ETV Bharat / bharat

জল সংকট এড়ানোর একমাত্র উপায় পরিমিত ব্যবহার ও সংরক্ষণ

ব্যয়বহুল পাতন বা বাষ্পায়ন পদ্ধতি ছাড়া কৃত্রিম উপায়ে পানীয় জল পাওয়া সম্ভব নয় । তাই জল সংকট এড়াতে কার্যকরী উপায় হল জলের প্রাকৃতিক উৎসগুলির সঠিক ও পরিমিত ব্যবহার এবং সংরক্ষণ । তাই বৃষ্টির জল সংরক্ষণের পাশাপাশি ব্যবহৃত জল পুনর্ব্যবহারযোগ্য করার উপর বিশেষ জোর দেওয়া উচিত । সাধারণ নাগরিকদেরও এই বিষয়ে সচেতন হওয়ার পাশাপাশি বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া উচিত । তাহলে এই সংকট এড়ানো সম্ভব ।

ছবিটি প্রতীকী
author img

By

Published : Nov 18, 2019, 2:32 PM IST

দিল্লি, 18 নভেম্বর : জলের অপর নাম জীবন । জল ছাড়া প্রাণের বেঁচে থাকা সম্ভব নয় । মানুষ কিছু দিন না খেয়ে বেঁচে থাকতে পারে । কিন্তু জল ছাড়া তার পক্ষে বেঁচে থাকা অসম্ভব । তাই সরকার ও নাগরিকদের কর্তব্য জলাশয়গুলিকে সংরক্ষণ করা, জলের অপচয় বন্ধ করা এবং জলের নতুন উৎস তৈরি করা । তেলুগু রাজ্যগুলিতে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় । কৃষ্ণা ও গোদাবরী নদীর উজানে পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত হওয়ায় ভাটির দিকে নদীর দুই কূল প্রায় প্রতিবছর প্লাবিত হয় । এই জল অবশ্যই সঠিকভাবে সংরক্ষণ করা উচিত । কিন্তু এটা খুবই হতাশাজনক যে, সেই জল সংরক্ষণের জন্য কোনও উদ্যোগ এখনও পর্যন্ত নেওয়া হয়নি ।

1960 সাল থেকে বিশ্বজুড়ে জলের ব্যবহার অনেকটাই বেড়েছে । তার ফলে জলের উৎসগুলি ক্রমশ শুকিয়ে আসছে । বিশ্বের সেই 17টি দেশ যেখানে বিশ্বের মোট জনসংখ্যার এক চতুর্থাংশের বসবাস সেখানে জল সংকট ভয়াবহ আকার নিতে চলেছে । সেই দেশগুলিতে কৃষিকাজ, শিল্প ও শহরাঞ্চলের বাসিন্দাদের জন্য মোট প্রাপ্য জলের 80 শতাংশ খরচ হয় । অন্যদিকে বিশ্বের সেই 44টি দেশ যেখানে বিশ্বের মোট জনসংখ্যার এক তৃতীয়াংশের বসবাস সেখানে মোট প্রাপ্য জলের 40 শতাংশ খরচ হয় । ফলে সেই দেশগুলিও জল সংকটের মুখে পড়তে চলেছে । এছাড়া জলের প্রয়োজন ও সরবরাহের মধ্যে যথেষ্ট ফারাক থাকায় বিভিন্ন দেশে খরাপ্রবণ এলাকার পরিমাণ বাড়ছে । আর তার প্রভাব পড়ছে কৃষি, বাণিজ্য, জীবিকা, খাদ্য নিরাপত্তা সহ আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের উপর । জনসংখ্যা বৃ্দ্ধি, শহরের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং শিল্পের প্রসারের ফলে দেশে জল খরচের পরিমাণ অতীতের তুলনায় এখন অনেকটাই বেড়েছে ।

ভারতের 90 শতাংশ শহরে পাম্পের সাহায্যে জল সরবরাহ করা হয় । দেশের 80 শতাংশের বেশি গ্রামে এখনও পর্যন্ত জল সরবরাহের কোনও ব্যবস্থা নেই । তাই সেখানে মহিলা ও শিশুদের বাড়ি থেকে কয়েক কিমি দূরে গিয়ে জল নিয়ে আসতে হয় । স্বাধীনতার পর সরকার মূলত গ্রামগুলিতে সেচের মাধ্যমে কৃষিকাজের জন্য জল সরবরাহের পরিকল্পনায় বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছিল । সেজন্য একাধিক জলাধার নির্মাণ করেছিল । কিন্তু গ্রামীণ এলাকায় পানীয় জল সরবরাহের বিষয়টিতে সেভাবে গুরুত্বই দেওয়া হয়নি । পরবর্তীতে স্বাধীনতার প্রায় 40 বছর পর সরকার বুঝতে পারল দেশে জলের উৎসগুলির সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে আমজনতার পানীয় জলের চাহিদা মেটাতে বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন । তারপর 1987 সালে তৈরি হল জাতীয় জল নীতি (ন্যাশনাল ওয়াটার পলিসি) ।

খরা কবলিত এলাকায় জলের প্রধান উৎস হল বর্ষা । উত্তর ভারতের রাজ্যগুলিতে ভূগর্ভস্থ জলস্তর অনেকটাই উপরে । কিন্তু দক্ষিণের রাজ্যগুলির পরিস্থিতি এর ঠিক উলটো । সেখানে জমি পাথুরে । তাই ওই রাজ্যগুলিতে বৃষ্টির জল সঞ্চয় করতে বিশেষ সমস্যা রয়েছে । ভারতের অনেক অঞ্চলে বর্ষার মরশুমে গড়ে 500 মিমি বৃষ্টিপাত হয় । এই বিষয়টি মাথায় রাখলে 10-12 বর্গ কিমি এলাকা জুড়ে বৃষ্টির জল বা ভূগর্ভস্থ জল সংরক্ষণ করা সম্ভব ।
সাম্প্রতিক সময়ে রাজস্থান ও তামিলনাড়ুর বাসিন্দারা তীব্র জল সংকটের মুখোমুখি হয়েছিলেন । সেই সংকট তামিলনাড়ুতে বৃষ্টির জল সংরক্ষণে ব্যর্থতার বিষয়টি চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে । শিল্পের বর্জ্য, রাসায়নিক সার ও অন্যান্য ক্ষতিকর পদার্থের জন্য ভূগর্ভস্থ জল দূষিত হয়েছে । এছাড়া অনুন্নত মানের পাম্প ও পাইপে লাইনে ফুটো থাকার ফলে নর্দমার জল অনেক ক্ষেত্রে পানীয় জলের সঙ্গে মিশে যায় । এর ফলে সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যের উপর ক্ষতিকর প্রভাব পড়ছে । রাজস্থান দেশের অন্যতম রাজ্য যেখানে জল সংকট তীব্র হচ্ছে । এই এলাকায় খালের মাধ্যমে পানীয় জল সরবরাহ করার পরিমাণ খুবই কম ।

নীতি আয়োগের 2018 সালের রিপোর্ট অনুসারে বিশ্বের যে দেশগুলি জল সংকটে ভুগছে তাদের মধ্যে ভারতের অবস্থান ত্রয়োদশ । 17টি দেশের মোট জনসংখ্যা বিশ্বের মোট জনসংখ্যার এক চতুর্থাংশ । সেই জনসংখ্যার তিনগুণ হল ভারতের জনসংখ্যা । কেন্দ্রীয় ভূগর্ভস্থ জল পর্ষদের 2018 সালের রিপোর্ট অনুযায়ী প্রতি বছর ভারতে ভূগর্ভস্থ জল ভাণ্ডারের উচ্চতা 8 সেমি করে কমছে । এর প্রভাব পড়ছে দেশের অর্থনীতিতে । যদি এই সমস্যা মেটাতে বিশেষ উদ্যোগ না নেওয়া হয় তবে আগামী কয়েক দশকে সমস্যা তীব্র আকার ধারণ করবে । ইন্টারন্যাশনাল রিসোর্স প্যানেলের 2019 সালের রিপোর্ট অনুসারে বিশ্বে জল সংকটের ক্রমতালিকায় অষ্টম স্থানে থাকা সৌদি আরব জল সংরক্ষণে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে । আগামী এক দশকের মধ্যে জল খরচের পরিমাণ 43 শতাংশ কমানোর পরিকল্পনা নিয়েছে তারা । নামিবিয়া জল সংকটের ক্রমতালিকায় 37 নম্বরে রয়েছে । গত 50 বছর ধরে দেশটি ব্যবহৃত জল শোধন করে তা ফের পানীয় জল হিসেবে ব্যবহার করছে । অস্ট্রেলিয়া এই ক্রমতালিকায় 50 নম্বরে রয়েছে । খরার সময় দেশটি জল ব্যবহারের পরিমাণ 50 শতাংশ কমিয়েছে । চিন ক্রমতালিকায় 56 নম্বরে রয়েছে । তারা নতুন নির্মিত ভবনগুলিতে জল চাষের (ভূস্তরীয় জল সংরক্ষণ) পরিকাঠামো রাখা বাধ্যতামূলক করেছে ।

ব্যয়বহুল পাতন বা বাষ্পায়ন পদ্ধতি ছাড়া কৃত্রিম উপায়ে পানীয় জল পাওয়া সম্ভব নয় । তাই জল সংকট এড়াতে কার্যকরী উপায় হল জলের প্রাকৃতিক উৎসগুলির সঠিক ও পরিমিত ব্যবহার এবং সংরক্ষণ । তাই বৃষ্টির জল সংরক্ষণের পাশাপাশি ব্যবহৃত জল পুনর্ব্যবহারযোগ্য করার উপর বিশেষ জোর দেওয়া উচিত । সাধারণ নাগরিকদেরও এই বিষয়ে সচেতন হওয়ার পাশাপাশি বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া উচিত । তাহলে এই সংকট এড়ানো সম্ভব ।

দিল্লি, 18 নভেম্বর : জলের অপর নাম জীবন । জল ছাড়া প্রাণের বেঁচে থাকা সম্ভব নয় । মানুষ কিছু দিন না খেয়ে বেঁচে থাকতে পারে । কিন্তু জল ছাড়া তার পক্ষে বেঁচে থাকা অসম্ভব । তাই সরকার ও নাগরিকদের কর্তব্য জলাশয়গুলিকে সংরক্ষণ করা, জলের অপচয় বন্ধ করা এবং জলের নতুন উৎস তৈরি করা । তেলুগু রাজ্যগুলিতে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় । কৃষ্ণা ও গোদাবরী নদীর উজানে পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত হওয়ায় ভাটির দিকে নদীর দুই কূল প্রায় প্রতিবছর প্লাবিত হয় । এই জল অবশ্যই সঠিকভাবে সংরক্ষণ করা উচিত । কিন্তু এটা খুবই হতাশাজনক যে, সেই জল সংরক্ষণের জন্য কোনও উদ্যোগ এখনও পর্যন্ত নেওয়া হয়নি ।

1960 সাল থেকে বিশ্বজুড়ে জলের ব্যবহার অনেকটাই বেড়েছে । তার ফলে জলের উৎসগুলি ক্রমশ শুকিয়ে আসছে । বিশ্বের সেই 17টি দেশ যেখানে বিশ্বের মোট জনসংখ্যার এক চতুর্থাংশের বসবাস সেখানে জল সংকট ভয়াবহ আকার নিতে চলেছে । সেই দেশগুলিতে কৃষিকাজ, শিল্প ও শহরাঞ্চলের বাসিন্দাদের জন্য মোট প্রাপ্য জলের 80 শতাংশ খরচ হয় । অন্যদিকে বিশ্বের সেই 44টি দেশ যেখানে বিশ্বের মোট জনসংখ্যার এক তৃতীয়াংশের বসবাস সেখানে মোট প্রাপ্য জলের 40 শতাংশ খরচ হয় । ফলে সেই দেশগুলিও জল সংকটের মুখে পড়তে চলেছে । এছাড়া জলের প্রয়োজন ও সরবরাহের মধ্যে যথেষ্ট ফারাক থাকায় বিভিন্ন দেশে খরাপ্রবণ এলাকার পরিমাণ বাড়ছে । আর তার প্রভাব পড়ছে কৃষি, বাণিজ্য, জীবিকা, খাদ্য নিরাপত্তা সহ আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের উপর । জনসংখ্যা বৃ্দ্ধি, শহরের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং শিল্পের প্রসারের ফলে দেশে জল খরচের পরিমাণ অতীতের তুলনায় এখন অনেকটাই বেড়েছে ।

ভারতের 90 শতাংশ শহরে পাম্পের সাহায্যে জল সরবরাহ করা হয় । দেশের 80 শতাংশের বেশি গ্রামে এখনও পর্যন্ত জল সরবরাহের কোনও ব্যবস্থা নেই । তাই সেখানে মহিলা ও শিশুদের বাড়ি থেকে কয়েক কিমি দূরে গিয়ে জল নিয়ে আসতে হয় । স্বাধীনতার পর সরকার মূলত গ্রামগুলিতে সেচের মাধ্যমে কৃষিকাজের জন্য জল সরবরাহের পরিকল্পনায় বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছিল । সেজন্য একাধিক জলাধার নির্মাণ করেছিল । কিন্তু গ্রামীণ এলাকায় পানীয় জল সরবরাহের বিষয়টিতে সেভাবে গুরুত্বই দেওয়া হয়নি । পরবর্তীতে স্বাধীনতার প্রায় 40 বছর পর সরকার বুঝতে পারল দেশে জলের উৎসগুলির সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে আমজনতার পানীয় জলের চাহিদা মেটাতে বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন । তারপর 1987 সালে তৈরি হল জাতীয় জল নীতি (ন্যাশনাল ওয়াটার পলিসি) ।

খরা কবলিত এলাকায় জলের প্রধান উৎস হল বর্ষা । উত্তর ভারতের রাজ্যগুলিতে ভূগর্ভস্থ জলস্তর অনেকটাই উপরে । কিন্তু দক্ষিণের রাজ্যগুলির পরিস্থিতি এর ঠিক উলটো । সেখানে জমি পাথুরে । তাই ওই রাজ্যগুলিতে বৃষ্টির জল সঞ্চয় করতে বিশেষ সমস্যা রয়েছে । ভারতের অনেক অঞ্চলে বর্ষার মরশুমে গড়ে 500 মিমি বৃষ্টিপাত হয় । এই বিষয়টি মাথায় রাখলে 10-12 বর্গ কিমি এলাকা জুড়ে বৃষ্টির জল বা ভূগর্ভস্থ জল সংরক্ষণ করা সম্ভব ।
সাম্প্রতিক সময়ে রাজস্থান ও তামিলনাড়ুর বাসিন্দারা তীব্র জল সংকটের মুখোমুখি হয়েছিলেন । সেই সংকট তামিলনাড়ুতে বৃষ্টির জল সংরক্ষণে ব্যর্থতার বিষয়টি চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে । শিল্পের বর্জ্য, রাসায়নিক সার ও অন্যান্য ক্ষতিকর পদার্থের জন্য ভূগর্ভস্থ জল দূষিত হয়েছে । এছাড়া অনুন্নত মানের পাম্প ও পাইপে লাইনে ফুটো থাকার ফলে নর্দমার জল অনেক ক্ষেত্রে পানীয় জলের সঙ্গে মিশে যায় । এর ফলে সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যের উপর ক্ষতিকর প্রভাব পড়ছে । রাজস্থান দেশের অন্যতম রাজ্য যেখানে জল সংকট তীব্র হচ্ছে । এই এলাকায় খালের মাধ্যমে পানীয় জল সরবরাহ করার পরিমাণ খুবই কম ।

নীতি আয়োগের 2018 সালের রিপোর্ট অনুসারে বিশ্বের যে দেশগুলি জল সংকটে ভুগছে তাদের মধ্যে ভারতের অবস্থান ত্রয়োদশ । 17টি দেশের মোট জনসংখ্যা বিশ্বের মোট জনসংখ্যার এক চতুর্থাংশ । সেই জনসংখ্যার তিনগুণ হল ভারতের জনসংখ্যা । কেন্দ্রীয় ভূগর্ভস্থ জল পর্ষদের 2018 সালের রিপোর্ট অনুযায়ী প্রতি বছর ভারতে ভূগর্ভস্থ জল ভাণ্ডারের উচ্চতা 8 সেমি করে কমছে । এর প্রভাব পড়ছে দেশের অর্থনীতিতে । যদি এই সমস্যা মেটাতে বিশেষ উদ্যোগ না নেওয়া হয় তবে আগামী কয়েক দশকে সমস্যা তীব্র আকার ধারণ করবে । ইন্টারন্যাশনাল রিসোর্স প্যানেলের 2019 সালের রিপোর্ট অনুসারে বিশ্বে জল সংকটের ক্রমতালিকায় অষ্টম স্থানে থাকা সৌদি আরব জল সংরক্ষণে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে । আগামী এক দশকের মধ্যে জল খরচের পরিমাণ 43 শতাংশ কমানোর পরিকল্পনা নিয়েছে তারা । নামিবিয়া জল সংকটের ক্রমতালিকায় 37 নম্বরে রয়েছে । গত 50 বছর ধরে দেশটি ব্যবহৃত জল শোধন করে তা ফের পানীয় জল হিসেবে ব্যবহার করছে । অস্ট্রেলিয়া এই ক্রমতালিকায় 50 নম্বরে রয়েছে । খরার সময় দেশটি জল ব্যবহারের পরিমাণ 50 শতাংশ কমিয়েছে । চিন ক্রমতালিকায় 56 নম্বরে রয়েছে । তারা নতুন নির্মিত ভবনগুলিতে জল চাষের (ভূস্তরীয় জল সংরক্ষণ) পরিকাঠামো রাখা বাধ্যতামূলক করেছে ।

ব্যয়বহুল পাতন বা বাষ্পায়ন পদ্ধতি ছাড়া কৃত্রিম উপায়ে পানীয় জল পাওয়া সম্ভব নয় । তাই জল সংকট এড়াতে কার্যকরী উপায় হল জলের প্রাকৃতিক উৎসগুলির সঠিক ও পরিমিত ব্যবহার এবং সংরক্ষণ । তাই বৃষ্টির জল সংরক্ষণের পাশাপাশি ব্যবহৃত জল পুনর্ব্যবহারযোগ্য করার উপর বিশেষ জোর দেওয়া উচিত । সাধারণ নাগরিকদেরও এই বিষয়ে সচেতন হওয়ার পাশাপাশি বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া উচিত । তাহলে এই সংকট এড়ানো সম্ভব ।

Ahmedabad (Gujarat), Nov 17 (ANI): On Nov 09, SC gave verdict on Ayodhya case and pronounced to make Ram Temple. Architect Chandrakant Sompura made design for the Ram Temple. While speaking to ANI, architect Chandrakant Sompura said, "For only Ram Mandir, we need 270 feet 142 feet land. But for the whole township, we need more land. To attract the people and foreigners, it should be made like a big township. Right now, in the project we have hall for food, Pujari quarters', Bhogshala, place for people to stay. And, to attract people it should also have hospital, hotels." When asked if new committee asks him to bring some change in designs, Sompura said, "If new committee says to bring some changes in the design then it will be changed only if it is in accordance with the 'shastra'. If it's not according to shashtra, we will not change the design and even we might leave the project as well."


ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.