ETV Bharat / bharat

আন্দোলনে অনড় কৃষকরা, গাজিপুর সীমান্তে মোতায়েন আরও পুলিশকর্মী

উত্তরপ্রদেশ সরকারের সীমান্ত খালি করার নির্দেশ মানতে নারাজ বিক্ষোভরত কৃষকরা । আন্দোলনরত এলাকা খালি করতে বলা হলে গতকাল রাতে ফের ধস্তাধস্তি হয় পুলিশের সঙ্গে ৷ মোতায়েন করা হয় পুলিশ ও ব়্যাফ ৷

Delhi-UP Border
Delhi-UP Border
author img

By

Published : Jan 29, 2021, 8:22 AM IST

Updated : Jan 29, 2021, 8:46 AM IST

দিল্লি, 29 জানুয়ারি : 26 জানুয়ারির পুনরাবৃত্তি চায় না প্রশাসন ৷ অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে ও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে গতরাতেই দিল্লি-উত্তরপ্রদেশ সীমান্তে মোতায়েন করা হয়েছে এক হাজারের বেশি পুলিশকর্মী, 3 কোম্পানি সিএপিফ ও 6 কোম্পানি প্রাদেশিক সশস্ত্র বাহিনী ৷

গতকালই গাজিপুর সীমান্ত খালি করার নির্দেশ দিয়েছে যোগী সরকার ৷ তবে তা মানতে নারাজ বিক্ষোভরত কৃষকরা । এলাকা খালি করতে বলা হলে গতকাল রাতে ফের ধস্তাধস্তি হয় পুলিশের সঙ্গে ৷ সংযুক্ত কিষান মোর্চার নেতা রাকেশ টিকাইত বলেন, "যতক্ষণ না পর্যন্ত তিন কৃষি আইন প্রত্যাহার হচ্ছে ততক্ষণ আন্দোলন চালিয়ে যাব।"

ইতিমধ্যেই গাজিপুর সীমান্তে বিদ্যুৎ, জল সরবরাহ পরিষেবা বন্ধ করেছে জেলা প্রশাসন ৷ গত বছর 26 নভেম্বর থেকে কৃষকদের "দিল্লি চলো" অভিযানের জেরে গাজিপুর সীমান্ত সিল করে দেওয়া হয় প্রশাসনের তরফে ৷ গাজিপুরের পাশাপাশি সিংঘু ও টিকরি সীমান্তেও মোতায়েন করা হয়েছে পুলিশ ৷

আরও পড়ুন : আজ রাতেই আন্দোলনস্থল খালির নির্দেশ যোগী প্রশাসনের, আত্মহত্যার হুমকি কৃষক নেতার

রাকেশ টিকাইত বলেন, ''শান্তিপূর্ণ অবস্থানের পক্ষেই রায় দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট । গাজিপুর সীমান্তে কোনও হিংসার ঘটনা ঘটেনি । তা সত্ত্বেও সরকার দমননীতি নিয়েছে । এটাই উত্তরপ্রদেশ সরকারের মুখ ।'' প্রয়োজন হলে গ্রামাঞ্চল থেকে আরও কৃষকদের আনার হুংকার দিয়ে তিনি বলেন, "যতক্ষণ না পর্যন্ত আইন প্রত্যাহার হচ্ছে, ততক্ষণ আন্দোলন চালিয়ে যাব।" আন্দোলন জোর করে তুলে দেওয়ার চেষ্টা হলে আত্মহত্যার হুমকিও দিয়েছেন তিনি ৷

26 নভেম্বর কৃষকদের আন্দোলনের শুরু থেকেই সিল করে দেওয়া হয় গাজিপুর সীমানা । মঙ্গলবার কৃষকরা ব্য়ারিকেড ভেঙে তাঁদের ট্র্যাক্টর মিছিল এগিয়ে নিয়ে যান। পুলিশ তাঁদের বাধা দিতে গেলে কয়েকটি এলাকায় পুলিশের সঙ্গে বিক্ষোভরত কৃষকদের খণ্ডযুদ্ধ হয়। এরপর একদল কৃষক পুলিশের বাধা পেরিয়ে দিল্লিতে ঢুকে লালকেল্লার দখল নেন। গতকাল এই ঘটনার বিচারবিভাগীয় তদন্তের দাবি জানিয়েছেন টিকাইত ।

দিল্লি, 29 জানুয়ারি : 26 জানুয়ারির পুনরাবৃত্তি চায় না প্রশাসন ৷ অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে ও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে গতরাতেই দিল্লি-উত্তরপ্রদেশ সীমান্তে মোতায়েন করা হয়েছে এক হাজারের বেশি পুলিশকর্মী, 3 কোম্পানি সিএপিফ ও 6 কোম্পানি প্রাদেশিক সশস্ত্র বাহিনী ৷

গতকালই গাজিপুর সীমান্ত খালি করার নির্দেশ দিয়েছে যোগী সরকার ৷ তবে তা মানতে নারাজ বিক্ষোভরত কৃষকরা । এলাকা খালি করতে বলা হলে গতকাল রাতে ফের ধস্তাধস্তি হয় পুলিশের সঙ্গে ৷ সংযুক্ত কিষান মোর্চার নেতা রাকেশ টিকাইত বলেন, "যতক্ষণ না পর্যন্ত তিন কৃষি আইন প্রত্যাহার হচ্ছে ততক্ষণ আন্দোলন চালিয়ে যাব।"

ইতিমধ্যেই গাজিপুর সীমান্তে বিদ্যুৎ, জল সরবরাহ পরিষেবা বন্ধ করেছে জেলা প্রশাসন ৷ গত বছর 26 নভেম্বর থেকে কৃষকদের "দিল্লি চলো" অভিযানের জেরে গাজিপুর সীমান্ত সিল করে দেওয়া হয় প্রশাসনের তরফে ৷ গাজিপুরের পাশাপাশি সিংঘু ও টিকরি সীমান্তেও মোতায়েন করা হয়েছে পুলিশ ৷

আরও পড়ুন : আজ রাতেই আন্দোলনস্থল খালির নির্দেশ যোগী প্রশাসনের, আত্মহত্যার হুমকি কৃষক নেতার

রাকেশ টিকাইত বলেন, ''শান্তিপূর্ণ অবস্থানের পক্ষেই রায় দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট । গাজিপুর সীমান্তে কোনও হিংসার ঘটনা ঘটেনি । তা সত্ত্বেও সরকার দমননীতি নিয়েছে । এটাই উত্তরপ্রদেশ সরকারের মুখ ।'' প্রয়োজন হলে গ্রামাঞ্চল থেকে আরও কৃষকদের আনার হুংকার দিয়ে তিনি বলেন, "যতক্ষণ না পর্যন্ত আইন প্রত্যাহার হচ্ছে, ততক্ষণ আন্দোলন চালিয়ে যাব।" আন্দোলন জোর করে তুলে দেওয়ার চেষ্টা হলে আত্মহত্যার হুমকিও দিয়েছেন তিনি ৷

26 নভেম্বর কৃষকদের আন্দোলনের শুরু থেকেই সিল করে দেওয়া হয় গাজিপুর সীমানা । মঙ্গলবার কৃষকরা ব্য়ারিকেড ভেঙে তাঁদের ট্র্যাক্টর মিছিল এগিয়ে নিয়ে যান। পুলিশ তাঁদের বাধা দিতে গেলে কয়েকটি এলাকায় পুলিশের সঙ্গে বিক্ষোভরত কৃষকদের খণ্ডযুদ্ধ হয়। এরপর একদল কৃষক পুলিশের বাধা পেরিয়ে দিল্লিতে ঢুকে লালকেল্লার দখল নেন। গতকাল এই ঘটনার বিচারবিভাগীয় তদন্তের দাবি জানিয়েছেন টিকাইত ।

Last Updated : Jan 29, 2021, 8:46 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.