দিল্লি, 13 ফেব্রুয়ারি: সাধারণতন্ত্র দিবসে কৃষকদের ট্র্যাক্টর মিছিল চলাকালীন ঠিক কী ঘটেছিল লালকেল্লায়? তা জানতেই ঘটনার পুনর্নির্মাণ করাল দিল্লি পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চ৷ ট্র্যাক্টর মিছিলে হিংসার ঘটনায় ধৃত অভিনেতা-সমাজকর্মী দীপ সিধু এবং ইকবাল সিং নামে আরও এক অভিযুক্তকে শনিবার লালকেল্লায় নিয়ে যায় তারা৷ কীভাবে ঘটেছিল গোটা ঘটনা? অকুস্থলেই তার বিস্তারিত বিবরণ দেয় দুই অভিযুক্ত৷
দিল্লি পুলিশের দাবি, ট্রাক্টর মিছিলে হিংসা ছড়ানো এবং লালকেল্লায় অশান্তির পিছনে অন্য়তম মাথা এই দীপ সিধু৷ গত সোমবার রাতে দিল্লি পুলিশের স্পেশাল সেলের আধিকারিকরা কার্নাল বাইপাস থেকে গ্রেপ্তার করে তাঁকে৷ পরে সিধুকে সাতদিনের জন্য পুলিশ হেপাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেয় আদালত৷
অন্যদিকে, মঙ্গলবার রাতে পুলিশের হাতে ধরা পড়েন ইকবাল৷ পঞ্জাবের হোশিয়ারপুর থেকে তাঁকে পাকড়াও করে দিল্লি পুলিশের স্পেশাল সেল৷ উল্লেখ্য়, ইকবালের খোঁজ পেতে তার আগে 50 হাজার টাকার পুরস্কারও ঘোষণা করা হয়েছিল৷ পাশাপাশি, সিধু-সহ আরও তিন অভিযুক্তের মাথার দাম ধরা হয়েছিল 1 লাখ করে৷
আরও পড়ুন: গ্রেপ্তার সাধারণতন্ত্র দিবসে লালকেল্লা তাণ্ডবের 'মূল চক্রী' দীপ সিধু
দিল্লি পুলিশের এক উচ্চপদস্থ কর্তা জানিয়েছেন, তদন্তের স্বার্থেই এদিন সিধু ও ইকবালকে ঘটনাস্থলে নিয়ে যাওয়া হয়৷ কীভাবে, কোন পরিস্থিতিতে ওইদিন হিংসা ছড়িয়েছিল রাজধানীর রাস্তায়, তা বিশদে বোঝার জন্য়ই এই পদক্ষেপ৷