ETV Bharat / bharat

''আমরা ফিরে আসব'', কাশ্মীরে ফিরে আসা নিয়ে আশাবাদী পণ্ডিতরা

30 বছরের দগদগে ক্ষত ৷ সেই যে উপত্যকা ছাড়তে হয়েছিল, তারপর থেকে আর নিজেদের ভিটেমাটিতে ফিরতে পারেনি কাশ্মীরি পণ্ডিতরা ৷ তবে কেন্দ্রীয় সরকারের আশ্বাস পেয়ে তারা আশাবাদী ৷

kashmir
কাশ্মীর
author img

By

Published : Jan 18, 2020, 1:19 PM IST

Updated : Jan 18, 2020, 1:58 PM IST

দিল্লি, 18 জানুয়ারি : 1990 সাল ৷ দিনটা ছিল 19 জানুয়ারি ৷ সেদিন নিজেদের ভিটেমাটি ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছিল কাশ্মীরি পণ্ডিতরা ৷ তারপর ঝিলম দিয়ে বয়ে গেছে অনেক জল ৷ দেখতে দেখতে কেটে গেছে 30টা বছর ৷ কিন্তু, এখনও কাশ্মীরে ফিরতে পারেনি পণ্ডিতরা ৷ তবে এমন একদিন আসবে যেদিন তারা নিজেদের জায়গায় ফিরতে পারবে ৷ সম্মান ফিরে পাবে ৷ সোশাল মিডিয়ায় এই আশা প্রকাশ করলেন কাশ্মীরি পণ্ডিতদের কয়েকজন ৷ "হাম আয়েঙ্গে আপনে ওয়াতন", এই নামে ক্যাপশনে সোশাল মিডিয়ায় তাঁরা প্রচার শুরু করেছেন ৷

প্রচারে এগিয়ে এসেছেন তারকা থেকে সাধারণ মানুষ ৷ থিয়েটার অভিনেতা চন্দন সাধু যেমন টুইটারে লিখেছেন, "এই সপ্তাহের শেষে কাশ্মীরি পণ্ডিতদের নিজেদের ভূমি থেকে বিতারণের 30 বছর পূর্ণ হতে চলেছে ৷ আমাদের কান্না-যন্ত্রণা বিচার পেতে চলেছে ৷ আমরা নিজেদের জায়গা ফিরে পাব, এই বিষয়ে আশাবাদী ৷" টুইটারে এই কথা লিখে অন্যদেরও হ্যাশট্যাগ হাম ওয়াপস আয়েঙ্গে প্রচারে যুক্ত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি ৷

রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ সুনন্দা বশিষ্টও একইরকম বার্তা দিয়ে টুইট করেছেন ৷ তাঁর আবেগঘন বার্তা, "ছোটোবেলার প্রচুর ছবি আমার কাছে নেই ৷ যখন আমাদের ওখান থেকে উদ্ধার করা হয়, তখন অ্যালবামগুলো ছেড়ে আসতে হয়েছিল ৷ দেখতে দেখতে 30টা বছর কেটে গেল ৷ বাড়ি ফিরে পাওয়ার ভাবনাটুকু আমার শক্তি জুগিয়েছে ৷"

গত বছরের জুলাই মাসে রাজ্যসভায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ জানিয়েছিলেন, কাশ্মীরি পণ্ডিতদের নিজেদের জায়গা ফিরিয়ে দিতে বদ্ধপরিকর সরকার ৷ বলেছিলেন, "কাশ্মীরি পণ্ডিতদের কাশ্মীর ছাড়তে বাধ্য করা হয়েছিল ৷ সুফিদেরও টার্গেট করা হয়েছিল ৷ তারা শান্তি ও সম্প্রীতির কথা বলে ৷ কিন্তু, যখন তাদের বিতাড়িত করা হল, কেউ তাদের পাশে দাঁড়ায়নি ৷ নরেন্দ্র মোদির সরকার পণ্ডিত ও সুফিদের কাশ্মীরে ফেরানোর বিষয়ে প্রতিজ্ঞবদ্ধ ৷''

কেন্দ্রীয় সরকারের কাশ্মীর থেকে 370 ধারা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তকেও স্বাগত জানিয়েছিল পণ্ডিতরা ৷ এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে তাঁকে শুভেচ্ছা জানায় পণ্ডিতদের একাংশ ৷ সেদিন প্রধানমন্ত্রী পণ্ডিতদের বলেন, "আপনারা অনেক কষ্ট ভোগ করেছেন ৷ কিন্তু, দুনিয়া বদলাচ্ছে ৷ আমাদের এক হয়ে নতুন কাশ্মীর বানাতে হবে ৷"

প্রসঙ্গত, কাশ্মীর উপত্যকার অধিবাসীদের কাশ্মীরি পণ্ডিত বলা হয় । কাশ্মীরে পণ্ডিতদের বসবাসের ইতিহাস কয়েক শতাব্দীর ৷ কিন্তু, পাকিস্তানের সন্ত্রাসবাদের কারণে উপত্যকা ছাড়তে বাধ্য হয় পণ্ডিতরা ৷

দিল্লি, 18 জানুয়ারি : 1990 সাল ৷ দিনটা ছিল 19 জানুয়ারি ৷ সেদিন নিজেদের ভিটেমাটি ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছিল কাশ্মীরি পণ্ডিতরা ৷ তারপর ঝিলম দিয়ে বয়ে গেছে অনেক জল ৷ দেখতে দেখতে কেটে গেছে 30টা বছর ৷ কিন্তু, এখনও কাশ্মীরে ফিরতে পারেনি পণ্ডিতরা ৷ তবে এমন একদিন আসবে যেদিন তারা নিজেদের জায়গায় ফিরতে পারবে ৷ সম্মান ফিরে পাবে ৷ সোশাল মিডিয়ায় এই আশা প্রকাশ করলেন কাশ্মীরি পণ্ডিতদের কয়েকজন ৷ "হাম আয়েঙ্গে আপনে ওয়াতন", এই নামে ক্যাপশনে সোশাল মিডিয়ায় তাঁরা প্রচার শুরু করেছেন ৷

প্রচারে এগিয়ে এসেছেন তারকা থেকে সাধারণ মানুষ ৷ থিয়েটার অভিনেতা চন্দন সাধু যেমন টুইটারে লিখেছেন, "এই সপ্তাহের শেষে কাশ্মীরি পণ্ডিতদের নিজেদের ভূমি থেকে বিতারণের 30 বছর পূর্ণ হতে চলেছে ৷ আমাদের কান্না-যন্ত্রণা বিচার পেতে চলেছে ৷ আমরা নিজেদের জায়গা ফিরে পাব, এই বিষয়ে আশাবাদী ৷" টুইটারে এই কথা লিখে অন্যদেরও হ্যাশট্যাগ হাম ওয়াপস আয়েঙ্গে প্রচারে যুক্ত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি ৷

রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ সুনন্দা বশিষ্টও একইরকম বার্তা দিয়ে টুইট করেছেন ৷ তাঁর আবেগঘন বার্তা, "ছোটোবেলার প্রচুর ছবি আমার কাছে নেই ৷ যখন আমাদের ওখান থেকে উদ্ধার করা হয়, তখন অ্যালবামগুলো ছেড়ে আসতে হয়েছিল ৷ দেখতে দেখতে 30টা বছর কেটে গেল ৷ বাড়ি ফিরে পাওয়ার ভাবনাটুকু আমার শক্তি জুগিয়েছে ৷"

গত বছরের জুলাই মাসে রাজ্যসভায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ জানিয়েছিলেন, কাশ্মীরি পণ্ডিতদের নিজেদের জায়গা ফিরিয়ে দিতে বদ্ধপরিকর সরকার ৷ বলেছিলেন, "কাশ্মীরি পণ্ডিতদের কাশ্মীর ছাড়তে বাধ্য করা হয়েছিল ৷ সুফিদেরও টার্গেট করা হয়েছিল ৷ তারা শান্তি ও সম্প্রীতির কথা বলে ৷ কিন্তু, যখন তাদের বিতাড়িত করা হল, কেউ তাদের পাশে দাঁড়ায়নি ৷ নরেন্দ্র মোদির সরকার পণ্ডিত ও সুফিদের কাশ্মীরে ফেরানোর বিষয়ে প্রতিজ্ঞবদ্ধ ৷''

কেন্দ্রীয় সরকারের কাশ্মীর থেকে 370 ধারা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তকেও স্বাগত জানিয়েছিল পণ্ডিতরা ৷ এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে তাঁকে শুভেচ্ছা জানায় পণ্ডিতদের একাংশ ৷ সেদিন প্রধানমন্ত্রী পণ্ডিতদের বলেন, "আপনারা অনেক কষ্ট ভোগ করেছেন ৷ কিন্তু, দুনিয়া বদলাচ্ছে ৷ আমাদের এক হয়ে নতুন কাশ্মীর বানাতে হবে ৷"

প্রসঙ্গত, কাশ্মীর উপত্যকার অধিবাসীদের কাশ্মীরি পণ্ডিত বলা হয় । কাশ্মীরে পণ্ডিতদের বসবাসের ইতিহাস কয়েক শতাব্দীর ৷ কিন্তু, পাকিস্তানের সন্ত্রাসবাদের কারণে উপত্যকা ছাড়তে বাধ্য হয় পণ্ডিতরা ৷

New Delhi, Jan 18 (ANI): Video creating and sharing app, TikTok, has surpassed top social networking apps including Instagram, Snapchat, Helo, and Twitter in terms of downloads on the Google Play Store. The Sensor Tower Report 2019 ranked TikTok as the most downloaded social media app worldwide for September 2019 with close to 60 million installs, with downloads from India constituting 44 per cent of its total downloads, the official blog notes. Facebook was the second most installed app, with the highest installs from India at 23 per cent. Instagram, Likee, Snapchat were among the top five apps in terms of overall downloads.

Last Updated : Jan 18, 2020, 1:58 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.