ETV Bharat / bharat

ভ্যাকসিনের লক্ষ্যপূরণে ফাইজার

ডিসেম্বরের মধ্যে দেশের সবাইকে ভ্যাকসিন দিতে বিপুল ভ্যাকসিনের জোগান প্রয়োজন ৷ আর তার বেশির ভাগই আসবে বিদেশি ভ্য়াকসিন উৎপাদক সংস্থাগুলির কাছ থেকে ৷ তাই ভ্যাকসিন প্রক্রিয়া দ্রুত করতে ফাইজার, মডার্নার মতো বিদেশি সংস্থাগুলির নিয়মকানুন কিছুটা আলগা করল দেশের ডিসিজিআই ৷

author img

By

Published : Jun 2, 2021, 11:32 AM IST

নিয়ম শিথিল করল ডিসিজিআই
নিয়ম শিথিল করল ডিসিজিআই

নয়াদিল্লি, 2 জুন : ফাইজার, মডার্না-র মতো সংস্থাগুলির ভ্যাকসিন দেশে ব্যবহারের ক্ষেত্রে আবশ্যিক নিয়মে বেশ কিছু শিথিলতার কথা ঘোষণা করল ড্রাগ কন্ট্রোলার জেনারেল অফ ইন্ডিয়া (ডিসিজিআই) ৷

ডিসেম্বরের মধ্যে দেশের প্রত্যেকটি নাগরিক ভ্যাকসিন পাবে আর জুলাইতে প্রতিদিন এক কোটি সংখ্যক ডোজ দেওয়া হবে ৷ গতকাল এই লক্ষ্যপূরণের কথা ঘোষণা করেছে আইসিএমআর কর্তৃপক্ষ ৷ কিন্তু এর জন্য বিপুল পরিমাণে ভ্যাকসিন প্রয়োজন, যার অনেকটাই আসবে বিদেশের বিভিন্ন ভ্যাকসিন উৎপাদনকারী সংস্থা থেকে ৷ তাই দেশে ভ্যাকসিন প্রক্রিয়া দ্রুত করতে এই পদক্ষেপ করল ডিসিজিআই ৷ এই শিথিলতার প্রস্তাব দিয়েছিল "ন্যাশনাল এক্সপার্ট গ্রুপ অন ভ্যাকসিন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ফর কোভিড-19" (এনইজিভিএসি) ৷

সাধারণত বিদেশি সংস্থাগুলির ভ্যাকসিন ভারতে এলে আর এক বার ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল করা হয় আর বেশ কিছু শর্ত মেনে চলতে হয় সংস্থাগুলিকে ৷ সম্প্রতি ফাইজার, মডার্নার মতো বেশ কিছু সংস্থা কেন্দ্রীয় সরকারকে ক্ষতিপূরণ অথবা ভ্যাকসিন নেওয়ার পর যে কোনও গুরুতর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় প্রাপকদের প্রতি দায়িত্বের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে অনুরোধ জানিয়েছিল ৷ বিদেশি ভ্য়াকসিন সংস্থার এই অনুরোধগুলি বিবেচনা করে নিয়ম বদলের কথা জানিয়েছেন ডিসিজিআই প্রধান ভি জি সোমানি ৷

ভি জি সোমানি-র চিঠি

ভারতে জরুরি ভিত্তিতে ব্যবহারের জন্য অন্যান্য কোভিড-19 ভ্যাকসিনকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে ৷ যেগুলি ইতিমধ্যে ইউএস, এফডিএ, ইএমএ, ইউকে, এমএইচআরএ, পিএমডিএ জাপানে বা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার জরুরি ভিত্তিতে ব্যবহার্য (ইইউএল) ভ্যাকসিনের তালিকায় রয়েছে ৷ আর এই ভ্যাকসিনগুলি সারা বিশ্বে কয়েক লক্ষ লোক নিয়েছেন ৷ সেই সব ভ্যাকসিনের ক্ষেত্রে দেশে আরেকবার ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের অনুমোদনের দরকার নেই ৷ আর কাসৌলির সেন্ট্রাল ড্রাগস ল্যাবরেটরিজ (সিডিএল)-এ দেশে আসা প্রতিটি ব্যাচের ভ্যাকসিনের অন্যান্য প্রয়োজনীয় পরীক্ষাগুলিও করার প্রয়োজন নেই ৷ তবে এক্ষেত্রে ন্যাশনাল কন্ট্রোল অফ কান্ট্রি অফ অরিজিন-এর কাছ থেকে সার্টিফিকেট-সহ ছাড়পত্র পেতে হবে ওই ব্যাচের ভ্যাকসিনগুলিকে ৷

নয়াদিল্লি, 2 জুন : ফাইজার, মডার্না-র মতো সংস্থাগুলির ভ্যাকসিন দেশে ব্যবহারের ক্ষেত্রে আবশ্যিক নিয়মে বেশ কিছু শিথিলতার কথা ঘোষণা করল ড্রাগ কন্ট্রোলার জেনারেল অফ ইন্ডিয়া (ডিসিজিআই) ৷

ডিসেম্বরের মধ্যে দেশের প্রত্যেকটি নাগরিক ভ্যাকসিন পাবে আর জুলাইতে প্রতিদিন এক কোটি সংখ্যক ডোজ দেওয়া হবে ৷ গতকাল এই লক্ষ্যপূরণের কথা ঘোষণা করেছে আইসিএমআর কর্তৃপক্ষ ৷ কিন্তু এর জন্য বিপুল পরিমাণে ভ্যাকসিন প্রয়োজন, যার অনেকটাই আসবে বিদেশের বিভিন্ন ভ্যাকসিন উৎপাদনকারী সংস্থা থেকে ৷ তাই দেশে ভ্যাকসিন প্রক্রিয়া দ্রুত করতে এই পদক্ষেপ করল ডিসিজিআই ৷ এই শিথিলতার প্রস্তাব দিয়েছিল "ন্যাশনাল এক্সপার্ট গ্রুপ অন ভ্যাকসিন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ফর কোভিড-19" (এনইজিভিএসি) ৷

সাধারণত বিদেশি সংস্থাগুলির ভ্যাকসিন ভারতে এলে আর এক বার ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল করা হয় আর বেশ কিছু শর্ত মেনে চলতে হয় সংস্থাগুলিকে ৷ সম্প্রতি ফাইজার, মডার্নার মতো বেশ কিছু সংস্থা কেন্দ্রীয় সরকারকে ক্ষতিপূরণ অথবা ভ্যাকসিন নেওয়ার পর যে কোনও গুরুতর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় প্রাপকদের প্রতি দায়িত্বের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে অনুরোধ জানিয়েছিল ৷ বিদেশি ভ্য়াকসিন সংস্থার এই অনুরোধগুলি বিবেচনা করে নিয়ম বদলের কথা জানিয়েছেন ডিসিজিআই প্রধান ভি জি সোমানি ৷

ভি জি সোমানি-র চিঠি

ভারতে জরুরি ভিত্তিতে ব্যবহারের জন্য অন্যান্য কোভিড-19 ভ্যাকসিনকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে ৷ যেগুলি ইতিমধ্যে ইউএস, এফডিএ, ইএমএ, ইউকে, এমএইচআরএ, পিএমডিএ জাপানে বা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার জরুরি ভিত্তিতে ব্যবহার্য (ইইউএল) ভ্যাকসিনের তালিকায় রয়েছে ৷ আর এই ভ্যাকসিনগুলি সারা বিশ্বে কয়েক লক্ষ লোক নিয়েছেন ৷ সেই সব ভ্যাকসিনের ক্ষেত্রে দেশে আরেকবার ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের অনুমোদনের দরকার নেই ৷ আর কাসৌলির সেন্ট্রাল ড্রাগস ল্যাবরেটরিজ (সিডিএল)-এ দেশে আসা প্রতিটি ব্যাচের ভ্যাকসিনের অন্যান্য প্রয়োজনীয় পরীক্ষাগুলিও করার প্রয়োজন নেই ৷ তবে এক্ষেত্রে ন্যাশনাল কন্ট্রোল অফ কান্ট্রি অফ অরিজিন-এর কাছ থেকে সার্টিফিকেট-সহ ছাড়পত্র পেতে হবে ওই ব্যাচের ভ্যাকসিনগুলিকে ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.