ETV Bharat / bharat

গরিবের বাড়ি গিয়ে ফটোসেশন করেন, 'বোরিং' মন্তব্যে রাহুলকে তোপ মোদির; কটাক্ষ আরও তিন গান্ধিকেও - MODI TAKES JIBE AT RAHUL SONIA

প্রধানমন্ত্রী বলেন, যে নেতারা গরিবের বাড়ি গিয়ে ফটোসেশন করেন তাঁদের গরিবের উন্নয়নের কথা বোরিংই লাগবে । রাহুলের পাশাপাশি একযোগে ইন্দিরা-রাজীব এবং সোনিয়াকেও নিশানা করেছেন তিনি।

pm-narendra-modi-
'বোরিং' মন্তব্যে রাহুলকে তোপ মোদির (ছবি সৌ: সংসদ টিভি)
author img

By PTI

Published : Feb 4, 2025, 8:02 PM IST

Updated : Feb 4, 2025, 8:16 PM IST

নয়াদিল্লি, 4 ফেব্রুয়ারি: রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুকে নিয়ে মন্তব্য করায় সোনিয়া গান্ধি এবং লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধিকে খোঁচা দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি । শুধু তাই নয়, লোকসভার দীর্ঘ ভাষণে এই দু'জন-সহ গান্ধিপরিবারের চার সদস্যকে আক্রমণ করেন প্রধামন্ত্রী। কারও ক্ষেত্রেই অবশ্য তিনি নাম করেননি। শুরুর দিকে আক্রমণ করছেন ইন্দিরা এবং রাহুকে। এর কিছুক্ষণ বাদে আক্রমণ করেছেন রাজীবকে। সোনিয়াকে তোপ দেগেছেন একেবারে শেষে।

ঘটনার সূত্রপাত গত শুক্রবার। রীতি মেনে রাষ্ট্রপতির ভাষণ দিয়ে বাজেট অধিবেশন শুরু হয়। ভাষণ শেষে ছেলে তথা লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধি এবং ওয়েনাড় কেন্দ্র থেকে বিরাট ব্যবধানে উপ-নির্বাচনে জিতে আসা মেয়ে প্রিয়াঙ্কাকে পাশে নিয়ে সংসদের বাইরে আসেন রাজ্য়সভার সাংসদ সোনিয়া। সাংবাদিকরা তাঁর কাছে রাষ্ট্রপতির ভাষণ নিয়ে জানতে চান। তখনই বিতর্কে জড়ান রাজীব-জায়া। তিনি বলে বসেন, "ভাষণের শেষ দিকে কথা বলতে সমস্যা হচ্ছিল রাষ্ট্রপতির । তিনি যেন একজন অসহায় নারী। তাঁর অসহায়তা দেখে আমার খুবই খারাপ লেগেছে। "

পাঁচ দশকের স্লোগান

বাজেট অধিবেশনের শুরুতে রাষ্ট্রপতির দেওয়া ভাষণ নিয়ে আলোচনার সময় সোনিয়া এবং রাহুলের পাশাপাশি ইন্দিরা এবং রাজীবকেও নিশানা করেন মোদি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, যে সমস্ত নেতারা গরিবের বাড়ি গিয়ে ফটোসেশন করেন তাঁদের গরিবের উন্নয়নের কথা বোরিং লাগবে সেটাই স্বাভাবিক। ভাষণের শুরুতেই ইন্দিরা গান্ধিকে নিশানা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, "অতীতে পাঁচ দশক ধরে আমরা শুধু দারিদ্র দূর করার কথাই শুনে এসেছি । আর এখন গত এক দশকে 25 কোটি মানুষ দারিদ্রকে পরাজিত করতে পেরেছে।" এরপরই আবারও রাহুলকে লক্ষ্য় করে তোপ দাগেন। তাঁর সরকার গরিরদের জন্য কী করেছে সেটা বলতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী জানান, যাঁরা নিজেরা মাটির কাছাকাছি থাকেন তাঁরাই গরিব মানুষের যন্ত্রণা বুঝতে পারেন। দারিদ্র আসলে কতটা ভয়াবহ এটা যাঁরা নিজেরা জীবন দিয়ে বুঝেছেন তাঁরাই পারেন গরিবের জন্য কাজ করতে। মোদির দাবি, ঠিক এই কারণেই তাঁর সরকার গরিবদের জন্য কাজ করতে পারছে। এখানেই প্রধানমন্ত্রী বলেন, "কিছু নেতা গরিবের কুঁড়ে ঘরে গিয়ে ফটোসেশন করতে ভালোবাসেন। গরিবদের মঙ্গলের কথা তাঁর বোরিং লাগবে সেটাই স্বাভাবিক!"

ছয়ের দশকের মাঝামাঝি প্রথমবার প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন ইন্দিরা। এর কয়েক বছর বাদে দেশ থেকে দারিদ্র দূর করার কথা বলেন তিনি । তাঁর সেই স্লোগান জাতীয় রাজনীতির অন্যতম জনপ্রিয় ও বহুল ব্যবহৃত শব্দবন্ধ হয়ে ওঠে। কিন্তু বিজেপি এতকাল ধরে অভিযোগ করে আসছে কংগ্রেস কাজের কাজ কিছু করেনি। এদিন লোকসভায় সেই কথাই আবার বললেন মোদি। তিনি দাবি করেন, গত দশ বছরে দেশের 25 কোটি মানুষ দারিদ্র-সীমার বাইরে এসেছে। তাছাড়া ৪ কোটি মানুষ নিজেদের বাড়ি পেয়েছেন। 12 কোটি বাড়িতে শৌচাগার তৈরি হয়েছে। মোদির কথায়, "কিছু নেতার ফোকাস বাড়িতে থাকা জাকুজির উপর। কিন্তু আমরা প্রতিটা বাড়িতে জল পৌঁছে দিতে চাই । স্বাধীনতার 75 বছর পরেও 16 কোটি বাড়িতে জলের সংযোগ ছিল না । আমরা পাঁচ বছরে 12 কোটি বাড়িতে জল পৌঁছে দিয়েছি। বাকি জায়গায় জলের লাইন পৌঁছনোর কাজ হচ্ছে ।

রাহুলকে আর্বান নকশাল তোপ

বেশ কিছু দিন পর আবারও মোদির ভাষণে ফিরল আর্বান নকশাল শব্দটি । কারও নাম না তাঁর দাবি, এখন অনেকে প্রকাশ্যে আর্বান নকশালদের ভাষায় কথা বলছেন। রাজনৈতিক হতাশার বিষয়টি এখান থেকে আবারও স্পষ্ট হয়। যে আর্বান নকশালরা ভারত রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণার কথা বলে তাদের ভাষাতেই কথা বলছেন কেউ কেউ । রাজনৈতিক মহল এই মন্তব্যের লক্ষ্য রাহুল গান্ধির বিরুদ্ধে। তার কারণ, মাস খানেক আগে রাহুল জানান, শুধু বিজেপি-আরএসএস নয়, আমাদের লড়াই সমগ্র ভারত রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে।

রাজীবকে তোপ

ভাষণে একটি অংশে প্রধানমন্ত্রী জানান, আমাদের দেশের এক প্রধানমন্ত্রী কথায় কথায় উনবিং শতকের কথা বলতেন। উনবিংশ শতকে ভারতের উন্নতি নিয়ে তাঁর বিরাট আশা ছিল। সে সময় একটি সর্বভারতীয় দৈনিকে আর কে লক্ষ্ণণ একটি কার্টুন আঁকেন। সেখানে দেখা যায় একটি বিমানে বেশ কয়েকজন যাত্রী বসে আছেন। কিন্তু বিমানের তলায় রয়েছে একটি ঠেলা। এই উদাহরণ দিয়ে তিনি দাবি করেন, এখান থেকেই বোঝা যাচ্ছে সে সময় দেশের অবস্থা সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রীর কোনও বাস্তব ধারণাই ছিল না। বিংশ শতকে দেশের সমস্যার সমাধান তিনি করতে পারেননি। অথচ কথায় কথায় উনবিংশ শতকের কথা বলেছেন, কটাক্ষ মোদির। এই প্রথম নয় এর আগেও রাজীব গান্ধিকে নানা কারণে আক্রমণ করেছেন মোদি।

সোনিয়াকে আক্রমণ

রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুকে 'অসহায়' বলায় সোনিয়া গান্ধির বিরুদ্ধে আগেই স্বাধিকার ভঙ্গের প্রস্তাব এনেছিল বিজেপি। দলের আদিবাসী সম্প্রদায়ের সাংসদরা সোমবার রাজ্যসভার চেয়ারম্যানের সঙ্গে দেখা করে কংগ্রেসের সংসদীয় দলের নেতার বিরুদ্ধে এই প্রস্তাব আনেন। তাঁদের দাবি, সোনিয়ার বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নিতে হবে। বিজেপি সাংসদদের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে ছিলেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ফগন সিং কুলাটে। পদ্ম শিবিরের সাংসদরা মনে করেন, কংগ্রেসের এই প্রাক্তন সাংসদ যে মন্তব্য করেছেন তাতে রাষ্ট্রপতি পদের গরিমা নষ্ট হয়েছে । এবার এই প্রশ্নে তাঁকে আক্রমণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, "রাজনৈতিক হতাশার বিষয়টা আমি বুঝি । তা বলে দেশের রাষ্ট্রপতিকে আক্রমণ করা হবে এটা মেনে নেওয়া যায় না। "

নয়াদিল্লি, 4 ফেব্রুয়ারি: রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুকে নিয়ে মন্তব্য করায় সোনিয়া গান্ধি এবং লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধিকে খোঁচা দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি । শুধু তাই নয়, লোকসভার দীর্ঘ ভাষণে এই দু'জন-সহ গান্ধিপরিবারের চার সদস্যকে আক্রমণ করেন প্রধামন্ত্রী। কারও ক্ষেত্রেই অবশ্য তিনি নাম করেননি। শুরুর দিকে আক্রমণ করছেন ইন্দিরা এবং রাহুকে। এর কিছুক্ষণ বাদে আক্রমণ করেছেন রাজীবকে। সোনিয়াকে তোপ দেগেছেন একেবারে শেষে।

ঘটনার সূত্রপাত গত শুক্রবার। রীতি মেনে রাষ্ট্রপতির ভাষণ দিয়ে বাজেট অধিবেশন শুরু হয়। ভাষণ শেষে ছেলে তথা লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধি এবং ওয়েনাড় কেন্দ্র থেকে বিরাট ব্যবধানে উপ-নির্বাচনে জিতে আসা মেয়ে প্রিয়াঙ্কাকে পাশে নিয়ে সংসদের বাইরে আসেন রাজ্য়সভার সাংসদ সোনিয়া। সাংবাদিকরা তাঁর কাছে রাষ্ট্রপতির ভাষণ নিয়ে জানতে চান। তখনই বিতর্কে জড়ান রাজীব-জায়া। তিনি বলে বসেন, "ভাষণের শেষ দিকে কথা বলতে সমস্যা হচ্ছিল রাষ্ট্রপতির । তিনি যেন একজন অসহায় নারী। তাঁর অসহায়তা দেখে আমার খুবই খারাপ লেগেছে। "

পাঁচ দশকের স্লোগান

বাজেট অধিবেশনের শুরুতে রাষ্ট্রপতির দেওয়া ভাষণ নিয়ে আলোচনার সময় সোনিয়া এবং রাহুলের পাশাপাশি ইন্দিরা এবং রাজীবকেও নিশানা করেন মোদি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, যে সমস্ত নেতারা গরিবের বাড়ি গিয়ে ফটোসেশন করেন তাঁদের গরিবের উন্নয়নের কথা বোরিং লাগবে সেটাই স্বাভাবিক। ভাষণের শুরুতেই ইন্দিরা গান্ধিকে নিশানা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, "অতীতে পাঁচ দশক ধরে আমরা শুধু দারিদ্র দূর করার কথাই শুনে এসেছি । আর এখন গত এক দশকে 25 কোটি মানুষ দারিদ্রকে পরাজিত করতে পেরেছে।" এরপরই আবারও রাহুলকে লক্ষ্য় করে তোপ দাগেন। তাঁর সরকার গরিরদের জন্য কী করেছে সেটা বলতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী জানান, যাঁরা নিজেরা মাটির কাছাকাছি থাকেন তাঁরাই গরিব মানুষের যন্ত্রণা বুঝতে পারেন। দারিদ্র আসলে কতটা ভয়াবহ এটা যাঁরা নিজেরা জীবন দিয়ে বুঝেছেন তাঁরাই পারেন গরিবের জন্য কাজ করতে। মোদির দাবি, ঠিক এই কারণেই তাঁর সরকার গরিবদের জন্য কাজ করতে পারছে। এখানেই প্রধানমন্ত্রী বলেন, "কিছু নেতা গরিবের কুঁড়ে ঘরে গিয়ে ফটোসেশন করতে ভালোবাসেন। গরিবদের মঙ্গলের কথা তাঁর বোরিং লাগবে সেটাই স্বাভাবিক!"

ছয়ের দশকের মাঝামাঝি প্রথমবার প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন ইন্দিরা। এর কয়েক বছর বাদে দেশ থেকে দারিদ্র দূর করার কথা বলেন তিনি । তাঁর সেই স্লোগান জাতীয় রাজনীতির অন্যতম জনপ্রিয় ও বহুল ব্যবহৃত শব্দবন্ধ হয়ে ওঠে। কিন্তু বিজেপি এতকাল ধরে অভিযোগ করে আসছে কংগ্রেস কাজের কাজ কিছু করেনি। এদিন লোকসভায় সেই কথাই আবার বললেন মোদি। তিনি দাবি করেন, গত দশ বছরে দেশের 25 কোটি মানুষ দারিদ্র-সীমার বাইরে এসেছে। তাছাড়া ৪ কোটি মানুষ নিজেদের বাড়ি পেয়েছেন। 12 কোটি বাড়িতে শৌচাগার তৈরি হয়েছে। মোদির কথায়, "কিছু নেতার ফোকাস বাড়িতে থাকা জাকুজির উপর। কিন্তু আমরা প্রতিটা বাড়িতে জল পৌঁছে দিতে চাই । স্বাধীনতার 75 বছর পরেও 16 কোটি বাড়িতে জলের সংযোগ ছিল না । আমরা পাঁচ বছরে 12 কোটি বাড়িতে জল পৌঁছে দিয়েছি। বাকি জায়গায় জলের লাইন পৌঁছনোর কাজ হচ্ছে ।

রাহুলকে আর্বান নকশাল তোপ

বেশ কিছু দিন পর আবারও মোদির ভাষণে ফিরল আর্বান নকশাল শব্দটি । কারও নাম না তাঁর দাবি, এখন অনেকে প্রকাশ্যে আর্বান নকশালদের ভাষায় কথা বলছেন। রাজনৈতিক হতাশার বিষয়টি এখান থেকে আবারও স্পষ্ট হয়। যে আর্বান নকশালরা ভারত রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণার কথা বলে তাদের ভাষাতেই কথা বলছেন কেউ কেউ । রাজনৈতিক মহল এই মন্তব্যের লক্ষ্য রাহুল গান্ধির বিরুদ্ধে। তার কারণ, মাস খানেক আগে রাহুল জানান, শুধু বিজেপি-আরএসএস নয়, আমাদের লড়াই সমগ্র ভারত রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে।

রাজীবকে তোপ

ভাষণে একটি অংশে প্রধানমন্ত্রী জানান, আমাদের দেশের এক প্রধানমন্ত্রী কথায় কথায় উনবিং শতকের কথা বলতেন। উনবিংশ শতকে ভারতের উন্নতি নিয়ে তাঁর বিরাট আশা ছিল। সে সময় একটি সর্বভারতীয় দৈনিকে আর কে লক্ষ্ণণ একটি কার্টুন আঁকেন। সেখানে দেখা যায় একটি বিমানে বেশ কয়েকজন যাত্রী বসে আছেন। কিন্তু বিমানের তলায় রয়েছে একটি ঠেলা। এই উদাহরণ দিয়ে তিনি দাবি করেন, এখান থেকেই বোঝা যাচ্ছে সে সময় দেশের অবস্থা সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রীর কোনও বাস্তব ধারণাই ছিল না। বিংশ শতকে দেশের সমস্যার সমাধান তিনি করতে পারেননি। অথচ কথায় কথায় উনবিংশ শতকের কথা বলেছেন, কটাক্ষ মোদির। এই প্রথম নয় এর আগেও রাজীব গান্ধিকে নানা কারণে আক্রমণ করেছেন মোদি।

সোনিয়াকে আক্রমণ

রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুকে 'অসহায়' বলায় সোনিয়া গান্ধির বিরুদ্ধে আগেই স্বাধিকার ভঙ্গের প্রস্তাব এনেছিল বিজেপি। দলের আদিবাসী সম্প্রদায়ের সাংসদরা সোমবার রাজ্যসভার চেয়ারম্যানের সঙ্গে দেখা করে কংগ্রেসের সংসদীয় দলের নেতার বিরুদ্ধে এই প্রস্তাব আনেন। তাঁদের দাবি, সোনিয়ার বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নিতে হবে। বিজেপি সাংসদদের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে ছিলেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ফগন সিং কুলাটে। পদ্ম শিবিরের সাংসদরা মনে করেন, কংগ্রেসের এই প্রাক্তন সাংসদ যে মন্তব্য করেছেন তাতে রাষ্ট্রপতি পদের গরিমা নষ্ট হয়েছে । এবার এই প্রশ্নে তাঁকে আক্রমণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, "রাজনৈতিক হতাশার বিষয়টা আমি বুঝি । তা বলে দেশের রাষ্ট্রপতিকে আক্রমণ করা হবে এটা মেনে নেওয়া যায় না। "

Last Updated : Feb 4, 2025, 8:16 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.