ETV Bharat / bharat

বিহার সরকারের বিরুদ্ধে বেআইনি মদের কারবার চালানোর অভিযোগ পাপ্পু যাদবের - বিষ মদ

ফের বিহারে বিষ মদ খেয়ে প্রাণ গেল আট জনের ৷ ঘটনার জন্য রাজ্য সরকারকেই দায়ী করেছেন জন অধিকারী পার্টির প্রধান পাপ্পু যাদব ৷ তাঁর অভিযোগ, অতিরিক্ত রোজগারের জন্যই বেআইনি মদের কারবারে মদত দিচ্ছেন নীতীশ কুমারের সরকার ৷ আর তাই মদ নিষিদ্ধ হওয়া সত্ত্বেও রাজ্য়ে এই ধরনের ঘটনা বাড়ছে ৷

Bihar govt is running parallel economy for funds, says Pappu Yadav on illegal liquor sale
বিহার সরকারের বিরুদ্ধে বেআইনি মদের কারবার চালানোর অভিযোগ পাপ্পু যাদবের
author img

By

Published : Apr 1, 2021, 10:18 PM IST

নয়াদিল্লি, 1 এপ্রিল : বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার ও তাঁর সরকারের বিরুদ্ধে বেআইনি মদের ব্য়বসা চালানোর অভিযোগ তুললেন জন অধিকারী পার্টির প্রধান পাপ্পু যাদব ৷ তাঁর দাবি, বেশি রাজস্ব আদায় করতেই বেআইনি মদের ব্য়বসায় মদত দিচ্ছে রাজ্যের সরকার ৷ সম্প্রতি বিষাক্ত চোলাই খেয়ে বিহারে প্রাণ যায় আটজনের ৷ সেই ঘটনার প্রেক্ষিতেই নীতিশ সরকারকে কাঠগড়ায় তোলেন পাপ্পু ৷

ইটিভি ভারতকে দেওয়া এক্সক্লুসিভ ইন্টারভিউতে পাপ্পু বলেন, প্রতি মাসেই বিষ মদ খেয়ে বিহারে 50 থেকে 70 জন মানুষের মৃত্য়ু হয় ৷ কিন্তু রাজ্যের সরকার তা ধামাচাপা দিতেই ব্যস্ত ৷ মৃত্য়ুর যে পরিসংখ্য়ান প্রকাশ্যে আসে, তা প্রকৃত সংখ্যার থেকে অনেকটাই কম বলে অভিযোগ পাপ্পুর ৷

এই প্রসঙ্গে পাপ্পু যাদব বলেন, ‘‘2016 সালে বিহারে মদ নিষিদ্ধ করে বিহার সরকার ৷ তা সত্ত্বেও প্রতি মাসে 50 থেকে 70 জন মানুষের মৃত্য়ু হচ্ছে ৷ এখন একজন বিশেষ ব্য়ক্তিকে নিয়োগ করা হয়েছে ৷ যিনি সরাসরি বাড়ি বাড়ি মদ সরবরাহ করছেন ৷ দুর্ভাগ্যের বিষয় হল, এভাবেই 50 কোটির ব্য়বসা চলছে ৷ প্রশাসনের মদত ছাড়া এমন অনিয়ম চলে কীভাবে ?’’

আরও পড়ুন : বিহারে বিষমদ পানে মৃত 3

পাপ্পুর অভিযোগ, পরবর্তীকালে নির্বাচনের খরচ জোগাড় করতে যাতে কোনও সমস্য়া না হয়, তা নিশ্চিত করতেই সমান্তরাল অর্থনীতি চালাচ্ছে বিহার সরকার ৷ আর তা চালানো হচ্ছে চারটি উৎসের মাধ্যমে ৷ কোনও কারণে টাকা রোজগারের একটি উপায় বন্ধ হলেই অন্য উপায় খুঁজে বের করছে রাজ্য়ের সরকার ৷ আর এই কারণেই বিহারে মদ নিষিদ্ধ হওয়ার পর ফুলে ফেঁপে উঠেছে বেআইনি মদের ব্য়বসা ৷

উল্লেখ্য, শেষ 24 ঘণ্টায় বিহারের নওয়াদা এবং বেগুসরাইয়ে বিষ মদ খেয়ে প্রাণ যায় অন্তত আটজনের ৷ মৃতদের পরিবারের দাবি, হোলির দিন মদ্যপান করেছিলেন ওই ব্যক্তিরা ৷ তারপর সেই রাত থেকেই তাঁরা অসুস্থ বোধ করেন ৷ পরে তাঁদের সকলেরই মৃত্য়ু হয় ৷ অথচ ময়নাতদন্ত ছাড়াই মৃতদের সকলের শেষকৃত্য সম্পন্ন করে দেয় পরিবার ৷ যা নিয়ে ইতিমধ্যেই নানা মহলে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে ৷

নয়াদিল্লি, 1 এপ্রিল : বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার ও তাঁর সরকারের বিরুদ্ধে বেআইনি মদের ব্য়বসা চালানোর অভিযোগ তুললেন জন অধিকারী পার্টির প্রধান পাপ্পু যাদব ৷ তাঁর দাবি, বেশি রাজস্ব আদায় করতেই বেআইনি মদের ব্য়বসায় মদত দিচ্ছে রাজ্যের সরকার ৷ সম্প্রতি বিষাক্ত চোলাই খেয়ে বিহারে প্রাণ যায় আটজনের ৷ সেই ঘটনার প্রেক্ষিতেই নীতিশ সরকারকে কাঠগড়ায় তোলেন পাপ্পু ৷

ইটিভি ভারতকে দেওয়া এক্সক্লুসিভ ইন্টারভিউতে পাপ্পু বলেন, প্রতি মাসেই বিষ মদ খেয়ে বিহারে 50 থেকে 70 জন মানুষের মৃত্য়ু হয় ৷ কিন্তু রাজ্যের সরকার তা ধামাচাপা দিতেই ব্যস্ত ৷ মৃত্য়ুর যে পরিসংখ্য়ান প্রকাশ্যে আসে, তা প্রকৃত সংখ্যার থেকে অনেকটাই কম বলে অভিযোগ পাপ্পুর ৷

এই প্রসঙ্গে পাপ্পু যাদব বলেন, ‘‘2016 সালে বিহারে মদ নিষিদ্ধ করে বিহার সরকার ৷ তা সত্ত্বেও প্রতি মাসে 50 থেকে 70 জন মানুষের মৃত্য়ু হচ্ছে ৷ এখন একজন বিশেষ ব্য়ক্তিকে নিয়োগ করা হয়েছে ৷ যিনি সরাসরি বাড়ি বাড়ি মদ সরবরাহ করছেন ৷ দুর্ভাগ্যের বিষয় হল, এভাবেই 50 কোটির ব্য়বসা চলছে ৷ প্রশাসনের মদত ছাড়া এমন অনিয়ম চলে কীভাবে ?’’

আরও পড়ুন : বিহারে বিষমদ পানে মৃত 3

পাপ্পুর অভিযোগ, পরবর্তীকালে নির্বাচনের খরচ জোগাড় করতে যাতে কোনও সমস্য়া না হয়, তা নিশ্চিত করতেই সমান্তরাল অর্থনীতি চালাচ্ছে বিহার সরকার ৷ আর তা চালানো হচ্ছে চারটি উৎসের মাধ্যমে ৷ কোনও কারণে টাকা রোজগারের একটি উপায় বন্ধ হলেই অন্য উপায় খুঁজে বের করছে রাজ্য়ের সরকার ৷ আর এই কারণেই বিহারে মদ নিষিদ্ধ হওয়ার পর ফুলে ফেঁপে উঠেছে বেআইনি মদের ব্য়বসা ৷

উল্লেখ্য, শেষ 24 ঘণ্টায় বিহারের নওয়াদা এবং বেগুসরাইয়ে বিষ মদ খেয়ে প্রাণ যায় অন্তত আটজনের ৷ মৃতদের পরিবারের দাবি, হোলির দিন মদ্যপান করেছিলেন ওই ব্যক্তিরা ৷ তারপর সেই রাত থেকেই তাঁরা অসুস্থ বোধ করেন ৷ পরে তাঁদের সকলেরই মৃত্য়ু হয় ৷ অথচ ময়নাতদন্ত ছাড়াই মৃতদের সকলের শেষকৃত্য সম্পন্ন করে দেয় পরিবার ৷ যা নিয়ে ইতিমধ্যেই নানা মহলে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.