ETV Bharat / bharat

হাসপাতালের গাফিলতিতে রোগীমৃত্যুর অভিযোগ, 4 দিন পরও দেহ পায়নি পরিবার

চারদিন আগে মৃত্যু হলেও, এখনও পরিবারের হাতে মৃতদেহ তুলে দেওয়া হয়নি। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের গাফিলতিতে রোগীর মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ মৃতের পরিবারের।

delhi-man-dies-at-government-hospital-family-alleges-medical-negligence
delhi-man-dies-at-government-hospital-family-alleges-medical-negligence
author img

By

Published : Jun 7, 2020, 9:27 PM IST

দিল্লি, 7 জুন: হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের গাফিলতিতে রোগীমৃত্যুর অভিযোগ দিল্লির এক হাসপাতালের বিরুদ্ধে।পরিবারের লোকেদের দাবি, মইজুদ্দিন (55) নামে ওই ব্যক্তির চারদিন আগেই মৃ্ত্যু হয়েছে। কিন্তু, লোক নায়েক হাসপাতালের তরফে এখনও পরিবারের হাতে মৃতদেহ তুলে দেওয়া হয়নি।

মৃতের ভাই আজাউদ্দিনের দাবি, “মইজুদ্দিন হার্টের রোগী ছিলেন। তাঁর ব্লাড প্রেসার কমে যাওয়ায় তাঁকে জে বি পান্ট হাসপাতালে ভরতি করানো হয়। অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁকে লোক নায়েক হাসপাতালে ভরতি করানো হয়। হাসপাতালের তরফে রোগীর কোরোনা পরীক্ষা করানোর কথা বলা হয়। কিন্তু হাসপাতালের কর্মীরা তাঁর চিকিৎসা করতে দেরি করেন। যার ফলেই রোগীর মৃ্ত্যু হয়।” পাশাপাশি তিনি বলেন, “মইজুদ্দিনের মৃত্যুর পর তাঁর লালারস সংগ্রহ করা হয়। কিন্তু এখনও পর্যন্ত হাসপাতালের তরফে মৃতদেহ আমাদের হাতে তুলে দেওয়া হয়নি।” অপরদিকে মইজুদ্দিনের মৃত্যুর খবর পেয়েই অসুস্থ হয়ে পড়েন তাঁর বিবি। বাড়িতে তাঁর তিন সন্তান রয়েছে বলে জানান মৃতের ভাই।

মৃতের পরিবারের দাবি, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে বার বার অনুরোধ করা হয়েছে। কোরোনার সমস্ত নিয়ম মেনেই তাঁর শেষকৃত্য করা হবে বললেও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের তরফে মৃতদেহ দেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ। পাশাপাশি তাঁদের দাবি, কোরোনার পরীক্ষার রিপোর্টের কথাও তাঁদের জানানো হয়নি।

দিল্লি, 7 জুন: হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের গাফিলতিতে রোগীমৃত্যুর অভিযোগ দিল্লির এক হাসপাতালের বিরুদ্ধে।পরিবারের লোকেদের দাবি, মইজুদ্দিন (55) নামে ওই ব্যক্তির চারদিন আগেই মৃ্ত্যু হয়েছে। কিন্তু, লোক নায়েক হাসপাতালের তরফে এখনও পরিবারের হাতে মৃতদেহ তুলে দেওয়া হয়নি।

মৃতের ভাই আজাউদ্দিনের দাবি, “মইজুদ্দিন হার্টের রোগী ছিলেন। তাঁর ব্লাড প্রেসার কমে যাওয়ায় তাঁকে জে বি পান্ট হাসপাতালে ভরতি করানো হয়। অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁকে লোক নায়েক হাসপাতালে ভরতি করানো হয়। হাসপাতালের তরফে রোগীর কোরোনা পরীক্ষা করানোর কথা বলা হয়। কিন্তু হাসপাতালের কর্মীরা তাঁর চিকিৎসা করতে দেরি করেন। যার ফলেই রোগীর মৃ্ত্যু হয়।” পাশাপাশি তিনি বলেন, “মইজুদ্দিনের মৃত্যুর পর তাঁর লালারস সংগ্রহ করা হয়। কিন্তু এখনও পর্যন্ত হাসপাতালের তরফে মৃতদেহ আমাদের হাতে তুলে দেওয়া হয়নি।” অপরদিকে মইজুদ্দিনের মৃত্যুর খবর পেয়েই অসুস্থ হয়ে পড়েন তাঁর বিবি। বাড়িতে তাঁর তিন সন্তান রয়েছে বলে জানান মৃতের ভাই।

মৃতের পরিবারের দাবি, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে বার বার অনুরোধ করা হয়েছে। কোরোনার সমস্ত নিয়ম মেনেই তাঁর শেষকৃত্য করা হবে বললেও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের তরফে মৃতদেহ দেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ। পাশাপাশি তাঁদের দাবি, কোরোনার পরীক্ষার রিপোর্টের কথাও তাঁদের জানানো হয়নি।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.