ETV Bharat / health

শীতকালে বাচ্চাদের বিশেষ যত্ন নেওয়া প্রয়োজন

শীত মরশুমে প্রতিটি বয়সের মানুষের সংক্রমণ বা রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, তবে এই মরশুমে ছোট বাচ্চাদের অসুস্থ হওয়ার ঘটনা প্রায়ই বেড়ে যায় ।

children in winter News
শীতকালে শিশুদের বিশেষ যত্নের প্রয়োজন (ইটিভি ভারত)
author img

By ETV Bharat Health Team

Published : Nov 12, 2024, 3:46 PM IST

শীতকাল শিশুদের জন্য খুবই স্পর্শকাতর সময় । এই মরশুমে শিশুদের বারবার সাধারণ ফ্লু যেমন-সর্দি, কাশি, জ্বর এবং আরও নানা ধরনের কমবেশি গুরুতর সমস্যায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও বেশি হয় ।

বিশেষজ্ঞদের মতে, আবহাওয়ার পরিবর্তন, ঠান্ডা বাতাসের প্রভাব এবং বাতাসে আর্দ্রতার অভাব-সহ আরও কিছু কারণ পরিবেশে ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস ও ছত্রাকের বৃদ্ধি ঘটায় ৷ যা সব বয়সের মানুষের সংক্রমণ ও রোগের ঝুঁকি বাড়ায় ৷ একই সময়ে, যেহেতু ছোট শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তুলনামূলকভাবে দুর্বল, তাই এই কারণগুলির দ্বারা সৃষ্ট সংক্রমণে তাদের আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে ।

শীতকালে শিশুদের সাধারণ সমস্যা এবং তাদের লক্ষণ:

উত্তরপ্রদেশের লক্ষ্ণৌ-এর শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ সৃষ্টি চতুর্বেদী বলেন, "শীতের মরশুমে বাচ্চাদের অসুস্থ হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে ৷ এর প্রধান কারণ বাচ্চাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে থাকে ৷ জন্মের সময় শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে ওঠে না । এটি ক্রমবর্ধমান বয়সের সঙ্গে শিশুদের মধ্যে ধীরে ধীরে বিকাশ লাভ করে ।"

তিনি আরও বলেন, "সাধারণত 8 বছর বয়স পর্যন্ত শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা খুবই দুর্বল । একইসঙ্গে ঠান্ডার মরশুমে পরিবেশে বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া, ফাঙ্গাস ও ভাইরাসের প্রভাব বেড়ে যায় । এমতাবস্থায় শিশুদের দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক ও ভাইরাসের প্রভাব থেকে তাদের রক্ষা করতে পারে না ৷ যার কারণে বারবার অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনাও বেড়ে যায় ।"

কিছু রোগ এবং সংক্রমণ যা সাধারণত এই ঋতুতে শিশুদের সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত করে এবং এর জন্য দায়ী কারণগুলি নিম্নরূপ ।

সাধারণ সর্দি, জ্বর এবং ফ্লু: এই মরশুমে ঠান্ডা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সর্দি-জ্বর বেশি দেখা যায় । যেহেতু এই মরশুমে পরিবেশে ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস বা ছত্রাক বেশি জন্মায় ৷ তাই তাদের দ্বারা সৃষ্ট সংক্রমণ যেমন ফ্লু (সর্দি, কাশি, জ্বর) এবং চোখের সংক্রমণের সঙ্গে আরও কিছু ধরণের সংক্রমণ এবং অ্যালার্জির ঘটনাও ঘটে ।

ব্রঙ্কাইটিস এবং নিউমোনিয়া: অনেক সময় প্রচণ্ড ঠান্ডার কারণে ফুসফুসে সংক্রমণ ও প্রদাহের ঝুঁকিও বেড়ে যায় ৷ যা ব্রঙ্কাইটিস, নিউমোনিয়া-সহ অন্যান্য সংক্রমণ ও ফুসফুস ও শ্বাসতন্ত্র সংক্রান্ত রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায় । যখন এটি ঘটে, অনেক সময় অতিরিক্ত শ্লেষ্মা তৈরির সমস্যা, নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া, বুকে আঁটসাঁটতা, ব্যথা, প্রচণ্ড জ্বর এবং শ্বাস নিতে অসুবিধা হতে পারে ৷ যা শিশুদের জন্য খুব কষ্টকর হতে পারে । এতে শিশুদের হাঁপানি বা শ্বাসকষ্টের সমস্যা আরও বাড়াতে পারে ।

অন্ত্রের সংক্রমণ: এই মরশুমে ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাসের প্রভাবে শিশুদের মধ্যে অন্ত্রের সংক্রমণের সমস্যাও বেশি দেখা যায় । এমনটা হলে শিশুরা ডায়রিয়া, বমি, পেটব্যথা, জ্বর ও শরীর ব্যথার মতো সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে ।

চর্মরোগ সংক্রান্ত: শীতকালে পরিবেশে আর্দ্রতার অভাব এবং কখনও কখনও ডিহাইড্রেশনের কারণে ত্বকের অ্যালার্জি, ফুসকুড়ি বা ত্বকের শুষ্কতার মতো ত্বক সংক্রান্ত সমস্যা দেখা দিতে পারে । এই মরশুমে পশমী কাপড়ের কারণে ত্বকে অ্যালার্জির ঝুঁকিও থাকে ।

রোগ নির্ণয়:

ডাঃ সৃষ্টি চতুর্বেদী বলেন, "এই ঋতুতে শিশুদের স্বাস্থ্য, পরিচ্ছন্নতা এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এবং সতর্কতাগুলির বিশেষ যত্ন নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । যেসকল শিশু খুব অল্প বয়সি এবং নিজেদের স্বাস্থ্যবিধি যত্ন নিতে পারে না তাদের পিতামাতাদের সমস্ত প্রয়োজনীয় সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত । একই সময়ে, ক্রমবর্ধমান শিশুদের মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ অভ্যাস গড়ে তোলার চেষ্টা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।"

বাচ্চাদের সবসময় গরম কাপড় পরান যাতে তারা ঠান্ডা থেকে রক্ষা পায় । বিশেষ করে মাথা ও কান ঢেকে রাখুন ।

শিশুদের খাবারে পুষ্টির পরিমাণ বাড়ানো উচিত । তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে খাবারে ভিটামিন সি, প্রোটিন এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি অন্তর্ভুক্ত করুন ।

এছাড়াও তাদের প্রয়োজনীয় পরিমাণ জল পান করান । যাতে শরীরে জল অভাব না হয় ।

শিশুদের পরিচ্ছন্নতা এবং স্বাস্থ্যবিধি যত্ন নিন । তাদের সবসময় কাচা কাপড় পরানো উচিত ৷

ফ্লু ভ্যাকসিন এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় টিকা প্রতি বছর দিন ।

একজন ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করুন: ডাঃ সৃষ্টি বলেন, "খুব অল্পবয়সি শিশুরা সাধারণত এই রোগে অভিভূত বোধ করে না যতক্ষণ না তাদের অবস্থা খুব খারাপ হয় । এমতাবস্থায় তাদের বাবা-মা এবং অভিভাবকদের তাদের কার্যকলাপ ও স্বাস্থ্য সম্পর্কে সতর্ক থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ । এমতাবস্থায় শিশু যদি বারবার অসুস্থ হয়ে পড়ে, প্রচণ্ড সর্দি, কাশি বা জ্বর হয়, অতিরিক্ত কফের কারণে শ্বাস নিতে কষ্ট হয় বা খুব খিটখিটে হয়ে পড়ে, তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত ৷"

(বিশেষ দ্রষ্টব্য: এই প্রতিবেদনে উল্লেখিত তথ্য শুধুমাত্র ধারণা আর সাধারণ জ্ঞানের জন্যই লেখা হয়েছে ৷ এখানে উল্লেখিত কোনও পরামর্শ অনুসরণের আগে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷ যদি আগে থেকেই কোনও স্বাস্থ্য সমস্যা থেকে থাকে, তা আগেই চিকিৎসককে জানাতে হবে ৷)

শীতকাল শিশুদের জন্য খুবই স্পর্শকাতর সময় । এই মরশুমে শিশুদের বারবার সাধারণ ফ্লু যেমন-সর্দি, কাশি, জ্বর এবং আরও নানা ধরনের কমবেশি গুরুতর সমস্যায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও বেশি হয় ।

বিশেষজ্ঞদের মতে, আবহাওয়ার পরিবর্তন, ঠান্ডা বাতাসের প্রভাব এবং বাতাসে আর্দ্রতার অভাব-সহ আরও কিছু কারণ পরিবেশে ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস ও ছত্রাকের বৃদ্ধি ঘটায় ৷ যা সব বয়সের মানুষের সংক্রমণ ও রোগের ঝুঁকি বাড়ায় ৷ একই সময়ে, যেহেতু ছোট শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তুলনামূলকভাবে দুর্বল, তাই এই কারণগুলির দ্বারা সৃষ্ট সংক্রমণে তাদের আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে ।

শীতকালে শিশুদের সাধারণ সমস্যা এবং তাদের লক্ষণ:

উত্তরপ্রদেশের লক্ষ্ণৌ-এর শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ সৃষ্টি চতুর্বেদী বলেন, "শীতের মরশুমে বাচ্চাদের অসুস্থ হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে ৷ এর প্রধান কারণ বাচ্চাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে থাকে ৷ জন্মের সময় শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে ওঠে না । এটি ক্রমবর্ধমান বয়সের সঙ্গে শিশুদের মধ্যে ধীরে ধীরে বিকাশ লাভ করে ।"

তিনি আরও বলেন, "সাধারণত 8 বছর বয়স পর্যন্ত শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা খুবই দুর্বল । একইসঙ্গে ঠান্ডার মরশুমে পরিবেশে বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া, ফাঙ্গাস ও ভাইরাসের প্রভাব বেড়ে যায় । এমতাবস্থায় শিশুদের দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক ও ভাইরাসের প্রভাব থেকে তাদের রক্ষা করতে পারে না ৷ যার কারণে বারবার অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনাও বেড়ে যায় ।"

কিছু রোগ এবং সংক্রমণ যা সাধারণত এই ঋতুতে শিশুদের সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত করে এবং এর জন্য দায়ী কারণগুলি নিম্নরূপ ।

সাধারণ সর্দি, জ্বর এবং ফ্লু: এই মরশুমে ঠান্ডা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সর্দি-জ্বর বেশি দেখা যায় । যেহেতু এই মরশুমে পরিবেশে ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস বা ছত্রাক বেশি জন্মায় ৷ তাই তাদের দ্বারা সৃষ্ট সংক্রমণ যেমন ফ্লু (সর্দি, কাশি, জ্বর) এবং চোখের সংক্রমণের সঙ্গে আরও কিছু ধরণের সংক্রমণ এবং অ্যালার্জির ঘটনাও ঘটে ।

ব্রঙ্কাইটিস এবং নিউমোনিয়া: অনেক সময় প্রচণ্ড ঠান্ডার কারণে ফুসফুসে সংক্রমণ ও প্রদাহের ঝুঁকিও বেড়ে যায় ৷ যা ব্রঙ্কাইটিস, নিউমোনিয়া-সহ অন্যান্য সংক্রমণ ও ফুসফুস ও শ্বাসতন্ত্র সংক্রান্ত রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায় । যখন এটি ঘটে, অনেক সময় অতিরিক্ত শ্লেষ্মা তৈরির সমস্যা, নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া, বুকে আঁটসাঁটতা, ব্যথা, প্রচণ্ড জ্বর এবং শ্বাস নিতে অসুবিধা হতে পারে ৷ যা শিশুদের জন্য খুব কষ্টকর হতে পারে । এতে শিশুদের হাঁপানি বা শ্বাসকষ্টের সমস্যা আরও বাড়াতে পারে ।

অন্ত্রের সংক্রমণ: এই মরশুমে ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাসের প্রভাবে শিশুদের মধ্যে অন্ত্রের সংক্রমণের সমস্যাও বেশি দেখা যায় । এমনটা হলে শিশুরা ডায়রিয়া, বমি, পেটব্যথা, জ্বর ও শরীর ব্যথার মতো সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে ।

চর্মরোগ সংক্রান্ত: শীতকালে পরিবেশে আর্দ্রতার অভাব এবং কখনও কখনও ডিহাইড্রেশনের কারণে ত্বকের অ্যালার্জি, ফুসকুড়ি বা ত্বকের শুষ্কতার মতো ত্বক সংক্রান্ত সমস্যা দেখা দিতে পারে । এই মরশুমে পশমী কাপড়ের কারণে ত্বকে অ্যালার্জির ঝুঁকিও থাকে ।

রোগ নির্ণয়:

ডাঃ সৃষ্টি চতুর্বেদী বলেন, "এই ঋতুতে শিশুদের স্বাস্থ্য, পরিচ্ছন্নতা এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এবং সতর্কতাগুলির বিশেষ যত্ন নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । যেসকল শিশু খুব অল্প বয়সি এবং নিজেদের স্বাস্থ্যবিধি যত্ন নিতে পারে না তাদের পিতামাতাদের সমস্ত প্রয়োজনীয় সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত । একই সময়ে, ক্রমবর্ধমান শিশুদের মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ অভ্যাস গড়ে তোলার চেষ্টা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।"

বাচ্চাদের সবসময় গরম কাপড় পরান যাতে তারা ঠান্ডা থেকে রক্ষা পায় । বিশেষ করে মাথা ও কান ঢেকে রাখুন ।

শিশুদের খাবারে পুষ্টির পরিমাণ বাড়ানো উচিত । তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে খাবারে ভিটামিন সি, প্রোটিন এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি অন্তর্ভুক্ত করুন ।

এছাড়াও তাদের প্রয়োজনীয় পরিমাণ জল পান করান । যাতে শরীরে জল অভাব না হয় ।

শিশুদের পরিচ্ছন্নতা এবং স্বাস্থ্যবিধি যত্ন নিন । তাদের সবসময় কাচা কাপড় পরানো উচিত ৷

ফ্লু ভ্যাকসিন এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় টিকা প্রতি বছর দিন ।

একজন ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করুন: ডাঃ সৃষ্টি বলেন, "খুব অল্পবয়সি শিশুরা সাধারণত এই রোগে অভিভূত বোধ করে না যতক্ষণ না তাদের অবস্থা খুব খারাপ হয় । এমতাবস্থায় তাদের বাবা-মা এবং অভিভাবকদের তাদের কার্যকলাপ ও স্বাস্থ্য সম্পর্কে সতর্ক থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ । এমতাবস্থায় শিশু যদি বারবার অসুস্থ হয়ে পড়ে, প্রচণ্ড সর্দি, কাশি বা জ্বর হয়, অতিরিক্ত কফের কারণে শ্বাস নিতে কষ্ট হয় বা খুব খিটখিটে হয়ে পড়ে, তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত ৷"

(বিশেষ দ্রষ্টব্য: এই প্রতিবেদনে উল্লেখিত তথ্য শুধুমাত্র ধারণা আর সাধারণ জ্ঞানের জন্যই লেখা হয়েছে ৷ এখানে উল্লেখিত কোনও পরামর্শ অনুসরণের আগে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷ যদি আগে থেকেই কোনও স্বাস্থ্য সমস্যা থেকে থাকে, তা আগেই চিকিৎসককে জানাতে হবে ৷)

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.