ETV Bharat / bharat

টানা PPE পরে কাজ করা অত্যন্ত কষ্টকর, বলছেন চিকিৎসকরা

কোরোনা মোকাবিলায় স্বাস্থ্যকর্মীদের 6 থেকে 8 ঘণ্টা PPE পরে থাকতে হচ্ছে । যা অত্যন্ত কষ্টকর বলে তাঁরা জানাচ্ছেন ।

author img

By

Published : Jun 24, 2020, 7:04 PM IST

করোনা ভাইরাস মোকাবিলায় পিপিই কিট

দিল্লি, 24 জুন : কোরোনা মোকাবিলায় সামনের সারিতে থেকে লড়াই করছেন চিকিৎসক থেকে স্বাস্থ্যকর্মীরা । সংক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে PPE ব্যবহার করতে হচ্ছে তাঁঁদের । কিন্তু দীর্ঘক্ষণ PPE ব্যবহার করা কষ্টদায়ক বলে জানিয়েছেন তাঁরা ।

তাঁঁরা বলছেন, ঘণ্টার পর ঘণ্টা PPE পরে থাকার ফলে শরীরে র‍্যাশ বের হচ্ছে । নিশ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছে । কোরোনা সংক্রমণের মোকাবিলায় PPE কিট পরা বাধ্যতামূলক । কিন্তু এটা খুব একটা সহজ কাজ নয় বলে মনে করছেন চিকিৎসক থেকে স্বাস্থ্যকর্মীরা । যতক্ষণ তাঁরা রোগীর সেবা করবেন ততক্ষণ পর্যন্ত খাওয়া, জল পান করা এবং প্রস্রাব করা সম্ভব নয় । এভাবে ছয় থেকে আট ঘণ্টা কাজ করতে হচ্ছে স্বাস্থ্যকর্মীদের । দিল্লির মতো জায়গায় কখনও কখনও সেই সময়সীমা 12 ঘণ্টা পেরিয়ে যাচ্ছে ।

দিল্লির AIIMS এর চিকিৎসক অমরিন্দর সিং বলেন, “এখন গরমকাল । PPE কিট প্লাস্টিক অথবা নাইলন দিয়ে তৈরি হয় । এর ফলে পুরো শরীর ঢাকা থাকে এবং বাতাস প্রবেশ করতে পারে না । এই পরিস্থিতিতে আট থেকে ছ'ঘণ্টা কাজ করা অত্যন্ত কষ্টকর । আমরা জল খেতে পারি না । PPE পরে শরীর খুব গরম হয়ে যায় । এর ফলে ঘাম হতে থাকে । আর আমরা ঘাম মুছতে পারি না । গত কয়েকদিন ধরে আমরা শারীরিক এবং মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছি । বিশেষত কোরোনা আক্রান্তদের চিকিৎসার সময় PPE পরলে এই সমস্যা আরও বাড়ছে । যারা কোরোনার চিকিৎসা সঙ্গে জড়িত নন তাদেরও PPE পরতে হচ্ছে । কারণ কোন রোগী কোরোনা আক্রান্ত তা কী করে জানা যাবে ?”

দিল্লি, 24 জুন : কোরোনা মোকাবিলায় সামনের সারিতে থেকে লড়াই করছেন চিকিৎসক থেকে স্বাস্থ্যকর্মীরা । সংক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে PPE ব্যবহার করতে হচ্ছে তাঁঁদের । কিন্তু দীর্ঘক্ষণ PPE ব্যবহার করা কষ্টদায়ক বলে জানিয়েছেন তাঁরা ।

তাঁঁরা বলছেন, ঘণ্টার পর ঘণ্টা PPE পরে থাকার ফলে শরীরে র‍্যাশ বের হচ্ছে । নিশ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছে । কোরোনা সংক্রমণের মোকাবিলায় PPE কিট পরা বাধ্যতামূলক । কিন্তু এটা খুব একটা সহজ কাজ নয় বলে মনে করছেন চিকিৎসক থেকে স্বাস্থ্যকর্মীরা । যতক্ষণ তাঁরা রোগীর সেবা করবেন ততক্ষণ পর্যন্ত খাওয়া, জল পান করা এবং প্রস্রাব করা সম্ভব নয় । এভাবে ছয় থেকে আট ঘণ্টা কাজ করতে হচ্ছে স্বাস্থ্যকর্মীদের । দিল্লির মতো জায়গায় কখনও কখনও সেই সময়সীমা 12 ঘণ্টা পেরিয়ে যাচ্ছে ।

দিল্লির AIIMS এর চিকিৎসক অমরিন্দর সিং বলেন, “এখন গরমকাল । PPE কিট প্লাস্টিক অথবা নাইলন দিয়ে তৈরি হয় । এর ফলে পুরো শরীর ঢাকা থাকে এবং বাতাস প্রবেশ করতে পারে না । এই পরিস্থিতিতে আট থেকে ছ'ঘণ্টা কাজ করা অত্যন্ত কষ্টকর । আমরা জল খেতে পারি না । PPE পরে শরীর খুব গরম হয়ে যায় । এর ফলে ঘাম হতে থাকে । আর আমরা ঘাম মুছতে পারি না । গত কয়েকদিন ধরে আমরা শারীরিক এবং মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছি । বিশেষত কোরোনা আক্রান্তদের চিকিৎসার সময় PPE পরলে এই সমস্যা আরও বাড়ছে । যারা কোরোনার চিকিৎসা সঙ্গে জড়িত নন তাদেরও PPE পরতে হচ্ছে । কারণ কোন রোগী কোরোনা আক্রান্ত তা কী করে জানা যাবে ?”

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.