ETV Bharat / bharat

বাঁচবে না ব্যবসায়ীরা, দোকান খুলতে দেওয়ার আর্জি কেজরিওয়াল সরকারকে - মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল

সংক্রমণের শীর্ষে থাকা দিল্লিতে 19 এপ্রিল থেকে 17 মে পর্যন্ত টানা লকডাউন চলছে ৷ ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছেন ব্যবসায়ীরা ৷ দোকান খোলা হোক বেলা 12টা থেকে সন্ধে 7টা অবধি, না হলে তাঁরা বাঁচবেন না, কেজরিওয়াল সরকারের কাছে আবেদন ব্যবসায়ী সংগঠনের ৷

লকডাউনে বিপর্যস্ত অর্থনীতি
লকডাউনে বিপর্যস্ত অর্থনীতি
author img

By

Published : May 16, 2021, 1:14 PM IST

নিউ দিল্লি, 16 মে : বিগত 14 মাস ধরে প্যানডেমিকের ভয়াবহ অবস্থায় দিল্লি সরকার ব্যবসায়ীদের জন্য "কিছুই করেনি" ৷ এই অভিযোগ জানিয়ে ন্যাশনাল দিল্লি ট্রেডার্স অ্যাসোসিয়েশন (এনডিটিএ)-র সভাপতি অতুল ভার্গব মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের কাছে দফায় দফায় বাজার-দোকান খোলার কথা জানিয়েছেন ৷

দেশের মধ্যে সংক্রমণের পরিসংখ্যানে দিল্লি উপরের দিকেই রয়েছে ৷ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে গত 19 এপ্রিল থেকে 17 মে পর্যন্ত লকডাউন জারি করে সরকার ৷

আরো পড়ুন : মৃতের সংখ্যায় রেকর্ড গড়লেও রাজ্যে দৈনিক সংক্রমণ নামল 20 হাজারের নীচে

ভার্গবের অভিযোগ, চোদ্দো মাস কেটে গেছে ৷ সরকার কোনো পদক্ষেপ করেনি ৷ এভাবে সব কিছু বন্ধ রাখলে ব্যবসায়ীরা বাঁচবে না ৷ আরো কিছুদিন এরকম চললে ব্যবাসায়ীরা বাঁচবেন না ৷ তাঁর মতে, দিল্লিতে অফিসের সময় সকাল 10 টা থেকে বিকেল 4টের মধ্যে দোকানগুলো দুপুর 12টা থেকে সন্ধে 7টা পর্যন্ত খোলার অনুমতি দেওয়া হোক ৷ এতে গণপরিবহনের উপর চাপ কম হবে ৷

কড়া লকডাউন সত্ত্বেও শনিবার দিল্লিতে নতুন সংক্রমণের সংখ্যা ছিল 6430 টি ৷ যদিও কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক জানিয়েছে, দেশে যে সব রাজ্য আর কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিতে পজিটিভ কেসের সংখ্যা কমেছে, তার মধ্যে দিল্লি অন্যতম ৷

নিউ দিল্লি, 16 মে : বিগত 14 মাস ধরে প্যানডেমিকের ভয়াবহ অবস্থায় দিল্লি সরকার ব্যবসায়ীদের জন্য "কিছুই করেনি" ৷ এই অভিযোগ জানিয়ে ন্যাশনাল দিল্লি ট্রেডার্স অ্যাসোসিয়েশন (এনডিটিএ)-র সভাপতি অতুল ভার্গব মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের কাছে দফায় দফায় বাজার-দোকান খোলার কথা জানিয়েছেন ৷

দেশের মধ্যে সংক্রমণের পরিসংখ্যানে দিল্লি উপরের দিকেই রয়েছে ৷ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে গত 19 এপ্রিল থেকে 17 মে পর্যন্ত লকডাউন জারি করে সরকার ৷

আরো পড়ুন : মৃতের সংখ্যায় রেকর্ড গড়লেও রাজ্যে দৈনিক সংক্রমণ নামল 20 হাজারের নীচে

ভার্গবের অভিযোগ, চোদ্দো মাস কেটে গেছে ৷ সরকার কোনো পদক্ষেপ করেনি ৷ এভাবে সব কিছু বন্ধ রাখলে ব্যবসায়ীরা বাঁচবে না ৷ আরো কিছুদিন এরকম চললে ব্যবাসায়ীরা বাঁচবেন না ৷ তাঁর মতে, দিল্লিতে অফিসের সময় সকাল 10 টা থেকে বিকেল 4টের মধ্যে দোকানগুলো দুপুর 12টা থেকে সন্ধে 7টা পর্যন্ত খোলার অনুমতি দেওয়া হোক ৷ এতে গণপরিবহনের উপর চাপ কম হবে ৷

কড়া লকডাউন সত্ত্বেও শনিবার দিল্লিতে নতুন সংক্রমণের সংখ্যা ছিল 6430 টি ৷ যদিও কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক জানিয়েছে, দেশে যে সব রাজ্য আর কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিতে পজিটিভ কেসের সংখ্যা কমেছে, তার মধ্যে দিল্লি অন্যতম ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.