ETV Bharat / bharat

কোরোনা মোকাবিলায় SAARC নিয়ে আশাবাদী মোদি

author img

By

Published : Mar 14, 2020, 2:09 PM IST

Updated : Mar 14, 2020, 3:25 PM IST

আন্তর্জাতিক জনস্বাস্থ্য সংকটের মোকাবিলায় যৌথ রণনীতি তৈরির আশায়, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ফের SAARC-এ নজর দিয়েছেন । তাঁর ভাবনাকে স্বাগত জানিয়েছেন দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক নেতারা । প্রতিবেদনটি লিখেছেন বর্ষীয়ান সাংবাদিক স্মিতা শর্মা ৷

Corona virus
কোরোনা

নয়াদিল্লি, 14 মার্চ : SAARC সম্মেলন নিয়ে অচলাবস্থার মধ্যেই কোরোনা ভাইরাস কি দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক জোট তৈরির সুযোগ করে দিতে পারে? উরি হামলার প্রেক্ষিতে 2016 সালের SAARC সম্মেলন, যা ইসলামাবাদে আয়োজিত হওয়ার কথা ছিল, ভারতের নেতৃত্বে সম্মিলিতভাবে বয়কট করা হয়েছিল ।

তখন থেকেই শ্রীলঙ্কা, নেপাল ও মালদ্বীপের মতো দেশগুলো যখন সর্বোচ্চ স্তরে আলোচনা ফের শুরু করতে চেয়েছে, ভারত বলে এসেছে যে পরিবেশ আলোচনার অনুকূল নয় ৷ আর পাকিস্তানকে তাদের মাটিতে সন্ত্রাসবাদ বন্ধ করতে হবে । কিন্তু যখন ভারত COVID-19'র বিরুদ্ধে সিদ্ধান্তমূলক পদক্ষেপ নিচ্ছে, তখন এই আন্তর্জাতিক জনস্বাস্থ্য সংকটের মোকাবিলায় যৌথ রণনীতি তৈরির আশায়, প্রধানমন্ত্রী ফের SAARC-এ নজর দিয়েছেন ।

প্রধানমন্ত্রী গতকাল টুইট করেন, "আমি প্রস্তাব রাখব, SAARC-র অন্তর্ভুক্ত দেশগুলোর নেতৃত্ব যেন কোরোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে শক্তিশালী রণকৌশল তৈরি করে । আমরা ভিডিয়ো কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে, আমাদের নাগরিকদের ভালো রাখার উপায় নিয়ে আলোচনা করতে পারি । আমরা বিশ্বের সামনে নজির রাখতে পারি, এবং একটা স্বাস্থ্যকর পৃথিবীর লক্ষ্যে আমাদের যোগদান দিতে পারি।"

বিদেশমন্ত্রক সূত্রে জানা যাচ্ছে, প্রধানমন্ত্রীর টুইট অনুযায়ী ভিডিয়ো কনফারেন্সের কোনও ব্যবস্থা এখনও করা হয়নি, যদিও এই ভাবনাকে স্বাগত জানিয়েছেন দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক নেতারা ।

মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম সোলি জবাবে টুইট করে বলেছেন, "এই গুরুত্বপূর্ণ প্রচেষ্টায় উদ্যোগী হওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ধন্যবাদ । COVID-19'কে পরাজিত করত সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন । মালদ্বীপ এই প্রস্তাবকে স্বাগত জানায় ৷ এবং এধরনের আঞ্চলিক উদ্যোগে তারা সম্পূর্ণ সহযোগিতা করবে।"

শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট গোতবায়া রাজাপক্ষে টুইট করেছেন, "এই দারুণ উদ্যোগ নেওয়ার জন্য ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ধন্যবাদ। আলোচনায় যোগ দিতে, এবং আমাদের অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিতে আর অন্যান্য SAARC সদস্যদের থেকে শিখতে শ্রীলঙ্কা তৈরি। আমাদের নাগরিকদের সুরক্ষিত রাখতে, আসুন এই কঠিন সময়ে আমরা ঐক্য়বদ্ধ হই।"

ঘটনাক্রমে, শ্রীলঙ্কার একজন কূটনীতিবিদ এবছর SAARC-এর মহাসচিবের দায়িত্ব নিয়েছেন। কিন্তু কলম্বোর সঙ্গে সাম্প্রতিক আলোচনাগুলোতে ভারত নতুন করে ঐক্যবদ্ধ হওয়া নিয়ে সেভাবে কোনও উৎসাহ দেখায়নি। 2014 সালের নভেম্বরে কাঠমাণ্ডুতে আয়োজিত SAARC সম্মেলনে উপ-আঞ্চলিকতাবাদকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ায় জোর দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি ৷ পরে তিনি বিকল্প আঞ্চলিক মঞ্চ হিসেবে BIMSTEC-এর উপর আগ্রহী হয়েছেন। "দা বে অফ বেঙ্গল ইনিশিয়েটিভ ফর মাল্টি-সেক্টরাল টেকনিকাল অ্যান্ড ইকোনমিক কো-অপারেশন" বা BIMSTC-র সাতটি সদস্য দেশের মধ্যে থাইল্যান্ড ছাড়াও রয়েছে বাংলাদেশ, ভারত, মায়ানমার, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, ভুটানের মতো SAARC অন্তর্ভুক্ত দেশগুলিও । নেই শুধু পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ।

মোদির প্রস্তাব নিয়ে পাকিস্তান এখনও কিছু না বললেও বাংলাদেশ, নেপাল ও ভুটান একে স্বাগত জানিয়েছে । নেপালের প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা ওলি টুইটারে লিখেছেন, "কোরোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে SAARC অন্তর্ভুক্ত দেশগুলির নেতাদের নিয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদিজির শক্তিশালী রণকৌশল তৈরির ভাবনাকে স্বাগত জানাচ্ছি । এই মারণ রোগ থেকে নাগরিকদের রক্ষা করতে SAARC সদস্যদের সঙ্গে কাজ করতে তৈরি আমার সরকার।"

এ নিয়ে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর টুইট, "একেই বলে নেতৃত্ব। এই অঞ্চলের সদস্য হওয়ায়, এই কঠিন সময়ে আমাদের একজোট হতে হবে। ছোটো অর্থনীতি বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তাই আমাদের সমন্বয় রেখে চলতে হবে। আমার কোনও সন্দেহ নেই যে আপনার নেতৃত্বে আমরা দ্রুত এবং সদর্থক ফল পাব। ভিডিয়ো কনফারেন্সের অপেক্ষায় রয়েছি।"

বাংলাদেশের উপ বিদেশমন্ত্রী মহম্মদ শাহরিয়ার আলম টুইটারে লিখেছেন, "প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রস্তাবকে স্বাগত জানাচ্ছেন ৷ এবং নরেন্দ্র মোদি, ইব্রাহিম সোলি, নেপালের প্রধানমন্ত্রী, ভুটানের প্রধানমন্ত্রী, গোতবায়া রাজাপক্ষে সহ অন্য সদস্য, যাঁরা ইতিমধ্যেই বিশ্ব তথা এই অঞ্চলের এই কঠিন পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনায় সম্মত হয়েছেন, তাঁদের সবার সঙ্গেই গঠনমূলক কথাবার্তা চাইছেন ।"

SAARC সনদ অনুযায়ী, সম্মেলন অন্য কোথাও সরতে পারে, যদি পাকিস্তান সম্মেলন আয়োজন করার দাবি থেকে সরে যায়। সম্মিলিত উদ্যোগের পক্ষে সওয়াল করে প্রধানমন্ত্রীর টুইট সেইদিনই এল, যখন আজ 130টিরও বেশি দেশ এবং 100 হেডস অফ মিশন সমেত আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো কোরোনা ভাইরাস নিয়ে বিদেশমন্ত্রক, স্বরাষ্ট্র এবং স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রকের যৌথ বিবৃতিতে উপস্থিত ছিল ।

অবজ়ার্ভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের সভাপতি সমীর সারণ প্রধানমন্ত্রীর এই প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়ে টুইট করেছেন, "খুবই তাৎপর্যপূর্ণ...SAARC-র দিকে হাত বাড়িয়ে দেওয়া...সৌহার্দ্য, সরবরাহ সম্পর্কিত বাধ্যবাধকতা এবং অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করে নেওয়া খুবই কাজে আসবে। পাশাপাশি, সীমান্তের উপারে থাকা মানুষগুলোর জন্য সেই সাহায্যের হাত প্রয়োজন, যা কাঁটাতারে আটকে থাকবে না।"

এখন এটাই দেখার যে কোরোনা ভাইরাস, যা ইতিমধ্যেই বিশ্বজুড়ে বহু মানুষের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে , তার বিরুদ্ধে লড়াই করতে, মানবিক দৃষ্টিভঙ্গির উপর ভিত্তি করে SAARC-এ রাজনৈতিক মতানৈক্যের মধ্যে সেতুবন্ধন হয় কি না।

নয়াদিল্লি, 14 মার্চ : SAARC সম্মেলন নিয়ে অচলাবস্থার মধ্যেই কোরোনা ভাইরাস কি দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক জোট তৈরির সুযোগ করে দিতে পারে? উরি হামলার প্রেক্ষিতে 2016 সালের SAARC সম্মেলন, যা ইসলামাবাদে আয়োজিত হওয়ার কথা ছিল, ভারতের নেতৃত্বে সম্মিলিতভাবে বয়কট করা হয়েছিল ।

তখন থেকেই শ্রীলঙ্কা, নেপাল ও মালদ্বীপের মতো দেশগুলো যখন সর্বোচ্চ স্তরে আলোচনা ফের শুরু করতে চেয়েছে, ভারত বলে এসেছে যে পরিবেশ আলোচনার অনুকূল নয় ৷ আর পাকিস্তানকে তাদের মাটিতে সন্ত্রাসবাদ বন্ধ করতে হবে । কিন্তু যখন ভারত COVID-19'র বিরুদ্ধে সিদ্ধান্তমূলক পদক্ষেপ নিচ্ছে, তখন এই আন্তর্জাতিক জনস্বাস্থ্য সংকটের মোকাবিলায় যৌথ রণনীতি তৈরির আশায়, প্রধানমন্ত্রী ফের SAARC-এ নজর দিয়েছেন ।

প্রধানমন্ত্রী গতকাল টুইট করেন, "আমি প্রস্তাব রাখব, SAARC-র অন্তর্ভুক্ত দেশগুলোর নেতৃত্ব যেন কোরোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে শক্তিশালী রণকৌশল তৈরি করে । আমরা ভিডিয়ো কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে, আমাদের নাগরিকদের ভালো রাখার উপায় নিয়ে আলোচনা করতে পারি । আমরা বিশ্বের সামনে নজির রাখতে পারি, এবং একটা স্বাস্থ্যকর পৃথিবীর লক্ষ্যে আমাদের যোগদান দিতে পারি।"

বিদেশমন্ত্রক সূত্রে জানা যাচ্ছে, প্রধানমন্ত্রীর টুইট অনুযায়ী ভিডিয়ো কনফারেন্সের কোনও ব্যবস্থা এখনও করা হয়নি, যদিও এই ভাবনাকে স্বাগত জানিয়েছেন দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক নেতারা ।

মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম সোলি জবাবে টুইট করে বলেছেন, "এই গুরুত্বপূর্ণ প্রচেষ্টায় উদ্যোগী হওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ধন্যবাদ । COVID-19'কে পরাজিত করত সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন । মালদ্বীপ এই প্রস্তাবকে স্বাগত জানায় ৷ এবং এধরনের আঞ্চলিক উদ্যোগে তারা সম্পূর্ণ সহযোগিতা করবে।"

শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট গোতবায়া রাজাপক্ষে টুইট করেছেন, "এই দারুণ উদ্যোগ নেওয়ার জন্য ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ধন্যবাদ। আলোচনায় যোগ দিতে, এবং আমাদের অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিতে আর অন্যান্য SAARC সদস্যদের থেকে শিখতে শ্রীলঙ্কা তৈরি। আমাদের নাগরিকদের সুরক্ষিত রাখতে, আসুন এই কঠিন সময়ে আমরা ঐক্য়বদ্ধ হই।"

ঘটনাক্রমে, শ্রীলঙ্কার একজন কূটনীতিবিদ এবছর SAARC-এর মহাসচিবের দায়িত্ব নিয়েছেন। কিন্তু কলম্বোর সঙ্গে সাম্প্রতিক আলোচনাগুলোতে ভারত নতুন করে ঐক্যবদ্ধ হওয়া নিয়ে সেভাবে কোনও উৎসাহ দেখায়নি। 2014 সালের নভেম্বরে কাঠমাণ্ডুতে আয়োজিত SAARC সম্মেলনে উপ-আঞ্চলিকতাবাদকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ায় জোর দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি ৷ পরে তিনি বিকল্প আঞ্চলিক মঞ্চ হিসেবে BIMSTEC-এর উপর আগ্রহী হয়েছেন। "দা বে অফ বেঙ্গল ইনিশিয়েটিভ ফর মাল্টি-সেক্টরাল টেকনিকাল অ্যান্ড ইকোনমিক কো-অপারেশন" বা BIMSTC-র সাতটি সদস্য দেশের মধ্যে থাইল্যান্ড ছাড়াও রয়েছে বাংলাদেশ, ভারত, মায়ানমার, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, ভুটানের মতো SAARC অন্তর্ভুক্ত দেশগুলিও । নেই শুধু পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ।

মোদির প্রস্তাব নিয়ে পাকিস্তান এখনও কিছু না বললেও বাংলাদেশ, নেপাল ও ভুটান একে স্বাগত জানিয়েছে । নেপালের প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা ওলি টুইটারে লিখেছেন, "কোরোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে SAARC অন্তর্ভুক্ত দেশগুলির নেতাদের নিয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদিজির শক্তিশালী রণকৌশল তৈরির ভাবনাকে স্বাগত জানাচ্ছি । এই মারণ রোগ থেকে নাগরিকদের রক্ষা করতে SAARC সদস্যদের সঙ্গে কাজ করতে তৈরি আমার সরকার।"

এ নিয়ে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর টুইট, "একেই বলে নেতৃত্ব। এই অঞ্চলের সদস্য হওয়ায়, এই কঠিন সময়ে আমাদের একজোট হতে হবে। ছোটো অর্থনীতি বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তাই আমাদের সমন্বয় রেখে চলতে হবে। আমার কোনও সন্দেহ নেই যে আপনার নেতৃত্বে আমরা দ্রুত এবং সদর্থক ফল পাব। ভিডিয়ো কনফারেন্সের অপেক্ষায় রয়েছি।"

বাংলাদেশের উপ বিদেশমন্ত্রী মহম্মদ শাহরিয়ার আলম টুইটারে লিখেছেন, "প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রস্তাবকে স্বাগত জানাচ্ছেন ৷ এবং নরেন্দ্র মোদি, ইব্রাহিম সোলি, নেপালের প্রধানমন্ত্রী, ভুটানের প্রধানমন্ত্রী, গোতবায়া রাজাপক্ষে সহ অন্য সদস্য, যাঁরা ইতিমধ্যেই বিশ্ব তথা এই অঞ্চলের এই কঠিন পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনায় সম্মত হয়েছেন, তাঁদের সবার সঙ্গেই গঠনমূলক কথাবার্তা চাইছেন ।"

SAARC সনদ অনুযায়ী, সম্মেলন অন্য কোথাও সরতে পারে, যদি পাকিস্তান সম্মেলন আয়োজন করার দাবি থেকে সরে যায়। সম্মিলিত উদ্যোগের পক্ষে সওয়াল করে প্রধানমন্ত্রীর টুইট সেইদিনই এল, যখন আজ 130টিরও বেশি দেশ এবং 100 হেডস অফ মিশন সমেত আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো কোরোনা ভাইরাস নিয়ে বিদেশমন্ত্রক, স্বরাষ্ট্র এবং স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রকের যৌথ বিবৃতিতে উপস্থিত ছিল ।

অবজ়ার্ভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের সভাপতি সমীর সারণ প্রধানমন্ত্রীর এই প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়ে টুইট করেছেন, "খুবই তাৎপর্যপূর্ণ...SAARC-র দিকে হাত বাড়িয়ে দেওয়া...সৌহার্দ্য, সরবরাহ সম্পর্কিত বাধ্যবাধকতা এবং অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করে নেওয়া খুবই কাজে আসবে। পাশাপাশি, সীমান্তের উপারে থাকা মানুষগুলোর জন্য সেই সাহায্যের হাত প্রয়োজন, যা কাঁটাতারে আটকে থাকবে না।"

এখন এটাই দেখার যে কোরোনা ভাইরাস, যা ইতিমধ্যেই বিশ্বজুড়ে বহু মানুষের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে , তার বিরুদ্ধে লড়াই করতে, মানবিক দৃষ্টিভঙ্গির উপর ভিত্তি করে SAARC-এ রাজনৈতিক মতানৈক্যের মধ্যে সেতুবন্ধন হয় কি না।

Last Updated : Mar 14, 2020, 3:25 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.