ETV Bharat / state

চিকিৎসকদের আন্দোলন ও দাবি ন্যায্য, 'চাপে' ভিডিয়ো বার্তা মহুয়ার ! - RG Kar Doctor Rape and Murder - RG KAR DOCTOR RAPE AND MURDER

Amid protests over the rape and murder of a trainee doctor at RG Kar Hospital: চিকিৎসকদের আন্দোলন বা দাবিকে ন্যায্য বলেও রাজ্য সরকার বা প্রশাসনের উপর যে আঙুল উঠেছে তাকে নস্যাৎ করেছেন মহুয়া ৷ ঘটনার পর থেকে কী কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে রাজ্যের তরফে, তাও ভিডিয়ো বার্তায় এদিন তুলে ধরেছেন তৃণমূল সাংসদ ৷

Mahua Moitra
ভিডিয়ো বার্তা মহুয়ার (সৌ: এক্স হ্যান্ডেল)
author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Aug 16, 2024, 7:57 AM IST

কলকাতা, 16 অগস্ট: আরজি কর হাসপাতালের ঘটনায় ঘরে-বাইরে প্রবল চাপে রাজ্য সরকার ৷ গোটা ঘটনায় যেভাবে উত্তাল হয়ে উঠেছে সারা দেশ, তাতে কিছুটা হলেও ব্যাকফুটে তৃণমূল দল এবং রাজ্য সরকার ৷ এর মাঝেই বুধবার 'মেয়েদের রাত দখল' কর্মসূচির ব্যাপক সমর্থন দেখা গিয়েছে কলকাতা, সংশ্লিষ্ট একাধিক জেলার পাশাপাশি দেশের বিভিন্ন রাজ্যেও ৷ বিদেশেও কিছু বড় শহরেও এর প্রভাব পড়েছে ৷ এই আবহেই সমালোচিত হয়েছেন তৃণমূলের মহিলা সাংসদরা ৷ এবার তাতেই কিছুটা জল ঢালতে আসরে নামলেন তৃণমূলের সাংসদ মহুয়া মৈত্র।

বৃহস্পতিবার রাতে কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সাংসদ এক্স হ্যান্ডলে ভিডিয়ো পোস্ট করেছেন ৷ আর সেখানেই তিনি বলেছেন, "যেভাবে একজন মহিলা চিকিৎসককে আরজি কর সরকারি হাসপাতালে নৃশংসভাবে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে, তা নক্ক্যারজনক ঘটনা ৷ আরজি করের দায়িত্বে যাঁরা ছিলেন, তাঁদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলাও ন্যায্য ৷ চিকিৎসকরা যে নিরাপত্তার দাবি করছেন তাও একেবারেই ন্য়ায্য ৷ আমরা সকলেই তাঁদের সেই দাবি এবং আন্দোলনকে সম্পূর্ণ সমর্থন করছি ৷" এরই পাশাপাশি তিনি আরও বলেন, "শোক এবং ভয়ের বিরুদ্ধে রাজপথে যে আন্দোলন আছড়ে পড়েছে তার সঙ্গেও আমরা সম্পূর্ণ একাত্মতা প্রকাশ করছি ৷"

এর পরই অবশ্যই রাজ্য সরকার বা প্রশাসনের উপর যে আঙুল উঠেছে, তাকেও এদিন নস্যাৎ করেছেন মহুয়া ৷ তাঁর দাবি, সত্যকে মিথ্যা প্রচার থেকে আলাদা করা দরকার ৷ তিনি ভিডিয়ো বার্তায় বলেছেন, "কয়েকটি বিষয় বলতে চাই, রাজ্য সরকার বা প্রশাসনের সম্পর্কে যা বলা হচ্ছে, তা সম্পূর্ণ সত্য নয় ৷ কোনও কিছু লোকানোর চেষ্টা করা হয়নি এক্ষেত্রে ৷ রাজ্য সরকার সবসময় পরিবারের পাশে থাকার চেষ্টা করেছে। সরকার বা নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা কিছু গোপন করার চেষ্টা করছেন বলে যে তত্ত্ব উঠে আসছে, তা সম্পূর্ণ মিথ্যা। মুখ্যমন্ত্রী নিজেই বলেছিলেন সিবিআইকে তদন্ত দিতে তাঁর আপত্তি নেই ৷ কিন্তু এই ঘটনাকে নিয়ে রাজনীতিকরণ করা ঠিক নয় ৷"

ঘটনার পর থেকে কী কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে রাজ্যের তরফে, তাও ভিডিয়ো বার্তায় এদিন তুলে ধরেছেন মহুয়া। তাঁর দাবি, আরজি করের ঘটনার সময় মুখ্যমন্ত্রী জেলা সফরে ছিলেন। খবর পেয়েই তিনি মৃতার পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন। পরে তাঁদের বাড়িতে গিয়েও দেখা করেন। ঘটনার 12 ঘণ্টার মধ্যে পুলিশ সিসিটিভি ফুটেজ দেখে গ্রেফতার করেছে মূল অভিযুক্তকে। যদিও মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুনের মামলায় অভিযুক্তের গ্রেফতারির পরও আন্দোলনের পথেই আছেন চিকিৎসক এবং পড়ুয়ারা ৷ আন্দোলনকারীরা দাবি করে আসছেন, ঘটনায় একাধিক ব্যক্তি জড়িত থাকতে পারেন।

সিবিআই সাইবার সেলের হাতে সঞ্জয়ের ফোন ! কোন সূত্রে জাল গোটাতে চাইছেন গোয়েন্দারা ?

কলকাতা, 16 অগস্ট: আরজি কর হাসপাতালের ঘটনায় ঘরে-বাইরে প্রবল চাপে রাজ্য সরকার ৷ গোটা ঘটনায় যেভাবে উত্তাল হয়ে উঠেছে সারা দেশ, তাতে কিছুটা হলেও ব্যাকফুটে তৃণমূল দল এবং রাজ্য সরকার ৷ এর মাঝেই বুধবার 'মেয়েদের রাত দখল' কর্মসূচির ব্যাপক সমর্থন দেখা গিয়েছে কলকাতা, সংশ্লিষ্ট একাধিক জেলার পাশাপাশি দেশের বিভিন্ন রাজ্যেও ৷ বিদেশেও কিছু বড় শহরেও এর প্রভাব পড়েছে ৷ এই আবহেই সমালোচিত হয়েছেন তৃণমূলের মহিলা সাংসদরা ৷ এবার তাতেই কিছুটা জল ঢালতে আসরে নামলেন তৃণমূলের সাংসদ মহুয়া মৈত্র।

বৃহস্পতিবার রাতে কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সাংসদ এক্স হ্যান্ডলে ভিডিয়ো পোস্ট করেছেন ৷ আর সেখানেই তিনি বলেছেন, "যেভাবে একজন মহিলা চিকিৎসককে আরজি কর সরকারি হাসপাতালে নৃশংসভাবে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে, তা নক্ক্যারজনক ঘটনা ৷ আরজি করের দায়িত্বে যাঁরা ছিলেন, তাঁদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলাও ন্যায্য ৷ চিকিৎসকরা যে নিরাপত্তার দাবি করছেন তাও একেবারেই ন্য়ায্য ৷ আমরা সকলেই তাঁদের সেই দাবি এবং আন্দোলনকে সম্পূর্ণ সমর্থন করছি ৷" এরই পাশাপাশি তিনি আরও বলেন, "শোক এবং ভয়ের বিরুদ্ধে রাজপথে যে আন্দোলন আছড়ে পড়েছে তার সঙ্গেও আমরা সম্পূর্ণ একাত্মতা প্রকাশ করছি ৷"

এর পরই অবশ্যই রাজ্য সরকার বা প্রশাসনের উপর যে আঙুল উঠেছে, তাকেও এদিন নস্যাৎ করেছেন মহুয়া ৷ তাঁর দাবি, সত্যকে মিথ্যা প্রচার থেকে আলাদা করা দরকার ৷ তিনি ভিডিয়ো বার্তায় বলেছেন, "কয়েকটি বিষয় বলতে চাই, রাজ্য সরকার বা প্রশাসনের সম্পর্কে যা বলা হচ্ছে, তা সম্পূর্ণ সত্য নয় ৷ কোনও কিছু লোকানোর চেষ্টা করা হয়নি এক্ষেত্রে ৷ রাজ্য সরকার সবসময় পরিবারের পাশে থাকার চেষ্টা করেছে। সরকার বা নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা কিছু গোপন করার চেষ্টা করছেন বলে যে তত্ত্ব উঠে আসছে, তা সম্পূর্ণ মিথ্যা। মুখ্যমন্ত্রী নিজেই বলেছিলেন সিবিআইকে তদন্ত দিতে তাঁর আপত্তি নেই ৷ কিন্তু এই ঘটনাকে নিয়ে রাজনীতিকরণ করা ঠিক নয় ৷"

ঘটনার পর থেকে কী কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে রাজ্যের তরফে, তাও ভিডিয়ো বার্তায় এদিন তুলে ধরেছেন মহুয়া। তাঁর দাবি, আরজি করের ঘটনার সময় মুখ্যমন্ত্রী জেলা সফরে ছিলেন। খবর পেয়েই তিনি মৃতার পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন। পরে তাঁদের বাড়িতে গিয়েও দেখা করেন। ঘটনার 12 ঘণ্টার মধ্যে পুলিশ সিসিটিভি ফুটেজ দেখে গ্রেফতার করেছে মূল অভিযুক্তকে। যদিও মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুনের মামলায় অভিযুক্তের গ্রেফতারির পরও আন্দোলনের পথেই আছেন চিকিৎসক এবং পড়ুয়ারা ৷ আন্দোলনকারীরা দাবি করে আসছেন, ঘটনায় একাধিক ব্যক্তি জড়িত থাকতে পারেন।

সিবিআই সাইবার সেলের হাতে সঞ্জয়ের ফোন ! কোন সূত্রে জাল গোটাতে চাইছেন গোয়েন্দারা ?

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.