ETV Bharat / bharat

আইনজীবী হিসেবে আমি তৃপ্ত, কুলভূষণ রায়ের পর বললেন হরিশ সালভে

কুলভূষণ যাদব নিয়ে রায় দিয়েছে আন্তর্জাতিক ন্যায় আদালত (ICJ) । এরপর ভারতের কৌঁসুলি হরিশ সালভে বলেন, "রায়ের ফলে আমি কিছুটা স্বস্তি বোধ করছি ।"

কুলভূষণ
author img

By

Published : Jul 18, 2019, 8:53 AM IST

দা হেগ, 18 জুলাই : সুতোর উপর ঝুলছিল প্রাক্তন নৌসেনা অফিসার কুলভূষণ যাদবের ভাগ্য । অবশেষে গতকাল পাকিস্তানকে মৃত্যুদণ্ডের রায়ের পুনর্বিবেচনা করার নির্দেশ দিয়েছে আন্তর্জাতিক ন্যায় আদালত (ICJ) । ওয়াকিবহল মহলের বক্তব্য, কূটনীতিবিদদের পাশাপাশি ভারতের সাফল্যের সেই কৃতিত্বের অংশীদারী ভারতের কৌঁসুলি হরিশ সালভেও । এই রায়ে তৃপ্ত তিনি । বলেন, "আইনজীবী হিসেবে আমি তৃপ্ত । রায়ের ফলে আমি কিছুটা স্বস্তি বোধ করছি । আদালত জানিয়েছে, ফাঁসির কোনও প্রশ্নই নেই । তাই আমি অত্যন্ত খুশি । "

পাকিস্তানের দাবি, গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে 2016 সালে বালুচিস্তান থেকে গ্রেপ্তার করা হয় 49 বছর বয়সি কুলভূষণকে । যদিও পাকিস্তানের সেই দাবি উড়িয়ে দিয়ে ভারত জানায়, ইরানে কুলভূষণের ব্যবসা রয়েছে । সেখান থেকে তাঁকে অপহরণ করা হয়েছে । সেবছরই কুলভূষণের সঙ্গে ভারতীয় হাইকমিশনের অফিসারদের দেখা করার অনুমতি চায় দিল্লি । কিন্তু, সেই আর্জি খারিজ করে দেয় পাকিস্তান । 2017 সালের এপ্রিলে কুলভূষণকে মৃত্যুদণ্ড দেয় পাকিস্তানের সামরিক আদালত । মে'তে পাকিস্তানের সামরিক আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে ICJ-তে যায় ভারত । তখন থেকেই কুলভূষণের হয়ে সওয়াল করছিলেন হরিশ সালভে । সেজন্য মাত্র 1 টাকা নেন ।

ভারতের বক্তব্য, কূটনৈতিক রক্ষাকবচ না দিয়ে ভিয়েনা কনভেনশন লঙ্ঘন করেছে পাকিস্তান । গতকাল ভারতের সেই দাবিকে মান্যতা দেয় ICJ । পাকিস্তানকে মৃত্যুদণ্ডের রায়ের পুনর্বিবেচনা করার নির্দেশ দিয়েছে । পাশাপাশি, ভারতীয় কূটনীতিকদের কুলভূষণের সঙ্গে দেখা করতে দেওয়ারও নির্দেশ দিয়েছে । তবে, পাকিস্তানের সামরিক না কি অসামরিক আদালতে মৃত্যুদণ্ডের রায় পুনর্বিবেচনা করা হবে তা নিয়ে কিছু বলেননি হরিশ সালভে । তিনি জানান, রায়ের কালি এখনও শুকোয়নি । আমার মতে, এরপর কী হবে সেটা ভারতের পক্ষে জানা খুব তাড়াতাড়ি হয়ে যাবে ।

পাশাপাশি, কুলভূষণের বিষয়ে ভারতকে নিয়মিত তথ্য দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে ICJ । এনিয়ে হরিশ সালভের বক্তব্য, "কোনও বিলম্ব ছাড়াই (তথ্য প্রদানের) বিষয়টি পরিষ্কার করে দিয়েছে আদালত । বলা হয়েছে, অকারণে পাকিস্তান তিন সপ্তাহ দেরি করেছে । যা ভিয়েনা কনভেনশনের লঙ্ঘন । বার্তাটি খুব পরিষ্কার । "

দা হেগ, 18 জুলাই : সুতোর উপর ঝুলছিল প্রাক্তন নৌসেনা অফিসার কুলভূষণ যাদবের ভাগ্য । অবশেষে গতকাল পাকিস্তানকে মৃত্যুদণ্ডের রায়ের পুনর্বিবেচনা করার নির্দেশ দিয়েছে আন্তর্জাতিক ন্যায় আদালত (ICJ) । ওয়াকিবহল মহলের বক্তব্য, কূটনীতিবিদদের পাশাপাশি ভারতের সাফল্যের সেই কৃতিত্বের অংশীদারী ভারতের কৌঁসুলি হরিশ সালভেও । এই রায়ে তৃপ্ত তিনি । বলেন, "আইনজীবী হিসেবে আমি তৃপ্ত । রায়ের ফলে আমি কিছুটা স্বস্তি বোধ করছি । আদালত জানিয়েছে, ফাঁসির কোনও প্রশ্নই নেই । তাই আমি অত্যন্ত খুশি । "

পাকিস্তানের দাবি, গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে 2016 সালে বালুচিস্তান থেকে গ্রেপ্তার করা হয় 49 বছর বয়সি কুলভূষণকে । যদিও পাকিস্তানের সেই দাবি উড়িয়ে দিয়ে ভারত জানায়, ইরানে কুলভূষণের ব্যবসা রয়েছে । সেখান থেকে তাঁকে অপহরণ করা হয়েছে । সেবছরই কুলভূষণের সঙ্গে ভারতীয় হাইকমিশনের অফিসারদের দেখা করার অনুমতি চায় দিল্লি । কিন্তু, সেই আর্জি খারিজ করে দেয় পাকিস্তান । 2017 সালের এপ্রিলে কুলভূষণকে মৃত্যুদণ্ড দেয় পাকিস্তানের সামরিক আদালত । মে'তে পাকিস্তানের সামরিক আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে ICJ-তে যায় ভারত । তখন থেকেই কুলভূষণের হয়ে সওয়াল করছিলেন হরিশ সালভে । সেজন্য মাত্র 1 টাকা নেন ।

ভারতের বক্তব্য, কূটনৈতিক রক্ষাকবচ না দিয়ে ভিয়েনা কনভেনশন লঙ্ঘন করেছে পাকিস্তান । গতকাল ভারতের সেই দাবিকে মান্যতা দেয় ICJ । পাকিস্তানকে মৃত্যুদণ্ডের রায়ের পুনর্বিবেচনা করার নির্দেশ দিয়েছে । পাশাপাশি, ভারতীয় কূটনীতিকদের কুলভূষণের সঙ্গে দেখা করতে দেওয়ারও নির্দেশ দিয়েছে । তবে, পাকিস্তানের সামরিক না কি অসামরিক আদালতে মৃত্যুদণ্ডের রায় পুনর্বিবেচনা করা হবে তা নিয়ে কিছু বলেননি হরিশ সালভে । তিনি জানান, রায়ের কালি এখনও শুকোয়নি । আমার মতে, এরপর কী হবে সেটা ভারতের পক্ষে জানা খুব তাড়াতাড়ি হয়ে যাবে ।

পাশাপাশি, কুলভূষণের বিষয়ে ভারতকে নিয়মিত তথ্য দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে ICJ । এনিয়ে হরিশ সালভের বক্তব্য, "কোনও বিলম্ব ছাড়াই (তথ্য প্রদানের) বিষয়টি পরিষ্কার করে দিয়েছে আদালত । বলা হয়েছে, অকারণে পাকিস্তান তিন সপ্তাহ দেরি করেছে । যা ভিয়েনা কনভেনশনের লঙ্ঘন । বার্তাটি খুব পরিষ্কার । "


New Delhi, Jul 15 (ANI): The Supreme Court on Monday issued a notice to the Centre after three women filed a Public Interest Litigation (PIL), seeking to decriminalise abortion. The petition challenges the provisions of the Medical Termination of Pregnancy Act which says that pregnancy, after a certain period of time, should be terminated only to save lives. The petition also wants government's say to be scrapped in first 12 weeks of pregnancy, and the woman in question should have the right to go for abortion without any approval of a medical practitioner. "The PIL challenges Medical Termination of Pregnancy Act, 1971. First, the petition wants no state role in first trimester pregnancy. Second, there should be no discrimination between married and unmarried women when it comes to unwanted pregnancy," said Sanskriti Pathak, petitioners' lawyer.
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.