ETV Bharat / bharat

কোরোনা : কমিউনিটি নয়, এখনও লোকাল ট্রান্সমিশনে রয়েছে দেশ

author img

By

Published : Mar 30, 2020, 7:45 PM IST

Updated : Mar 30, 2020, 7:57 PM IST

ইউহানে জন্ম নেওয়া এই ভাইরাসে এপর্যন্ত দেশে আক্রান্ত প্রায় 1100 । মৃতের সংখ্যা 29 ।

image
ছবি

দিল্লি, 30 মার্চ : এখনও তৃতীয় স্টেজ অর্থাৎ কমিউনিটি ট্রান্সমিশনে প্রবেশ করেনি দেশ । লোকাল ট্রান্সমিশনেই রয়েছে । আজ স্বাস্থ্য মন্ত্রকের এক নথি সম্পর্কিত প্রশ্নে একথা জানিয়ে দিল কেন্দ্রীয় সরকার । আজ স্বাস্থ্য মন্ত্রকের যুগ্মসচিব লব আগরওয়াল বলেন, "আমরা কোথাও এটিকে কমিউনিটি ট্রান্সমিশন বলছি না । এখনও লোকাল ট্রান্সমিশন স্টেজেই রয়েছে দেশ । যদি এখনই কমিউনিটি শব্দটি ব্যবহার করা হয়, তাহলে তা অনুমানের পর্যায়ে চলে যাবে । কোথাও যেন বাড়িয়ে বলা হবে।"

কয়েকদিন ধরেই শোনা যাচ্ছিল তৃতীয় স্টেজ অর্থাৎ কমিউনিটি ট্রান্সমিশনে প্রবেশ করতে চলেছে দেশ । এবার আরও বাড়বে সংক্রমণ । তবে এই মুহূর্তে যে দেশ সেই অবস্থায় নেই , আজ তা জানিয়ে দিল কেন্দ্রীয় সরকার। ইতিমধ্যেই দেশে কোরোনা আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় 1100, মৃত্যু হয়েছে 29 জনের । এই পরিস্থিতিতে, গতকাল স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের তরফে একটি নথি প্রকাশ করা হয়। যেখানে একজন কোরোনা আক্রান্তের সম্ভাব্য সংক্রমণের একটি বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরা হয় । তা থেকেই দেখা যায়, ভারত এই মুহূর্ত লোকাল ট্রান্সমিশনে রয়েছে ।

চারটি স্টেজে সংক্রমিত হয় এই ভাইরাস । এর মধ্যে প্রথম স্টেজে সাধারণত আক্রান্ত দেশ থেকে আসা কোনও ব্যক্তির থেকে ভাইরাসের সংক্রমণ হয়। কিংবা আক্রান্ত দেশে কেউ গেলে সংক্রমণ হতে পারে । দ্বিতীয় পর্যায় হল লোকাল ট্রান্সমিশন । যেখানে যিনি আক্রান্ত হয়েছেন তাঁর পরিবারের বা তাঁর সংস্পর্শে আসা মানুষজনের মধ্যে কোরোনার সংক্রমণ হয় । তবে এই পর্যায়ে মানুষজনের আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যাটা কম । যেহেতু ভাইরাসের উৎসস্থল জানা যায়, তাই সহজেই ভাইরাসের চেনকে চিহ্নিত করা যায় । তৃতীয় স্টেজ বা কমিউনিটি ট্রান্সমিশন হল সেই পরিস্থিতি যখন কোনও ব্যক্তি কোনও আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শ বা কোনও দেশে না গিয়েও কোরোনা আক্রান্ত হয়ে পড়েন । এই স্টেজে ওই আক্রান্ত কীভাবে সংক্রমিত হয়েছেন তার কোনও উৎস খুঁজে পাওয়া যায় না । বিশেষজ্ঞরা এই স্টেজ নিয়ে আতঙ্কিত । তাঁদের কথায়, যদি ভারত তৃতীয় স্টেজে পৌঁছে যায় তাহলে হাতের বাইরে চলে যাবে পুরো পরিস্থিতি ।

বিশ্বজুড়ে কোরোনায় মৃত প্রায় 30,000 । এই মারণ ভাইরাস নিয়ন্ত্রণে বুধবার থেকে পুরো দেশে লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে । আজ ষষ্ঠ দিন । ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিকেল রিসার্চে জানাচ্ছে, এই ছ'দিনে লকডাউনের জেরে অনেকটাই কমেছে আক্রান্তের সংখ্যা । আক্রান্তের সংখ্যা 100 থেকে 1000 হতে 12 দিন সময় নিয়েছে। কিন্তু অন্য দেশগুলিতে এই 12 দিনে আক্রান্তের এই সংখ্যাটা 3000-5000।

দিল্লি, 30 মার্চ : এখনও তৃতীয় স্টেজ অর্থাৎ কমিউনিটি ট্রান্সমিশনে প্রবেশ করেনি দেশ । লোকাল ট্রান্সমিশনেই রয়েছে । আজ স্বাস্থ্য মন্ত্রকের এক নথি সম্পর্কিত প্রশ্নে একথা জানিয়ে দিল কেন্দ্রীয় সরকার । আজ স্বাস্থ্য মন্ত্রকের যুগ্মসচিব লব আগরওয়াল বলেন, "আমরা কোথাও এটিকে কমিউনিটি ট্রান্সমিশন বলছি না । এখনও লোকাল ট্রান্সমিশন স্টেজেই রয়েছে দেশ । যদি এখনই কমিউনিটি শব্দটি ব্যবহার করা হয়, তাহলে তা অনুমানের পর্যায়ে চলে যাবে । কোথাও যেন বাড়িয়ে বলা হবে।"

কয়েকদিন ধরেই শোনা যাচ্ছিল তৃতীয় স্টেজ অর্থাৎ কমিউনিটি ট্রান্সমিশনে প্রবেশ করতে চলেছে দেশ । এবার আরও বাড়বে সংক্রমণ । তবে এই মুহূর্তে যে দেশ সেই অবস্থায় নেই , আজ তা জানিয়ে দিল কেন্দ্রীয় সরকার। ইতিমধ্যেই দেশে কোরোনা আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় 1100, মৃত্যু হয়েছে 29 জনের । এই পরিস্থিতিতে, গতকাল স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের তরফে একটি নথি প্রকাশ করা হয়। যেখানে একজন কোরোনা আক্রান্তের সম্ভাব্য সংক্রমণের একটি বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরা হয় । তা থেকেই দেখা যায়, ভারত এই মুহূর্ত লোকাল ট্রান্সমিশনে রয়েছে ।

চারটি স্টেজে সংক্রমিত হয় এই ভাইরাস । এর মধ্যে প্রথম স্টেজে সাধারণত আক্রান্ত দেশ থেকে আসা কোনও ব্যক্তির থেকে ভাইরাসের সংক্রমণ হয়। কিংবা আক্রান্ত দেশে কেউ গেলে সংক্রমণ হতে পারে । দ্বিতীয় পর্যায় হল লোকাল ট্রান্সমিশন । যেখানে যিনি আক্রান্ত হয়েছেন তাঁর পরিবারের বা তাঁর সংস্পর্শে আসা মানুষজনের মধ্যে কোরোনার সংক্রমণ হয় । তবে এই পর্যায়ে মানুষজনের আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যাটা কম । যেহেতু ভাইরাসের উৎসস্থল জানা যায়, তাই সহজেই ভাইরাসের চেনকে চিহ্নিত করা যায় । তৃতীয় স্টেজ বা কমিউনিটি ট্রান্সমিশন হল সেই পরিস্থিতি যখন কোনও ব্যক্তি কোনও আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শ বা কোনও দেশে না গিয়েও কোরোনা আক্রান্ত হয়ে পড়েন । এই স্টেজে ওই আক্রান্ত কীভাবে সংক্রমিত হয়েছেন তার কোনও উৎস খুঁজে পাওয়া যায় না । বিশেষজ্ঞরা এই স্টেজ নিয়ে আতঙ্কিত । তাঁদের কথায়, যদি ভারত তৃতীয় স্টেজে পৌঁছে যায় তাহলে হাতের বাইরে চলে যাবে পুরো পরিস্থিতি ।

বিশ্বজুড়ে কোরোনায় মৃত প্রায় 30,000 । এই মারণ ভাইরাস নিয়ন্ত্রণে বুধবার থেকে পুরো দেশে লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে । আজ ষষ্ঠ দিন । ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিকেল রিসার্চে জানাচ্ছে, এই ছ'দিনে লকডাউনের জেরে অনেকটাই কমেছে আক্রান্তের সংখ্যা । আক্রান্তের সংখ্যা 100 থেকে 1000 হতে 12 দিন সময় নিয়েছে। কিন্তু অন্য দেশগুলিতে এই 12 দিনে আক্রান্তের এই সংখ্যাটা 3000-5000।

Last Updated : Mar 30, 2020, 7:57 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.