হায়দরাবাদ: একজন বাবা কিংবা মা তাঁর সন্তানদের সবচেয়ে মূল্যবান উপহার যেটি দিতে পারেন তা হল সময় । তবুও বিভিন্ন ক্ষেত্রে কাজের চাপ, ক্রমাগত স্মার্টফোনের ব্যবহার এবং স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে যোগাযোগের অভাব পারিবারিক সমীকরণের উপর প্রভাব ফেলছে ৷ যা শিশুদের মধ্যেও প্রভাব ফেলে । সামনাসামনি কথা বলা শিশুদের বোঝার মূল চাবিকাঠি ।
অভিভাবক ও শিশুদের মধ্যে বোঝাপড়া, বিশ্বাস এবং বন্ধুত্বের বিকাশ একটি অত্যাবশ্যক বিষয় ৷ যা শিশুদের পথভ্রষ্ট হতে দেয় না । ধৈর্য্য, সহানুভূতি এবং সমন্বিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে, বাবা-মায়েরা সন্তানদের সঙ্গে তাঁদের সমীকরণকে শক্তিশালী করতে পারেন । জীবন যতই ব্যস্ত থাকুক না কেন, প্রতিদিন আপনার সন্তানদের জন্য নির্দিষ্ট সময় বরাদ্দ করা অপরিহার্য্য ।
একটি শিশুর জীবনে স্কুল শিক্ষার তাৎপর্য স্বীকার করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । বাবা-মায়েরা তাদের স্কুলের দিন সম্পর্কে চিন্তাশীল প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করে তাদের বাচ্চাদের সঙ্গে সক্রিয়ভাবে জড়িত থাকতে পারেন ।
খেলাধূলার ক্ষেত্রে বাচ্চাদের উৎসাহ দিন
বাচ্চাদের তাদের স্কুলের অভিজ্ঞতার গল্প শেয়ার করতে দিন । জিজ্ঞেস করুন, 'আজকে স্কুলে একটি মজার ঘটনা সম্পর্কে বল ।'
তাদের আবেগ এবং আগ্রহ সম্পর্কে জানুন । স্কুলে কোন বিষয়টি সে সবচেয়ে বেশি উপভোগ করে ? বাড়িতে এলে খুলে মনের কথা বলতে দিন ।
বিভিন্ন বিষয়ে তাকে কৃতিত্ব দিন । এতে সন্তানের আত্মসম্মান এবং আত্মবিশ্বাস বাড়বে ।
তাদের পছন্দ এবং খাদ্যাভ্যাস সম্পর্কে জানুন । জানতে চান তার দুপুরের খাবার পছন্দ হয়েছিল কি না ?
আরও পড়ুন:
(এই প্রশ্নগুলি হল আপনার সন্তানের সঙ্গে আপনার সম্পর্ক সহজ করার জন্য ৷ যা আমরা আদর্শ বলে মনে করি )