ETV Bharat / bharat

উত্তপ্ত দিল্লি ; বিক্ষোভকারী-পুলিশ খণ্ডযুদ্ধ, বাসে আগুন

উত্তপ্ত দিল্লির জামিয়া নগর । পুড়ল 4টি বাস ।

দিল্লি
দিল্লি
author img

By

Published : Dec 15, 2019, 8:31 PM IST

Updated : Dec 16, 2019, 10:53 AM IST


দিল্লি, 15 ডিসেম্বর : নাগরিকত্ব (সংশোধনী) আইন, 2019 নিয়ে উত্তপ্ত উত্তর-পূর্বের একাধিক রাজ্য । উত্তপ্ত পশ্চিমবঙ্গও । এবার সেই বিক্ষোভেরই আঁচ পড়ল দিল্লিতে । দক্ষিণ-পূর্ব দিল্লির জামিয়া রোডে পুলিশ-জনতা খণ্ডযুদ্ধ রণক্ষেত্রের আকার নেয় । ভাঙচুর করা হয় একাধিক বাস । আগুনে পোড়ে 4 টি বাস । ঘটনায় জখম উভয় পক্ষেরই বেশ কয়েকজন । অভিযোগের তির জামিয়া মিলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের দিকে । তবে, তাদের পালটা অভিযোগ, ঘটনায় বহিরাগতরা ছিল । তাদের কেউ এমন কাজ করেনি ।

নাগরিকত্ব (সংশোধনী) আইনের বিরোধিতা করে আজ দক্ষিণ-পূর্ব দিল্লির জামিয়া রোডে জড়ো হয় প্রায় হাজারেরও বেশি বিক্ষোভকারী । তারা একের পর এক বাস ভাঙতে শুরু করে । পেট্রল বের করে আগুন ধরিয়ে দেয় চারটি বাসে । যাত্রী থাকা অবস্থায়ই আগুন লাগানো হয় বলে অভিযোগ ওঠে । পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ঘটনাস্থানে পৌঁছায় দমকলের 4টি ইঞ্জিন । তাতেও হামলা চালায় বিক্ষোভকারীরা । আহত হন দুই দমকল কর্মী ।

পুলিশের কথায়, ঠিক কোন জায়গায় ঘটনা শুরু হয়, তা জানা যায়নি । জামিলা মিলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের দু'ধারেই বিক্ষোভ চলছিল । হঠাৎই ওরা আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে । দক্ষিণ-পূর্ব দিল্লির DCP চিন্ময় বিসওয়াল জানান, বিক্ষোভকারীদের তরফে থেকে পুলিশকে লক্ষ্য করে পাথর-ইট ছোড়া হয় ।

ঘটনায় পুলিশের বিরুদ্ধে গুলি চালানোর অভিযোগ ওঠে । সেবিষয়ে DCP চিন্ময় বিসওয়াল জানান, পুরোটাই গুজব । ঘটনাস্থানে কোনওরকম গুলি চালানো হয়নি ।

এদিকে, জামিয়া মিলিয়ার পড়ুয়াদের দাবি, তারা শান্তিপূর্ণ মিছিল করছিল । কোনও সরকারি সম্পত্তি তারা নষ্ট করেনি । তাদের ক্যাম্পাসে উলটে পুলিশই জোর করে ঢোকার চেষ্টা করছিল । এবিষয়ে জামিয়া মিলিয়ার চিফ প্রোক্টর ওয়াসিম আহমেদ খান বলেন, "অনুমতি না থাকা সত্ত্বেও আজ পুলিশ ক্যাম্পাসে ঢোকার চেষ্টা করে । পড়ুয়াদের তারা ক্যাম্পাস খালি করার জন্য চার দিচ্ছিল ।" পড়ুয়াদের আরও দাবি, পুলিশ ক্যাম্পাসের গেট ভেঙে ভিতরে ঢোকে ।

পুরো ঘটনার জেরে ব্যাহত হয় যান চলাচল । পরিস্থিতি দেখে দিল্লির পাঁচটি মেট্রো স্টেশন বন্ধ করে দেওয়া হয় ।


দিল্লি, 15 ডিসেম্বর : নাগরিকত্ব (সংশোধনী) আইন, 2019 নিয়ে উত্তপ্ত উত্তর-পূর্বের একাধিক রাজ্য । উত্তপ্ত পশ্চিমবঙ্গও । এবার সেই বিক্ষোভেরই আঁচ পড়ল দিল্লিতে । দক্ষিণ-পূর্ব দিল্লির জামিয়া রোডে পুলিশ-জনতা খণ্ডযুদ্ধ রণক্ষেত্রের আকার নেয় । ভাঙচুর করা হয় একাধিক বাস । আগুনে পোড়ে 4 টি বাস । ঘটনায় জখম উভয় পক্ষেরই বেশ কয়েকজন । অভিযোগের তির জামিয়া মিলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের দিকে । তবে, তাদের পালটা অভিযোগ, ঘটনায় বহিরাগতরা ছিল । তাদের কেউ এমন কাজ করেনি ।

নাগরিকত্ব (সংশোধনী) আইনের বিরোধিতা করে আজ দক্ষিণ-পূর্ব দিল্লির জামিয়া রোডে জড়ো হয় প্রায় হাজারেরও বেশি বিক্ষোভকারী । তারা একের পর এক বাস ভাঙতে শুরু করে । পেট্রল বের করে আগুন ধরিয়ে দেয় চারটি বাসে । যাত্রী থাকা অবস্থায়ই আগুন লাগানো হয় বলে অভিযোগ ওঠে । পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ঘটনাস্থানে পৌঁছায় দমকলের 4টি ইঞ্জিন । তাতেও হামলা চালায় বিক্ষোভকারীরা । আহত হন দুই দমকল কর্মী ।

পুলিশের কথায়, ঠিক কোন জায়গায় ঘটনা শুরু হয়, তা জানা যায়নি । জামিলা মিলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের দু'ধারেই বিক্ষোভ চলছিল । হঠাৎই ওরা আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে । দক্ষিণ-পূর্ব দিল্লির DCP চিন্ময় বিসওয়াল জানান, বিক্ষোভকারীদের তরফে থেকে পুলিশকে লক্ষ্য করে পাথর-ইট ছোড়া হয় ।

ঘটনায় পুলিশের বিরুদ্ধে গুলি চালানোর অভিযোগ ওঠে । সেবিষয়ে DCP চিন্ময় বিসওয়াল জানান, পুরোটাই গুজব । ঘটনাস্থানে কোনওরকম গুলি চালানো হয়নি ।

এদিকে, জামিয়া মিলিয়ার পড়ুয়াদের দাবি, তারা শান্তিপূর্ণ মিছিল করছিল । কোনও সরকারি সম্পত্তি তারা নষ্ট করেনি । তাদের ক্যাম্পাসে উলটে পুলিশই জোর করে ঢোকার চেষ্টা করছিল । এবিষয়ে জামিয়া মিলিয়ার চিফ প্রোক্টর ওয়াসিম আহমেদ খান বলেন, "অনুমতি না থাকা সত্ত্বেও আজ পুলিশ ক্যাম্পাসে ঢোকার চেষ্টা করে । পড়ুয়াদের তারা ক্যাম্পাস খালি করার জন্য চার দিচ্ছিল ।" পড়ুয়াদের আরও দাবি, পুলিশ ক্যাম্পাসের গেট ভেঙে ভিতরে ঢোকে ।

পুরো ঘটনার জেরে ব্যাহত হয় যান চলাচল । পরিস্থিতি দেখে দিল্লির পাঁচটি মেট্রো স্টেশন বন্ধ করে দেওয়া হয় ।

London, Dec 15 (ANI): Convener of Muttahida Quami Movement (MQM) Nadeem Ehsan and all the members of the party's Central Coordination Committee (CCC) have condemned the destruction of 'Martyrs' Monument' at the Jinnah Ground in Karachi and have termed the act as a shameful demonstration of state oppression and barbarism. In a joint statement, MQM members said the relatives of the martyrs, workers of the MQM, and other people used to visit the Martyrs' Monument every year to offer Fatiha (religious ritual) and also to lay the floral wreath, but since the last four years, the tyrant and brutal government and the Army have put a ban on their visit. Last night, the Paramilitary Rangers destroyed the monument. While in the past they have desecrated the place, this time they went as far as to destroy it. Nadeem Ehsan and the members of the CCC have condemned the incident and said that it is a shameful demonstration of state oppression and barbarism and eternal hate against the Mohajirs. They further said that this condemnable act is not only against the relatives of the martyrs but is also causing grief and trauma to the whole Mohajir nation. This brutal act is enough to open the eyes of all the Mohajirs to the fact that the state brutality has gone so far that even the monuments of their martyrs are now being demolished. Ehsan and the members of CCC said that every religion keeps the sanctity of the graves but due to the severe hatred for the Mohajirs, "our monuments of the martyrs are also being destroyed." They said that Allah is observing this cruelty and "we have faith that Allah will bring torment to those who have desecrated and destroyed the monument.


Last Updated : Dec 16, 2019, 10:53 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.