রায়গঞ্জ, 11 জুন: বৃহস্পতিবার চুক্তিভিত্তিক কর্মচারীদের বেতন বৃদ্ধির দাবি নিয়ে রায়গঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স অফিসার ও ডিন কে ঘিরে বিক্ষোভ প্রদর্শন করল তৃণমূল কংগ্রেসের সংগঠন। এরপর আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন তাঁরা । সেখানে তাঁদের দাবি অনুযায়ী বেতন বৃদ্ধি হয়েছে বলে জানানো হয় সংগঠনের তরফ থেকে।
এদিন রায়গঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের একাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিন এবং ফিন্যান্স অফিসার কে ঘিরে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে। তারপরেই বিক্ষোভকারীদের একাংশ কে আধিকারিকরা আলোচনার জন্য ডেকে নেন। কর্মচারীদের দাবি মেনে সর্বোচ্চ যত পরিমাণ টাকা বৃদ্ধি করা সম্ভব তার পুরোটাই করা হয়েছে বলে জানায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ । বিষয়টি সত্যতা স্বীকার করে নিয়েছে চুক্তিভিত্তিক কর্মচারী সংগঠনের সদস্যরাও।
তাদের দাবি বিক্ষোভ প্রদর্শনের পর আধিকারিকদের সঙ্গে তাদের আলোচনা হয় এবং সেখানে প্রত্যেকের জন্য দাবি মেনে বিভিন্ন স্তরে বেতন বৃদ্ধিতে রাজি হয়েছে কর্তৃপক্ষ। এই বিষয়টি নিয়ে আগামী মাসের একটি বৈঠক এবং আলোচনা করা হবে বলে জানিয়েছে ওই চুক্তিভিত্তিক সংগঠনের সদস্যরা।
বিশ্ববিদ্যালয় মোট 90 জন চুক্তিভিত্তিক কর্মচারী রয়েছেন। যাদের বেতন বৃদ্ধির দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করা হচ্ছিল। এদিন বেতন বৃদ্ধির দাবিতে সমস্ত ধরনের সরকারি নির্দেশ অনুযায়ী দূরত্ব বজায় রেখে আন্দোলনে শামিল হয় সংগঠনের সদস্যরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অনিল ভুঁইমালি বলেন, "চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের বেতন বৃদ্ধির বিষয়টি নিয়ে আগেই আলোচনা হয়েছিল। আমরা বিষয়টা নিয়ে যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়ে চিন্তাভাবনা করেছিলাম। এদিন চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের সংগঠনের তরফ থেকে আমাদের কাছে এসেছিল এবং সেই মোতাবেক সর্বোচ্চ সরকারি নিয়ম মেনে যত পরিমাণ বেতন বৃদ্ধি করা সম্ভব সেই বিষয়ে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়েছে।"
চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের সংগঠনের তরফে তপন নাগ বলেন, "আমরা আজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স অফিসার সহ একাধিক আধিকারিক কে ঘিরে ধরে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছি। দলের এবং সরকারি নিয়ম মাফিক আমরা সমস্ত ধরনের নির্দেশিকা পালন করে সামাজিক দূরত্ব মেনেই এই আন্দোলন করেছি। দীর্ঘদিন ধরেই আমরা বেতন বৃদ্ধির দাবিতে সরব হয়েছিলাম। এদিন আমাদের আন্দোলনের পর আমাদের সঙ্গে আধিকারিকদের একাংশ কথা বলেন এবং আমাদের দাবি অনুযায়ী বেতন দিতে রাজি হয়েছেন তারা। কিছু কিছু বিষয় নিয়ে আরও আলোচনার প্রয়োজন।"
বেতন বৃদ্ধির দাবিতে রায়গঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়ে চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের বিক্ষোভ
মোট 90 জন চুক্তিভিত্তিক কর্মচারী রয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ে । যাদের বেতন বৃদ্ধির দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন হচ্ছিল। এদিন বেতন বৃদ্ধির দাবিতে দূরত্ববিধি বজায় রেখে আন্দোলনে শামিল হয় সংগঠনের সদস্যরা।
রায়গঞ্জ, 11 জুন: বৃহস্পতিবার চুক্তিভিত্তিক কর্মচারীদের বেতন বৃদ্ধির দাবি নিয়ে রায়গঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স অফিসার ও ডিন কে ঘিরে বিক্ষোভ প্রদর্শন করল তৃণমূল কংগ্রেসের সংগঠন। এরপর আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন তাঁরা । সেখানে তাঁদের দাবি অনুযায়ী বেতন বৃদ্ধি হয়েছে বলে জানানো হয় সংগঠনের তরফ থেকে।
এদিন রায়গঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের একাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিন এবং ফিন্যান্স অফিসার কে ঘিরে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে। তারপরেই বিক্ষোভকারীদের একাংশ কে আধিকারিকরা আলোচনার জন্য ডেকে নেন। কর্মচারীদের দাবি মেনে সর্বোচ্চ যত পরিমাণ টাকা বৃদ্ধি করা সম্ভব তার পুরোটাই করা হয়েছে বলে জানায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ । বিষয়টি সত্যতা স্বীকার করে নিয়েছে চুক্তিভিত্তিক কর্মচারী সংগঠনের সদস্যরাও।
তাদের দাবি বিক্ষোভ প্রদর্শনের পর আধিকারিকদের সঙ্গে তাদের আলোচনা হয় এবং সেখানে প্রত্যেকের জন্য দাবি মেনে বিভিন্ন স্তরে বেতন বৃদ্ধিতে রাজি হয়েছে কর্তৃপক্ষ। এই বিষয়টি নিয়ে আগামী মাসের একটি বৈঠক এবং আলোচনা করা হবে বলে জানিয়েছে ওই চুক্তিভিত্তিক সংগঠনের সদস্যরা।
বিশ্ববিদ্যালয় মোট 90 জন চুক্তিভিত্তিক কর্মচারী রয়েছেন। যাদের বেতন বৃদ্ধির দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করা হচ্ছিল। এদিন বেতন বৃদ্ধির দাবিতে সমস্ত ধরনের সরকারি নির্দেশ অনুযায়ী দূরত্ব বজায় রেখে আন্দোলনে শামিল হয় সংগঠনের সদস্যরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অনিল ভুঁইমালি বলেন, "চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের বেতন বৃদ্ধির বিষয়টি নিয়ে আগেই আলোচনা হয়েছিল। আমরা বিষয়টা নিয়ে যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়ে চিন্তাভাবনা করেছিলাম। এদিন চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের সংগঠনের তরফ থেকে আমাদের কাছে এসেছিল এবং সেই মোতাবেক সর্বোচ্চ সরকারি নিয়ম মেনে যত পরিমাণ বেতন বৃদ্ধি করা সম্ভব সেই বিষয়ে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়েছে।"
চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের সংগঠনের তরফে তপন নাগ বলেন, "আমরা আজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স অফিসার সহ একাধিক আধিকারিক কে ঘিরে ধরে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছি। দলের এবং সরকারি নিয়ম মাফিক আমরা সমস্ত ধরনের নির্দেশিকা পালন করে সামাজিক দূরত্ব মেনেই এই আন্দোলন করেছি। দীর্ঘদিন ধরেই আমরা বেতন বৃদ্ধির দাবিতে সরব হয়েছিলাম। এদিন আমাদের আন্দোলনের পর আমাদের সঙ্গে আধিকারিকদের একাংশ কথা বলেন এবং আমাদের দাবি অনুযায়ী বেতন দিতে রাজি হয়েছেন তারা। কিছু কিছু বিষয় নিয়ে আরও আলোচনার প্রয়োজন।"