ETV Bharat / bharat

Jalpaiguri Flood : তিস্তা নদীতে জলস্ফীতি, জলমগ্ন জলপাইগুড়ির বিস্তীর্ণ এলাকা

গত কয়েকদিনে পাহাড় ও সমতলে প্রবল বৃষ্টির কারণে গতকাল রাতে নদীর জলস্তর মারাত্বক ভাবে বেড়ে যায় । চর এলাকায় সকাল থেকেই যুদ্ধকালীন তৎপরতায় উদ্ধারকাজ চালানো হচ্ছে ।

Jalpaiguri Flood
তিস্তা নদীতে জলস্ফীতি, জলমগ্ন জলপাইগুড়ির বিস্তীর্ন এলাকা
author img

By

Published : Oct 20, 2021, 10:46 PM IST

জলপাইগুড়ি, 20 অক্টোবর : তিস্তা নদীর জলস্ফীতিতে ভাঙল মালবাজার মহকুমার বাসুসুবার মাটির বাঁধ । বানভাসি ময়নাগুড়ির পদমতি এলাকা পরিদর্শনে যান DIG জলপাইগুড়ি এবং জেলাশাসক । বাসুসুবা এলাকায় 100 মিটারের বেশি জেলা পরিষদের তৈরী মাটির বাঁধ ভেঙে যাওয়ায় মৌলানী-সহ বিস্তীর্ণ এলাকায় জল ঢুকতে শুরু করেছে । অন্যদিকে তিস্তা নদীর চর এলাকায় সকাল থেকেই যুদ্ধকালীন তৎপরতায় উদ্ধারকাজ চালানো হচ্ছে । রাতের বেলা জল বেড়ে যাওয়ার ফলে বিপাকে পড়েন সাধারণ মানুষ ।

আরও পড়ুন : আরও পড়ুন : Kushinagar Int. Airport : নির্বাচনের আগে বিমানবন্দর পেল যোগী-রাজ্য, উদ্বোধন প্রধানমন্ত্রীর


তিস্তা, ধরলা ও ডাঙ্গী নদীর মিলনস্থল চাপাডাঙা গ্রাম পঞ্চায়েতের বাসুসুবা । গত কয়েকদিনে পাহাড় ও সমতলে প্রবল বৃষ্টির কারণে গতকাল রাতে তিনটি নদীর জলস্তর মারাত্বক ভাবে বেড়ে যায় । ডাঙ্গী নদীতে জলস্ফীতি হয়ে উত্তর বাসুসুবা এলাকায় বাঁধ ভেঙে যায় । নদীর জল উত্তর বাসুসুবা হয়ে ময়নাগুড়ি ব্লকের বিভিন্ন এলাকায় ঢুকে পড়ে । রাতে উদ্ধারকাজ সেই ভাবে করা সম্ভব হয়নি ৷ এদিন সকাল থেকেই অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পলাশ চন্দ্র ঢালি বিভিন্ন এলাকায় বানভাসিদের শেল্টার ক্যাম্প পরিদর্শন করেন । জলপাইগুড়ির জেলাশাসক মৌমিতা গোদারা NDRF টিম নিয়ে তিস্তার পদমতি এলাকায় যান উদ্ধার কাজ চালাতে । চাপাডাঙা এলাকায় তিস্তার জলে জলমগ্ন হওয়া মানুষদের উদ্ধারে NDRF জওয়ানদের নামানো হয় । নন্দনপুর বোয়ালমারিতেও সিভিল ডিফেন্স কর্মীরা উদ্ধারকাজ চালাচ্ছেন । কয়েক হাজার মানুষকে তিস্তার বাঁধে, তিস্তা নদী সংলগ্ন বিভিন্ন স্কুলে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে ৷ জলপাইগুড়ি সদর বিধানসভার বিধায়ক ডাঃ প্রদীপ কুমার বর্মা শহর সংলগ্ন সুকান্ত নগর কলোনীর বানভাসি এলাকা পরিদর্শনে যান । সেখানে ত্রিপল, শুকনো খাবারের ব্যবস্থা করেন।

আরও পড়ুন : Narendra Modi : মোদি ভারতের জেমস বন্ড, কটাক্ষ তৃণমূলের ডেরেকের


বানভাসিরা জানান, সারারাত ঘরের মধ্যেই কাটাতে হয়েছে । এদিন সকাল থেকে বেশ কিছু এলাকায় মানুষরা নিজেরাই বাঁধে উঠে আসে । উদ্ধারকারী দল কম থাকায় সব জায়গায় উদ্ধারকাজ করা সম্ভব হয়নি । বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন, স্থানীয় যুবক ও ক্লাবের সদস্যরাও উদ্ধারকাজে হাত লাগান । এদিন জলপাইগুড়ি রেঞ্জের DIG আন্নাপ্পা ই পদমতি এলাকায় যান খোঁজ নিতে । সঙ্গে ছিলেন DSP ক্রাইম বিক্রমজিৎ লামা, আইসি ময়নাগুড়ি তমাল দাস । জেলাশাসক মৌমিতা গোদারা জানিয়েছেন, এখনও পর্যন্ত মোট 11363 জনকে উদ্ধার করা হয়েছে ৷

জলপাইগুড়ি, 20 অক্টোবর : তিস্তা নদীর জলস্ফীতিতে ভাঙল মালবাজার মহকুমার বাসুসুবার মাটির বাঁধ । বানভাসি ময়নাগুড়ির পদমতি এলাকা পরিদর্শনে যান DIG জলপাইগুড়ি এবং জেলাশাসক । বাসুসুবা এলাকায় 100 মিটারের বেশি জেলা পরিষদের তৈরী মাটির বাঁধ ভেঙে যাওয়ায় মৌলানী-সহ বিস্তীর্ণ এলাকায় জল ঢুকতে শুরু করেছে । অন্যদিকে তিস্তা নদীর চর এলাকায় সকাল থেকেই যুদ্ধকালীন তৎপরতায় উদ্ধারকাজ চালানো হচ্ছে । রাতের বেলা জল বেড়ে যাওয়ার ফলে বিপাকে পড়েন সাধারণ মানুষ ।

আরও পড়ুন : আরও পড়ুন : Kushinagar Int. Airport : নির্বাচনের আগে বিমানবন্দর পেল যোগী-রাজ্য, উদ্বোধন প্রধানমন্ত্রীর


তিস্তা, ধরলা ও ডাঙ্গী নদীর মিলনস্থল চাপাডাঙা গ্রাম পঞ্চায়েতের বাসুসুবা । গত কয়েকদিনে পাহাড় ও সমতলে প্রবল বৃষ্টির কারণে গতকাল রাতে তিনটি নদীর জলস্তর মারাত্বক ভাবে বেড়ে যায় । ডাঙ্গী নদীতে জলস্ফীতি হয়ে উত্তর বাসুসুবা এলাকায় বাঁধ ভেঙে যায় । নদীর জল উত্তর বাসুসুবা হয়ে ময়নাগুড়ি ব্লকের বিভিন্ন এলাকায় ঢুকে পড়ে । রাতে উদ্ধারকাজ সেই ভাবে করা সম্ভব হয়নি ৷ এদিন সকাল থেকেই অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পলাশ চন্দ্র ঢালি বিভিন্ন এলাকায় বানভাসিদের শেল্টার ক্যাম্প পরিদর্শন করেন । জলপাইগুড়ির জেলাশাসক মৌমিতা গোদারা NDRF টিম নিয়ে তিস্তার পদমতি এলাকায় যান উদ্ধার কাজ চালাতে । চাপাডাঙা এলাকায় তিস্তার জলে জলমগ্ন হওয়া মানুষদের উদ্ধারে NDRF জওয়ানদের নামানো হয় । নন্দনপুর বোয়ালমারিতেও সিভিল ডিফেন্স কর্মীরা উদ্ধারকাজ চালাচ্ছেন । কয়েক হাজার মানুষকে তিস্তার বাঁধে, তিস্তা নদী সংলগ্ন বিভিন্ন স্কুলে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে ৷ জলপাইগুড়ি সদর বিধানসভার বিধায়ক ডাঃ প্রদীপ কুমার বর্মা শহর সংলগ্ন সুকান্ত নগর কলোনীর বানভাসি এলাকা পরিদর্শনে যান । সেখানে ত্রিপল, শুকনো খাবারের ব্যবস্থা করেন।

আরও পড়ুন : Narendra Modi : মোদি ভারতের জেমস বন্ড, কটাক্ষ তৃণমূলের ডেরেকের


বানভাসিরা জানান, সারারাত ঘরের মধ্যেই কাটাতে হয়েছে । এদিন সকাল থেকে বেশ কিছু এলাকায় মানুষরা নিজেরাই বাঁধে উঠে আসে । উদ্ধারকারী দল কম থাকায় সব জায়গায় উদ্ধারকাজ করা সম্ভব হয়নি । বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন, স্থানীয় যুবক ও ক্লাবের সদস্যরাও উদ্ধারকাজে হাত লাগান । এদিন জলপাইগুড়ি রেঞ্জের DIG আন্নাপ্পা ই পদমতি এলাকায় যান খোঁজ নিতে । সঙ্গে ছিলেন DSP ক্রাইম বিক্রমজিৎ লামা, আইসি ময়নাগুড়ি তমাল দাস । জেলাশাসক মৌমিতা গোদারা জানিয়েছেন, এখনও পর্যন্ত মোট 11363 জনকে উদ্ধার করা হয়েছে ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.