বরেলি, 17 মে: লকডাউনের মধ্যে ফল বিক্রি করায় এক নাবালককে মারধরের অভিযোগ উঠল পুলিশের বিরুদ্ধে । ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের বরেলির বরাদরি থানা এলাকায় । সমাজবাদী পার্টির প্রেসিডেন্ট অখিলেশ যাদব রবিবার 12 বছরের ওই ফল বিক্রেতার একটি ভিডিয়ো টুইট করেন । তারপরই হু হু করে ছড়িয়ে পড়তে থাকে ভিডিয়োটি । ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে ।
অখিলেশ যাদবের টুইট করা ভিডিয়োটিতে হর্ষ গুপ্তা নামে ওই ছেলেটি পুলিশের উপর মারধরের অভিযোগ এনেছে । উত্তরপ্রদেশের বরেলির ওই 12 বছরের ফল বিক্রেতা জানিয়েছে, শনিবার বরাদরি এলাকায় ফল বিক্রি করার সময় পুলিশ তার উপর চড়াও হয় । ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে, মারধরের ফলে ফুলে যাওয়া হাত নিয়ে ছেলেটি ক্রমাগত কেঁদে চলেছে । কাঁদতে কাঁদতেই বলছে, তাকে দু'জন পুলিশকর্মী লাঠি দিয়ে পিটিয়েছে । জানা গেছে, ঘটনাটি বরাদরি থানার অন্তর্গত সিন্ধুনগর এলাকায় ঘটেছে ।
-
इस आपातकाल में बहुत सारे बच्चे अनाथ हो गये हैं और दर-दर भटकने पर मजबूर हैं. प्रदेश में भाजपा सरकार ऐसी परिस्थितियों में भी उन बच्चों तक को प्रताड़ित कर रही है, जो ‘आत्मनिर्भर’ बनकर दो वक़्त की रोटी कमाने की कोशिश कर रहे हैं.
— Akhilesh Yadav (@yadavakhilesh) May 16, 2020 " class="align-text-top noRightClick twitterSection" data="
काश बच्चों का दर्द समझनेवाले दयावान सत्ता में होते. pic.twitter.com/bHQBjFVEy5
">इस आपातकाल में बहुत सारे बच्चे अनाथ हो गये हैं और दर-दर भटकने पर मजबूर हैं. प्रदेश में भाजपा सरकार ऐसी परिस्थितियों में भी उन बच्चों तक को प्रताड़ित कर रही है, जो ‘आत्मनिर्भर’ बनकर दो वक़्त की रोटी कमाने की कोशिश कर रहे हैं.
— Akhilesh Yadav (@yadavakhilesh) May 16, 2020
काश बच्चों का दर्द समझनेवाले दयावान सत्ता में होते. pic.twitter.com/bHQBjFVEy5इस आपातकाल में बहुत सारे बच्चे अनाथ हो गये हैं और दर-दर भटकने पर मजबूर हैं. प्रदेश में भाजपा सरकार ऐसी परिस्थितियों में भी उन बच्चों तक को प्रताड़ित कर रही है, जो ‘आत्मनिर्भर’ बनकर दो वक़्त की रोटी कमाने की कोशिश कर रहे हैं.
— Akhilesh Yadav (@yadavakhilesh) May 16, 2020
काश बच्चों का दर्द समझनेवाले दयावान सत्ता में होते. pic.twitter.com/bHQBjFVEy5
ফল ও সবজি বিক্রেতা বাবাকে মাঝে মাঝেই কাজে সাহায্য করত হর্ষ । তার কথায়, "শনিবার বাবা তখন স্নানে গেছিল । তাই তার পরিবর্তে আমি ফল বিক্রি করতে বেরিয়েছিলাম । একজন ক্রেতার সঙ্গে কথা বলছিলাম তখনই দু'জন পুলিশকর্মী বাইক নিয়ে আসে । এসেই আমাকে গালিগালাজ করতে শুরু করে । তারপর লাঠি দিয়েও পেটায় ।" হর্ষের বাবা উমেশ গুপ্তা জানিয়েছেন, "লকডাউনেও সরকার সবজি এবং ফল বিক্রি করার অনুমতি দিয়েছে । তা সত্ত্বেও পুলিশ আমাদের হেনস্থা করতে থাকে । কিছুদিন আগে আমাকেও লোকাল থানার আউটপোস্ট ইনচার্জের কাছে হেনস্থা হতে হয়েছিল । আজ আমার ছেলের উপরও একই ঘটনা ঘটতে দেখে 112-তে ফোন করে অভিযোগ জানিয়েছি ।"
এই বিষয়ে বরেলির SSP শৈলেশ সরকার ঘটনাটিকে একটি "অ্যাক্সিডেন্ট" বলে বর্ণনা করেছেন । তিনি জানিয়েছেন, "সামাজিক দূরত্ব না মানার জন্য পুলিশ সাধারণ মানুষকে বকাঝকা করছিল । সেইসময়ই ছেলেটি কোনওভাবে আঘাত পায় । ছেলেটিকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল । তার হাতে সামান্য চোট রয়েছে ।" ঘটনায় জড়িত ওই দু'জন পুলিশের সাফাই, লকডাউনের নির্দেশ অমান্য করে ভিড় করায় তারা সাধারণ মানুষকে ভয় দেখানোর চেষ্টা করেছিল ।