নয়াদিল্লি, 19 নভেম্বর: "তিহার জেলকে মেসেজ পার্লারে পরিণত করেছেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল", টুইটে এমনই দাবি করলেন বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য ৷ এর সঙ্গে তিনি একটি ভিডিয়ো পোস্ট করেছেন ৷ সেখানে দেখা যাচ্ছে, আপ নেতা তথা মন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈন জেলে নিজের ঘরের বিছানায় শুয়ে আছেন ৷ মন দিয়ে কাগজপত্র দেখছেন ৷ তাঁর পা আরেকজনের গায়ের উপর তোলা ৷ তিনি সত্যেন্দ্র জৈনের পায়ে তেল মালিশ করে ম্যাসেজ করছেন ৷ এই ভিডিয়ো টুইট করে মালব্য লেখেন, "আপের জেলে থাকা মন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈনের পা মালিশ চলছে ৷ এটা জেলের নিয়ম লঙ্ঘন করছে ৷ তিনি এটা করতে পারছেন কারণ, সত্যেন্দ্র জৈন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর কাছের মানুষ ৷ দিল্লি সরকারই তিহার জেলকে পরিচালনা করে ৷" যদিও এই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি ইটিভি ভারত (BJP IT in charge Amit Malviya posts video of AAP Miniter Satyendra Jain in Tihar Jail) ৷
-
Arvind Kejriwal has reduced Tihar to a massage parlour. His jailed minister Satyendra Jain would get a masseur, who would, in violation of all jail rules, indulge the inmate, because of his proximity to the Delhi CM. Delhi Govt manages Tihar.
— Amit Malviya (@amitmalviya) November 19, 2022 " class="align-text-top noRightClick twitterSection" data="
ये भ्रष्टाचारी राजनीति बदलने आए थे। pic.twitter.com/8NgUlqDGFE
">Arvind Kejriwal has reduced Tihar to a massage parlour. His jailed minister Satyendra Jain would get a masseur, who would, in violation of all jail rules, indulge the inmate, because of his proximity to the Delhi CM. Delhi Govt manages Tihar.
— Amit Malviya (@amitmalviya) November 19, 2022
ये भ्रष्टाचारी राजनीति बदलने आए थे। pic.twitter.com/8NgUlqDGFEArvind Kejriwal has reduced Tihar to a massage parlour. His jailed minister Satyendra Jain would get a masseur, who would, in violation of all jail rules, indulge the inmate, because of his proximity to the Delhi CM. Delhi Govt manages Tihar.
— Amit Malviya (@amitmalviya) November 19, 2022
ये भ्रष्टाचारी राजनीति बदलने आए थे। pic.twitter.com/8NgUlqDGFE
আর্থিক প্রতারণা মামলায় অভিযুক্ত সত্যেন্দ্র জৈন এখন তিহার জেলে ৷ সম্প্রতি তাঁর জামিনের আবেদন নাকচ করেছে দিল্লি আদালত ৷ 58 বছর বয়সী দিল্লির আপ মন্ত্রীকে 30 মে গ্রেফতার করে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টোরেট বা ইডি ৷ 2017 সালের 24 অগস্ট তাঁর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয় ৷ তার ভিত্তিতেই মন্ত্রীকে গ্রেফতার করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ৷
আরও পড়ুন: কাঞ্চন জারিওয়ালা-কাণ্ডের তদন্ত চেয়ে জাতীয় নির্বাচন কমিশনের অফিসে ধরনায় আপ
17 নভেম্বর দ্বিতীয়বার তাঁর জামিনের আবেদন নাকচ করল আদালত ৷ এর আগে জুন মাসে তাঁর জামিনের আবেদন খারিজ হয়ে গিয়েছিল ৷