ETV Bharat / bharat

Jalandhar Suitcase Murder: স্টেশনের বাইরে স্যুটকেসে মৃতদেহ! ত্রিকোণ প্রেমের জেরেই খুন, দাবি পুলিশের

author img

By

Published : Nov 17, 2022, 10:09 AM IST

ত্রিকোণ প্রেমের জেরেই যুবকটিকে খুন করে ফেলে আসা হয়েছিল বলে প্রাথমিক তদন্তে জানতে পেরেছে পুলিশ (A love triangle came up in Jalandhar suitcase murder incident) ৷ আরও বিশদে বলতে গেলে মৃত যুবক মহম্মদ শামিম (Muhammad Shamim) তাঁর বন্ধুর হাতেই খুন হয়েছেন ৷

Jalandhar Suitcase Murder
স্টেশনের বাইরে স্যুটকেসে মৃতদেহ! খুনের তদন্তে নেমে ত্রিকোণ প্রেমের সন্ধান

জলন্ধর, 17 নভেম্বর: জলন্ধর স্টেশনে স্যুটকেসে মৃতদেহ উদ্ধারের ঘটনায় সামনে এল ত্রিকোণ প্রেমের তথ্য ৷ ত্রিকোণ প্রেমের জেরেই যুবকটিকে খুন করে স্টেশনের বাইরে ফেলে আসা হয়েছিল বলে প্রাথমিক তদন্তে জানতে পেরেছে পুলিশ (A love triangle came up in Jalandhar suitcase murder incident) ৷ আরও বিশদে বলতে গেলে মৃত যুবক মহম্মদ শামিম (Muhammad Shamim) তাঁর সহকর্মীর হাতেই খুন হয়েছেন, জানাচ্ছেন তদন্তকারী অফিসারেরা (Police investigation says that deceased was killed by his colleague) ৷ জলন্ধর রেলস্টেশনের সিসিটিভি ফুটেজ থেকেই খুনির কাছে পৌঁছতে সক্ষম হয়েছে পুলিশ ৷ একইভাবে পরিচয় জানা সম্ভব হয়েছে মৃত মহম্মদ শামিমেরও ৷

গত মঙ্গলবার জলন্ধর স্টেশনের বাইরে পরিত্যক্ত একটি স্যুটকেস ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়ায় ৷ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে স্যুটকেসটি খুলতেই চক্ষু চড়কগাছ হয়ে যায় পুলিশকর্মীদের ৷ পরে এলাকার সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখে খুনির সন্ধান পান তারা ৷ মৃত মহম্মদ শামিম বিহারের বাসিন্দা হলেও কর্মসূত্রে জলন্ধর থাকতেন বলে জানিয়েছে পুলিশ ৷ গদাইপুরের একটি কারখানায় কর্মরত ছিলেন তিনি ৷ একই কারখানায় কর্মরত ঘাতক মহম্মদ আসফাকও (Mohammad Ashfaq) ৷

কারখানার নিকটবর্তী একই আবাসনে থাকতেন দুই সহকর্মী ৷ ওই আবাসনেরই একটি যুবতীর সঙ্গে প্রণয়ের সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল শামিমের ৷ একইসময়ে ওই যুবতীর প্রতি আকৃষ্ট হয়েছিল আসফাকও ৷ স্বাভাবিকভাবেই শামিমের সঙ্গে যুবতীর সম্পর্ক সহজে মেনে নিতে পারেনি সে ৷ ফলশ্রুতি হিসেবে এই খুন ৷

আরও পড়ুন: আমিনের নার্কো পরীক্ষার অনুমতি সাকেত আদালতের

পুলিশ জানিয়েছে, খুনের আগে যুবতীকে নিয়ে তুমুল কথা-কাটাকাটি হয় দুই সহকর্মীর মধ্যে ৷ শেষমেশ তা গড়ায় হাতাহাতিতে ৷ শামিমকে যুবতীর জীবনে সহ্য করতে না-পেরে শেষপর্যন্ত সহকর্মীকে খুন করে আসফাক ৷ তথ্য লোপাট করতে মৃতদেহ স্যুটকেসে ভরে জলন্ধর স্টেশনে রেখে আসার পরিকল্পনা করে সে এবং তা বাস্তবায়িত করে ৷ কিন্তু সিসিটিভি'র বিষয়টি হয়তো তার মাথায় ছিল না ৷ সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করে আসফাকের কাছে পৌঁছতে বিশেষ বেগ পেতে হয়নি পুলিশকে ৷ আপাতত খুনির ঠিকানা জেল হেফাজত ৷ আসফাককে লাগাতার জেরা চালিয়ে যাচ্ছে পুলিশ ৷

জলন্ধর, 17 নভেম্বর: জলন্ধর স্টেশনে স্যুটকেসে মৃতদেহ উদ্ধারের ঘটনায় সামনে এল ত্রিকোণ প্রেমের তথ্য ৷ ত্রিকোণ প্রেমের জেরেই যুবকটিকে খুন করে স্টেশনের বাইরে ফেলে আসা হয়েছিল বলে প্রাথমিক তদন্তে জানতে পেরেছে পুলিশ (A love triangle came up in Jalandhar suitcase murder incident) ৷ আরও বিশদে বলতে গেলে মৃত যুবক মহম্মদ শামিম (Muhammad Shamim) তাঁর সহকর্মীর হাতেই খুন হয়েছেন, জানাচ্ছেন তদন্তকারী অফিসারেরা (Police investigation says that deceased was killed by his colleague) ৷ জলন্ধর রেলস্টেশনের সিসিটিভি ফুটেজ থেকেই খুনির কাছে পৌঁছতে সক্ষম হয়েছে পুলিশ ৷ একইভাবে পরিচয় জানা সম্ভব হয়েছে মৃত মহম্মদ শামিমেরও ৷

গত মঙ্গলবার জলন্ধর স্টেশনের বাইরে পরিত্যক্ত একটি স্যুটকেস ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়ায় ৷ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে স্যুটকেসটি খুলতেই চক্ষু চড়কগাছ হয়ে যায় পুলিশকর্মীদের ৷ পরে এলাকার সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখে খুনির সন্ধান পান তারা ৷ মৃত মহম্মদ শামিম বিহারের বাসিন্দা হলেও কর্মসূত্রে জলন্ধর থাকতেন বলে জানিয়েছে পুলিশ ৷ গদাইপুরের একটি কারখানায় কর্মরত ছিলেন তিনি ৷ একই কারখানায় কর্মরত ঘাতক মহম্মদ আসফাকও (Mohammad Ashfaq) ৷

কারখানার নিকটবর্তী একই আবাসনে থাকতেন দুই সহকর্মী ৷ ওই আবাসনেরই একটি যুবতীর সঙ্গে প্রণয়ের সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল শামিমের ৷ একইসময়ে ওই যুবতীর প্রতি আকৃষ্ট হয়েছিল আসফাকও ৷ স্বাভাবিকভাবেই শামিমের সঙ্গে যুবতীর সম্পর্ক সহজে মেনে নিতে পারেনি সে ৷ ফলশ্রুতি হিসেবে এই খুন ৷

আরও পড়ুন: আমিনের নার্কো পরীক্ষার অনুমতি সাকেত আদালতের

পুলিশ জানিয়েছে, খুনের আগে যুবতীকে নিয়ে তুমুল কথা-কাটাকাটি হয় দুই সহকর্মীর মধ্যে ৷ শেষমেশ তা গড়ায় হাতাহাতিতে ৷ শামিমকে যুবতীর জীবনে সহ্য করতে না-পেরে শেষপর্যন্ত সহকর্মীকে খুন করে আসফাক ৷ তথ্য লোপাট করতে মৃতদেহ স্যুটকেসে ভরে জলন্ধর স্টেশনে রেখে আসার পরিকল্পনা করে সে এবং তা বাস্তবায়িত করে ৷ কিন্তু সিসিটিভি'র বিষয়টি হয়তো তার মাথায় ছিল না ৷ সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করে আসফাকের কাছে পৌঁছতে বিশেষ বেগ পেতে হয়নি পুলিশকে ৷ আপাতত খুনির ঠিকানা জেল হেফাজত ৷ আসফাককে লাগাতার জেরা চালিয়ে যাচ্ছে পুলিশ ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.