ETV Bharat / bharat

মদ খেয়ে গাড়ি চালিয়ে বিপদ ডেকে আনবেন না - Car accident

নির্দিষ্ট পরিমাণের বেশি মদ খেয়ে কারও গাড়ি চালানো উচিত নয় । কিন্তু অনেকেই মত্ত অবস্থায় গাড়ি বা বাইক চালিয়ে দ্রুতগতিতে রাতে বাড়ি ফেরার চেষ্টা করেন । তাঁরা রাস্তায় মোড় ঘোরার সময় বা স্পিডব্রেকারের সামনে গিয়ে গাড়ি নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন না এবং দুর্ঘটনায় পড়েন । কেউ কেউ কম ট্রাফিক দেখে উল্টো রাস্তায় গাড়ি চালিয়ে সামনের দিক থেকে আসে গাড়িকে ধাক্কা মেরে দুর্ঘটনায় পড়েন । এক্ষেত্রে আহত হলেও তাঁরা অনেকসময়ই ব্যথা অনুভব করেন না ।

ছবিটি প্রতীকী
ছবিটি প্রতীকী
author img

By

Published : Dec 9, 2019, 10:55 PM IST

ছাত্র, তরুণ ও সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারদের মদ্যপানের অভ্যাস রয়েছে । তাঁদের মধ্যে কেউ কেউ মদ খেয়ে গাড়ি চালানোর মধ্যে বিশেষ মজা পায় । কিন্তু এই ধরনের মজা কার্যত তাঁদের নেশায় পরিণত হয় এবং পরিণতিতে দুর্ঘটনা ঘটে । মত্ত অবস্থায় তাঁরা বেপরোয়াভাবে গাড়ি চালান এবং অন্য গাড়িতে ধাক্কা মারেন । মদ্যপান চোখ, কান ও স্নায়ুতন্ত্রের ক্ষতি করে । মত্ত চালকরা নিজেদের উপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ঠিক সময় ব্রেক কষতে পারেন না । ট্রাফিক পুলিশ যারা বিভিন্ন দুর্ঘটনার তদন্ত করেছে তারা এই তথ্য জানিয়েছে । যদিও পুলিশের তরফে সর্বদা সতর্ক করা হয় যে, মদ্যপান করে গাড়ি চালানো উচিত নয়, কিন্তু সেই কথা প্রায় কেউই শোনেন না । তাই পুলিশের তরফে রাস্তায় প্রায় রাত আড়াইটে পর্যন্ত যানবাহনের উপর নজরদারি চালানো হয় যাতে মদ খেয়ে গাড়ি চালিয়ে দুর্ঘটনার সম্ভাবনা কমে ।

নির্দিষ্ট পরিমাণের বেশি মদ খেয়ে কারও গাড়ি চালানো উচিত নয় । কিন্তু অনেকেই মত্ত অবস্থায় গাড়ি বা বাইক চালিয়ে দ্রুতগতিতে রাতে বাড়ি ফেরার চেষ্টা করেন । তাঁরা রাস্তায় মোড় ঘোরার সময় বা স্পিডব্রেকারের সামনে গিয়ে গাড়ি নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন না এবং দুর্ঘটনায় পড়েন । কেউ কেউ কম ট্রাফিক দেখে উল্টো রাস্তায় গাড়ি চালিয়ে সামনের দিক থেকে আসে গাড়িকে ধাক্কা মেরে দুর্ঘটনায় পড়েন । এই ধরনের দুর্ঘটনা মূলত বাইক চালকরা বেশি ঘটান । মদ খেয়ে গাড়ি চালানোর ফলে দুর্ঘটনা হায়দরাবাদের বানজ়ারা হিলস, জুবিলি হিলস, খৈরাতাবাদ, আমিরপেট, বেগমপেট, আবিডস, চিক্কারপল্লি, নারায়ণগুডা, অম্বরপেট, টারাঙ্কা, হাবিসগুড়া ও উপ্পল এলাকায় বেশি হয় । অনেক সময় শেষ রাতে রাস্তায় সেরকমভাবে পুলিশের নজরদারি থাকে না, তাই মত্ত চালকরা বেপরোয়াভাবে গাড়ি চালান ।

মত্ত অবস্থায় চালকরা দুর্ঘটনা ঘটিয়ে আহত হলেও অনেক সময় ব্যথা অনুভব করেন না । অনেকক্ষেত্রে গুরুতর আহত হয়ে প্রচুর রক্তপাত হলেও মত্ত অবস্থায় থাকার জন্য তাঁরা বিষয়টির গুরুত্ব বুঝতে পারেন না । হেলমেট না পরে বাইক চালকরা মত্ত অবস্থায় দুর্ঘটনা ঘটালে অনেক সময় মাথায় গুরুতর আঘাত পান । কিন্তু নেশায় থাকার জন্য বিষয়টি তাঁরা বুঝতে পারেন না । চালকদের শরীরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গপ্রত্যঙ্গে গুরুতর চোট লাগে যখন তাঁদের গাড়ি বা বাইকের কোনও গাছের সঙ্গে বা রাস্তার ডিভাইডারের সঙ্গে ধাক্কা লাগে । সেই সময় অনেকের হৃদযন্ত্র কিছুক্ষণের জন্য কাজ করা বন্ধ করে দেয় । এই বিষয়গুলি নিয়ে গোশামহল পুলিশ চালকদের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে । চালকদের বিভিন্ন দুর্ঘটনার ভিডিয়ো ও ছবি দেখিয়ে পুলিশ প্রচার শুরু করেছে ।

মত্ত অবস্থায় গাড়ি চালানোর সময় চালকের দৃষ্টিশক্তি ঝাপসা হয়ে যায় । অ্যালকোহলের প্রভাবে আমাদের চোখ উজ্জ্বলতা ও রঙের রকমফের ঠিক মতো বুঝতে পারে না । এর জেরে মত্ত চালক উলটো দিক থেকে আসা গাড়িকে ঠিক মতো জায়গা দিতে পারেন না । খুব বেশি মদ খেলে অনেকের কথা জড়িয়ে যায় । তার ফলে গাড়ি চালনোর সময় চালক অন্যের সঙ্গে ঠিক মতো কথাবার্তা বলতে পারেন না । মদ খাওয়ার পাঁচ মিনিটের মধ্যে অ্যালকোহল শরীরে তার ক্রিয়া শুরু করে দেয় । চালকের হাত ও পা তখন পুরোপুরি নিজের নিয়ন্ত্রণে থাকে না । মস্তিষ্কেরও কাজ করতে সমস্যা হয় । মস্তিষ্ক সংকেত পাঠালেও স্নায়ুতন্ত্র সেই অনুসারে কাজ করতে পারে না । তার জেরে চালক ঠিক সময়ে ব্রেক কষতে পারে না । সাধারণ পরিস্থিতিতে ব্রেক কষার পর ৫০ ইয়ার্ডের মধ্যে গাড়ি থেমে যায়, কিন্তু চালক যদি মদ খেয়ে গাড়ি চালান তাহলে ব্রেক কষার পর ১০০ ইয়ার্ড দূরত্বে গাড়ি থামে । এটা হয় কারণ মত্ত অবস্থায় চালক ঠিক মতো ব্রেক কষতে পারেন না । এর জেরে দুর্ঘটনার সম্ভাবনা বাড়ে । মত্ত অবস্থায় গাড়ি চালালে এই সমস্ত সমস্যা হয় ।

ছাত্র, তরুণ ও সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারদের মদ্যপানের অভ্যাস রয়েছে । তাঁদের মধ্যে কেউ কেউ মদ খেয়ে গাড়ি চালানোর মধ্যে বিশেষ মজা পায় । কিন্তু এই ধরনের মজা কার্যত তাঁদের নেশায় পরিণত হয় এবং পরিণতিতে দুর্ঘটনা ঘটে । মত্ত অবস্থায় তাঁরা বেপরোয়াভাবে গাড়ি চালান এবং অন্য গাড়িতে ধাক্কা মারেন । মদ্যপান চোখ, কান ও স্নায়ুতন্ত্রের ক্ষতি করে । মত্ত চালকরা নিজেদের উপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ঠিক সময় ব্রেক কষতে পারেন না । ট্রাফিক পুলিশ যারা বিভিন্ন দুর্ঘটনার তদন্ত করেছে তারা এই তথ্য জানিয়েছে । যদিও পুলিশের তরফে সর্বদা সতর্ক করা হয় যে, মদ্যপান করে গাড়ি চালানো উচিত নয়, কিন্তু সেই কথা প্রায় কেউই শোনেন না । তাই পুলিশের তরফে রাস্তায় প্রায় রাত আড়াইটে পর্যন্ত যানবাহনের উপর নজরদারি চালানো হয় যাতে মদ খেয়ে গাড়ি চালিয়ে দুর্ঘটনার সম্ভাবনা কমে ।

নির্দিষ্ট পরিমাণের বেশি মদ খেয়ে কারও গাড়ি চালানো উচিত নয় । কিন্তু অনেকেই মত্ত অবস্থায় গাড়ি বা বাইক চালিয়ে দ্রুতগতিতে রাতে বাড়ি ফেরার চেষ্টা করেন । তাঁরা রাস্তায় মোড় ঘোরার সময় বা স্পিডব্রেকারের সামনে গিয়ে গাড়ি নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন না এবং দুর্ঘটনায় পড়েন । কেউ কেউ কম ট্রাফিক দেখে উল্টো রাস্তায় গাড়ি চালিয়ে সামনের দিক থেকে আসে গাড়িকে ধাক্কা মেরে দুর্ঘটনায় পড়েন । এই ধরনের দুর্ঘটনা মূলত বাইক চালকরা বেশি ঘটান । মদ খেয়ে গাড়ি চালানোর ফলে দুর্ঘটনা হায়দরাবাদের বানজ়ারা হিলস, জুবিলি হিলস, খৈরাতাবাদ, আমিরপেট, বেগমপেট, আবিডস, চিক্কারপল্লি, নারায়ণগুডা, অম্বরপেট, টারাঙ্কা, হাবিসগুড়া ও উপ্পল এলাকায় বেশি হয় । অনেক সময় শেষ রাতে রাস্তায় সেরকমভাবে পুলিশের নজরদারি থাকে না, তাই মত্ত চালকরা বেপরোয়াভাবে গাড়ি চালান ।

মত্ত অবস্থায় চালকরা দুর্ঘটনা ঘটিয়ে আহত হলেও অনেক সময় ব্যথা অনুভব করেন না । অনেকক্ষেত্রে গুরুতর আহত হয়ে প্রচুর রক্তপাত হলেও মত্ত অবস্থায় থাকার জন্য তাঁরা বিষয়টির গুরুত্ব বুঝতে পারেন না । হেলমেট না পরে বাইক চালকরা মত্ত অবস্থায় দুর্ঘটনা ঘটালে অনেক সময় মাথায় গুরুতর আঘাত পান । কিন্তু নেশায় থাকার জন্য বিষয়টি তাঁরা বুঝতে পারেন না । চালকদের শরীরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গপ্রত্যঙ্গে গুরুতর চোট লাগে যখন তাঁদের গাড়ি বা বাইকের কোনও গাছের সঙ্গে বা রাস্তার ডিভাইডারের সঙ্গে ধাক্কা লাগে । সেই সময় অনেকের হৃদযন্ত্র কিছুক্ষণের জন্য কাজ করা বন্ধ করে দেয় । এই বিষয়গুলি নিয়ে গোশামহল পুলিশ চালকদের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে । চালকদের বিভিন্ন দুর্ঘটনার ভিডিয়ো ও ছবি দেখিয়ে পুলিশ প্রচার শুরু করেছে ।

মত্ত অবস্থায় গাড়ি চালানোর সময় চালকের দৃষ্টিশক্তি ঝাপসা হয়ে যায় । অ্যালকোহলের প্রভাবে আমাদের চোখ উজ্জ্বলতা ও রঙের রকমফের ঠিক মতো বুঝতে পারে না । এর জেরে মত্ত চালক উলটো দিক থেকে আসা গাড়িকে ঠিক মতো জায়গা দিতে পারেন না । খুব বেশি মদ খেলে অনেকের কথা জড়িয়ে যায় । তার ফলে গাড়ি চালনোর সময় চালক অন্যের সঙ্গে ঠিক মতো কথাবার্তা বলতে পারেন না । মদ খাওয়ার পাঁচ মিনিটের মধ্যে অ্যালকোহল শরীরে তার ক্রিয়া শুরু করে দেয় । চালকের হাত ও পা তখন পুরোপুরি নিজের নিয়ন্ত্রণে থাকে না । মস্তিষ্কেরও কাজ করতে সমস্যা হয় । মস্তিষ্ক সংকেত পাঠালেও স্নায়ুতন্ত্র সেই অনুসারে কাজ করতে পারে না । তার জেরে চালক ঠিক সময়ে ব্রেক কষতে পারে না । সাধারণ পরিস্থিতিতে ব্রেক কষার পর ৫০ ইয়ার্ডের মধ্যে গাড়ি থেমে যায়, কিন্তু চালক যদি মদ খেয়ে গাড়ি চালান তাহলে ব্রেক কষার পর ১০০ ইয়ার্ড দূরত্বে গাড়ি থামে । এটা হয় কারণ মত্ত অবস্থায় চালক ঠিক মতো ব্রেক কষতে পারেন না । এর জেরে দুর্ঘটনার সম্ভাবনা বাড়ে । মত্ত অবস্থায় গাড়ি চালালে এই সমস্ত সমস্যা হয় ।

New Delhi, Dec 09 (ANI): Leader of Congress in Lok Sabha, Adhir Chowdhury on December 09 countered Union Minister for Parliamentary Affairs Pralhad Joshi's demand of an apology by Congress MPs over their alleged misconduct with Union Women and Child Development Minister Smriti Irani. Referring to the rule book, he said that the House that day was continued and the Speaker didn't name any person. The BJP on December 09 demanded an apology from two Congress MPs for their alleged misconduct with Irani in Lok Sabha on December 06.

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.