ETV Bharat / state

সিবিআইয়ের কোন কোন প্রশ্নের মুখোমুখি তৃণমূল বিধায়ক নির্মল ? - RG Kar Doctor Rape and Murder

author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : 3 hours ago

RG Kar Doctor Rape and Murder: সোমবার বেলা সাড়ে 11টা নাগাদ সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সে সিবিআইয়ের দফতরে হাজির হন তৃণমূল বিধায়ক নির্মল ঘোষ ৷ আরজি করে ধর্ষণ-খুনের মামলায় তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে সিবিআই ৷ কী কী প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হল তাঁকে ?

RG Kar Doctor Rape and Murder
সিবিআইয়ের কোন কোন প্রশ্নের মুখোমুখি তৃণমূল বিধায়ক নির্মল ? (ইটিভি ভারত)

কলকাতা, 23 সেপ্টেম্বর: আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের চিকিৎসক পড়ুয়ার ধর্ষণ ও খুনের ঘটনার প্রমাণ লোপাটের যে অভিযোগ উঠেছে, সেখানে উত্তর 24 পরগনার পানিহাটির বিধায়ক তৃণমূল কংগ্রেসের নির্মল ঘোষের কি কোনও যোগ রয়েছে ? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতেই তাঁকে সোমবার সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সের অফিসে বেলা সাড়ে 11টা থেকে টানা জিজ্ঞাসাবাদ চলছে বলে সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে ৷

যদিও এই নিয়ে সিবিআইয়ের তরফে কেউ কোনও মন্তব্য করতে রাজি হননি৷ তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সিবিআইয়ের এক আধিকারিক জানান, প্রথমে নির্মল ঘোষের মোবাইল ফোন খতিয়ে দেখা হয় । তার পর তাঁর থেকে জানতে চাওয়া হয় যে ওই তরুণী চিকিৎসকের যেদিন দেহ সৎকার করা হয়েছিল, সেদিন কার কার সঙ্গে ফোনে কথা বলেছিলেন তিনি ? কোন জায়গা থেকে কোনও নির্দেশ তাঁর কাছে এসেছিল কি না ? তিনি কাউকে নির্দেশ দিয়েছিলেন কি না ?

ওই আধিকারিক আরও জানিয়েছেন যে নির্মল ঘোষ কাকে কী নির্দেশ দিয়েছিলেন, কতবার কার সঙ্গে কথোপকথন হয়েছিল, কী কথা হয়েছিল, সেই সমস্ত তথ্য খুঁটিয়ে দেখা হচ্ছে ৷ শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এখনও তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা চলছে । মূলত, এই তদন্তে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ হল তাঁর ব্যবহার করা মোবাইল ফোন ।

উল্লেখ্য, গত 9 অগস্ট আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে ওই চিকিৎসক পড়ুয়ার দেহ উদ্ধার হয় ৷ সেদিন সন্ধ্যাতেই দাহ করা হয় ওই চিকিৎসকদের দেহ ৷ দ্রুত দাহ কাজ সারার জন্য শ্মশানে নির্মল ঘোষ প্রভাব খাটিয়েছিলেন বলে অভিযোগ উঠেছে ৷ শ্মশানে তাঁর উপস্থিতির একটি ভিডিয়ো সোশাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ৷

সিবিআই সূত্রে খবর, ইতিমধ্যে সংশ্লিষ্ট শ্মশানে গিয়েছিলেন সিবিআই আধিকারিকরা ৷ সেখানে গিয়ে তাঁরা শ্মশানের ম্যানেজার সঙ্গে কথা বলেন ৷ দেহ সৎকারে তাড়াহুড়ো করা হয়েছিল কি না, সেটাও জেনে দেখেছেন তদন্তকারীরা ৷ সেখান থেকে পাওয়া তথ্যগুলি নিয়েও নির্মল ঘোষকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে ৷

আরজি করের এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত তিনজন গ্রেফতার হয়েছেন ৷ তার মধ্যে একজন, সঞ্জয় রায়কেই ধর্ষণ ও খুনের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে ৷ বাকি দু’জন, আরজি কর মেডিক্যালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ ও টালা থানার ওসি অভিজিৎ মণ্ডলকে তথ্যপ্রমাণ লোপাটের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে ৷

কলকাতা, 23 সেপ্টেম্বর: আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের চিকিৎসক পড়ুয়ার ধর্ষণ ও খুনের ঘটনার প্রমাণ লোপাটের যে অভিযোগ উঠেছে, সেখানে উত্তর 24 পরগনার পানিহাটির বিধায়ক তৃণমূল কংগ্রেসের নির্মল ঘোষের কি কোনও যোগ রয়েছে ? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতেই তাঁকে সোমবার সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সের অফিসে বেলা সাড়ে 11টা থেকে টানা জিজ্ঞাসাবাদ চলছে বলে সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে ৷

যদিও এই নিয়ে সিবিআইয়ের তরফে কেউ কোনও মন্তব্য করতে রাজি হননি৷ তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সিবিআইয়ের এক আধিকারিক জানান, প্রথমে নির্মল ঘোষের মোবাইল ফোন খতিয়ে দেখা হয় । তার পর তাঁর থেকে জানতে চাওয়া হয় যে ওই তরুণী চিকিৎসকের যেদিন দেহ সৎকার করা হয়েছিল, সেদিন কার কার সঙ্গে ফোনে কথা বলেছিলেন তিনি ? কোন জায়গা থেকে কোনও নির্দেশ তাঁর কাছে এসেছিল কি না ? তিনি কাউকে নির্দেশ দিয়েছিলেন কি না ?

ওই আধিকারিক আরও জানিয়েছেন যে নির্মল ঘোষ কাকে কী নির্দেশ দিয়েছিলেন, কতবার কার সঙ্গে কথোপকথন হয়েছিল, কী কথা হয়েছিল, সেই সমস্ত তথ্য খুঁটিয়ে দেখা হচ্ছে ৷ শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এখনও তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা চলছে । মূলত, এই তদন্তে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ হল তাঁর ব্যবহার করা মোবাইল ফোন ।

উল্লেখ্য, গত 9 অগস্ট আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে ওই চিকিৎসক পড়ুয়ার দেহ উদ্ধার হয় ৷ সেদিন সন্ধ্যাতেই দাহ করা হয় ওই চিকিৎসকদের দেহ ৷ দ্রুত দাহ কাজ সারার জন্য শ্মশানে নির্মল ঘোষ প্রভাব খাটিয়েছিলেন বলে অভিযোগ উঠেছে ৷ শ্মশানে তাঁর উপস্থিতির একটি ভিডিয়ো সোশাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ৷

সিবিআই সূত্রে খবর, ইতিমধ্যে সংশ্লিষ্ট শ্মশানে গিয়েছিলেন সিবিআই আধিকারিকরা ৷ সেখানে গিয়ে তাঁরা শ্মশানের ম্যানেজার সঙ্গে কথা বলেন ৷ দেহ সৎকারে তাড়াহুড়ো করা হয়েছিল কি না, সেটাও জেনে দেখেছেন তদন্তকারীরা ৷ সেখান থেকে পাওয়া তথ্যগুলি নিয়েও নির্মল ঘোষকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে ৷

আরজি করের এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত তিনজন গ্রেফতার হয়েছেন ৷ তার মধ্যে একজন, সঞ্জয় রায়কেই ধর্ষণ ও খুনের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে ৷ বাকি দু’জন, আরজি কর মেডিক্যালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ ও টালা থানার ওসি অভিজিৎ মণ্ডলকে তথ্যপ্রমাণ লোপাটের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.