ETV Bharat / bharat

बिना किसी सरकारी सहायता के लोगों की सेवा जारी रखूंगा: पद्मश्री विजेता डॉक्टर - पद्म पुरस्कार की घोषणा

पश्चिम बंगाल के सुदूर सुंदरवन में दो दशक से भी अधिक समय से मरीजों का मुफ्त इलाज करने को लेकर पद्म श्री पुरस्कार के लिए चुने गए पश्चिम बंगाल के एक चिकित्सक ने कहा है कि इस पहचान के बावजूद वह बिना किसी सरकारी सहायता के लोगों की सेवा करते रहेंगे.

etv bharat
डॉ. अरूणोदय मंडल
author img

By

Published : Jan 26, 2020, 11:50 PM IST

Updated : Feb 28, 2020, 2:25 AM IST

कोलकाता : पश्चिम बंगाल के सुदूर सुंदरवन में दो दशक से भी अधिक समय से मरीजों का मुफ्त इलाज करने को लेकर पद्म श्री पुरस्कार के लिए चुने गए पश्चिम बंगाल के एक चिकित्सक ने कहा है कि इस पहचान के बावजूद वह बिना किसी सरकारी सहायता के लोगों की सेवा करते रहेंगे.

कोलकाता के लेक टाउन निवासी डॉ. अरूणोदय मंडल (67) ने कहा कि भारत- बांग्लादेश सीमा के समीप सुंदरवन के हिंगलगंज क्षेत्र में उनके द्वारा स्थापित परमार्थ अस्पताल में वह हर साल करीब 12000 मरीजों का उपचार करते हैं और उन्हें मुफ्त दवाइयां देते हैं.

डॉ. अरूणोदय मंडल का बयान.

डॉ मंडल सरकारी अस्पतालों के उपचारों में खामियों को पाटने के लिए सप्ताह में दो बार अपने कोलकाता निवास से करीब 90 किलोमीटर दूर सफर कर हिंगलगंज पहुंचते हैं.

मंडल ने कहा, 'मैं समझ सकता हूं कि लोगों की आकांक्षाएं बढ़ सकती हैं क्योंकि अब मैं पद्मश्री पुरस्कार के लिए चुना गया हूं एवं मुझे कई और मरीज मिल सकते हैं. पंरतु मैं अपने सामर्थ्य के हिसाब से यथासंभव उनकी सेवा करता रहूंगा.'

ये भी पढ़ें-जॉर्ज, जेटली व सुषमा सहित सात को पद्म विभूषण, 16 पद्म भूषण, 118 को पद्म श्री

जब उनसे पूछा गया कि क्या इस पहचान के बाद वह किसी सरकारी सहायता की उम्मीद करते हैं तो उन्होंने कहा, ' मैं 20 साल से भी अधिक समय से बिना किसी सरकारी सहायता के अकेले ही लोगों की सेवा करता आ रहा हूं. पद्म श्री पुरस्कार से कुछ नहीं बदलेगा.'

कोलकाता के नेशनल मेडिकल कॉलेज एंड हॉस्पीटल से एमबीबीएस करने के उपरांत मंडल ने किसी सरकारी नौकरी के लिए कोशिश नहीं की और उन्होंने निजी प्रैक्टिस शुरू कर दी .

कोलकाता : पश्चिम बंगाल के सुदूर सुंदरवन में दो दशक से भी अधिक समय से मरीजों का मुफ्त इलाज करने को लेकर पद्म श्री पुरस्कार के लिए चुने गए पश्चिम बंगाल के एक चिकित्सक ने कहा है कि इस पहचान के बावजूद वह बिना किसी सरकारी सहायता के लोगों की सेवा करते रहेंगे.

कोलकाता के लेक टाउन निवासी डॉ. अरूणोदय मंडल (67) ने कहा कि भारत- बांग्लादेश सीमा के समीप सुंदरवन के हिंगलगंज क्षेत्र में उनके द्वारा स्थापित परमार्थ अस्पताल में वह हर साल करीब 12000 मरीजों का उपचार करते हैं और उन्हें मुफ्त दवाइयां देते हैं.

डॉ. अरूणोदय मंडल का बयान.

डॉ मंडल सरकारी अस्पतालों के उपचारों में खामियों को पाटने के लिए सप्ताह में दो बार अपने कोलकाता निवास से करीब 90 किलोमीटर दूर सफर कर हिंगलगंज पहुंचते हैं.

मंडल ने कहा, 'मैं समझ सकता हूं कि लोगों की आकांक्षाएं बढ़ सकती हैं क्योंकि अब मैं पद्मश्री पुरस्कार के लिए चुना गया हूं एवं मुझे कई और मरीज मिल सकते हैं. पंरतु मैं अपने सामर्थ्य के हिसाब से यथासंभव उनकी सेवा करता रहूंगा.'

ये भी पढ़ें-जॉर्ज, जेटली व सुषमा सहित सात को पद्म विभूषण, 16 पद्म भूषण, 118 को पद्म श्री

जब उनसे पूछा गया कि क्या इस पहचान के बाद वह किसी सरकारी सहायता की उम्मीद करते हैं तो उन्होंने कहा, ' मैं 20 साल से भी अधिक समय से बिना किसी सरकारी सहायता के अकेले ही लोगों की सेवा करता आ रहा हूं. पद्म श्री पुरस्कार से कुछ नहीं बदलेगा.'

कोलकाता के नेशनल मेडिकल कॉलेज एंड हॉस्पीटल से एमबीबीएस करने के उपरांत मंडल ने किसी सरकारी नौकरी के लिए कोशिश नहीं की और उन्होंने निजी प्रैक्टिस शुरू कर दी .

Intro:সুন্দরবনে আর্তের সেবায় পদ্মশ্রী অরুণোদয়

সুন্দরবনঃ সুন্দরবনের বাদাবনে কেটেছে ছেলেবেলা। ছিল না খাবার। ছিল চিকিৎসাও। জীবনভর চাক্ষুষ করেছেন প্রান্তিক মানুষের কী নিদারুণ অসহায়তা! বড় হয়ে হলেন চিকিৎসক। চাকরির মোহ ছেড়ে ফিরলেন সেই আপন মুলুকে। সেই বাদাবন সুন্দরবনেই। নেমে পড়লেন গরিব মানুষের সেবায়। চলল বছরের পর বছর। অবশেষে মিলল স্বীকৃতি। চলতি বছর সমাজসেবায় পদ্মশ্রী খেতাব পেলেন চিকিৎসক অরুণোদয় মণ্ডল।

১৯৫৩ সালে অবিভক্ত ২৪ পরগনার হিঙ্গলগঞ্জের দালালখালি গ্রামে জন্ম অরুণোদয়ের। পড়াশোনা গ্রামের স্কুলেই। টাকি গভর্ণমেন্ট কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাশ করার পর কলকাতার ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ থেকে এমবিবিএস। কিন্তু চাকরির মোহ তাঁর ছিল না। তিনি বাঁধা পড়তে চাননি নিয়মের বেড়াজালে। স্বাধীনভাবে প্রাকটিস করেছেন। কর্মজীবনের শুরু থেকে বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সঙ্গে গ্রামে-গঞ্জে ঘুরেছেন। চাক্ষুষ করেছেন প্রান্তিক মানুষের অসহায়তা। ২০০০ সালের বন্যায় সুন্দরবন ঘুরে ঘুরে তিনি গ্রামের মানুষের জন্য চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছেন। উপলব্ধি করেছেন, স্থায়ী কোনও প্রতিষ্ঠান না-গড়ে গ্রামের মানুষের সেবা করা সম্ভব নয়। সুন্দরবনের সাহেবখালি-রায়পাড়াতেই গড়ে তুললেন 'সুজন চিকিৎসা কেন্দ্র'। গত ২০ বছর ধরে টানা সেখানে নামমাত্র ফি নিয়ে তিনি চিকিৎসা করে চলেছেন। বর্তমানে তিনি থাকেন লেকটাউনে। বিরাটি স্টেশন থেকে প্রতি শনিবার সকালে তিনি কাঁধে ওষুধের ব্যাগ নিয়ে হাসনাবাদ লোকালে চড়েন। হাসনাবাদে নেমে নদীপথ পেরিয়ে তিনি সেই সাহেবখালি রায়পাড়ার 'সুজন'-এ পৌঁছন। শনি ও রবিবার সেখানে চিকিৎসা করেন। মহল্লায় তিনি 'সুন্দরবন সুজন' নামে পরিচিত।

প্রজাতন্ত্র দিবসের আগের সন্ধ্যায় পদ্মশ্রীর তালিকায় তাঁর নাম ঘোষিত হয়েছে। পদ্ম-স্বীকৃতি পেয়ে কেমন লাগছে? প্রতিক্রিয়ায় তিনি জানিয়েছেন, 'পুরস্কার পেতে কার না ভালো লাগে। আমারও নিশ্চয়ই ভালো লাগছে। রাষ্ট্রীয় খেতাব পেয়ে আমি গর্বিত। আমি তার চেয়ে বেশি খুশি হয়েছি আমার সুন্দরবনের মানুষের কাছে আমি আপন হতে পেরেছি। তাঁদের জন্য কিছু করতে পেরেছি। শেষদিন পর্যন্ত যেন আমার গাঁয়ের মানুষগুলোর পাশে থাকতে পারি।' আপনার এই কর্মযজ্ঞের প্রেরণা কে?
জবাবে ৬৮ বছরের প্রবীণ চিকিৎসক বললেন, 'অবশ্যই আমার প্রিয় সুন্দরবনের মানুষ। সঙ্গে স্ত্রী অপর্ণার অবদানও অপরিসীম।' অপর্ণাদেবী অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষিকা। ছেলে অর্ণব বর্তমানে সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজে চিকিৎসা করছেন। পুরস্কার তাঁকে উৎসাহিত করেছে। প্রবীণ চিকিৎসকের চোখে আজও একটাই স্বপ্ন--গড়বেন গোটা সুন্দরবনের আরোগ্য নিকেতন। Body:সুন্দরবনে আর্তের সেবায় পদ্মশ্রী অরুণোদয়

সুন্দরবনঃ সুন্দরবনের বাদাবনে কেটেছে ছেলেবেলা। ছিল না খাবার। ছিল চিকিৎসাও। জীবনভর চাক্ষুষ করেছেন প্রান্তিক মানুষের কী নিদারুণ অসহায়তা! বড় হয়ে হলেন চিকিৎসক। চাকরির মোহ ছেড়ে ফিরলেন সেই আপন মুলুকে। সেই বাদাবন সুন্দরবনেই। নেমে পড়লেন গরিব মানুষের সেবায়। চলল বছরের পর বছর। অবশেষে মিলল স্বীকৃতি। চলতি বছর সমাজসেবায় পদ্মশ্রী খেতাব পেলেন চিকিৎসক অরুণোদয় মণ্ডল।

১৯৫৩ সালে অবিভক্ত ২৪ পরগনার হিঙ্গলগঞ্জের দালালখালি গ্রামে জন্ম অরুণোদয়ের। পড়াশোনা গ্রামের স্কুলেই। টাকি গভর্ণমেন্ট কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাশ করার পর কলকাতার ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ থেকে এমবিবিএস। কিন্তু চাকরির মোহ তাঁর ছিল না। তিনি বাঁধা পড়তে চাননি নিয়মের বেড়াজালে। স্বাধীনভাবে প্রাকটিস করেছেন। কর্মজীবনের শুরু থেকে বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সঙ্গে গ্রামে-গঞ্জে ঘুরেছেন। চাক্ষুষ করেছেন প্রান্তিক মানুষের অসহায়তা। ২০০০ সালের বন্যায় সুন্দরবন ঘুরে ঘুরে তিনি গ্রামের মানুষের জন্য চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছেন। উপলব্ধি করেছেন, স্থায়ী কোনও প্রতিষ্ঠান না-গড়ে গ্রামের মানুষের সেবা করা সম্ভব নয়। সুন্দরবনের সাহেবখালি-রায়পাড়াতেই গড়ে তুললেন 'সুজন চিকিৎসা কেন্দ্র'। গত ২০ বছর ধরে টানা সেখানে নামমাত্র ফি নিয়ে তিনি চিকিৎসা করে চলেছেন। বর্তমানে তিনি থাকেন লেকটাউনে। বিরাটি স্টেশন থেকে প্রতি শনিবার সকালে তিনি কাঁধে ওষুধের ব্যাগ নিয়ে হাসনাবাদ লোকালে চড়েন। হাসনাবাদে নেমে নদীপথ পেরিয়ে তিনি সেই সাহেবখালি রায়পাড়ার 'সুজন'-এ পৌঁছন। শনি ও রবিবার সেখানে চিকিৎসা করেন। মহল্লায় তিনি 'সুন্দরবন সুজন' নামে পরিচিত।

প্রজাতন্ত্র দিবসের আগের সন্ধ্যায় পদ্মশ্রীর তালিকায় তাঁর নাম ঘোষিত হয়েছে। পদ্ম-স্বীকৃতি পেয়ে কেমন লাগছে? প্রতিক্রিয়ায় তিনি জানিয়েছেন, 'পুরস্কার পেতে কার না ভালো লাগে। আমারও নিশ্চয়ই ভালো লাগছে। রাষ্ট্রীয় খেতাব পেয়ে আমি গর্বিত। আমি তার চেয়ে বেশি খুশি হয়েছি আমার সুন্দরবনের মানুষের কাছে আমি আপন হতে পেরেছি। তাঁদের জন্য কিছু করতে পেরেছি। শেষদিন পর্যন্ত যেন আমার গাঁয়ের মানুষগুলোর পাশে থাকতে পারি।' আপনার এই কর্মযজ্ঞের প্রেরণা কে?
জবাবে ৬৮ বছরের প্রবীণ চিকিৎসক বললেন, 'অবশ্যই আমার প্রিয় সুন্দরবনের মানুষ। সঙ্গে স্ত্রী অপর্ণার অবদানও অপরিসীম।' অপর্ণাদেবী অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষিকা। ছেলে অর্ণব বর্তমানে সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজে চিকিৎসা করছেন। পুরস্কার তাঁকে উৎসাহিত করেছে। প্রবীণ চিকিৎসকের চোখে আজও একটাই স্বপ্ন--গড়বেন গোটা সুন্দরবনের আরোগ্য নিকেতন। Conclusion:সুন্দরবনে আর্তের সেবায় পদ্মশ্রী অরুণোদয়

সুন্দরবনঃ সুন্দরবনের বাদাবনে কেটেছে ছেলেবেলা। ছিল না খাবার। ছিল চিকিৎসাও। জীবনভর চাক্ষুষ করেছেন প্রান্তিক মানুষের কী নিদারুণ অসহায়তা! বড় হয়ে হলেন চিকিৎসক। চাকরির মোহ ছেড়ে ফিরলেন সেই আপন মুলুকে। সেই বাদাবন সুন্দরবনেই। নেমে পড়লেন গরিব মানুষের সেবায়। চলল বছরের পর বছর। অবশেষে মিলল স্বীকৃতি। চলতি বছর সমাজসেবায় পদ্মশ্রী খেতাব পেলেন চিকিৎসক অরুণোদয় মণ্ডল।

১৯৫৩ সালে অবিভক্ত ২৪ পরগনার হিঙ্গলগঞ্জের দালালখালি গ্রামে জন্ম অরুণোদয়ের। পড়াশোনা গ্রামের স্কুলেই। টাকি গভর্ণমেন্ট কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাশ করার পর কলকাতার ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ থেকে এমবিবিএস। কিন্তু চাকরির মোহ তাঁর ছিল না। তিনি বাঁধা পড়তে চাননি নিয়মের বেড়াজালে। স্বাধীনভাবে প্রাকটিস করেছেন। কর্মজীবনের শুরু থেকে বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সঙ্গে গ্রামে-গঞ্জে ঘুরেছেন। চাক্ষুষ করেছেন প্রান্তিক মানুষের অসহায়তা। ২০০০ সালের বন্যায় সুন্দরবন ঘুরে ঘুরে তিনি গ্রামের মানুষের জন্য চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছেন। উপলব্ধি করেছেন, স্থায়ী কোনও প্রতিষ্ঠান না-গড়ে গ্রামের মানুষের সেবা করা সম্ভব নয়। সুন্দরবনের সাহেবখালি-রায়পাড়াতেই গড়ে তুললেন 'সুজন চিকিৎসা কেন্দ্র'। গত ২০ বছর ধরে টানা সেখানে নামমাত্র ফি নিয়ে তিনি চিকিৎসা করে চলেছেন। বর্তমানে তিনি থাকেন লেকটাউনে। বিরাটি স্টেশন থেকে প্রতি শনিবার সকালে তিনি কাঁধে ওষুধের ব্যাগ নিয়ে হাসনাবাদ লোকালে চড়েন। হাসনাবাদে নেমে নদীপথ পেরিয়ে তিনি সেই সাহেবখালি রায়পাড়ার 'সুজন'-এ পৌঁছন। শনি ও রবিবার সেখানে চিকিৎসা করেন। মহল্লায় তিনি 'সুন্দরবন সুজন' নামে পরিচিত।

প্রজাতন্ত্র দিবসের আগের সন্ধ্যায় পদ্মশ্রীর তালিকায় তাঁর নাম ঘোষিত হয়েছে। পদ্ম-স্বীকৃতি পেয়ে কেমন লাগছে? প্রতিক্রিয়ায় তিনি জানিয়েছেন, 'পুরস্কার পেতে কার না ভালো লাগে। আমারও নিশ্চয়ই ভালো লাগছে। রাষ্ট্রীয় খেতাব পেয়ে আমি গর্বিত। আমি তার চেয়ে বেশি খুশি হয়েছি আমার সুন্দরবনের মানুষের কাছে আমি আপন হতে পেরেছি। তাঁদের জন্য কিছু করতে পেরেছি। শেষদিন পর্যন্ত যেন আমার গাঁয়ের মানুষগুলোর পাশে থাকতে পারি।' আপনার এই কর্মযজ্ঞের প্রেরণা কে?
জবাবে ৬৮ বছরের প্রবীণ চিকিৎসক বললেন, 'অবশ্যই আমার প্রিয় সুন্দরবনের মানুষ। সঙ্গে স্ত্রী অপর্ণার অবদানও অপরিসীম।' অপর্ণাদেবী অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষিকা। ছেলে অর্ণব বর্তমানে সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজে চিকিৎসা করছেন। পুরস্কার তাঁকে উৎসাহিত করেছে। প্রবীণ চিকিৎসকের চোখে আজও একটাই স্বপ্ন--গড়বেন গোটা সুন্দরবনের আরোগ্য নিকেতন।
Last Updated : Feb 28, 2020, 2:25 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.