডামাডোল চলছিলই ৷ বিরোধীদের অভিযোগ ছিল, সরকার ব্যর্থ হয়েছে ৷ দলের অন্দরে চাপে ছিলেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ওলি ৷ এর পরই আজ সরকার ভেঙে দেওয়ার সুপারিশ করেন কেপি শর্মা ওলি ৷

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.