ETV Bharat / state

Shootout at Habra: মামাবাড়িতে ঘুরতে এসে গুলিবিদ্ধ দুই ভাই, এলাকায় চাঞ্চল্য - Two Injured in Shootout at Habra

মামাবাড়ি বেড়াতে এসে গুলিবিদ্ধ দুই ভাই (Two Injured in Shootout) ৷ দুই দুষ্কৃতি বাইকে করে এসে তাদের গুলি করে চম্পট দেয় বলে অভিযোগ ৷ আহত অবস্থায় ওই দুই ভাইকে প্রথমে হাবড়া হাসপাতালে ভরতি করা হয় ৷ পরে তাঁদের অবস্থা আশঙ্কাজনক অবস্থায় কলকাতায় রেফার করা হয় ৷

Shootout at Habra
হাবড়া থানার জিওলডাঙার রাঙাবালি পাড়া
author img

By

Published : Feb 6, 2023, 7:35 AM IST

Updated : Feb 6, 2023, 8:05 AM IST

মামাবাড়ি বেড়াতে এসে গুলবিদ্ধ 2

হাবড়া, 6 ফেব্রুয়ারি: মেলা দেখে মামাবাড়ি ফেরার সময় গুলিবিদ্ধ দুই ভাই (Shootout at Habra North 24 PGS) । আহতদের নাম মণি দাস (28) ও শুকদেব দাস (25)। তাঁরা বর্ধমানের আউসগ্রামের অভিরামপুরের বাসিন্দা। উত্তর 24 পরগনার হাবড়া থানার জিওলডাঙার রাঙাবালি পাড়ায় মামার বাড়িতে বেড়াতে এসেছিলেন তাঁরা। সূত্রের খবর, রবিবার রাত 9টা নাগাদ তাঁদের মামাবাড়ির সামনে শুকদেবকে গুলি চালায় দুই দুষ্কৃতী। ভাইকে বাঁচাতে এসে গুলিবিদ্ধ হন দাদা। ঘটনায় এলাকায় সৃষ্টি হয়েছে আতঙ্ক। ঘটনাস্থলে হাবড়া থানার পুলিশ বাহিনী।

স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মণি ও শুকদেব বাণিপুরের মেলা উপলক্ষে তিন দিন আগে মামা পলাশ দাসের বাড়িতে ঘুরতে এসেছিলেন। গতকাল রাত মেলা দেখে ফিরে মামাবাড়ির সামনে বসে ফোনে কথা বলছিলেন শুকদেব। কিছুটা দূরে দাঁড়িয়েছিলেন দাদা মণি। স্থানীয়দের দাবি, সেই সময় হেলমেটে মুখ ঢাকা দুই যুবক বাইকে করে এসে বাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে থাকা শুকদেবের উপর চড়াও হয় এবং তাঁর মোবাইল ফোন কেড়ে নেয়। সে বাঁধা দেওয়ায় তাঁকে মারধোর করে, শুরু হয় ধস্তাধস্তি।

অভিযোগ, সেই সময় দুষ্কৃতীদের মধ্যে এক জন হঠাৎ শুকদেবকে গুলি করে। শুকদেবের চিৎকার শুনে মণি তাঁকে বাঁচাতে আসে । সে সময় দুষ্কৃতীরা মণিকেও লক্ষ্য করেও গুলি চালায়। গীতা দাস নামে স্থানীয় এক গৃহবধূ বলেন, "দুই ভায়ের চিৎকার শুনে আমি এলে দুষ্কৃতীরা আমার দিকেও বন্দুক তাক করে এবং বাইক নিয়ে পালিয়ে যায়। ওরা শুকদেবের মোবাইল ফোনটি নিয়ে গিয়েছে।" তিনি আরও জানান, আততায়ীদের মাথায় হেলমেট পড়া থাকায় চিনতে পারা যায়নি।

আরও পড়ুন: নন্দীগ্রামে গুলিবিদ্ধ যুবক, আত্মহত্যা নাকি খুন; তদন্তে পুলিশ

পরবর্তীতে, স্থানীয়রা গুলিবিদ্ধ দুই ভাইকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে হাবড়া স্টেট জেলারেল হাসপাতালে নিয়ে আসে। সেখানে তাঁদের শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে কলকাতায় রেফার করা হয়। স্থানীয়দের দাবি, এই এলাকায় এই ধরনের ঘটনা এর আগে কখনও ঘটেনি। দুই ভায়ের সঙ্গে কারও কোনও শত্রুতা ছিল বলেও তাঁদের জানা নেই। তবে কী কারণে গুলি চালানোর ঘটনা ঘটেছে তা তাঁরা বুঝতে পারছেন না। পুলিশ সূত্রে খবর, গুলি চালানোর কারণ নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। এর পিছনে ছিনতাই নাকি, অন্য কোনও কারণে গুলি চলেছে তা খতিয়ে দেখছে হাবড়া থানার পুলিশ। দুষ্কৃতীদের খোঁজ চলছে । খতিয়ে দেখা হচ্ছে এলাকার সিসিটিভি ফুটেজও ৷

মামাবাড়ি বেড়াতে এসে গুলবিদ্ধ 2

হাবড়া, 6 ফেব্রুয়ারি: মেলা দেখে মামাবাড়ি ফেরার সময় গুলিবিদ্ধ দুই ভাই (Shootout at Habra North 24 PGS) । আহতদের নাম মণি দাস (28) ও শুকদেব দাস (25)। তাঁরা বর্ধমানের আউসগ্রামের অভিরামপুরের বাসিন্দা। উত্তর 24 পরগনার হাবড়া থানার জিওলডাঙার রাঙাবালি পাড়ায় মামার বাড়িতে বেড়াতে এসেছিলেন তাঁরা। সূত্রের খবর, রবিবার রাত 9টা নাগাদ তাঁদের মামাবাড়ির সামনে শুকদেবকে গুলি চালায় দুই দুষ্কৃতী। ভাইকে বাঁচাতে এসে গুলিবিদ্ধ হন দাদা। ঘটনায় এলাকায় সৃষ্টি হয়েছে আতঙ্ক। ঘটনাস্থলে হাবড়া থানার পুলিশ বাহিনী।

স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মণি ও শুকদেব বাণিপুরের মেলা উপলক্ষে তিন দিন আগে মামা পলাশ দাসের বাড়িতে ঘুরতে এসেছিলেন। গতকাল রাত মেলা দেখে ফিরে মামাবাড়ির সামনে বসে ফোনে কথা বলছিলেন শুকদেব। কিছুটা দূরে দাঁড়িয়েছিলেন দাদা মণি। স্থানীয়দের দাবি, সেই সময় হেলমেটে মুখ ঢাকা দুই যুবক বাইকে করে এসে বাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে থাকা শুকদেবের উপর চড়াও হয় এবং তাঁর মোবাইল ফোন কেড়ে নেয়। সে বাঁধা দেওয়ায় তাঁকে মারধোর করে, শুরু হয় ধস্তাধস্তি।

অভিযোগ, সেই সময় দুষ্কৃতীদের মধ্যে এক জন হঠাৎ শুকদেবকে গুলি করে। শুকদেবের চিৎকার শুনে মণি তাঁকে বাঁচাতে আসে । সে সময় দুষ্কৃতীরা মণিকেও লক্ষ্য করেও গুলি চালায়। গীতা দাস নামে স্থানীয় এক গৃহবধূ বলেন, "দুই ভায়ের চিৎকার শুনে আমি এলে দুষ্কৃতীরা আমার দিকেও বন্দুক তাক করে এবং বাইক নিয়ে পালিয়ে যায়। ওরা শুকদেবের মোবাইল ফোনটি নিয়ে গিয়েছে।" তিনি আরও জানান, আততায়ীদের মাথায় হেলমেট পড়া থাকায় চিনতে পারা যায়নি।

আরও পড়ুন: নন্দীগ্রামে গুলিবিদ্ধ যুবক, আত্মহত্যা নাকি খুন; তদন্তে পুলিশ

পরবর্তীতে, স্থানীয়রা গুলিবিদ্ধ দুই ভাইকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে হাবড়া স্টেট জেলারেল হাসপাতালে নিয়ে আসে। সেখানে তাঁদের শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে কলকাতায় রেফার করা হয়। স্থানীয়দের দাবি, এই এলাকায় এই ধরনের ঘটনা এর আগে কখনও ঘটেনি। দুই ভায়ের সঙ্গে কারও কোনও শত্রুতা ছিল বলেও তাঁদের জানা নেই। তবে কী কারণে গুলি চালানোর ঘটনা ঘটেছে তা তাঁরা বুঝতে পারছেন না। পুলিশ সূত্রে খবর, গুলি চালানোর কারণ নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। এর পিছনে ছিনতাই নাকি, অন্য কোনও কারণে গুলি চলেছে তা খতিয়ে দেখছে হাবড়া থানার পুলিশ। দুষ্কৃতীদের খোঁজ চলছে । খতিয়ে দেখা হচ্ছে এলাকার সিসিটিভি ফুটেজও ৷

Last Updated : Feb 6, 2023, 8:05 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.