ETV Bharat / bharat

বিপদসীমা অতিক্রম করল অসমের 4 নদীর জলস্তর

অসম বিপর্যয় মোকাবিলা দপ্তরের তরফ থেকে জানানো হল, প্রবল বন্যায় চারটি নদীর জলস্তর বিপদসীমা অতিক্রম করেছে। বন্যার কারণে রাজ্যের বিভিন্ন অংশে ধসও নেমেছে।

Assam  flood
Assam flood
author img

By

Published : Jun 26, 2020, 1:01 AM IST

গুয়াহাতি, 25জুন : একনাগাড়ে বৃষ্টিপাত ও বন্যায় অসমেরচারটি নদীর জলস্তর বিপদসীমা অতিক্রম করল। ব্রহ্মপুত্র, দিখও, জিয়াভারালি ও ধানসিঁড়ির জলস্তর ক্রমশবৃদ্ধি পাচ্ছে এবং ইতিমধ্যেই বিপদসীমা অতিক্রম করেছে।

কোরোনাভাইরাসের সঙ্গে লড়াইয়ের মাঝেই বন্যা দেখা দেয় অসমে। প্রবল বন্যায় 2.5 লাখ মানুষ এবং 5,031 কৃষি জমি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।পাশাপাশি বৃদ্ধি পেয়েছে কোরোনা আক্রান্তের সংখ্যাও।

এরআগে বন্যা কন্ট্রোলরুমের তরফ থেকে প্রকাশিত বুলেটিনে জানানো হয়," ব্রহ্মপুত্র, জিয়াভারালি ও ধানসিঁড়ি জলস্তরবিপদসীমা অতিক্রম করেছে। " বিপর্যয় মোকাবিলা দপ্তর এর তরফ থেকে জানানোহয়েছে, বন্যারকারণে পাঁচটি জেলার 102 টিগ্রাম বিপুল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং বর্তমান পরিস্থিতি সংকটজনক।

বন্যায়সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ধেমাজি অঞ্চল, প্রায় 15 হাজার মানুষ বন্যায় ঘরছাড়া হয়েছেন।ডিব্রুগড়ে 11 হাজারএবং শিবাসাগরে 10 হাজারমানুষ প্লাবিত হয়েছেন।

রাজ্যেমোট 38 হাজারমানুষ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, মৃত্যু হয়েছে 14 জনের। প্রশাসনের তরফে দুটি জেলায় 27 টি রিলিফ ক্যাম্প ও ডিস্ট্রিবিউশনসেন্টার তৈরি করা হয়েছে, 1,081 জনমানুষ শেল্টারে আশ্রয় নিয়েছেন। বন্যাদুর্গতদের মধ্যে 119.3 কুইন্টাল চাল, ডাল ও নুন বিতরণ করা হয়েছে।

জোরহাট, ধেমাজি, মাজুলি, শিবসাগর ও ডিব্রুগড় জেলা বন্যায়প্লাবিত হয়েছে। গত 24 ঘন্টায়ডিব্রুগড়ে 85.66 মিলিমিটাররেকর্ড বৃষ্টিপাত হয়।

বন্যারপাশাপাশি রাজ্যের বিভিন্ন অংশে ধস নামতে শুরু করেছে, এখনও অবধি মোট 12 জনের মৃত্যু হয়েছে ধ্বসে চাপা পড়ে।শিলচর ও লুমদিং সংযোগকারী রেল লাইনগুলিও ধসের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ধেমাজিজেলার সড়ক ও পরিকাঠামো বন্যার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এলাকার বিভিন্ন স্থানেভাঙনও দেখা দিয়েছে ।

বিপদসীমা অতিক্রম করল অসমের 4 নদীর জলস্তর

গুয়াহাতি, 25জুন : একনাগাড়ে বৃষ্টিপাত ও বন্যায় অসমেরচারটি নদীর জলস্তর বিপদসীমা অতিক্রম করল। ব্রহ্মপুত্র, দিখও, জিয়াভারালি ও ধানসিঁড়ির জলস্তর ক্রমশবৃদ্ধি পাচ্ছে এবং ইতিমধ্যেই বিপদসীমা অতিক্রম করেছে।

কোরোনাভাইরাসের সঙ্গে লড়াইয়ের মাঝেই বন্যা দেখা দেয় অসমে। প্রবল বন্যায় 2.5 লাখ মানুষ এবং 5,031 কৃষি জমি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।পাশাপাশি বৃদ্ধি পেয়েছে কোরোনা আক্রান্তের সংখ্যাও।

এরআগে বন্যা কন্ট্রোলরুমের তরফ থেকে প্রকাশিত বুলেটিনে জানানো হয়," ব্রহ্মপুত্র, জিয়াভারালি ও ধানসিঁড়ি জলস্তরবিপদসীমা অতিক্রম করেছে। " বিপর্যয় মোকাবিলা দপ্তর এর তরফ থেকে জানানোহয়েছে, বন্যারকারণে পাঁচটি জেলার 102 টিগ্রাম বিপুল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং বর্তমান পরিস্থিতি সংকটজনক।

বন্যায়সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ধেমাজি অঞ্চল, প্রায় 15 হাজার মানুষ বন্যায় ঘরছাড়া হয়েছেন।ডিব্রুগড়ে 11 হাজারএবং শিবাসাগরে 10 হাজারমানুষ প্লাবিত হয়েছেন।

রাজ্যেমোট 38 হাজারমানুষ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, মৃত্যু হয়েছে 14 জনের। প্রশাসনের তরফে দুটি জেলায় 27 টি রিলিফ ক্যাম্প ও ডিস্ট্রিবিউশনসেন্টার তৈরি করা হয়েছে, 1,081 জনমানুষ শেল্টারে আশ্রয় নিয়েছেন। বন্যাদুর্গতদের মধ্যে 119.3 কুইন্টাল চাল, ডাল ও নুন বিতরণ করা হয়েছে।

জোরহাট, ধেমাজি, মাজুলি, শিবসাগর ও ডিব্রুগড় জেলা বন্যায়প্লাবিত হয়েছে। গত 24 ঘন্টায়ডিব্রুগড়ে 85.66 মিলিমিটাররেকর্ড বৃষ্টিপাত হয়।

বন্যারপাশাপাশি রাজ্যের বিভিন্ন অংশে ধস নামতে শুরু করেছে, এখনও অবধি মোট 12 জনের মৃত্যু হয়েছে ধ্বসে চাপা পড়ে।শিলচর ও লুমদিং সংযোগকারী রেল লাইনগুলিও ধসের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ধেমাজিজেলার সড়ক ও পরিকাঠামো বন্যার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এলাকার বিভিন্ন স্থানেভাঙনও দেখা দিয়েছে ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.