ETV Bharat / state

লকডাউনে কীভাবে সময় কাটছে রায়গঞ্জ বিধায়কের?

দেশে চলছে লকডাউন । কীভাবে সময় কাটাচ্ছেন রায়গঞ্জ তথা উত্তর দিনাজপুরের কংগ্রেস বিধায়ক মোহিত সেনগুপ্ত ? সারা বছর পরিবারকে সময় দিতে পারেন না । তাই এখন বেশিরভাগ সময় পরিবারের সঙ্গেই কাটাচ্ছেন তিনি ।

author img

By

Published : Apr 3, 2020, 1:06 PM IST

mohit
মোহিত

রায়গঞ্জ, 3 এপ্রিল: দেশজুড়ে কোরোনা সতর্কতায় জারি রয়েছে লকডাউন । বাইরের জগত থেকে আপাতত সরিয়ে রাখতে হচ্ছে নিজেকে । রাজনীতিবিদ থেকে শুরু করে সেলিব্রিটি, সবাই এখন সময় কাটাচ্ছেন নিজের মতো করে । কী ভাবে সময় কাটছে রায়গঞ্জ তথা উত্তর দিনাদপুরের কংগ্রেস বিধায়ক মোহিত সেনগুপ্তের ? রায়গঞ্জের বীরনগরের বাড়িতে পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাচ্ছেন তিনি । পাশাপাশি চলছে টেলিভিশনের পর্দায় সংবাদ দেখা, মণীষীদের জীবনী পড়া । কখনও আবার শুনছেন প্রিয় রবীন্দ্রসংগীত ।

সারা বছর রাজনীতির কাজে যুক্ত থাকেন মোহিতবাবু । তবে এই কয়েকদিন কাজ করতে পারছেন না বলে ফাঁকা ফাঁকা বোধ হচ্ছে বলে জানালেন উত্তর দিনাজপুর জেলা কংগ্রেসে সভাপতি । তবে ইতিমধ্যেই রাজ্যের বাইরে আটকে পড়া অনেকের সাহায্যার্থে এগিয়ে এসেছেন তিনি । তাঁদের রাজ্যে ফিরিয়ে আনার ক্ষেত্রে উদ্যোগ নিয়েছেন । তবে সব কাজই চলছে ঘরে বসে । এই কয়েক দিনের জন্য তিনি প্রতিদিন নিয়ম করে রাতের দিকে দু'ঘণ্টা দলীয় জেলা কার্যালয়ে বসছেন । শুনছেন স্থানীয়দের সমস্যার কথা ।

একটানা 15 বছর ধরে রায়গঞ্জ পৌরসভার চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন টানা দু'বারের কংগ্রেসের এই বলিষ্ঠ বিধায়ক। কী ভাবে কাটছে লকডাউন পিরিয়ড? উত্তরে মোহিতবাবু বললেন, "সারা বছর মানুষের জন্য কাজে লিপ্ত থাকার কারণে পরিবারকে সময় দিতে পারি না । লক ডাউনের কারণে এখন বাড়িতেই রয়েছি । পরিবারকে সময় দিচ্ছি । কখনও টিভিতে নিউজ় দেখে, গল্পের বই পড়ে, মণীষীদের জীবনী পড়ে সময় কাটাচ্ছি । আবার কখনও আমার প্রিয় রবীন্দ্রসংগীত শুনছি । তবে একজন জনপ্রতিনিধি হিসেবে মানুষের জন্য যে কাজটা করা দরকার তা অবশ্যই বাড়িতে বসেই করার চেষ্টা করছি । লকডাউনে আমাদের জেলার বহু মানুষ আটকে পড়েছেন ভিন রাজ্যে এবং ভিন জেলাতেও । তাঁদের নিজেদের বাড়িতে ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা করছি যথাসাধ্য । এছাড়াও কংগ্রেসের জেলা সভাপতি হিসেবে সাংগঠনিক সমস্ত কাজের তদারকিও চলছে । দলের শাখা সংগঠনের উদ্যোগে লক ডাউন পরিস্থিতিতে মানুষের সাহায্যার্থে যেসব উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে সেসবের দেখাশোনা করতে হচ্ছে । সেই কারণে নেতাজিপল্লিতে দলের জেলা কার্যালয় মহাত্মা গান্ধি ভবনে রাতের দিকে দু'ঘণ্টা করে বসছি ।

রায়গঞ্জ, 3 এপ্রিল: দেশজুড়ে কোরোনা সতর্কতায় জারি রয়েছে লকডাউন । বাইরের জগত থেকে আপাতত সরিয়ে রাখতে হচ্ছে নিজেকে । রাজনীতিবিদ থেকে শুরু করে সেলিব্রিটি, সবাই এখন সময় কাটাচ্ছেন নিজের মতো করে । কী ভাবে সময় কাটছে রায়গঞ্জ তথা উত্তর দিনাদপুরের কংগ্রেস বিধায়ক মোহিত সেনগুপ্তের ? রায়গঞ্জের বীরনগরের বাড়িতে পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাচ্ছেন তিনি । পাশাপাশি চলছে টেলিভিশনের পর্দায় সংবাদ দেখা, মণীষীদের জীবনী পড়া । কখনও আবার শুনছেন প্রিয় রবীন্দ্রসংগীত ।

সারা বছর রাজনীতির কাজে যুক্ত থাকেন মোহিতবাবু । তবে এই কয়েকদিন কাজ করতে পারছেন না বলে ফাঁকা ফাঁকা বোধ হচ্ছে বলে জানালেন উত্তর দিনাজপুর জেলা কংগ্রেসে সভাপতি । তবে ইতিমধ্যেই রাজ্যের বাইরে আটকে পড়া অনেকের সাহায্যার্থে এগিয়ে এসেছেন তিনি । তাঁদের রাজ্যে ফিরিয়ে আনার ক্ষেত্রে উদ্যোগ নিয়েছেন । তবে সব কাজই চলছে ঘরে বসে । এই কয়েক দিনের জন্য তিনি প্রতিদিন নিয়ম করে রাতের দিকে দু'ঘণ্টা দলীয় জেলা কার্যালয়ে বসছেন । শুনছেন স্থানীয়দের সমস্যার কথা ।

একটানা 15 বছর ধরে রায়গঞ্জ পৌরসভার চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন টানা দু'বারের কংগ্রেসের এই বলিষ্ঠ বিধায়ক। কী ভাবে কাটছে লকডাউন পিরিয়ড? উত্তরে মোহিতবাবু বললেন, "সারা বছর মানুষের জন্য কাজে লিপ্ত থাকার কারণে পরিবারকে সময় দিতে পারি না । লক ডাউনের কারণে এখন বাড়িতেই রয়েছি । পরিবারকে সময় দিচ্ছি । কখনও টিভিতে নিউজ় দেখে, গল্পের বই পড়ে, মণীষীদের জীবনী পড়ে সময় কাটাচ্ছি । আবার কখনও আমার প্রিয় রবীন্দ্রসংগীত শুনছি । তবে একজন জনপ্রতিনিধি হিসেবে মানুষের জন্য যে কাজটা করা দরকার তা অবশ্যই বাড়িতে বসেই করার চেষ্টা করছি । লকডাউনে আমাদের জেলার বহু মানুষ আটকে পড়েছেন ভিন রাজ্যে এবং ভিন জেলাতেও । তাঁদের নিজেদের বাড়িতে ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা করছি যথাসাধ্য । এছাড়াও কংগ্রেসের জেলা সভাপতি হিসেবে সাংগঠনিক সমস্ত কাজের তদারকিও চলছে । দলের শাখা সংগঠনের উদ্যোগে লক ডাউন পরিস্থিতিতে মানুষের সাহায্যার্থে যেসব উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে সেসবের দেখাশোনা করতে হচ্ছে । সেই কারণে নেতাজিপল্লিতে দলের জেলা কার্যালয় মহাত্মা গান্ধি ভবনে রাতের দিকে দু'ঘণ্টা করে বসছি ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.