ETV Bharat / state

পোড়া তেল থেকে তৈরি হবে বায়োডিজেল, উদ্যোগী জলপাইগুড়ি ফুড সেফটি বিভাগ - Jalpaiguri Food Safety Department - JALPAIGURI FOOD SAFETY DEPARTMENT

Jalpaiguri Food Safety Department: বারবার পোড়া তেল ব্যবহারে খাদ্যের গুণগত মান কমছে ৷ সেই কারণে পোড়া তেল থেকে বায়োডিজেল তৈরির পরিকল্পনা করেছে জলপাইগুড়ি ফুড সেফটি বিভাগ ৷ পাশাাপশি ভোজ্য তেল এক বা দু’বারের বেশি না ব্যবহার করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ৷

Jalpaiguri Food Safety Department
ফুড সেফটি নিয়ে আলোচনা৷ (নিজস্ব চিত্র)
author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Jun 8, 2024, 3:27 PM IST

জলপাইগুড়ি, 8 জুন: পোড়া তেলের ব্যবহার বন্ধে উদ্যোগী হল জলপাইগুড়ি জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ ৷ সেখানকার ফুড সেফটি বিভাগের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে যে ভোজ্য তেল এক থেকে দু’বারের বেশি ব্যবহার করা যাবে না । খাদ্যের গুণগত মান বজায় রাখতেই এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে জেলার ফুডের ফ্যাক্টরি, মিষ্টির দোকান ও হোটেলগুলিকে ৷ কিন্তু সেই পোড়া তেল ফেলে দিতেও নিষেধ করা হয়েছে ৷ কারণ, ওই পোড়া তেল থেকে বায়োডিজেল তৈরির পরিকল্পনা করা হয়েছে ৷

জলপাইগুড়ি জেলা ফুডসেফটি ইন্সপেক্টিং অফিসার রাজেন্দ্র কুমার রাই-এর বক্তব্য (ইটিভি ভারত)

ফুড সেফটি বিভাগের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, কিছু জায়গায় পোড়া তেল তিন থেকে চারবার ব্যবহার করা হচ্ছে । এটা স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকারক । বছরখানেক ধরেই ফুড সেফটির বিষয়ে একাধিক কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে । বিভিন্ন জায়গায় অভিযান থেকে শুরু করে সচেতনতা মূলক প্রচার করা হয়েছে । আবার ওই পোড়া তেল নিকাশি নালায় ফেলার কারণে পরিবেশেরও ক্ষতি হচ্ছে । এই পরিস্থিতি মোকাবিলায় রিপ্রপোজ ইউজড কুকিং ওয়েল (রুকো) প্রকল্পের মাধ্য়মে ওই পোড়া তেল থেকে বায়োডিজেল তৈরির উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে ।

জলপাইগুড়ি জেলা ফুডসেফটি ইন্সপেক্টিং অফিসার রাজেন্দ্র কুমার রাই বলেন, ‘‘পোড়া তেল বারবার ব্যবহার করলে সেই খাবারের গুণগত মান খারাপ হয় । তাই আমরা পোড়া তেল বারবার ব্যবহার করতে নিষেধ করছি । সরকারের তালিকাভুক্ত বেশ কয়েকটি কোম্পানি আছে, যারা ওই পোড়া তেল থেকে বায়োডিজেল তৈরি করে । জেলার স্বাস্থ্য দফতরের পক্ষ তালিকায় থাকা একটি কোম্পানির সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে । কোম্পানির লোকেরা এসে সেই তেল সংগ্রহ করে নিয়ে যাবেন । কথা বলা হচ্ছে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলির সঙ্গে । ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলির সঙ্গে কোম্পানির যোগাযোগ করিয়ে দেওয়া হবে ।’’

সম্প্রতি জলপাইগুড়ি জেলা স্বাস্থ্য দফতরের পক্ষ থেকে বিভিন্ন ফাস্ট ফুড তৈরির প্রতিষ্ঠান হোটেল মালিক, ব্যবসায়ী সংগঠনকে নিয়ে রিপ্রোপজ ইউজড কুকিং ওয়েল (রুকো) প্রকল্পের মাধ্যমে বায়োডিজেল তৈরি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয় । আলোচনায় 30টি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা ছাড়াও জেলা ডেপুটি সিএমওএইচ-1 ত্রিদীপ দাস, জেলা ফুড সেফটি ইন্সপেক্টিং অফিসার রাজেন্দ্র কুমার রাই-সহ অন্যান্য পদাধিকারিকেরা উপস্থিত ছিলেন ।

জলপাইগুড়ি, 8 জুন: পোড়া তেলের ব্যবহার বন্ধে উদ্যোগী হল জলপাইগুড়ি জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ ৷ সেখানকার ফুড সেফটি বিভাগের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে যে ভোজ্য তেল এক থেকে দু’বারের বেশি ব্যবহার করা যাবে না । খাদ্যের গুণগত মান বজায় রাখতেই এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে জেলার ফুডের ফ্যাক্টরি, মিষ্টির দোকান ও হোটেলগুলিকে ৷ কিন্তু সেই পোড়া তেল ফেলে দিতেও নিষেধ করা হয়েছে ৷ কারণ, ওই পোড়া তেল থেকে বায়োডিজেল তৈরির পরিকল্পনা করা হয়েছে ৷

জলপাইগুড়ি জেলা ফুডসেফটি ইন্সপেক্টিং অফিসার রাজেন্দ্র কুমার রাই-এর বক্তব্য (ইটিভি ভারত)

ফুড সেফটি বিভাগের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, কিছু জায়গায় পোড়া তেল তিন থেকে চারবার ব্যবহার করা হচ্ছে । এটা স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকারক । বছরখানেক ধরেই ফুড সেফটির বিষয়ে একাধিক কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে । বিভিন্ন জায়গায় অভিযান থেকে শুরু করে সচেতনতা মূলক প্রচার করা হয়েছে । আবার ওই পোড়া তেল নিকাশি নালায় ফেলার কারণে পরিবেশেরও ক্ষতি হচ্ছে । এই পরিস্থিতি মোকাবিলায় রিপ্রপোজ ইউজড কুকিং ওয়েল (রুকো) প্রকল্পের মাধ্য়মে ওই পোড়া তেল থেকে বায়োডিজেল তৈরির উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে ।

জলপাইগুড়ি জেলা ফুডসেফটি ইন্সপেক্টিং অফিসার রাজেন্দ্র কুমার রাই বলেন, ‘‘পোড়া তেল বারবার ব্যবহার করলে সেই খাবারের গুণগত মান খারাপ হয় । তাই আমরা পোড়া তেল বারবার ব্যবহার করতে নিষেধ করছি । সরকারের তালিকাভুক্ত বেশ কয়েকটি কোম্পানি আছে, যারা ওই পোড়া তেল থেকে বায়োডিজেল তৈরি করে । জেলার স্বাস্থ্য দফতরের পক্ষ তালিকায় থাকা একটি কোম্পানির সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে । কোম্পানির লোকেরা এসে সেই তেল সংগ্রহ করে নিয়ে যাবেন । কথা বলা হচ্ছে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলির সঙ্গে । ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলির সঙ্গে কোম্পানির যোগাযোগ করিয়ে দেওয়া হবে ।’’

সম্প্রতি জলপাইগুড়ি জেলা স্বাস্থ্য দফতরের পক্ষ থেকে বিভিন্ন ফাস্ট ফুড তৈরির প্রতিষ্ঠান হোটেল মালিক, ব্যবসায়ী সংগঠনকে নিয়ে রিপ্রোপজ ইউজড কুকিং ওয়েল (রুকো) প্রকল্পের মাধ্যমে বায়োডিজেল তৈরি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয় । আলোচনায় 30টি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা ছাড়াও জেলা ডেপুটি সিএমওএইচ-1 ত্রিদীপ দাস, জেলা ফুড সেফটি ইন্সপেক্টিং অফিসার রাজেন্দ্র কুমার রাই-সহ অন্যান্য পদাধিকারিকেরা উপস্থিত ছিলেন ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.