ETV Bharat / health

সকালে খাচ্ছেন অ্যাপেল সিডার ভিনিগার? ডেকে আনছেন বড় বিপদ - APPLE CIDER VINEGAR FOR HEALTH

Apple Cider Vinegar: ওয়েট লস থেকে শুরু করে স্কিন কেয়ার, সব জায়গায় জায়গা করে নিয়েছে অ্যাপেল সিডার ভিনিগার ৷ কিন্তু এটি কখন খাবেন এর গুণাগুণ জানেন কী ৷ জেনে নিন পুষ্টিবিদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী ৷

Apple Cider Vinegar
সকালে খাচ্ছেন অ্যাপেল সিডার ভিনিগার
author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Apr 15, 2024, 3:18 PM IST

হায়দরাবাদ: আমরা জানি যে অ্যাপেল সিডার ভিনিগারের অনেক উপকারিতা রয়েছে । সেই কারণে অনেকেই নিয়মিতভাবে অ্যাপেল সিডার ভিনিগার খেয়ে থাকেন । তবে শুধু রান্নার ক্ষেত্রেই নয়, অ্যাপেল সিডার ভিনিগারের উপকারিতার আরও নানা দিক রয়েছে । এই বিষয়ে কলকাতা নারায়না হাসপাতালের সিনিয়র ডায়েটিশিয়ান রাখি চট্টোপাধ্যায় তাঁর ফেসবুক প্রোফাইলে এর গুণাগুণের একটি ভিডিয়ো পোষ্ট করেছেন ৷

অ্যাপেল সিডার ভিনিগার কী (What Is Apple Cider Vinegar) ?

অ্যাপেল জুসকে ফারমেনটেন্ড করে অ্যাপেল সিডার ভিনিগার তৈরি করা হয় ৷ ফারমেটেসেনের ফলে অ্যাসিটিক অ্যাসিড তৈরি হতে থাকে ৷ এই যে এত গুণাগুণ সবটা অ্যাসিটিক অ্যাসিডের জন্যই ৷ এই অ্যাপেল সিডার ভিনিগারে থাকে ভিটামিন ও মিনারেল ৷

অ্যাপেল সিডার ভিনিগার কেন খাওয়া হয় ?

এর মধ্যে অ্যাসিটিক অ্যাসিড থাকার জন্য ডায়াবেটিসদের এটা খুব ভালো ৷ কোনও কিছু খাওয়ার পরে সুগারের ফ্ল্যাকচুয়েসেন হয় ৷ কোনও কিছু খাওয়ার পর যে সুগার ওঠানামা করে এটি অ্যাপেল সিডার ভিনিগার প্রতিরোধ করতে পারে ৷ এছাড়াও যারা ফ্যাট লস ডায়েটে আছেন, তাদের জFন্য অ্যাপেল সিডার ভিনিগার ভীষণ ভালো ৷ কারণ এটি ফ্যাটের মেটাবলিজমকে বাড়িয়ে ফ্যাটের ডিপোজিশনকে অনেক কম করে ৷ যাদের রক্তে খারাপ কোলেস্টলের পরিমাণ বেশি তাদের জন্যও অ্যাপেল সিডার ভিনিগার ভীষণ ভালো ৷ যারা পিসিওডি সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য এটি কার্যকরী উপায় ৷

অ্যাপেল সিডার ভিনিগার কখন খাওয়া দরকার (When should apple cider vinegar be consumed) ?

প্রথমেই তিনি বলেন, সকালে খালি পেটে কখনওই অ্যাপেল সিডার ভিনিগার নয় ৷ সারারাত খালিপেটে থাকার পর অ্যাসিড হয়ে থাকে ৷ অ্যাপেল সিডার ভিনিগার যেহেতু অ্যাসিটিক, তাই শরীরে অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়ে যায় ৷ ফলে শরীরে ডাইজেশনের সমস্যা হয় ৷ এটি খাওয়া উচিত একটা হেবি মিলের 30 মিনিট থেকে 40 মিনিট আগে ৷ কিন্তু সেটি কখনওই খালিপেটে নয় ৷

এটি খাওয়ার নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম আছে ৷ যে জলটিতে খাবেন সেটি একেবারে একেবারে ঠান্ডা বা গরম হওয়া উচিত নয় ৷ সেটি লিউকোম ওয়াটার হওয়া দরকার ৷ 200 এম এল লিউকোম ওয়াটারের মধ্যে 10 থেকে 15 এম এল অ্যাপেল সিডার ভিনিগার মিশিয়ে খেতে পারেন ৷ এটি ফ্রিজে স্টোর করা যায় ৷ কিন্তু খাওয়ার 15 মিনিট আগে ফ্রিজ থেকে বার করে নেওয়া দরকার ৷ এটি দাঁতের সঙ্গে সংস্পর্শে না আসে সেদিকে মাথায় রাখতে হবে ৷ এছাড়াও এটি খাওয়ার পর মুখ ভালো করে ধুয়ে নেওয়া প্রয়োজন ৷ ফলে এটি দাঁতের কোনও ক্ষতি হবে না ৷

আরও পড়ুন:

  1. এই গরমে টক্সিন দূর করে হাইড্রেড রাখবে ডিটক্স ওয়াটার, কীভাবে বানিয়ে খাবেন
  2. চিনে বাড়ছে হুপিং কাশির প্রকোপ, এদেশেও সতর্ক থাকতে বলছেন চিকিৎসকরা
  3. সার্ভিক্যাল ক্য়ানসার কতটা মারাত্মক ? কী বলছেন চিকিৎসকরা

হায়দরাবাদ: আমরা জানি যে অ্যাপেল সিডার ভিনিগারের অনেক উপকারিতা রয়েছে । সেই কারণে অনেকেই নিয়মিতভাবে অ্যাপেল সিডার ভিনিগার খেয়ে থাকেন । তবে শুধু রান্নার ক্ষেত্রেই নয়, অ্যাপেল সিডার ভিনিগারের উপকারিতার আরও নানা দিক রয়েছে । এই বিষয়ে কলকাতা নারায়না হাসপাতালের সিনিয়র ডায়েটিশিয়ান রাখি চট্টোপাধ্যায় তাঁর ফেসবুক প্রোফাইলে এর গুণাগুণের একটি ভিডিয়ো পোষ্ট করেছেন ৷

অ্যাপেল সিডার ভিনিগার কী (What Is Apple Cider Vinegar) ?

অ্যাপেল জুসকে ফারমেনটেন্ড করে অ্যাপেল সিডার ভিনিগার তৈরি করা হয় ৷ ফারমেটেসেনের ফলে অ্যাসিটিক অ্যাসিড তৈরি হতে থাকে ৷ এই যে এত গুণাগুণ সবটা অ্যাসিটিক অ্যাসিডের জন্যই ৷ এই অ্যাপেল সিডার ভিনিগারে থাকে ভিটামিন ও মিনারেল ৷

অ্যাপেল সিডার ভিনিগার কেন খাওয়া হয় ?

এর মধ্যে অ্যাসিটিক অ্যাসিড থাকার জন্য ডায়াবেটিসদের এটা খুব ভালো ৷ কোনও কিছু খাওয়ার পরে সুগারের ফ্ল্যাকচুয়েসেন হয় ৷ কোনও কিছু খাওয়ার পর যে সুগার ওঠানামা করে এটি অ্যাপেল সিডার ভিনিগার প্রতিরোধ করতে পারে ৷ এছাড়াও যারা ফ্যাট লস ডায়েটে আছেন, তাদের জFন্য অ্যাপেল সিডার ভিনিগার ভীষণ ভালো ৷ কারণ এটি ফ্যাটের মেটাবলিজমকে বাড়িয়ে ফ্যাটের ডিপোজিশনকে অনেক কম করে ৷ যাদের রক্তে খারাপ কোলেস্টলের পরিমাণ বেশি তাদের জন্যও অ্যাপেল সিডার ভিনিগার ভীষণ ভালো ৷ যারা পিসিওডি সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য এটি কার্যকরী উপায় ৷

অ্যাপেল সিডার ভিনিগার কখন খাওয়া দরকার (When should apple cider vinegar be consumed) ?

প্রথমেই তিনি বলেন, সকালে খালি পেটে কখনওই অ্যাপেল সিডার ভিনিগার নয় ৷ সারারাত খালিপেটে থাকার পর অ্যাসিড হয়ে থাকে ৷ অ্যাপেল সিডার ভিনিগার যেহেতু অ্যাসিটিক, তাই শরীরে অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়ে যায় ৷ ফলে শরীরে ডাইজেশনের সমস্যা হয় ৷ এটি খাওয়া উচিত একটা হেবি মিলের 30 মিনিট থেকে 40 মিনিট আগে ৷ কিন্তু সেটি কখনওই খালিপেটে নয় ৷

এটি খাওয়ার নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম আছে ৷ যে জলটিতে খাবেন সেটি একেবারে একেবারে ঠান্ডা বা গরম হওয়া উচিত নয় ৷ সেটি লিউকোম ওয়াটার হওয়া দরকার ৷ 200 এম এল লিউকোম ওয়াটারের মধ্যে 10 থেকে 15 এম এল অ্যাপেল সিডার ভিনিগার মিশিয়ে খেতে পারেন ৷ এটি ফ্রিজে স্টোর করা যায় ৷ কিন্তু খাওয়ার 15 মিনিট আগে ফ্রিজ থেকে বার করে নেওয়া দরকার ৷ এটি দাঁতের সঙ্গে সংস্পর্শে না আসে সেদিকে মাথায় রাখতে হবে ৷ এছাড়াও এটি খাওয়ার পর মুখ ভালো করে ধুয়ে নেওয়া প্রয়োজন ৷ ফলে এটি দাঁতের কোনও ক্ষতি হবে না ৷

আরও পড়ুন:

  1. এই গরমে টক্সিন দূর করে হাইড্রেড রাখবে ডিটক্স ওয়াটার, কীভাবে বানিয়ে খাবেন
  2. চিনে বাড়ছে হুপিং কাশির প্রকোপ, এদেশেও সতর্ক থাকতে বলছেন চিকিৎসকরা
  3. সার্ভিক্যাল ক্য়ানসার কতটা মারাত্মক ? কী বলছেন চিকিৎসকরা
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.