ETV Bharat / bharat

Shraddha Murder Case: শ্রদ্ধার বাকি দেহাংশ উদ্ধারে আফতাবকে নিয়ে মেহরৌলির জঙ্গলে পুলিশ - Shraddha Walker

শ্রদ্ধা ওয়াকার হত্যাকাণ্ডে অভিযুক্ত আফতাব আমিন পুনাওয়ালাকে নিয়ে জঙ্গলে গেল পুলিশ (Delhi Police Take Aftab Amin to jungle) ৷ সেখানে শ্রদ্ধার বাকি দেহাংশগুলির খোঁজ করছেন তদন্তকারীরা (Body Parts of Shraddha Walker) ৷ অভিযোগ 6 মাস আগে শ্রদ্ধাকে খুন করে, দেহের 35টি টুকরো করেছিলেন প্রেমিক আফতাব ৷

Delhi Police Take Aftab Amin to jungle for Rescue Remains Body Parts of Shraddha Walker
Delhi Police Take Aftab Amin to jungle for Rescue Remains Body Parts of Shraddha Walker
author img

By

Published : Nov 15, 2022, 4:32 PM IST

নয়াদিল্লি, 15 নভেম্বর: শ্রদ্ধা ওয়াকার হত্যাকাণ্ডে অভিযুক্ত প্রেমিক আফতাব আমিন পুনাওয়ালাকে মেহরৌলির জঙ্গলে নিয়ে গেল তদন্তকারীরা (Delhi Police Take Aftab Amin to jungle) ৷ ইতিমধ্যে দিল্লি পুলিশ শ্রদ্ধার দেহের 12টি অংশ (Body Parts of Shraddha Walker) উদ্ধার করেছে ৷ তাঁর দেহের বাকি অংশগুলি উদ্ধার করতে আফতাবকে পুলিশ জঙ্গলে নিয়ে গিয়েছে বলে সংবাদ সংস্থা এএনআইকে জানিয়েছে পুলিশের একটি সূত্র ৷ প্রসঙ্গত, শ্রদ্ধার বাবার অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ তদন্ত শুরু করে ৷ এর পরেই গতকাল আফতাবকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ ৷

পুলিশের সূত্র সংবাদ সংস্থাকে জানিয়েছে, গতকাল উদ্ধার হওয়া প্লাস্টিক বন্দি 12টি দেহাংশ ফরেন্সিকে পাঠিয়েছেন গোয়েন্দারা ৷ তবে, আগে সেগুলি পরীক্ষা করে দেখা হবে যে, তা মানব শরীরের অংশ কিনা ৷ মানব শরীরের অংশ হলে তা শ্রদ্ধার বাবার ডিএনএ’র সঙ্গে পরীক্ষা করে দেখা হবে ৷ এর পরেই আজ অভিযুক্ত আফতাব আমিনকে মেহরৌলির জঙ্গলে নিয়ে গিয়ে বাকি দেহাংশের খোঁজ শুরু করেছে পুলিশ ৷

প্রসঙ্গত, পুলিশকে জেরায় আফতাব জানিয়েছে, 6 মাস আগে শ্রদ্ধাকে শ্বাসরোধ করে খুন করেছিলেন তিনি (Shraddha Murder Case) ৷ এর পর তাঁর দেহ 35টি টুকরো করে ৷ দেহাংশগুলি রাখতে নতুন ফ্রিজ কেনেন আফতাব ৷ এর পর ফ্রিজের ভিতরে প্যাকেটে করে দেহাংশগুলি লুকিয়ে রাখেন ৷ এমনকি, নিয়মিত অফিসেও জেতেন আফতাব ৷ আর রোজ রাত 2টো নাগাদ মেহরৌলির জঙ্গলের বিভিন্ন প্রান্তে দেহাংশগুলি ফেলে আসতেন অভিযুক্ত যুবক ৷ পুলিশকে তিনি জানিয়েছেন, দেহ লোপাটের জন্য ইংরেজি ক্রাইম সিরিজ দেখে পরিকল্পনা সাজিয়ে ছিলেন ৷

প্রসঙ্গত, শ্রদ্ধার বাবা বিকাশ ওয়াকার সংবাদ সংস্থা এএনআইকে বলেছেন, ‘‘আমি লাভ জিহাদ সন্দেহ করছি ৷ আমরা আফতাবের মৃত্যুদণ্ড দাবি জানাচ্ছি ৷ আমি দিল্লি পুলিশের উপর আস্থা রাখছি এবং তদন্তও সঠিক পথে যাচ্ছে ৷ শ্রদ্ধা ওর কাকার খুব কাছের ছিল ৷ আমার সঙ্গে খুব একটা কথা বলত না ৷ আমি কখনই আফতাবের সঙ্গে কথা বলিনি ৷ আমি প্রথম অভিযোগ জানিয়ে ছিলাম ভাসাই থানায় ৷’’

আরও পড়ুন: মার্কিন সিরিজ দেখেই খুনের ছক, নতুন ফ্রিজে প্রেমিকার টুকরো দেহ সংরক্ষণ আফতাবের

প্রসঙ্গত, আফতাবের সঙ্গে সম্পর্ক বাবা-মা মেনে না নেওয়ায় বাড়ি ছেড়ে বেড়িয়ে গিয়েছিলেন ৷ দিল্লিতে আফতাবের সঙ্গে লিভ-ইন করছিলেন ৷ গত কয়েকমাস ধরে শ্রদ্ধার ফোন বন্ধ থাকায়, তাঁর এক বন্ধু শ্রদ্ধার বাবাকে বিষয়টি জানান ৷ এর পরেই তিনি পুলিশে অভিযোগ করেন ৷ আর তার পরেই দক্ষিণ দিল্লি পুলিশ আফতাবকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করতেই নারকীয় এই অপরাধ সামনে আসে ৷

নয়াদিল্লি, 15 নভেম্বর: শ্রদ্ধা ওয়াকার হত্যাকাণ্ডে অভিযুক্ত প্রেমিক আফতাব আমিন পুনাওয়ালাকে মেহরৌলির জঙ্গলে নিয়ে গেল তদন্তকারীরা (Delhi Police Take Aftab Amin to jungle) ৷ ইতিমধ্যে দিল্লি পুলিশ শ্রদ্ধার দেহের 12টি অংশ (Body Parts of Shraddha Walker) উদ্ধার করেছে ৷ তাঁর দেহের বাকি অংশগুলি উদ্ধার করতে আফতাবকে পুলিশ জঙ্গলে নিয়ে গিয়েছে বলে সংবাদ সংস্থা এএনআইকে জানিয়েছে পুলিশের একটি সূত্র ৷ প্রসঙ্গত, শ্রদ্ধার বাবার অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ তদন্ত শুরু করে ৷ এর পরেই গতকাল আফতাবকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ ৷

পুলিশের সূত্র সংবাদ সংস্থাকে জানিয়েছে, গতকাল উদ্ধার হওয়া প্লাস্টিক বন্দি 12টি দেহাংশ ফরেন্সিকে পাঠিয়েছেন গোয়েন্দারা ৷ তবে, আগে সেগুলি পরীক্ষা করে দেখা হবে যে, তা মানব শরীরের অংশ কিনা ৷ মানব শরীরের অংশ হলে তা শ্রদ্ধার বাবার ডিএনএ’র সঙ্গে পরীক্ষা করে দেখা হবে ৷ এর পরেই আজ অভিযুক্ত আফতাব আমিনকে মেহরৌলির জঙ্গলে নিয়ে গিয়ে বাকি দেহাংশের খোঁজ শুরু করেছে পুলিশ ৷

প্রসঙ্গত, পুলিশকে জেরায় আফতাব জানিয়েছে, 6 মাস আগে শ্রদ্ধাকে শ্বাসরোধ করে খুন করেছিলেন তিনি (Shraddha Murder Case) ৷ এর পর তাঁর দেহ 35টি টুকরো করে ৷ দেহাংশগুলি রাখতে নতুন ফ্রিজ কেনেন আফতাব ৷ এর পর ফ্রিজের ভিতরে প্যাকেটে করে দেহাংশগুলি লুকিয়ে রাখেন ৷ এমনকি, নিয়মিত অফিসেও জেতেন আফতাব ৷ আর রোজ রাত 2টো নাগাদ মেহরৌলির জঙ্গলের বিভিন্ন প্রান্তে দেহাংশগুলি ফেলে আসতেন অভিযুক্ত যুবক ৷ পুলিশকে তিনি জানিয়েছেন, দেহ লোপাটের জন্য ইংরেজি ক্রাইম সিরিজ দেখে পরিকল্পনা সাজিয়ে ছিলেন ৷

প্রসঙ্গত, শ্রদ্ধার বাবা বিকাশ ওয়াকার সংবাদ সংস্থা এএনআইকে বলেছেন, ‘‘আমি লাভ জিহাদ সন্দেহ করছি ৷ আমরা আফতাবের মৃত্যুদণ্ড দাবি জানাচ্ছি ৷ আমি দিল্লি পুলিশের উপর আস্থা রাখছি এবং তদন্তও সঠিক পথে যাচ্ছে ৷ শ্রদ্ধা ওর কাকার খুব কাছের ছিল ৷ আমার সঙ্গে খুব একটা কথা বলত না ৷ আমি কখনই আফতাবের সঙ্গে কথা বলিনি ৷ আমি প্রথম অভিযোগ জানিয়ে ছিলাম ভাসাই থানায় ৷’’

আরও পড়ুন: মার্কিন সিরিজ দেখেই খুনের ছক, নতুন ফ্রিজে প্রেমিকার টুকরো দেহ সংরক্ষণ আফতাবের

প্রসঙ্গত, আফতাবের সঙ্গে সম্পর্ক বাবা-মা মেনে না নেওয়ায় বাড়ি ছেড়ে বেড়িয়ে গিয়েছিলেন ৷ দিল্লিতে আফতাবের সঙ্গে লিভ-ইন করছিলেন ৷ গত কয়েকমাস ধরে শ্রদ্ধার ফোন বন্ধ থাকায়, তাঁর এক বন্ধু শ্রদ্ধার বাবাকে বিষয়টি জানান ৷ এর পরেই তিনি পুলিশে অভিযোগ করেন ৷ আর তার পরেই দক্ষিণ দিল্লি পুলিশ আফতাবকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করতেই নারকীয় এই অপরাধ সামনে আসে ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.