ETV Bharat / bharat

সেপ্টেম্বরের মধ্যে দেশে কোরোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ সম্ভব: স্বাস্থ্যমন্ত্রক

author img

By

Published : Apr 24, 2020, 6:36 PM IST

Updated : Apr 25, 2020, 1:22 PM IST

দেশে কোরোনা পরিস্থিতি নিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রকের সাংবাদিক বৈঠকে জানানো হল, বর্তমানে দেশে কোরোনা আক্রান্তদের সুস্থ হওয়ার হার 20.57 শতাংশ ৷ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে থাকলে আগামী সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হবে ৷

Health Ministry
স্বাস্থ্যমন্ত্রক

দিল্লি, 24 এপ্রিল: দেশে কোরোনা সংক্রমণ ক্রমবর্ধমান তবে স্বাস্থ্যমন্ত্রক বলছেন দেশের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণেই রয়েছে ৷ পরীক্ষার সংখ্যা বৃদ্ধি পেলেও সংক্রমণের সংখ্যা তেমন খুব একটা বাড়েনি ৷ আজ সাংবাদিক বৈঠকে জানালেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক ৷

গত 24 ঘন্টায় ভারতে কোরোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন 1752 জন, যা ভারতে একদিনে আক্রান্তের সর্বোচ্চ সংখ্যা ৷ দেশে মৃতের সংখ্যা পৌছাল 723-এ ৷

‘‘দেশে লকডাউন সঠিক সময়ে করা হয়েছিল ৷ সংক্রমণের প্রথম ধাপেই সবথেকে বেশি সংক্রমিত হওয়ার আশঙ্কা থাকে, তবে 24 মার্চ থেকে লকডাউন করায় বিপুল পরিমাণে সংক্রমণ হওয়া থকে দেশবাসীকে রক্ষা করা গিয়েছে ৷ সঠিক সময়ে লকডাউন না করা হলে দেশে বর্তমানে 73 হাজার থেকে এক লাখ কোরোনা আক্রান্ত থাকতো ৷’’-এমনটাই জানান নীতি আয়োগের সদস্য ভি কে পাল ৷

লকডাউন কার্যককর করার ফলেই কোরোনা আক্রান্তের উর্ধমুখী গ্রাফ বর্তমানে সমান্তরাল রেখায় রয়েছে ৷ লকডাউন পালনে সরকারের কড়া মনোভাব ও মানুষের সচেতনতা বৃদ্ধি পাওয়ায় সংক্রমণ সেপ্টম্বর মাসের মধ্যে নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব ৷ এছাড়া গবেষণায় আশা করা যাচ্ছে শীঘ্রই কোনও প্রতিষেধক আবিষ্কার করা সম্ভাবনা প্রকাশ করে স্বাস্থ্যমন্ত্রক ৷

আজ সাংবাদিক বৈঠকে স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়, ‘‘গত 24 ঘন্টায় 491 জন সুস্থ হয়েছেন ৷ দেশে সুস্থ হওয়ার হার 20.57 শতাংশ ৷’’ স্বাস্থ্য পরিষেবায় উন্নয়নের পাশাপাশি স্বেচ্ছায় রক্তদান শিবিরের আয়োজন করার পরিকল্পনাও করা হচ্ছে ৷ কোরোনা আক্রান্তদের মধ্যে যারা সুস্থ হয়ে উঠেছেন তাদেরও রক্তদানে উৎসাহী করতে চায় কেন্দ্র ৷ তাদের দেহ থেকে সংগৃহীত প্লাজমা পরবর্তী সময়ে কোরোনা চিকিৎসায় সাহায্য করতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা ৷

যেহেতু এই ভাইরাস বিদেশ থেকে এসেছে, তাই প্রথমেই বন্ধ করা হয়েছিল আন্তর্জাতিক বিমান ৷ এছাড়া কনট্যাক্ট ট্রেসিং-র মাধ্যমে সংক্রমণের শুরু থেকে নজরদারি চালানো হচ্ছে ৷ বিদেশ থেকে আগত ব্যক্তিদের তথ্য বিদেশমন্ত্রকের কাছ থেকে তথ্য জেনে তাদের ট্রেসিং করা হয়েছে ৷ তাদের মদ্যে কেউ কোরোনায় আক্পরান্ত হলে, তাদের সংস্পর্শে যারা এসেছেন, তাদেরকেও খুঁজে বের করা হয়েছে ৷ বর্তমানে নয় লাখ 43 হাজার ব্যক্তি হোম কোয়ারান্টাইন বা সরকারি কোয়ারান্টাইনে রয়েছেন ৷ তাদের উপরও কড়া নজর রাখা হচ্ছে ৷

স্বাস্থ্যমন্ত্রক সূত্রে জানানো হয়, কোরোনা সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য জানার জন্য আজ ‘‘COVID-19 সেবা’’ নামক একটি টুইটার হ্যান্ডেল খোলা হয়েছে, যেখানে কোরোনা সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্যের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের প্রশ্নের উত্তরও দেওয়া হবে ৷

দিল্লি, 24 এপ্রিল: দেশে কোরোনা সংক্রমণ ক্রমবর্ধমান তবে স্বাস্থ্যমন্ত্রক বলছেন দেশের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণেই রয়েছে ৷ পরীক্ষার সংখ্যা বৃদ্ধি পেলেও সংক্রমণের সংখ্যা তেমন খুব একটা বাড়েনি ৷ আজ সাংবাদিক বৈঠকে জানালেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক ৷

গত 24 ঘন্টায় ভারতে কোরোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন 1752 জন, যা ভারতে একদিনে আক্রান্তের সর্বোচ্চ সংখ্যা ৷ দেশে মৃতের সংখ্যা পৌছাল 723-এ ৷

‘‘দেশে লকডাউন সঠিক সময়ে করা হয়েছিল ৷ সংক্রমণের প্রথম ধাপেই সবথেকে বেশি সংক্রমিত হওয়ার আশঙ্কা থাকে, তবে 24 মার্চ থেকে লকডাউন করায় বিপুল পরিমাণে সংক্রমণ হওয়া থকে দেশবাসীকে রক্ষা করা গিয়েছে ৷ সঠিক সময়ে লকডাউন না করা হলে দেশে বর্তমানে 73 হাজার থেকে এক লাখ কোরোনা আক্রান্ত থাকতো ৷’’-এমনটাই জানান নীতি আয়োগের সদস্য ভি কে পাল ৷

লকডাউন কার্যককর করার ফলেই কোরোনা আক্রান্তের উর্ধমুখী গ্রাফ বর্তমানে সমান্তরাল রেখায় রয়েছে ৷ লকডাউন পালনে সরকারের কড়া মনোভাব ও মানুষের সচেতনতা বৃদ্ধি পাওয়ায় সংক্রমণ সেপ্টম্বর মাসের মধ্যে নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব ৷ এছাড়া গবেষণায় আশা করা যাচ্ছে শীঘ্রই কোনও প্রতিষেধক আবিষ্কার করা সম্ভাবনা প্রকাশ করে স্বাস্থ্যমন্ত্রক ৷

আজ সাংবাদিক বৈঠকে স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়, ‘‘গত 24 ঘন্টায় 491 জন সুস্থ হয়েছেন ৷ দেশে সুস্থ হওয়ার হার 20.57 শতাংশ ৷’’ স্বাস্থ্য পরিষেবায় উন্নয়নের পাশাপাশি স্বেচ্ছায় রক্তদান শিবিরের আয়োজন করার পরিকল্পনাও করা হচ্ছে ৷ কোরোনা আক্রান্তদের মধ্যে যারা সুস্থ হয়ে উঠেছেন তাদেরও রক্তদানে উৎসাহী করতে চায় কেন্দ্র ৷ তাদের দেহ থেকে সংগৃহীত প্লাজমা পরবর্তী সময়ে কোরোনা চিকিৎসায় সাহায্য করতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা ৷

যেহেতু এই ভাইরাস বিদেশ থেকে এসেছে, তাই প্রথমেই বন্ধ করা হয়েছিল আন্তর্জাতিক বিমান ৷ এছাড়া কনট্যাক্ট ট্রেসিং-র মাধ্যমে সংক্রমণের শুরু থেকে নজরদারি চালানো হচ্ছে ৷ বিদেশ থেকে আগত ব্যক্তিদের তথ্য বিদেশমন্ত্রকের কাছ থেকে তথ্য জেনে তাদের ট্রেসিং করা হয়েছে ৷ তাদের মদ্যে কেউ কোরোনায় আক্পরান্ত হলে, তাদের সংস্পর্শে যারা এসেছেন, তাদেরকেও খুঁজে বের করা হয়েছে ৷ বর্তমানে নয় লাখ 43 হাজার ব্যক্তি হোম কোয়ারান্টাইন বা সরকারি কোয়ারান্টাইনে রয়েছেন ৷ তাদের উপরও কড়া নজর রাখা হচ্ছে ৷

স্বাস্থ্যমন্ত্রক সূত্রে জানানো হয়, কোরোনা সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য জানার জন্য আজ ‘‘COVID-19 সেবা’’ নামক একটি টুইটার হ্যান্ডেল খোলা হয়েছে, যেখানে কোরোনা সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্যের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের প্রশ্নের উত্তরও দেওয়া হবে ৷

Last Updated : Apr 25, 2020, 1:22 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.