ETV Bharat / state

গোয়ালপোখর কাণ্ডের 'মাস্টারমাইন্ড' বাংলাদেশি আবদুল গ্রেফতার - GOALPOKHAR SHOOTOUT INCIDENT

সাজ্জাকের ব্লুপ্রিন্ট তৈরির কারিগর আবদুল হোসেনকে গ্রেফতার করল পুলিশ ৷ যাকে পাকড়াও করতে পুরস্কারও ঘোষণা করেছিল সেই আবদুল এবার পুলিশি হেফাজতে ৷

Goalpokhar Incident
গোয়ালপোখরকাণ্ডের মাস্টারমাইন্ড আবদুল হোসেন (ইটিভি ভারত)
author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Jan 20, 2025, 10:44 PM IST

রায়গঞ্জ, 20 জানুয়ারি: গোয়ালপোখরের পাঞ্জিপাড়ায় পুলিশের উপর গুলি চালানোর ঘটনায় নয়া মোড় । এই ঘটনার নেপথ্যে থাকা মাস্টারমাইন্ড বাংলাদেশি নাগরিক আব্দুল হোসেনকে গ্রেফতার করল পুলিশের বিশেষ তদন্তকারী দল । সোমবার করণদিঘির রসাখোয়া এলাকা থেকে আব্দুলকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে বলে সূত্রের খবর ।

ইতিমধ্যেই দুই পুলিশকর্মীকে গুলি করার অভিযোগে অভিযুক্ত সাজ্জাক আলম পুলিশি এনকাউন্টারে মারা যায় । তাকে আশ্রয় ও মোটর বাইক দিয়ে সাহায্য করার অভিযোগে শেখ হজরতও পুলিশের হেফাজতে রয়েছে ।

জানা গিয়েছে, প্রিজন ভ্যান থেকে সাজ্জাকের পালানোর ব্লুপ্রিন্ট তৈরি করেছিল এই আব্দুলই । এই বাংলাদেশিকে হাতে পেতে মরিয়া ছিল পুলিশ । সাজ্জাকের খোঁজে পুলিশ পুরস্কারও ঘোষণা করেছিল ৷ ধৃত আব্দুলের বাড়ি বাংলাদেশের ঠাকুরগাঁও জেলার মারাধর গ্রামে । 2019 সালে অনুপ্রবেশ ও বেআইনি আগ্নেয়াস্ত্র রাখার অভিযোগে গোয়ালপোখর থেকে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে । গোয়ালপোখরের ঝাড়বাড়ি গ্রামে তার শ্বশুরবাড়ি ।

অভিযোগ, শ্বশুরবাড়িকে নিরাপদ ডেরা বানিয়ে সে একের পর এক 'ক্রাইম' করছিল । ইদানীং, সাজ্জাকের সঙ্গেও তার ঘনিষ্ঠতা বেড়েছিল । আব্দুল হোসেন ওরফে আবালকে 2023 সালে আদালত পুশ-ব্যাকের অর্ডার দেয় । কিন্তু, ঘটনার দিন অর্থাৎ বুধবার আদালত চত্বরে আবদুলকে সিসিটিভি-র ফুটেজে দেখা গিয়েছে ।

বুধবার পুলিশের উপর গুলি চালিয়ে ফেরার হয়ে গিয়েছিল সাজ্জাক । শনিবারেও এনকাউন্টারের আগে সে পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে । পরে তার কাছ থেকে একটি সেভেন এমএম পিস্তল মেলে । পুলিশের একাংশের অনুমান, বুধবার আদালতে আব্দুলই কোনওভাবে সাজ্জাকের হাতে ওই আগ্নেয়াস্ত্র পৌঁছে দিয়েছিল । সাজ্জাক শনিবার এনকাউন্টারে মারা গিয়েছে । অবশেষে সোমবার করণদিঘির রসাখোয়া থেকে পুলিশের জালে ধরা পড়ল আব্দুল ।

রায়গঞ্জ, 20 জানুয়ারি: গোয়ালপোখরের পাঞ্জিপাড়ায় পুলিশের উপর গুলি চালানোর ঘটনায় নয়া মোড় । এই ঘটনার নেপথ্যে থাকা মাস্টারমাইন্ড বাংলাদেশি নাগরিক আব্দুল হোসেনকে গ্রেফতার করল পুলিশের বিশেষ তদন্তকারী দল । সোমবার করণদিঘির রসাখোয়া এলাকা থেকে আব্দুলকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে বলে সূত্রের খবর ।

ইতিমধ্যেই দুই পুলিশকর্মীকে গুলি করার অভিযোগে অভিযুক্ত সাজ্জাক আলম পুলিশি এনকাউন্টারে মারা যায় । তাকে আশ্রয় ও মোটর বাইক দিয়ে সাহায্য করার অভিযোগে শেখ হজরতও পুলিশের হেফাজতে রয়েছে ।

জানা গিয়েছে, প্রিজন ভ্যান থেকে সাজ্জাকের পালানোর ব্লুপ্রিন্ট তৈরি করেছিল এই আব্দুলই । এই বাংলাদেশিকে হাতে পেতে মরিয়া ছিল পুলিশ । সাজ্জাকের খোঁজে পুলিশ পুরস্কারও ঘোষণা করেছিল ৷ ধৃত আব্দুলের বাড়ি বাংলাদেশের ঠাকুরগাঁও জেলার মারাধর গ্রামে । 2019 সালে অনুপ্রবেশ ও বেআইনি আগ্নেয়াস্ত্র রাখার অভিযোগে গোয়ালপোখর থেকে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে । গোয়ালপোখরের ঝাড়বাড়ি গ্রামে তার শ্বশুরবাড়ি ।

অভিযোগ, শ্বশুরবাড়িকে নিরাপদ ডেরা বানিয়ে সে একের পর এক 'ক্রাইম' করছিল । ইদানীং, সাজ্জাকের সঙ্গেও তার ঘনিষ্ঠতা বেড়েছিল । আব্দুল হোসেন ওরফে আবালকে 2023 সালে আদালত পুশ-ব্যাকের অর্ডার দেয় । কিন্তু, ঘটনার দিন অর্থাৎ বুধবার আদালত চত্বরে আবদুলকে সিসিটিভি-র ফুটেজে দেখা গিয়েছে ।

বুধবার পুলিশের উপর গুলি চালিয়ে ফেরার হয়ে গিয়েছিল সাজ্জাক । শনিবারেও এনকাউন্টারের আগে সে পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে । পরে তার কাছ থেকে একটি সেভেন এমএম পিস্তল মেলে । পুলিশের একাংশের অনুমান, বুধবার আদালতে আব্দুলই কোনওভাবে সাজ্জাকের হাতে ওই আগ্নেয়াস্ত্র পৌঁছে দিয়েছিল । সাজ্জাক শনিবার এনকাউন্টারে মারা গিয়েছে । অবশেষে সোমবার করণদিঘির রসাখোয়া থেকে পুলিশের জালে ধরা পড়ল আব্দুল ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.