ETV Bharat / bharat

শুধু আলো বন্ধ, কম্পিউটার, পাখা ,AC চালু থাক; নির্দিষ্ট করল সরকার

22 মার্চ জনতা কারফিউর দিন প্রধানমন্ত্রীর ঘণ্টা বাজানোর বার্তাকে ভুলভাবে নিয়ে মিছিল ও জমায়েত করেছিল মানুষজন । এবার আলো বন্ধের বার্তায় আগে থেকেই পুরো বিষয় নির্দিষ্ট করল সরকার ।

ছবি
ছবি
author img

By

Published : Apr 4, 2020, 6:25 PM IST

দিল্লি, 4 এপ্রিল : কোরোনার অন্ধকার মুছে প্রদীপ আর মোমবাতি জ্বালিয়ে দেশকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি । গতকাল এক ভিডিয়ো বার্তায় তিনি একথা বলার পরই মানুষজনের মধ্যে অনেক বিভ্রান্তি তৈরি হয় । সবচেয়ে বড় যে উদ্বেগটি প্রকাশ্যে আসে তা হল যদি একসঙ্গে দেশের সব বাড়িগুলিতে আলো নিভে যায়, তাহলে কোথাও ভোল্টেজের ওঠানামা হতে পারে বা বিদ্যুৎ সরবরাহে অস্থিতিশীলতা দেখা যেতে পারে । আর এর জেরে অন্য বৈদ্যুতিন সরঞ্জামগুলির ক্ষতি হতে পারে । কিন্তু আজ কেন্দ্রীয় বিদ্যুৎ মন্ত্রকের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়, এইরকম আশঙ্কা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন । অযথা চিন্তা না করে মানুষজনকে নিশ্চিন্তে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয় । পাশাপাশি আলো নিভিয়ে ফেলা বলতে কী বোঝানো হয়েছে তাও আজ সবিস্তারে ব্যাখ্যা করা হয় বিদ্যুৎ মন্ত্রকের তরফে ।

বিদ্যুৎ মন্ত্রকের তরফে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, "ভারতীয় বিদ্যুৎ পরিষেবা যথেষ্ট মজবুত ও স্থিতিশীল । পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে চাহিদা অনুযায়ী পর্যাপ্ত ব্যবস্থা করা ও সম্পূর্ণ পরিস্থিতির সামাল দেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে তার।"

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, আগামীকাল রাত 9টা বেজে 9মিনিটে প্রধানমন্ত্রী শুধুমাত্র ঘরের বৈদ্যুতিন আলো বন্ধ করার আবেদন জানিয়েছেন। রাস্তার আলো, কম্পিউটার, টিভি, ফ্যান, রেফ্রিজারেটর, বাড়ির AC এগুলি বন্ধ করতে বলা হয়নি । যেহেতু এই বার্তা শুধুমাত্র বাড়ির জন্য তাই হাসপাতাল ও অন্য প্রয়োজনীয় পরিষেবা যেমন জনস্বাস্থ্য, পৌর পরিষেবা, অফিস, থানা, প্রয়োজনীয় সামগ্রীর উৎপাদন কেন্দ্রগুলির আলো বন্ধ থাকবে না । সমস্ত পরিষেবা সচল থাকবে ।

বিবৃতিতে জানানো হয়, রাস্তার আলো যাতে কেউ বন্ধ না করে তা নজরদারির জন্য সমস্ত স্থানীয় প্রশাসনকে ইতিমধ্যেই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে । জনগণের সুরক্ষা ও নিরাপত্তার খেয়াল রাখতে হবে স্থানীয় প্রশাসনগুলিকে ।

এর আগে 22 মার্চ জনতা কারফিউর কথা ঘোষণা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী । তিনি বলেছিলেন সেদিন বিকেল পাঁচটায় জরুরি পরিষেবায় কর্মরতদের সম্মান জানিয়ে নিজের ব্যালকনিতে দাঁড়িয়ে ঘণ্টা বাজাতে । কিন্তু অনেকে বাড়ির বাইরে বেরিয়ে এসেছিলেন । অনেক এলাকায় রাস্তায় নেমে মিছিলও করেন মানুষজন। অনেক জায়গায় বড় জমায়েত লক্ষ্য করা যায়।

গতকালই এক ভিডিয়ো বার্তায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, "আগামীকাল রাত 9টায় বাড়ির সমস্ত বৈদ্যুতিন আলো বন্ধ রেখে প্রদীপ বা মোমবাতি জ্বালাতে হবে । তাই এবার জনগণকে আগেই সচেতন করতে এবং তাঁদের নানা উদ্বেগের অবসান ঘটাতে এই বিবৃতি দেওয়া হয় ।

দিল্লি, 4 এপ্রিল : কোরোনার অন্ধকার মুছে প্রদীপ আর মোমবাতি জ্বালিয়ে দেশকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি । গতকাল এক ভিডিয়ো বার্তায় তিনি একথা বলার পরই মানুষজনের মধ্যে অনেক বিভ্রান্তি তৈরি হয় । সবচেয়ে বড় যে উদ্বেগটি প্রকাশ্যে আসে তা হল যদি একসঙ্গে দেশের সব বাড়িগুলিতে আলো নিভে যায়, তাহলে কোথাও ভোল্টেজের ওঠানামা হতে পারে বা বিদ্যুৎ সরবরাহে অস্থিতিশীলতা দেখা যেতে পারে । আর এর জেরে অন্য বৈদ্যুতিন সরঞ্জামগুলির ক্ষতি হতে পারে । কিন্তু আজ কেন্দ্রীয় বিদ্যুৎ মন্ত্রকের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়, এইরকম আশঙ্কা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন । অযথা চিন্তা না করে মানুষজনকে নিশ্চিন্তে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয় । পাশাপাশি আলো নিভিয়ে ফেলা বলতে কী বোঝানো হয়েছে তাও আজ সবিস্তারে ব্যাখ্যা করা হয় বিদ্যুৎ মন্ত্রকের তরফে ।

বিদ্যুৎ মন্ত্রকের তরফে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, "ভারতীয় বিদ্যুৎ পরিষেবা যথেষ্ট মজবুত ও স্থিতিশীল । পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে চাহিদা অনুযায়ী পর্যাপ্ত ব্যবস্থা করা ও সম্পূর্ণ পরিস্থিতির সামাল দেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে তার।"

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, আগামীকাল রাত 9টা বেজে 9মিনিটে প্রধানমন্ত্রী শুধুমাত্র ঘরের বৈদ্যুতিন আলো বন্ধ করার আবেদন জানিয়েছেন। রাস্তার আলো, কম্পিউটার, টিভি, ফ্যান, রেফ্রিজারেটর, বাড়ির AC এগুলি বন্ধ করতে বলা হয়নি । যেহেতু এই বার্তা শুধুমাত্র বাড়ির জন্য তাই হাসপাতাল ও অন্য প্রয়োজনীয় পরিষেবা যেমন জনস্বাস্থ্য, পৌর পরিষেবা, অফিস, থানা, প্রয়োজনীয় সামগ্রীর উৎপাদন কেন্দ্রগুলির আলো বন্ধ থাকবে না । সমস্ত পরিষেবা সচল থাকবে ।

বিবৃতিতে জানানো হয়, রাস্তার আলো যাতে কেউ বন্ধ না করে তা নজরদারির জন্য সমস্ত স্থানীয় প্রশাসনকে ইতিমধ্যেই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে । জনগণের সুরক্ষা ও নিরাপত্তার খেয়াল রাখতে হবে স্থানীয় প্রশাসনগুলিকে ।

এর আগে 22 মার্চ জনতা কারফিউর কথা ঘোষণা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী । তিনি বলেছিলেন সেদিন বিকেল পাঁচটায় জরুরি পরিষেবায় কর্মরতদের সম্মান জানিয়ে নিজের ব্যালকনিতে দাঁড়িয়ে ঘণ্টা বাজাতে । কিন্তু অনেকে বাড়ির বাইরে বেরিয়ে এসেছিলেন । অনেক এলাকায় রাস্তায় নেমে মিছিলও করেন মানুষজন। অনেক জায়গায় বড় জমায়েত লক্ষ্য করা যায়।

গতকালই এক ভিডিয়ো বার্তায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, "আগামীকাল রাত 9টায় বাড়ির সমস্ত বৈদ্যুতিন আলো বন্ধ রেখে প্রদীপ বা মোমবাতি জ্বালাতে হবে । তাই এবার জনগণকে আগেই সচেতন করতে এবং তাঁদের নানা উদ্বেগের অবসান ঘটাতে এই বিবৃতি দেওয়া হয় ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.