হায়দরাবাদ: হিন্দু শাস্ত্রমতে পূজা অর্চনার কাজে কর্পূরের ব্যবহার অপরিসীম ৷ এছাড়াও জ্যোতিষশাস্ত্রে এর ব্যবহার রয়েছে বলে জানান জ্যোতিষী রাহুল দে ৷ ফলে জীবনের নানা সমস্য়া থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব ৷ এটি পুজোর পাশাপাশি জ্যোতিষশাস্ত্রমতে রয়েছে নানাগুণ ৷
সুখ-শান্তি বজায় থাকে:জ্যোতিষীর মতে, জীবনের সুখ-শান্তি ঠিক রাখতে শৌচালয়ে কর্পূর রাখা ভালো ৷ সন্ধ্যাবেলা ও রাতে ঘিয়ে ভেজানো কর্পূর জ্বালালে জীবন সমৃদ্ধিতে ভরে উঠবে ৷
কর্মে বাধা কেটে যাবে: যে কোনও কাজে অনেকের সফল হন না ৷ জ্যোতিষী বলেন, এরজন্য কর্পূর কার্যকরী উপায় ৷ এরজন্য আপনি রুপোর বাটিতে নিয়মিত কর্পূর জ্বালালে যে কোনও শুভ কাজে যাওয়ার আগে কাজ সম্পন্ন হবে ৷ আটকে থাকা কাজ সম্পন্ন হবে ৷
জীবনের নেগেটিভিটি কেটে যাবে:বাড়িতে অশুভ শক্তির বিনাস করতে কর্পূর ভীষণভাবে গুরুত্বপূর্ণ ৷ এরজন্য সকাল সন্ধ্যে ঘিয়ে ভেজানো কর্পূর জ্বালাতে পারেন ৷ যাতে আপনার জীবনে নেগেটিভিটি দূর হয় ৷ মনে পজেটিভ এনার্জি তৈরি হয় ৷
বিবাহিত জীবনের সমস্যা দূর হয়:যাদের বিবাহিত জীবনে সমস্য়া আছে তারা 2 থেকে 3 টি কর্পূর সাদা কাপড়ের মধ্যে বেঁধে ঘরের উত্তর পশ্চিম দিকে ঝুলিয়ে রাখতে পারেন ৷ এছাড়াও যাদের বিয়ে না হওয়া নিয়ে সমস্য়া আছে তারা সন্ধ্যেবেলা একটি করে কর্পূর জ্বালাতে পারেন ৷
মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য় করে:জীবনে যদি গভীর কোনও চিন্তাভাবনা বা গভীর কোনও টেনশন চলে আসে তা হলে রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে একটি পাত্রে যদি সম্ভব না হয় যে কোনও পাত্রে এক টুকরো কর্পূরের সঙ্গে একটা লবঙ্গ পুড়িয়ে ফেলুন ।