হায়দরাবাদ, 10 অক্টোবর: সাইবার জালিয়াতির শিকার প্রাক্তন কেন্দ্রীয়মন্ত্রী তথা ডিএমকে নেতা দয়ানিধি মারান ৷ সোমবার তিনি জানান যে নেট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে 99 হাজার 999 টাকা প্রতারিত হয়েছেন ৷ সোশাল মিডিয়ায় দীর্ঘ একটি পোস্ট করে তিনি এই বিষয়টি জানান ৷
তামিলনাড়ুর চেন্নাই সেন্ট্রাল লোকসভা আসন থেকে জিতেছেন দয়ানিধি মারান ৷ ইউপিএ আমলে তিনি কেন্দ্রের মন্ত্রীও ছিলেন ৷ তাঁর দাবি, টাকা তাঁর অ্যাকাউন্ট থেকে অন্য অ্যাকাউন্টে পাঠানোর জন্য ওটিপি পাঠানোর যে নিয়ম রয়েছে, তা মানা হয়নি ৷ তাঁর মোবাইলে কোনও ওটিপি আসেনি ৷
তিনি জানিয়েছেন, পরিবর্তে অ্যাকাউন্টের জয়েন্ট হোল্ডারকে একটি কল করা হয় ৷ সেখানে তাঁর স্ত্রীর নম্বর ও প্রতারকের লেনদেন হয়েছে কি না, তা জিজ্ঞাসা করা হয় । ব্যাংকের পরিচয় ভাঁড়িয়ে যোগাযোগ করা হয় ৷ আপাতত ওই অ্যাকাউন্টটি তিনি ব্লক করে দিয়েছেন ৷
-
OUR PRIVATE DATA IS NOT SAFE IN #DigitalIndia!
— Dayanidhi Maran தயாநிதி மாறன் (@Dayanidhi_Maran) October 10, 2023 " class="align-text-top noRightClick twitterSection" data="
On Sunday, ₹99,999 was stolen from my @AxisBank personal savings account through a net banking transfer via @IDFCFIRSTBank-@BillDesk, bypassing all normal safety protocols.
An OTP, the standard protocol for such transactions, was…
">OUR PRIVATE DATA IS NOT SAFE IN #DigitalIndia!
— Dayanidhi Maran தயாநிதி மாறன் (@Dayanidhi_Maran) October 10, 2023
On Sunday, ₹99,999 was stolen from my @AxisBank personal savings account through a net banking transfer via @IDFCFIRSTBank-@BillDesk, bypassing all normal safety protocols.
An OTP, the standard protocol for such transactions, was…OUR PRIVATE DATA IS NOT SAFE IN #DigitalIndia!
— Dayanidhi Maran தயாநிதி மாறன் (@Dayanidhi_Maran) October 10, 2023
On Sunday, ₹99,999 was stolen from my @AxisBank personal savings account through a net banking transfer via @IDFCFIRSTBank-@BillDesk, bypassing all normal safety protocols.
An OTP, the standard protocol for such transactions, was…
কীভাবে তাঁর ব্যক্তিগত তথ্য প্রতারকদের হাতে গেল, এই বিষয়ে তিনি বিস্মিত বলে জানিয়েছেন দয়ানিধি মারান ৷ পাশাপাশি তিনি জানান, ব্যাংকও এই বিষয়ে কোনও তথ্য দিতে পারছে না ৷ সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত একটি রিপোর্ট উল্লেখ করে দয়ানিধি জানিয়েছেন, ভারতে 2020 সালের জানুয়ারি থেকে 2023 সালের জুন পর্যন্ত যা আর্থিক প্রতারণা হয়েছে, তার মধ্যে 75 শতাংশ সাইবার প্রতারণার মাধ্যমে হয়েছে ৷
2018 সালের প্রথম দিকে আধারের তথ্য বিক্রি হওয়ার রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছিল বলে তিনি জানিয়েছেন ৷ তাই এই বিষয়ে আরও নিরাপত্তা এবং সরকারি পদক্ষেপ দাবি করেছেন ৷ পাশাপাশি অর্থমন্ত্রকের কাছে এই নিয়ে তিনি জবাবও চেয়েছেন ৷ তাৎপর্যপূর্ণভাবে ইউপিএ আমলে তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রী ছিলেন দয়ানিধি মারান ৷ আর প্রযুক্তিগত প্রতারণার ফাঁদে পড়ে তিনি খোয়ালেন প্রায় 1 লক্ষ টাকা ৷
আরও পড়ুন: 854 কোটির সাইবার প্রতারণা! বেঙ্গালুরু পুলিশের জালে 6 দুষ্কৃতী