ETV Bharat / state

আরজি করে 'সন্দীপ-ঘনিষ্ঠ' সাসপেন্ড হওয়া 51 জুনিয়র ডাক্তার হাইকোর্টের দ্বারস্থ - CALCUTTA HIGH COURT

থ্রেট কালচারে যুক্ত থাকার অভিযোগে আরজি করে সাসপেন্ড হওয়া 51 জন জুনিয়র ডাক্তার কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলেন ৷ 18 অক্টোবর শুনানির সম্ভাবনা ৷

ETV BHARAT
সাসপেন্ড 51 জুনিয়র ডাক্তার হাইকোর্টের দ্বারস্থ (নিজস্ব চিত্র)
author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Oct 14, 2024, 12:42 PM IST

কলকাতা, 14 অক্টোবর: থ্রেট কালচারের অভিযোগ থাকায় আরজি কর হাসপাতাল থেকে সাসপেন্ড ও বহিষ্কৃত 51 জন জুনিয়র ডাক্তার কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলেন । তাঁদের সাসপেনশন ও এক্সপেল করার সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সোমবার তাঁরা মামলা দায়ের করেছেন ৷

এই নিয়ে হাইকোর্টের পূজাবকাশকালীন বেঞ্চের বিচারপতি পার্থসারথি সেনের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয় । মামলা দায়েরের আবেদন মঞ্জুর করেছেন বিচারপতি । আগামী 18 অক্টোবর এই মামলার শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে ।

উল্লেখ্য, আরজি কর হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত 51 জন জুনিয়র ডাক্তারকে সাসপেন্ড করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ । তাঁদের বিরুদ্ধে মূলত থ্রেট কালচারে জড়িত থাকা-সহ একাধিক অভিযোগ রয়েছে । এঁদের বিরুদ্ধে তদন্ত করা হবে বলে জানায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ।

আরজি কর হাসপাতালের স্পেশাল কাউন্সিলের বৈঠকে 51 জন জুনিয়র ডাক্তারকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় । তাঁদের বিরুদ্ধে তদন্ত চলবে বলে জানানো হয় । পড়ুয়াদের অভিযোগের ভিত্তিতে তাঁদের বিরুদ্ধে তদন্ত করা হবে । তদন্ত শেষ না-হওয়া পর্যন্ত তাঁদের হাসপাতালে প্রবেশের ব্যাপারেও নিষেধাজ্ঞা জারি করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ।

এদিকে, আরজি করের ঘটনা নিয়ে ফেসবুকে পোস্ট করেছিলেন ব্যারাকপুর কমিশনারেটের হোমগার্ড কাশীনাথ পাণ্ডে । তারপরই তাঁকে ডিউটি থেকে ক্লোজ করা হয় বলে দাবি তাঁর ৷ তাঁর অভিযোগ, আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ না-দিয়েই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় এবং তাঁকে ডিউটি থেকে বসিয়ে রাখা হয় ৷ সেই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সোমবার কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন কাশীনাথ । মামলা দায়রের আবেদন জানিয়ে বিচারপতি পার্থসারথি সেনের দৃষ্টি আকর্ষণ তিনি । বিচারপতি মামলা দায়েরের অনুমতি দিয়েছেন । এই মামলারও শুনানির সম্ভাবনা 18 অক্টোবর ।

আরজি করের ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে রাজনৈতিক নেতানেত্রীরা । সমাজমাধ্যমে পোস্ট ছড়িয়ে পড়ে, 'পুলিশ তুমিও চিন্তা করো, তোমার মেয়েও হচ্ছে বড় ।' পালটা পুলিশের তরফেও ফেসবুকে বিভিন্ন মন্তব্য করে পোস্ট করা হয় । পুলিশের তরফে ফেসবুকে লেখা হয়েছিল, "পুলিশের মেয়ের চিন্তা ছাড়ো, সে লড়াই করে হচ্ছে বড় ।"

এই কাদা ছোড়াছুড়ির মধ্যেই কলকাতা হাইকোর্ট ও সুপ্রিম কোর্টের তরফে নির্দেশে জানানো হয়, আরজি কর নিয়ে যেন কোনও রকম আপত্তিকর কিছু পোস্ট বা প্রচার না-করা হয় ৷ এবিষয়ে পুলিশকে নজর রাখতে বলে আদালত ৷

কলকাতা, 14 অক্টোবর: থ্রেট কালচারের অভিযোগ থাকায় আরজি কর হাসপাতাল থেকে সাসপেন্ড ও বহিষ্কৃত 51 জন জুনিয়র ডাক্তার কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলেন । তাঁদের সাসপেনশন ও এক্সপেল করার সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সোমবার তাঁরা মামলা দায়ের করেছেন ৷

এই নিয়ে হাইকোর্টের পূজাবকাশকালীন বেঞ্চের বিচারপতি পার্থসারথি সেনের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয় । মামলা দায়েরের আবেদন মঞ্জুর করেছেন বিচারপতি । আগামী 18 অক্টোবর এই মামলার শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে ।

উল্লেখ্য, আরজি কর হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত 51 জন জুনিয়র ডাক্তারকে সাসপেন্ড করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ । তাঁদের বিরুদ্ধে মূলত থ্রেট কালচারে জড়িত থাকা-সহ একাধিক অভিযোগ রয়েছে । এঁদের বিরুদ্ধে তদন্ত করা হবে বলে জানায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ।

আরজি কর হাসপাতালের স্পেশাল কাউন্সিলের বৈঠকে 51 জন জুনিয়র ডাক্তারকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় । তাঁদের বিরুদ্ধে তদন্ত চলবে বলে জানানো হয় । পড়ুয়াদের অভিযোগের ভিত্তিতে তাঁদের বিরুদ্ধে তদন্ত করা হবে । তদন্ত শেষ না-হওয়া পর্যন্ত তাঁদের হাসপাতালে প্রবেশের ব্যাপারেও নিষেধাজ্ঞা জারি করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ।

এদিকে, আরজি করের ঘটনা নিয়ে ফেসবুকে পোস্ট করেছিলেন ব্যারাকপুর কমিশনারেটের হোমগার্ড কাশীনাথ পাণ্ডে । তারপরই তাঁকে ডিউটি থেকে ক্লোজ করা হয় বলে দাবি তাঁর ৷ তাঁর অভিযোগ, আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ না-দিয়েই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় এবং তাঁকে ডিউটি থেকে বসিয়ে রাখা হয় ৷ সেই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সোমবার কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন কাশীনাথ । মামলা দায়রের আবেদন জানিয়ে বিচারপতি পার্থসারথি সেনের দৃষ্টি আকর্ষণ তিনি । বিচারপতি মামলা দায়েরের অনুমতি দিয়েছেন । এই মামলারও শুনানির সম্ভাবনা 18 অক্টোবর ।

আরজি করের ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে রাজনৈতিক নেতানেত্রীরা । সমাজমাধ্যমে পোস্ট ছড়িয়ে পড়ে, 'পুলিশ তুমিও চিন্তা করো, তোমার মেয়েও হচ্ছে বড় ।' পালটা পুলিশের তরফেও ফেসবুকে বিভিন্ন মন্তব্য করে পোস্ট করা হয় । পুলিশের তরফে ফেসবুকে লেখা হয়েছিল, "পুলিশের মেয়ের চিন্তা ছাড়ো, সে লড়াই করে হচ্ছে বড় ।"

এই কাদা ছোড়াছুড়ির মধ্যেই কলকাতা হাইকোর্ট ও সুপ্রিম কোর্টের তরফে নির্দেশে জানানো হয়, আরজি কর নিয়ে যেন কোনও রকম আপত্তিকর কিছু পোস্ট বা প্রচার না-করা হয় ৷ এবিষয়ে পুলিশকে নজর রাখতে বলে আদালত ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.