ETV Bharat / bharat

কারতারপুর করিডর নিয়ে মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান, জোর তীর্থযাত্রীদের নিরাপত্তায়

পাকিস্তান শিখ তীর্থযাত্রীদের সুবিধার্থে কারতারপুর করিডরে জ়িরো লাইনে একটি সেতু নির্মাণে সম্মতি দিয়েছে । আজ বিদেশ মন্ত্রকের তরফে একটি বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে ।

করতারপুর করিডর
author img

By

Published : Jul 14, 2019, 7:42 PM IST

দিল্লি, 14 জুলাই : কারতারপুর করিডর নিয়ে মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান । রবিবার এ নিয়ে দ্বিতীয় দফার বৈঠকে মুখোমুখি হন দুই দেশের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা । শিখ তীর্থযাত্রীদের সুবিধার্থে জ়িরো লাইনে একটি সেতু নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে । আজ বিদেশ মন্ত্রকের তরফে একটি বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে একথাই । দেশে ইতিমধ্যেই জ়িরো লাইনে সেতু তৈরির কাজ শুরু হয়েছে । উল্লেখ্য, পাকিস্তান অবশ্য এখানে একটি বাঁধ নির্মাণেই বেশি আগ্রহী ছিল । কিন্তু বাঁধ নির্মাণ করা হলে বন্যার সময় বেশি জল ভারতের দিকে প্রবেশ করবে । তাই ভারত এবিষয়ে আপত্তি তুলেছিল ।

বিদেশ মন্ত্রক আজ এক বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে , পাকিস্তান জানিয়েছে সেতু নির্মাণে রাজি । গুরু নানকের 550 তম জন্মবার্ষিকীতে ভারত 2015 সালের নভেম্বরে অন্তর্বর্তী ব্যবস্থার প্রস্তাবনা দিয়েছিল যাতে করিডরটি 2019 সালের নভেম্বরে খুলে দেওয়া যায় ।

দু'দেশই রাজি হয়েছে ভিসা ছাড়াই ভারতীয় ও OCI কার্ড আছে এমন তীর্থযাত্রীদের কারতারপুরে প্রবেশের অনুমতি দিতে । বিদেশ মন্ত্রক জানিয়েছে, 5000 তীর্থযাত্রীকে প্রতিদিন কারতারপুরের গুরুদ্বারে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে । পাকিস্তান অবশ্য তাদের পরিকাঠামোগত সীমাবদ্ধতার কথা তুলে ধরেছিল । ভারতের বেশিরভাগ প্রস্তাব পর্যায়ক্রমিকভাবে মানা হবে বলেও জানিয়েছে । তবে বিশ্বাসের পরিপ্রেক্ষিতে তীর্থযাত্রীদের জন্য কোনও বিধিনিষেধ থাকবে না ।

পাকিস্তানের খলিস্তান নেতা গোপাল সিং চাওয়ালকে সংশ্লিষ্ট কমিটি থেকে সরিয়ে দেওয়ার পরদিন দ্বিতীয় দফার বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয় ।

আজ বৈঠকে ভারতীয় প্রতিনিধিদলে ছিলেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের যুগ্ম সচিব এস সি এল দাস , বিদেশ মন্ত্রকের যুগ্ম সচিব দীপক মিত্তাল । অন্যদিকে 20 জন সদস্যের পাকিস্তানি প্রতিনিধি দলে ছিলেন পাকিস্তানের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র মহম্মদ ফয়জ়ল । তিনি জানান, পাকিস্তান এবিষয়ে সবরকম সহযোগিতা করবে ।

একবার সেতুটি নির্মাণ হয়ে গেলে, এই করিডর দিয়ে পাকিস্তানের কারতারপুরের দরবার সাহেবের সঙ্গে গুরদাসপুরের ডেরা বাবা নানকের মধ্যে ভিসা ছাড়াই শিখ তীর্থযাত্রীরা যাতায়াত করতে পারবেন ।

প্রথম পর্যায়ের বৈঠকটি হয়েছিল চলতি বছরের মার্চের 14 তারিখ । এবিষয়ে ভারতীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের এক উচ্চপদস্থ অফিসার বলেন, "বর্ষাকালে এলাকাটি প্রায়ই বন্যায় ভেসে যায় । বিশেষ করে ভারতের অন্তর্গত রবি নদীতে জল বেড়ে গেলেই সেই জল প্লাবিত করে করিডরের একাংশ । তাই ইসলামাবাদের কাছে সনির্বন্ধ অনুরোধ, আমাদের তরফ থেকে যেমন একটি সেতু তৈরি করা হচ্ছে একই ভাবে ইসলামাবাদ যদি তাদের অংশে আরও একটি সেতু নির্মাণ করে তাহলে তীর্থযাত্রীরা বর্ষার মরশুমেও নিশ্চিন্তে যাতাযাত করতে পারবে ।"

দিল্লি, 14 জুলাই : কারতারপুর করিডর নিয়ে মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান । রবিবার এ নিয়ে দ্বিতীয় দফার বৈঠকে মুখোমুখি হন দুই দেশের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা । শিখ তীর্থযাত্রীদের সুবিধার্থে জ়িরো লাইনে একটি সেতু নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে । আজ বিদেশ মন্ত্রকের তরফে একটি বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে একথাই । দেশে ইতিমধ্যেই জ়িরো লাইনে সেতু তৈরির কাজ শুরু হয়েছে । উল্লেখ্য, পাকিস্তান অবশ্য এখানে একটি বাঁধ নির্মাণেই বেশি আগ্রহী ছিল । কিন্তু বাঁধ নির্মাণ করা হলে বন্যার সময় বেশি জল ভারতের দিকে প্রবেশ করবে । তাই ভারত এবিষয়ে আপত্তি তুলেছিল ।

বিদেশ মন্ত্রক আজ এক বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে , পাকিস্তান জানিয়েছে সেতু নির্মাণে রাজি । গুরু নানকের 550 তম জন্মবার্ষিকীতে ভারত 2015 সালের নভেম্বরে অন্তর্বর্তী ব্যবস্থার প্রস্তাবনা দিয়েছিল যাতে করিডরটি 2019 সালের নভেম্বরে খুলে দেওয়া যায় ।

দু'দেশই রাজি হয়েছে ভিসা ছাড়াই ভারতীয় ও OCI কার্ড আছে এমন তীর্থযাত্রীদের কারতারপুরে প্রবেশের অনুমতি দিতে । বিদেশ মন্ত্রক জানিয়েছে, 5000 তীর্থযাত্রীকে প্রতিদিন কারতারপুরের গুরুদ্বারে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে । পাকিস্তান অবশ্য তাদের পরিকাঠামোগত সীমাবদ্ধতার কথা তুলে ধরেছিল । ভারতের বেশিরভাগ প্রস্তাব পর্যায়ক্রমিকভাবে মানা হবে বলেও জানিয়েছে । তবে বিশ্বাসের পরিপ্রেক্ষিতে তীর্থযাত্রীদের জন্য কোনও বিধিনিষেধ থাকবে না ।

পাকিস্তানের খলিস্তান নেতা গোপাল সিং চাওয়ালকে সংশ্লিষ্ট কমিটি থেকে সরিয়ে দেওয়ার পরদিন দ্বিতীয় দফার বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয় ।

আজ বৈঠকে ভারতীয় প্রতিনিধিদলে ছিলেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের যুগ্ম সচিব এস সি এল দাস , বিদেশ মন্ত্রকের যুগ্ম সচিব দীপক মিত্তাল । অন্যদিকে 20 জন সদস্যের পাকিস্তানি প্রতিনিধি দলে ছিলেন পাকিস্তানের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র মহম্মদ ফয়জ়ল । তিনি জানান, পাকিস্তান এবিষয়ে সবরকম সহযোগিতা করবে ।

একবার সেতুটি নির্মাণ হয়ে গেলে, এই করিডর দিয়ে পাকিস্তানের কারতারপুরের দরবার সাহেবের সঙ্গে গুরদাসপুরের ডেরা বাবা নানকের মধ্যে ভিসা ছাড়াই শিখ তীর্থযাত্রীরা যাতায়াত করতে পারবেন ।

প্রথম পর্যায়ের বৈঠকটি হয়েছিল চলতি বছরের মার্চের 14 তারিখ । এবিষয়ে ভারতীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের এক উচ্চপদস্থ অফিসার বলেন, "বর্ষাকালে এলাকাটি প্রায়ই বন্যায় ভেসে যায় । বিশেষ করে ভারতের অন্তর্গত রবি নদীতে জল বেড়ে গেলেই সেই জল প্লাবিত করে করিডরের একাংশ । তাই ইসলামাবাদের কাছে সনির্বন্ধ অনুরোধ, আমাদের তরফ থেকে যেমন একটি সেতু তৈরি করা হচ্ছে একই ভাবে ইসলামাবাদ যদি তাদের অংশে আরও একটি সেতু নির্মাণ করে তাহলে তীর্থযাত্রীরা বর্ষার মরশুমেও নিশ্চিন্তে যাতাযাত করতে পারবে ।"

Attari (Punjab), July 14 (ANI): Bilateral meeting between India and Pakistan on Kartarpur Corridor concluded today. While speaking on this issue, Joint secretary (Internal Security) at MHA, SCL Das said that India and Pakistan agreed to maintain a channel of communication and work towards finalisation on agreement of modalities. "Both sides have agreed to maintain a channel of communication and work towards finalisation on agreement of modalities. If required, our delegations could meet in India, formally concluding the agreement."
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.