ETV Bharat / bharat

ভারতীয় অর্থনীতিতে GDP - gdp

আর্থিক সঙ্কটের কারণে প্রত্যাশিত হিসাবে সরকারী মূলধন গঠনের প্রকল্পটি কেটে ফেলা হয়েছিল । CSO প্রকাশ করেছে এমন সংখ্যার উপর ভিত্তি করে 2020 সালের অর্থবর্ষে সরকারি মূলধন কমে যাবে 0.54 শতাংশ । সংস্কার নিয়ে বক্তৃত্তা দেওয়ার কৌশলটি ব্যর্থ হতে বাধ্য ৷ সত্যিকারের প্রশাসনিক এবং অর্থনৈতিক নীতি তৈরি করে একটি ধীর প্রক্রিয়া যেটা সবার অনুসরণ করা উচিত, দৃঢ়তা ও অর্থনৈতিক চক্র অর্থনীতির শেষ মাইল পর্যন্ত কভার করতে পারে ৷ তবে অর্থনীতিবিদের মতে অদূর ভবিষ্যতে পুনরুজ্জীবন বা অল্প সময়ে চাহিদা বাড়ানোর দরকার রয়েছে । লিখছেন যোগিন্দর কে আলাঘ ৷

image
gdp
author img

By

Published : Jan 9, 2020, 3:03 PM IST

দ্য সেন্ট্রাল স্ট্যাটিসটিক্যাল অর্গানাইজেশন-এর প্রথম অ্যাডভান্স এস্টিমেট ( গ্রোস ডোমেস্টিক প্রোডাক্ট ) বা GDP বৃদ্ধি 5 শতাংশ ৷ ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্কের মতে এই ভিত্তিতে CSO ধারে নেওয়া হয়েছিল ৷ যদিও অর্থমন্ত্রকের প্রারম্ভিক সমীক্ষা অনুযায়ী এই বছর বৃদ্ধি দেখানো হয়েছিল 7 শতাংশ ৷ ততক্ষণে এই বৃদ্ধি প্রায় দশ কোয়ার্টার হ্রাস পেয়েছিল ৷ সরকারি মূলধন গঠন ও বিনিয়োগের সময় থেকেই আনুমানিক বাজেট ও অনুমানিক বাজেট যেটা বৃদ্ধি পায়নি তার তুলনা করা হয়েছিল, নির্বাচনের পর আমরা অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমনের বাজেট নিয়ে মন্তব্য করেছিলাম, এবং প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল অর্থনীতির ভালো বৃদ্ধির সুযোগ অর্থনীতির দুর্বল গতিকে ত্বরান্বিত করবে ৷ অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতায় বর্তমান বাজেট ও সংশোধিত বাজেটের সঙ্গে তুলনা করেছিলেন ৷ যেটা আমরা প্রস্তাব করেছিলেম এটা ঠিক না ৷ কারণ লাইক উইথ লাইকের সঙ্গে তুলনা পরিসংখ্যানের প্রথম শিক্ষা ৷ শুধু মাত্র ভালোভাবে উপস্থাপনাই নয় আমরা অর্থনীতির পুনরুজ্জীবন নিশ্চিত করতে চাই ৷

আর্থিক সঙ্কটের কারণে প্রত্যাশিত হিসাবে সরকারি মূলধন গঠনের প্রকল্পটি কেটে ফেলা হয়েছিল । CSO প্রকাশ করেছে এমন সংখ্যার উপর ভিত্তি করে 2020 সালের অর্ধবর্ষে সরকারি মূলধন গঠন কমে যাবে 0.54 শতাংশ । সংস্কার নিয়ে বক্তৃতা দেওয়ার কৌশলটি ব্যর্থ হতে বাধ্য ৷ সত্যিকারের প্রশাসনিক এবং অর্থনৈতিক নীতি তৈরি করে একটি ধীর প্রক্রিয়া যেটা সবার অনুসরণ করা উচিত, দৃঢ়তা ও অর্থনৈতিক চক্র অর্থনীতির শেষ মাইল পর্যন্ত অতিক্রম করতে পারে ৷ তবে অর্থনীতিবিদের মত, অদূর ভবিষ্যতে পুনরুজ্জীবন বা অল্প সময়ে চাহিদা বাড়ানোর দরকার রয়েছে ।

দেশ-বিদেশের বিশ্লেষকরা (CSA-এর মতো বন্ধুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা সহ) ইতিমধ্যে GDP-র বৃদ্ধি 5 শতাংশ, +/-0.25 শতাংশের পূর্বাভাস দিয়েছিলেন । বাজেটের কাগজ হাতে পাওয়ার পরই আমরা অনুমান করেছিলাম যে যেটা প্রস্তাব করা হয়েছিল সেই ভাবে কাজ হয়নি ৷ সেই সময়ই তাৎপর্যপূর্ণ পদ্ধতিতে সরকারি বিনিয়োগ, প্রত্যাশিত বৃদ্ধির হার হ্রাস পায় বাজেটের পরিসংখ্যানগুলির উৎপন্ন পরামিতিগুলি স্পষ্ট ছিল ।

JNU প্রশিক্ষিত অর্থনীতিবিদ হয়ে অর্থমন্ত্রী এইগুলি সব জেনে ঘোষণা করেছিলেন সত্যিকারের বিনিয়োগ বৃদ্ধির হারকে ত্বরান্বিত করবে, এবং সেইগুলি পরে ঘোষণা করা হবে ৷ তিনি এ জাতীয় দুটি প্রচেষ্টা করেছিলেন । দুটি ক্ষেত্রেই, বেশ কয়েকটি ঘোষণা করা হয়েছিল ৷ তাদের বেশিরভাগই আবাসন, কর প্রশাসন এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদী নীতিগত পরিবর্তন নিয়েছিলেন ৷ এটা বেশ ভালো ছিল ৷ তবে তারা ম্যাক্রো অর্থনৈতিক উদ্দীপনায় একটি ভুল করেছিলেন ৷ প্রকৃতপক্ষে একমাত্র ব্যয় বৃদ্ধি ছিল মহিলা স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলির দ্বারা নির্মিত সংরক্ষণের সমর্থনে । বাকিটা PSU ও অনান্যদের বিনিয়োগের জন্য পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল ৷ যখন এইরকম একটি ঘোষণা হল, তখন আমাদের সবথেকে সফল PSU-র একজন অবসরপ্রাপ্ত CMD ছিলেন আমাদের সঙ্গে ৷ তখন শেয়ার মূল্য বেড়েই চলেছে ৷ সে আমার সঙ্গে বসেছিল এবং আমি তাঁকে বলেছিলাম, ‘‘ভালো, এখন সরকারি বিনিয়োগ বাড়বে এবং কর্পোরেট সেক্টর এটাকে তুলে নেবে ৷’’ সে বলেছিল, ‘‘ না স্যার, ঘোষণার উপর ও একটি চিঠির উপর ভিত্তি করে অভিজ্ঞ PSU প্রধানরা কোম্পানির টাকা বিনিয়োগ করবে না ৷ কারণ যখন তারা তদন্তের মুখোমুখি হয়, তখন CAG, সংসদীয় কমিটি এবং গণমাধ্যম তাদের ব্যবসায়ের ঝুঁকি নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার পক্ষে কেউ দাঁড়ায়নি ৷ যদি সংস্থাগুলির বিনিয়োগে ভাল লাভের হার অর্জনের-ব্যবসায়িক অর্থে বিনিয়োগ যদি রক্ষণশীলভাবে নিরাপদ না হয় তবে তারা সমস্যায় পড়তে পারে । তবে তারা স্বল্প সুদে আরও নগদ পেলে তারা বিনিয়োগ করবে, যেহেতু সংস্থার পক্ষে বিনিয়োগ আর্থিকভাবে টেঁকসই হবে । ’’ PSU গুলির জন্য স্বল্প সুদের হারের তহবিল বলার ক্ষেত্রে অর্থমন্ত্রী তা করেনি, কারণ তার উদ্দেশ্য ছিল না যে অর্থ সংগ্রহ করা ।

এরপরে অর্থমন্ত্রী অগস্টে একটি উদ্দীপনা নিয়ে কথা বলেছিলেন, এর অর্থ এই যে এই বৃদ্ধি 2020 সালের প্রথম দিকে আসতে হবে (বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত এবং ফলাফলের মধ্যে মাসের ব্যবধান অনুমান করা হয়) । কিছুই ঘটেনি ৷ ফলাফল ভাল নয় এখন ৷ বেশিরভাগ মন্তব্যকারী এখন 2019-2020 সালের দ্বিতীয় অর্ধের প্রকল্পের কথা ভাবছেন ৷ উৎপাদন বৃদ্ধির হারের ক্ষেত্রে 2019/2020 সালের প্রথমার্ধে নেতিবাচক বৃদ্ধি থেকে উৎপাদন বৃদ্ধির হার 4 থেকে 5 শতাংশের মধ্যে অ্যাঞ্জেলের সঙ্গেই রয়েছে ৷

সরকারের দেওয়া বরাতও বাড়েনি ৷ 2019 অর্থ বর্ষ অনুযায়ী, বাজেটের সঙ্গে তুলনা করলে প্রায় 150 লাখ কোটি টাকা খরচ করেছে কেন্দ্র ৷ ধার্য বাজেটের সঙ্গে সংশোধিত বাজেটের তুলনা করা শুধুমাত্র পরিসংখ্যানবিদদের ক্ষেত্রে 'সোয়ান সং' তা নয় ৷

যদি পরিকাঠামো বিনিয়োগ বৃদ্ধি পায় ৷ কর্পোরেট সেক্টর তারই অপেক্ষা করবে ৷ ক্যাপাসিটি ইউটিলাইজ়েশন (ধারণ ক্ষমতা) বাড়লে বেশি বরাত আসা শুরু হবে ৷ কর্মসংস্থানে উন্নতি হবে ৷ বাড়বে আয় ৷ বাড়বে বেসরকারি খরচও ৷ ন্যাশনাল স্যাম্পল সার্ভে (জাতীয় নমুনা সমীক্ষা) রিপোর্ট পরবর্তীতে প্রকাশ করবে না সরকার ৷ আমরা খুশি হব ৷

এটা ম্যাক্রো-ইকনমিকসের ভিত্তি, কোনওরকম রকেট সায়েন্স নয় ৷ আমার দেশের জন্য আমি আশা রাখি আমার ধারণা ভুল প্রমাণিত হোক ৷ আমরা আশা করি সৌভাগ্যের মুখ দেখব ৷ কিন্তু আমার আদর্শ, আমার গুরু মানুষটি তিন দশক আগেই নোবেল পেয়েছেন ৷ আর দু্র্ভাগ্যজনকভাবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আমি সঠিক প্রমাণিত হয়েছি ৷ কিন্তু সুদিন আশার আগেই পরিস্থিতি আরও বিপজ্জনক হতে পারে যদি এখনই ব্যবস্থা না নেওয়া হয় ৷ সিদ্ধান্ত এবং ভাল ফলের মধ্যে ছয় মাস সময় রয়েছে, একথা মনে রাখা প্রয়োজন ৷

দ্য সেন্ট্রাল স্ট্যাটিসটিক্যাল অর্গানাইজেশন-এর প্রথম অ্যাডভান্স এস্টিমেট ( গ্রোস ডোমেস্টিক প্রোডাক্ট ) বা GDP বৃদ্ধি 5 শতাংশ ৷ ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্কের মতে এই ভিত্তিতে CSO ধারে নেওয়া হয়েছিল ৷ যদিও অর্থমন্ত্রকের প্রারম্ভিক সমীক্ষা অনুযায়ী এই বছর বৃদ্ধি দেখানো হয়েছিল 7 শতাংশ ৷ ততক্ষণে এই বৃদ্ধি প্রায় দশ কোয়ার্টার হ্রাস পেয়েছিল ৷ সরকারি মূলধন গঠন ও বিনিয়োগের সময় থেকেই আনুমানিক বাজেট ও অনুমানিক বাজেট যেটা বৃদ্ধি পায়নি তার তুলনা করা হয়েছিল, নির্বাচনের পর আমরা অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমনের বাজেট নিয়ে মন্তব্য করেছিলাম, এবং প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল অর্থনীতির ভালো বৃদ্ধির সুযোগ অর্থনীতির দুর্বল গতিকে ত্বরান্বিত করবে ৷ অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতায় বর্তমান বাজেট ও সংশোধিত বাজেটের সঙ্গে তুলনা করেছিলেন ৷ যেটা আমরা প্রস্তাব করেছিলেম এটা ঠিক না ৷ কারণ লাইক উইথ লাইকের সঙ্গে তুলনা পরিসংখ্যানের প্রথম শিক্ষা ৷ শুধু মাত্র ভালোভাবে উপস্থাপনাই নয় আমরা অর্থনীতির পুনরুজ্জীবন নিশ্চিত করতে চাই ৷

আর্থিক সঙ্কটের কারণে প্রত্যাশিত হিসাবে সরকারি মূলধন গঠনের প্রকল্পটি কেটে ফেলা হয়েছিল । CSO প্রকাশ করেছে এমন সংখ্যার উপর ভিত্তি করে 2020 সালের অর্ধবর্ষে সরকারি মূলধন গঠন কমে যাবে 0.54 শতাংশ । সংস্কার নিয়ে বক্তৃতা দেওয়ার কৌশলটি ব্যর্থ হতে বাধ্য ৷ সত্যিকারের প্রশাসনিক এবং অর্থনৈতিক নীতি তৈরি করে একটি ধীর প্রক্রিয়া যেটা সবার অনুসরণ করা উচিত, দৃঢ়তা ও অর্থনৈতিক চক্র অর্থনীতির শেষ মাইল পর্যন্ত অতিক্রম করতে পারে ৷ তবে অর্থনীতিবিদের মত, অদূর ভবিষ্যতে পুনরুজ্জীবন বা অল্প সময়ে চাহিদা বাড়ানোর দরকার রয়েছে ।

দেশ-বিদেশের বিশ্লেষকরা (CSA-এর মতো বন্ধুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা সহ) ইতিমধ্যে GDP-র বৃদ্ধি 5 শতাংশ, +/-0.25 শতাংশের পূর্বাভাস দিয়েছিলেন । বাজেটের কাগজ হাতে পাওয়ার পরই আমরা অনুমান করেছিলাম যে যেটা প্রস্তাব করা হয়েছিল সেই ভাবে কাজ হয়নি ৷ সেই সময়ই তাৎপর্যপূর্ণ পদ্ধতিতে সরকারি বিনিয়োগ, প্রত্যাশিত বৃদ্ধির হার হ্রাস পায় বাজেটের পরিসংখ্যানগুলির উৎপন্ন পরামিতিগুলি স্পষ্ট ছিল ।

JNU প্রশিক্ষিত অর্থনীতিবিদ হয়ে অর্থমন্ত্রী এইগুলি সব জেনে ঘোষণা করেছিলেন সত্যিকারের বিনিয়োগ বৃদ্ধির হারকে ত্বরান্বিত করবে, এবং সেইগুলি পরে ঘোষণা করা হবে ৷ তিনি এ জাতীয় দুটি প্রচেষ্টা করেছিলেন । দুটি ক্ষেত্রেই, বেশ কয়েকটি ঘোষণা করা হয়েছিল ৷ তাদের বেশিরভাগই আবাসন, কর প্রশাসন এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদী নীতিগত পরিবর্তন নিয়েছিলেন ৷ এটা বেশ ভালো ছিল ৷ তবে তারা ম্যাক্রো অর্থনৈতিক উদ্দীপনায় একটি ভুল করেছিলেন ৷ প্রকৃতপক্ষে একমাত্র ব্যয় বৃদ্ধি ছিল মহিলা স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলির দ্বারা নির্মিত সংরক্ষণের সমর্থনে । বাকিটা PSU ও অনান্যদের বিনিয়োগের জন্য পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল ৷ যখন এইরকম একটি ঘোষণা হল, তখন আমাদের সবথেকে সফল PSU-র একজন অবসরপ্রাপ্ত CMD ছিলেন আমাদের সঙ্গে ৷ তখন শেয়ার মূল্য বেড়েই চলেছে ৷ সে আমার সঙ্গে বসেছিল এবং আমি তাঁকে বলেছিলাম, ‘‘ভালো, এখন সরকারি বিনিয়োগ বাড়বে এবং কর্পোরেট সেক্টর এটাকে তুলে নেবে ৷’’ সে বলেছিল, ‘‘ না স্যার, ঘোষণার উপর ও একটি চিঠির উপর ভিত্তি করে অভিজ্ঞ PSU প্রধানরা কোম্পানির টাকা বিনিয়োগ করবে না ৷ কারণ যখন তারা তদন্তের মুখোমুখি হয়, তখন CAG, সংসদীয় কমিটি এবং গণমাধ্যম তাদের ব্যবসায়ের ঝুঁকি নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার পক্ষে কেউ দাঁড়ায়নি ৷ যদি সংস্থাগুলির বিনিয়োগে ভাল লাভের হার অর্জনের-ব্যবসায়িক অর্থে বিনিয়োগ যদি রক্ষণশীলভাবে নিরাপদ না হয় তবে তারা সমস্যায় পড়তে পারে । তবে তারা স্বল্প সুদে আরও নগদ পেলে তারা বিনিয়োগ করবে, যেহেতু সংস্থার পক্ষে বিনিয়োগ আর্থিকভাবে টেঁকসই হবে । ’’ PSU গুলির জন্য স্বল্প সুদের হারের তহবিল বলার ক্ষেত্রে অর্থমন্ত্রী তা করেনি, কারণ তার উদ্দেশ্য ছিল না যে অর্থ সংগ্রহ করা ।

এরপরে অর্থমন্ত্রী অগস্টে একটি উদ্দীপনা নিয়ে কথা বলেছিলেন, এর অর্থ এই যে এই বৃদ্ধি 2020 সালের প্রথম দিকে আসতে হবে (বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত এবং ফলাফলের মধ্যে মাসের ব্যবধান অনুমান করা হয়) । কিছুই ঘটেনি ৷ ফলাফল ভাল নয় এখন ৷ বেশিরভাগ মন্তব্যকারী এখন 2019-2020 সালের দ্বিতীয় অর্ধের প্রকল্পের কথা ভাবছেন ৷ উৎপাদন বৃদ্ধির হারের ক্ষেত্রে 2019/2020 সালের প্রথমার্ধে নেতিবাচক বৃদ্ধি থেকে উৎপাদন বৃদ্ধির হার 4 থেকে 5 শতাংশের মধ্যে অ্যাঞ্জেলের সঙ্গেই রয়েছে ৷

সরকারের দেওয়া বরাতও বাড়েনি ৷ 2019 অর্থ বর্ষ অনুযায়ী, বাজেটের সঙ্গে তুলনা করলে প্রায় 150 লাখ কোটি টাকা খরচ করেছে কেন্দ্র ৷ ধার্য বাজেটের সঙ্গে সংশোধিত বাজেটের তুলনা করা শুধুমাত্র পরিসংখ্যানবিদদের ক্ষেত্রে 'সোয়ান সং' তা নয় ৷

যদি পরিকাঠামো বিনিয়োগ বৃদ্ধি পায় ৷ কর্পোরেট সেক্টর তারই অপেক্ষা করবে ৷ ক্যাপাসিটি ইউটিলাইজ়েশন (ধারণ ক্ষমতা) বাড়লে বেশি বরাত আসা শুরু হবে ৷ কর্মসংস্থানে উন্নতি হবে ৷ বাড়বে আয় ৷ বাড়বে বেসরকারি খরচও ৷ ন্যাশনাল স্যাম্পল সার্ভে (জাতীয় নমুনা সমীক্ষা) রিপোর্ট পরবর্তীতে প্রকাশ করবে না সরকার ৷ আমরা খুশি হব ৷

এটা ম্যাক্রো-ইকনমিকসের ভিত্তি, কোনওরকম রকেট সায়েন্স নয় ৷ আমার দেশের জন্য আমি আশা রাখি আমার ধারণা ভুল প্রমাণিত হোক ৷ আমরা আশা করি সৌভাগ্যের মুখ দেখব ৷ কিন্তু আমার আদর্শ, আমার গুরু মানুষটি তিন দশক আগেই নোবেল পেয়েছেন ৷ আর দু্র্ভাগ্যজনকভাবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আমি সঠিক প্রমাণিত হয়েছি ৷ কিন্তু সুদিন আশার আগেই পরিস্থিতি আরও বিপজ্জনক হতে পারে যদি এখনই ব্যবস্থা না নেওয়া হয় ৷ সিদ্ধান্ত এবং ভাল ফলের মধ্যে ছয় মাস সময় রয়েছে, একথা মনে রাখা প্রয়োজন ৷

New Delhi, Jan 9 (ANI): Equity benchmark parameters edged higher during early hours on Jan 09. This came after the remarks by US President Donald Trump that eased fears of a larger conflict with Iran. AT 10:15 am, BSE SandP Sensex was up by 404 points to 41,221 while Nifty 50 ticked up by 126 points at 12,151. Except for Nifty IT which dipped slightly, all sectoral indices were in the positive zone. Nifty PSU bank gained by 1.97 per cent each, realty by 1.85 per cent and metal by 1.27 per cent.

For All Latest Updates

TAGGED:

economygdp
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.