কাসারাগড়, 6 সেপ্টেম্বর : প্রয়াত হলেন কেরলের সন্ত কেশবানন্দ ভারতী শ্রীপাদাগালভারু ৷ বয়স হয়েছিল 79 বছর ৷ বার্ধক্যজনিত অসুখের কারণেই তাঁর মৃত্যু হয় ৷ কেরলের কাসারগড় জেলায় এডনির মঠে আজ শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি ৷ তাঁর প্রয়াণে শোক প্রকাশ করেন উপ-রাষ্ট্রপতি ভেঙ্কাইয়া নাইডু ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ৷ পুলিশ জানায়, আজ ভোররাত 3 .30 নাগাদ তিনি মারা যান ৷
তাঁর স্মৃতিচারণে নাইডু বলেন, সুপ্রিম কোর্টের ঐতিহাসিক মৌলিক কাঠামোগত মামলার জন্য তিনি বহুল পরিচিত ছিলেন ৷ উপ-রাষ্ট্রপতি টুইটে লেখেন, " তাঁর মৃত্যুতে আমরা দেশের অন্যতম একজন আধ্যাত্বিককে হারালাম ৷ তাঁর জীবন ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে নতুন পথের আলো দেখাবে ৷ ওম শান্তি ৷ "
তাঁর মৃত্যুতে শোকপ্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, " সমাজের অবনমিতদের সেবা ও ক্ষমতায়নের ক্ষেত্রে পূজনীয় কেশবানন্দ ভারতীকে আমরা সর্বদা মনে রাখব ৷ তিনি ভারতের সমৃদ্ধ সংস্কৃতি ও সংবিধানের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত ৷ তিনি সর্বদা নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করে চলেছেন ৷ ওম শান্তি ৷ "
-
We will always remember Pujya Kesavananda Bharati Ji for his contributions towards community service and empowering the downtrodden. He was deeply attached to India’s rich culture and our great Constitution. He will continue to inspire generations. Om Shanti.
— Narendra Modi (@narendramodi) September 6, 2020 " class="align-text-top noRightClick twitterSection" data="
">We will always remember Pujya Kesavananda Bharati Ji for his contributions towards community service and empowering the downtrodden. He was deeply attached to India’s rich culture and our great Constitution. He will continue to inspire generations. Om Shanti.
— Narendra Modi (@narendramodi) September 6, 2020We will always remember Pujya Kesavananda Bharati Ji for his contributions towards community service and empowering the downtrodden. He was deeply attached to India’s rich culture and our great Constitution. He will continue to inspire generations. Om Shanti.
— Narendra Modi (@narendramodi) September 6, 2020
সুপ্রিম কোর্টে কেরল ল্যান্ড রিফর্ম অ্যাক্টকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে পিটিশন জমা করেছিলেন কেশবানন্দ ভারতী ৷ কেরল সরকারের বিরুদ্ধে এই কেসের শুনানি চলেছিল একটানা 68 দিন ধরে ৷ এই মামলার শুনানি শুরু হয় 31 অক্টোবর, 1972 সালে ৷ শেষ হয় মার্চ 23, 1973 সালে ৷ সুপ্রিম কোর্টের দীর্ঘতম মামলা এটি ৷ ভারতীয় সাংবিধানিক আইনে অন্যান্য মামলার তুলনায় এই মামলাটিকে সর্বাধিক উল্লেখ করা হয় । এই রায়টির গুরুত্ব সম্পর্কে জানতে চাইলে মাদ্রাজ হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারক বিচারপতি কে চন্দ্রু বলেন, " সংবিধান সংশোধন করা যেতে পারে তবে মৌলিক কাঠামো নয়, এই রায় দেওয়ার জন্য কেশবানন্দ ভারতী মামলাটি গুরুত্বপূর্ণ । "