ETV Bharat / state

মুখ্যমন্ত্রীর নিষেধ সত্ত্বেও দলের নেতাদের বিরুদ্ধে ফের বিস্ফোরক হুমায়ুন

মুখ্যমন্ত্রীর নিষেধ উপেক্ষা করে ফের দলের নেতাদের বিরুদ্ধেই তোপ দাগলেন ভরতপুরের বিধায়ক হুমায়ুন কবীর ৷

HUMAYUN KABIR
হুমায়ুন কবীর (ফাইল চিত্র)
author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Nov 30, 2024, 6:02 PM IST

বহরমপুর, 30 নভেম্বর: খোদ মুখ্যমন্ত্রী নিষেধ করেছিলেন মুখ খুলতে। তৃণমূল সুপ্রিমোর সেই নিষেধাজ্ঞাকে কার্যত বুড়ো আঙুল দেখিয়ে ফের তোপ দাগলেন ভরতপুরের তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবীর। এবার তাঁর নিশানায় মুর্শিদাবাদ জেলার বহরমপুর সাংগঠনিক জেলা সভাপতি অপূর্ব সরকার ও চেয়ারম্যান রবিউল আলম চৌধুরী।

এদিন হুমায়ুন কবীর বহরমপুরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বলেন, "ওরা মুখ্যমন্ত্রীর দেওয়া ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন। আমি তৃণমূল স্তরের কর্মীদের নিয়ে দু'জনকেই সোজা করে দেব। জেলার সাংগঠনিক কোনও ক্ষতি আমি মেনে নেব না। শুধু সময়ের অপেক্ষা।" সম্প্রতি বেফাঁস মন্তব্য করায় রাজ্য নেতৃত্ব হুমায়ুন কবীরকে শো-কজ করে দল। ইতিমধ্যেই তিনি শো-কজ নোটিশের তিন পাতার জবাবও দিয়েছেন। তার আগে বিধানসভায় মুখ্যমন্ত্রীর ঘরে দেখা করতে গিয়েছিলেন হুমায়ুন ৷ সেখানেও ফের তাঁকে সতর্ক করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়। সেকথাও হুমায়ুন কবীর স্বীকার করে নেন এদিন।

ফের বিস্ফোরক হুমায়ুন কবীর (ইটিভি ভারত)

মুখ্যমন্ত্রী তাঁকে মুখ খুলতে বারণ করেছিলেন। কিন্তু জেলায় ফিরে শনিবার ফের স্বমহিমায় সংবাদমাধ্যমের সামনে দাঁড়িয়ে জেলার দুই সাংগঠনিক প্রধানের বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন হুমায়ুন কবীর। তিনি বলেন, "মুখ্যমন্ত্রীর প্রতি আস্থা রেখে এই জেলার মানুষ তৃণমূলকে সমর্থন করেছে।" অপূর্ব সরকার ও রবিউল আলম চৌধুরীর নাম না-করে তিনি বলেন, "এরা দু'জন ক্ষমতায় বসে তার জবাবদিহি করতে পারবে তো ? নেত্রীর ক্ষমতা দু'জনে অপব্যবহার করছেন। আমি যতক্ষণ আছি, অ্যাডহক কমিটির সভাপতি, চেয়ারম্যানকে গ্রাসরুট লেবেলের কর্মীদের নিয়ে সোজা করে দেব। আমি কারও তল্পিবাহক হিসাবে চলিনি, চলব না। শুধু সময়ের অপেক্ষা।"

পাশাপাশি জেলার সাংগঠনিক কাজকর্ম নিয়েও হুমায়ুন কবীর প্রশ্ন তুলেছেন। এ প্রসঙ্গে জেলা সভাপতি অপূর্ব সরকার বলেন, "যা বলার রাজ্য নেতৃত্ব বলবে। হুমায়ুনের কথায় আমি কোনও আমল দিতে চাই না। কেউ কেউ সংবাদমাধ্যমে ভেসে থাকার জন্য অনেক কিছু বলেন।"

বহরমপুর, 30 নভেম্বর: খোদ মুখ্যমন্ত্রী নিষেধ করেছিলেন মুখ খুলতে। তৃণমূল সুপ্রিমোর সেই নিষেধাজ্ঞাকে কার্যত বুড়ো আঙুল দেখিয়ে ফের তোপ দাগলেন ভরতপুরের তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবীর। এবার তাঁর নিশানায় মুর্শিদাবাদ জেলার বহরমপুর সাংগঠনিক জেলা সভাপতি অপূর্ব সরকার ও চেয়ারম্যান রবিউল আলম চৌধুরী।

এদিন হুমায়ুন কবীর বহরমপুরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বলেন, "ওরা মুখ্যমন্ত্রীর দেওয়া ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন। আমি তৃণমূল স্তরের কর্মীদের নিয়ে দু'জনকেই সোজা করে দেব। জেলার সাংগঠনিক কোনও ক্ষতি আমি মেনে নেব না। শুধু সময়ের অপেক্ষা।" সম্প্রতি বেফাঁস মন্তব্য করায় রাজ্য নেতৃত্ব হুমায়ুন কবীরকে শো-কজ করে দল। ইতিমধ্যেই তিনি শো-কজ নোটিশের তিন পাতার জবাবও দিয়েছেন। তার আগে বিধানসভায় মুখ্যমন্ত্রীর ঘরে দেখা করতে গিয়েছিলেন হুমায়ুন ৷ সেখানেও ফের তাঁকে সতর্ক করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়। সেকথাও হুমায়ুন কবীর স্বীকার করে নেন এদিন।

ফের বিস্ফোরক হুমায়ুন কবীর (ইটিভি ভারত)

মুখ্যমন্ত্রী তাঁকে মুখ খুলতে বারণ করেছিলেন। কিন্তু জেলায় ফিরে শনিবার ফের স্বমহিমায় সংবাদমাধ্যমের সামনে দাঁড়িয়ে জেলার দুই সাংগঠনিক প্রধানের বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন হুমায়ুন কবীর। তিনি বলেন, "মুখ্যমন্ত্রীর প্রতি আস্থা রেখে এই জেলার মানুষ তৃণমূলকে সমর্থন করেছে।" অপূর্ব সরকার ও রবিউল আলম চৌধুরীর নাম না-করে তিনি বলেন, "এরা দু'জন ক্ষমতায় বসে তার জবাবদিহি করতে পারবে তো ? নেত্রীর ক্ষমতা দু'জনে অপব্যবহার করছেন। আমি যতক্ষণ আছি, অ্যাডহক কমিটির সভাপতি, চেয়ারম্যানকে গ্রাসরুট লেবেলের কর্মীদের নিয়ে সোজা করে দেব। আমি কারও তল্পিবাহক হিসাবে চলিনি, চলব না। শুধু সময়ের অপেক্ষা।"

পাশাপাশি জেলার সাংগঠনিক কাজকর্ম নিয়েও হুমায়ুন কবীর প্রশ্ন তুলেছেন। এ প্রসঙ্গে জেলা সভাপতি অপূর্ব সরকার বলেন, "যা বলার রাজ্য নেতৃত্ব বলবে। হুমায়ুনের কথায় আমি কোনও আমল দিতে চাই না। কেউ কেউ সংবাদমাধ্যমে ভেসে থাকার জন্য অনেক কিছু বলেন।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.