ETV Bharat / sukhibhava

Secrets of Healthy Hair: স্বাস্থ্যোজ্জ্বল চুলের চাবিকাঠি রয়েছে আপনার হাতেই, মানতে হবে কয়েকটি নিয়ম - কেশরাশির উজ্বল্য

এখানে বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে কিছু সহায়ক টিপস রয়েছে যা আপনাকে স্বাস্থ্যকর চুল পেতে সাহায্য করবে ৷ এই টিপস গুলি মেনে চললে দীর্ঘদিন বজায় থাকবে চুলের উজ্বল্য ৷

ETV Bharat
প্রতীকী ছবি
author img

By

Published : Jul 26, 2023, 1:01 PM IST

নয়াদিল্লি: একরাশ ঘন কালো চুল কে না চায় ৷ চুল নিয়ে কম-বেশি সকলেই স্পর্শ কাতর ৷ কবির ভাষায় চুল তার কবেকার, অন্ধকার বিদিশার নিশা ৷ বিদিশা থেকে শুরু করে বিদীপ্তা সকলেই চুলের প্রতি যত্নবান ৷ কেশরাশির উজ্বল্য ধরে রাখতে সব কিছু ব্যবহার করেন ৷ এমনকী নামী-দামি কোম্পানির শ্যাম্পু থেকে শুরু করে হেয়ার মাস্কও ব্যবহার করেন ৷ তবে শুধু এই সমস্ত ব্যবহার নয়, তার সঙ্গে মেনে চলতে হবে বেশ কিছু নিয়ম ৷ তবেই কেশরাশি হবে উজ্বল ও ঘন ৷ ড: সারু সিং এই রকমই কিছু নিয়ম মেনে চলার কথা উল্লেখ করেছেন ৷

পুষ্টিকর খাবার খাওয়া: সুন্দর চুল ও ঘন চুলের জন্য কেবলমাত্র শ্যম্পু- কন্ডিশনার ব্যবহার করলেই হবে না ৷ সঠিক খাবারও খেতে হবে ৷ পুষ্টিকর ডায়েট অত্যন্ত জরুরি ৷ চুল শরীর থেকেই পুষ্টি সংগ্রহ করে ৷ তাই সুস্থ চুলের জন্য় প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার থাকা অত্যন্ত প্রয়োজন ৷ প্রতিদিনের খাবারে ডিম,অ্যাভোকাডো, পালং শাক থাকা অত্যন্ত প্রয়োজন ৷ এই সমস্ত খাবারে থাকা ভিটামিন বৃ্দ্ধিতে সাহায্য় করে ৷ পাশাপাশি পরিমাণ মত জলও খেতে হবে ৷

চুল পরিষ্কর রাখা: চুলের স্বাস্থ্য ধরে রাখতে নিয়মিত শ্য়াম্পু করাও অত্যন্ত প্রয়োজন ৷ অপরিষ্কার চুলের বৃদ্ধি কমে যায়া এবং ঝরে যায় ৷ তাই নিয়মিত শ্যাম্পু করা প্রয়োজন ৷ প্রতিদিন বা এক- দু’দিন অন্তর শ্যাম্পু করলে মাইল্ড শ্যাম্পু করা ভালো ৷ সেই সঙ্গে শ্যাম্পুর পর অবশ্যই কন্ডিশনার ব্যবহার করতে হবে ৷ শ্যাম্পুর সময় স্ক্যাল্পে হালকা হাতে ম্যাসাজ করলে মাথার রক্ত চলাচল ভালো হয় ৷ যা চুলের জন্য অত্যন্ত উপকারী ৷

হেয়ার স্টাইলারের কম ব্যবহার: চুলকে সুস্থ রাখতে যতটা সম্ভব কম হেয়ারস্টাইলার ব্যবহার করা যায়, ততটাই ভালো ৷ আমরা অনেক সময় স্টাইলের জন্য স্ট্রেটনার, কার্ললার, ব্লো ড্রাই ও হেয়ার ডায়ার ব্যবহার করি ৷ এই সবই হয় হিট দিয়ে ৷ অতিরিক্ত হিট দিলে চুলের জন্য তা ক্ষতি কর ৷ তাই চুলকে রক্ষা করতে হিট প্রোটেকশন স্প্রে ব্যবহার করতে হবে ৷ যদি ঘন ঘন এই স্টাইলার ব্যবহার করতে হয় তবে হিট সেটিংস কমিয়ে অর্থাৎ তাপমাত্রা কম রাখতে হবে ৷

ইউভি রশ্নি থেকে রক্ষা: ত্বকের মতো চুলও ক্ষতিগ্রস্ত হয় সূর্যের আলট্রা ভায়োলেট বা অতিবেগুনি রশ্নির কারণে ৷ চুলকে রক্ষা করতে টুপি পড়তে পারেন ৷ সেই সঙ্গে ইউভি প্রোটেকশন স্প্রে ব্যবহার করলেও ভালো ৷

ভিজে চুল আস্তে আঁচড়াতে হবে: ভিজে চুল জোর করে আঁচড়ালে তা ঝরার সম্ভাবনা বেশি থাকে ৷ তাই ধীরে ধীরে আচড়ানো ভালো ৷ ভিজে চুল আঁচাড়ানোর সময় ফাঁরা দাঁতের চিরুনি দিয়ে আঁচড়ানো ভালো ৷ চুলের গোড়া থেকে ডগা পর্যন্ত আঁচড়াতে হবে ৷ আরও ভালো যদি শুকমো তোয়ালে দিয়ে চুল জড়িয়ে রাখা হয় ৷ এতে চুলের ফ্রিজিভাব অনেকটাই কমে যায় ৷

নিয়মিত ট্রিম করা: সুস্থ চুলের জন্য নিয়মিত ট্রিম করা অত্যন্ত প্রয়োজন ৷ প্রতি ছয় থেকে আট সপ্তাহ অন্তর চুল ট্রিম করতে ডগা ফাটার সমস্যা থেকে রেহাই মেলে ৷

ট্রেস কম করা: অতিরিক্ত মানসিক চাপ চুল পড়ার অন্যতম কারণ ৷ ড: সারু সিং-এর মতে অত্যধিক মানসিক চাপ থেকে পড়ার সমস্যা হতে পারে ৷ তাই মানসিক চাপ কমানো অত্যন্ত জরুরী ৷ প্রয়োজনে যোগা করতে পারেন মানসিক চাপ কমাতে ৷

তাই সুন্দর একরাশ ঘন চুলের জন্য সঠিক পুষ্টি যুক্ত খাদ্য গ্রহণের পাশাপাশি পরিচর্যাও করতে হবে ৷ সবগুলিই করতে হবে নয়মিত ৷ কোনও একটিতে অবহেলা না করা ভালো ৷

নয়াদিল্লি: একরাশ ঘন কালো চুল কে না চায় ৷ চুল নিয়ে কম-বেশি সকলেই স্পর্শ কাতর ৷ কবির ভাষায় চুল তার কবেকার, অন্ধকার বিদিশার নিশা ৷ বিদিশা থেকে শুরু করে বিদীপ্তা সকলেই চুলের প্রতি যত্নবান ৷ কেশরাশির উজ্বল্য ধরে রাখতে সব কিছু ব্যবহার করেন ৷ এমনকী নামী-দামি কোম্পানির শ্যাম্পু থেকে শুরু করে হেয়ার মাস্কও ব্যবহার করেন ৷ তবে শুধু এই সমস্ত ব্যবহার নয়, তার সঙ্গে মেনে চলতে হবে বেশ কিছু নিয়ম ৷ তবেই কেশরাশি হবে উজ্বল ও ঘন ৷ ড: সারু সিং এই রকমই কিছু নিয়ম মেনে চলার কথা উল্লেখ করেছেন ৷

পুষ্টিকর খাবার খাওয়া: সুন্দর চুল ও ঘন চুলের জন্য কেবলমাত্র শ্যম্পু- কন্ডিশনার ব্যবহার করলেই হবে না ৷ সঠিক খাবারও খেতে হবে ৷ পুষ্টিকর ডায়েট অত্যন্ত জরুরি ৷ চুল শরীর থেকেই পুষ্টি সংগ্রহ করে ৷ তাই সুস্থ চুলের জন্য় প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার থাকা অত্যন্ত প্রয়োজন ৷ প্রতিদিনের খাবারে ডিম,অ্যাভোকাডো, পালং শাক থাকা অত্যন্ত প্রয়োজন ৷ এই সমস্ত খাবারে থাকা ভিটামিন বৃ্দ্ধিতে সাহায্য় করে ৷ পাশাপাশি পরিমাণ মত জলও খেতে হবে ৷

চুল পরিষ্কর রাখা: চুলের স্বাস্থ্য ধরে রাখতে নিয়মিত শ্য়াম্পু করাও অত্যন্ত প্রয়োজন ৷ অপরিষ্কার চুলের বৃদ্ধি কমে যায়া এবং ঝরে যায় ৷ তাই নিয়মিত শ্যাম্পু করা প্রয়োজন ৷ প্রতিদিন বা এক- দু’দিন অন্তর শ্যাম্পু করলে মাইল্ড শ্যাম্পু করা ভালো ৷ সেই সঙ্গে শ্যাম্পুর পর অবশ্যই কন্ডিশনার ব্যবহার করতে হবে ৷ শ্যাম্পুর সময় স্ক্যাল্পে হালকা হাতে ম্যাসাজ করলে মাথার রক্ত চলাচল ভালো হয় ৷ যা চুলের জন্য অত্যন্ত উপকারী ৷

হেয়ার স্টাইলারের কম ব্যবহার: চুলকে সুস্থ রাখতে যতটা সম্ভব কম হেয়ারস্টাইলার ব্যবহার করা যায়, ততটাই ভালো ৷ আমরা অনেক সময় স্টাইলের জন্য স্ট্রেটনার, কার্ললার, ব্লো ড্রাই ও হেয়ার ডায়ার ব্যবহার করি ৷ এই সবই হয় হিট দিয়ে ৷ অতিরিক্ত হিট দিলে চুলের জন্য তা ক্ষতি কর ৷ তাই চুলকে রক্ষা করতে হিট প্রোটেকশন স্প্রে ব্যবহার করতে হবে ৷ যদি ঘন ঘন এই স্টাইলার ব্যবহার করতে হয় তবে হিট সেটিংস কমিয়ে অর্থাৎ তাপমাত্রা কম রাখতে হবে ৷

ইউভি রশ্নি থেকে রক্ষা: ত্বকের মতো চুলও ক্ষতিগ্রস্ত হয় সূর্যের আলট্রা ভায়োলেট বা অতিবেগুনি রশ্নির কারণে ৷ চুলকে রক্ষা করতে টুপি পড়তে পারেন ৷ সেই সঙ্গে ইউভি প্রোটেকশন স্প্রে ব্যবহার করলেও ভালো ৷

ভিজে চুল আস্তে আঁচড়াতে হবে: ভিজে চুল জোর করে আঁচড়ালে তা ঝরার সম্ভাবনা বেশি থাকে ৷ তাই ধীরে ধীরে আচড়ানো ভালো ৷ ভিজে চুল আঁচাড়ানোর সময় ফাঁরা দাঁতের চিরুনি দিয়ে আঁচড়ানো ভালো ৷ চুলের গোড়া থেকে ডগা পর্যন্ত আঁচড়াতে হবে ৷ আরও ভালো যদি শুকমো তোয়ালে দিয়ে চুল জড়িয়ে রাখা হয় ৷ এতে চুলের ফ্রিজিভাব অনেকটাই কমে যায় ৷

নিয়মিত ট্রিম করা: সুস্থ চুলের জন্য নিয়মিত ট্রিম করা অত্যন্ত প্রয়োজন ৷ প্রতি ছয় থেকে আট সপ্তাহ অন্তর চুল ট্রিম করতে ডগা ফাটার সমস্যা থেকে রেহাই মেলে ৷

ট্রেস কম করা: অতিরিক্ত মানসিক চাপ চুল পড়ার অন্যতম কারণ ৷ ড: সারু সিং-এর মতে অত্যধিক মানসিক চাপ থেকে পড়ার সমস্যা হতে পারে ৷ তাই মানসিক চাপ কমানো অত্যন্ত জরুরী ৷ প্রয়োজনে যোগা করতে পারেন মানসিক চাপ কমাতে ৷

তাই সুন্দর একরাশ ঘন চুলের জন্য সঠিক পুষ্টি যুক্ত খাদ্য গ্রহণের পাশাপাশি পরিচর্যাও করতে হবে ৷ সবগুলিই করতে হবে নয়মিত ৷ কোনও একটিতে অবহেলা না করা ভালো ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.