ETV Bharat / state

ভাঙছে চাঙড়, ছাদ চুঁইয়ে বৃষ্টির জল পড়ুয়াদের গায়ে ! বেহাল দশা কুলতলির স্কুলের - Dilapidated School in Kultali

Dilapidated School in Kultali: ভেঙে পড়ছে চাঙড় ৷ খসে পড়ছে পলেস্তারা ৷ ছাদ চুঁইয়ে বৃষ্টির জল এসে পড়ছে পড়ুয়াদের গায়ে ৷ এমনই বেহাল দশা কুলতলির সিএস অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৷

ETV BHARAT
বেহাল দশা কুলতলির স্কুলের (নিজস্ব ভিডিয়ো)
author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Aug 4, 2024, 7:35 PM IST

কুলতলি, 4 অগস্ট: বৃষ্টি হলেই ক্লাসের সময় বিল্ডিংয়ের ছাদ চুঁইয়ে পড়ছে জল ৷ সেই জলে ভিজছে খুদে পড়ুয়ারা ৷ আবার কখনও ভেঙে পড়ছে বিল্ডিংয়ের ছাদের চাঙড় ৷ খসে পড়ছে পলেস্তারা ৷ এমনই পরিস্থিতি কুলতলি সিএস অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৷

1955 সালে কুলতলি ব্লকের দক্ষিণ গরানকাটা এলাকায় তৈরি হয় এই স্কুল ৷ আশপাশে আর কোনও প্রাইমারি স্কুল না-থাকায় এই এলাকার অভিভাবকরা তাঁদের ছেলেমেয়েদের এখানেই পাঠান ৷ তবে বিপদের ঝুঁকি নিয়েই পড়শোনা চলছে খুদে পড়ুয়াদের ৷ স্কুল বিল্ডিংয়ের অবস্থা ভয়াবহ ৷ প্রতিটি শ্রেণিকক্ষেই পরিস্থিতি কার্যত বিপজ্জনক ৷ বিষয়টি স্কুল ইন্সপেক্টর ও কুলতলির বিডিওকে জানানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সুভাসচন্দ্র সরকার ৷ লিখিতভাবে জানানোর পাশাপাশি ছবি তুলেও স্কুলের পরিস্থিতি জানানো হয়েছে ৷ এই বিপজ্জনক অবস্থাতেই স্কুলে সম্প্রতি লোকসভা নির্বাচনের ভোটগ্রহণও হয়েছে ৷ তারপরেও হুঁশ ফেরেনি কারও ৷ বিপদ জেনেও পড়াশোনার স্বার্থে ছেলেমেয়েদের স্কুলে পাঠাচ্ছেন অভিভাবকরা ৷ তবে বাচ্চারা বাড়ি না-ফেরা পর্যন্ত তাঁদের মনের মধ্যে থেকে ভয় কাটছে না ৷

ভয়াবহ অবস্থা কুলতলির স্কুলে (ইটিভি ভারত)

স্থানীয় অভিভাবক জিয়াউল মণ্ডল বলেন, "একদিকে বিল্ডিংয়ের অবস্থা বেহাল ৷ তার উপর বৃষ্টি হলেই স্কুলের সামনে এক হাঁটু জল জমে যায় ৷" আরেক অভিভাবক পুর্ণিমা সাঁপুইয়ের কথায়, "সন্তানদের স্কুলে পাঠিয়ে আতঙ্কের মধ্যে থাকি ৷ অবিলম্বে যাতে স্কুলের বিল্ডিংটি মেরামত করা হয় বা নতুন করে গড়ে তোলা হয়, সবাই সেই দাবি জানিয়েছি ৷"

বিষয়টি দুর্ভাগ্যজনক বলে জানিয়েছেন কুলতলি ব্লক পঞ্চায়েত সমিতির কর্মাধ্যক্ষ বিমল মণ্ডল ৷ তিনি বলেন, এটা খুবই দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা ৷ বিষয়টি তিনি নিজেও কুলতলি সার্কেল স্কুল ইন্সপেক্টরকে জানিয়েছেন ৷ দ্রুত যাতে ব্যবস্থা নেওয়া হয়, সেই বিষয়ে পদক্ষেপ করা হবে বলে জানিয়েছেন তিনি ৷

কুলতলি, 4 অগস্ট: বৃষ্টি হলেই ক্লাসের সময় বিল্ডিংয়ের ছাদ চুঁইয়ে পড়ছে জল ৷ সেই জলে ভিজছে খুদে পড়ুয়ারা ৷ আবার কখনও ভেঙে পড়ছে বিল্ডিংয়ের ছাদের চাঙড় ৷ খসে পড়ছে পলেস্তারা ৷ এমনই পরিস্থিতি কুলতলি সিএস অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৷

1955 সালে কুলতলি ব্লকের দক্ষিণ গরানকাটা এলাকায় তৈরি হয় এই স্কুল ৷ আশপাশে আর কোনও প্রাইমারি স্কুল না-থাকায় এই এলাকার অভিভাবকরা তাঁদের ছেলেমেয়েদের এখানেই পাঠান ৷ তবে বিপদের ঝুঁকি নিয়েই পড়শোনা চলছে খুদে পড়ুয়াদের ৷ স্কুল বিল্ডিংয়ের অবস্থা ভয়াবহ ৷ প্রতিটি শ্রেণিকক্ষেই পরিস্থিতি কার্যত বিপজ্জনক ৷ বিষয়টি স্কুল ইন্সপেক্টর ও কুলতলির বিডিওকে জানানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সুভাসচন্দ্র সরকার ৷ লিখিতভাবে জানানোর পাশাপাশি ছবি তুলেও স্কুলের পরিস্থিতি জানানো হয়েছে ৷ এই বিপজ্জনক অবস্থাতেই স্কুলে সম্প্রতি লোকসভা নির্বাচনের ভোটগ্রহণও হয়েছে ৷ তারপরেও হুঁশ ফেরেনি কারও ৷ বিপদ জেনেও পড়াশোনার স্বার্থে ছেলেমেয়েদের স্কুলে পাঠাচ্ছেন অভিভাবকরা ৷ তবে বাচ্চারা বাড়ি না-ফেরা পর্যন্ত তাঁদের মনের মধ্যে থেকে ভয় কাটছে না ৷

ভয়াবহ অবস্থা কুলতলির স্কুলে (ইটিভি ভারত)

স্থানীয় অভিভাবক জিয়াউল মণ্ডল বলেন, "একদিকে বিল্ডিংয়ের অবস্থা বেহাল ৷ তার উপর বৃষ্টি হলেই স্কুলের সামনে এক হাঁটু জল জমে যায় ৷" আরেক অভিভাবক পুর্ণিমা সাঁপুইয়ের কথায়, "সন্তানদের স্কুলে পাঠিয়ে আতঙ্কের মধ্যে থাকি ৷ অবিলম্বে যাতে স্কুলের বিল্ডিংটি মেরামত করা হয় বা নতুন করে গড়ে তোলা হয়, সবাই সেই দাবি জানিয়েছি ৷"

বিষয়টি দুর্ভাগ্যজনক বলে জানিয়েছেন কুলতলি ব্লক পঞ্চায়েত সমিতির কর্মাধ্যক্ষ বিমল মণ্ডল ৷ তিনি বলেন, এটা খুবই দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা ৷ বিষয়টি তিনি নিজেও কুলতলি সার্কেল স্কুল ইন্সপেক্টরকে জানিয়েছেন ৷ দ্রুত যাতে ব্যবস্থা নেওয়া হয়, সেই বিষয়ে পদক্ষেপ করা হবে বলে জানিয়েছেন তিনি ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.