ETV Bharat / state

72 ঘণ্টার মধ্যে বনগাঁ পৌরসভায় অনাস্থা প্রস্তাব আনার প্রক্রিয়া শুরুর নির্দেশ হাইকোর্টের - BJP Councillor

আগামী 72 ঘণ্টার মধ্যে বনগাঁ পৌরসভায় অনাস্থা প্রস্তাব আনার প্রক্রিয়া শুরুর নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট ।

কলকাতা হাইকোর্ট
author img

By

Published : Jul 11, 2019, 3:30 PM IST

Updated : Jul 11, 2019, 9:00 PM IST

কলকাতা 11 জুলাই : 72 ঘণ্টার মধ্যে বনগাঁ পৌরসভায় অনাস্থা আনার প্রক্রিয়া শুরুর নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট । এক সপ্তাহের মধ্যে প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে । এই প্রক্রিয়ায় প্রশাসনকে সহায়তা করতে হবে বলে নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি সমাপ্তি চট্টোপাধ্যায় ।

বনগাঁ পৌরসভায় কাউন্সিলরের সংখ্যা 22 । এর মধ্যে 12 জন সম্প্রতি BJP-তে যোগ দেন । বাকি 10 জনের মধ্যে 1 জন কংগ্রেস সমর্থিত নির্দল কাউন্সিলর ও 1 জন CPI(M) কাউন্সিলর । তবে নির্দল কাউন্সিলর তৃণমূলে যোগ দেওয়ায় বর্তমানে তাদের কাউন্সিলর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে 9 ।

7 জুন দলেরই পৌরপ্রধানের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তুলে অনাস্থা প্রস্তাব আনে তৃণমূলের 11 জন কাউন্সিলর । বনগাঁ পৌরসভায় মোট ওয়ার্ডের সংখ্যা 22 । বনগাঁ পৌরসভার চেয়ারম্যান শঙ্কর আঢ্যর বিরুদ্ধে মহকুমাশাসকের দপ্তরে গিয়ে অনাস্থাপত্র জমা দেন কাউন্সিলররা । তাঁদের বক্তব্য, পৌরপ্রধান দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কাজের সঙ্গে জড়িত। এরপরই 12 কাউন্সিলর BJP-তে যোগ দেন।

এরপর রাজ্য সরকার বনগাঁ পৌরসভায় প্রশাসক বসানোর সিদ্ধান্ত নেয় । এই সিদ্ধান্তর বিরুদ্ধেই 4 জুলাই কলকাতা হাইকোর্টে যান BJP-তে যোগদানকারী কাউন্সিলররা । 8 তারিখ হাইকোর্ট কোনওরকম প্রশাসক বসানোর সিদ্ধান্তের উপর স্থগিতাদেশ দেয় । এরপর আজ আবার মামলাটির শুনানি হয় । শুনানি শেষে বিচারপতি সমাপ্তি চট্টোপাধ্যায় নির্দেশ দেন, এক সপ্তাহের মধ্যে অনাস্থা আনার প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে ।

বনগাঁ পৌরসভার চেয়ারম্যান শঙ্কর আঢ্য বলেন, "আমাদের কাছে এমন কোনও খবর নেই । তবে মহামান্য হাইকোর্ট যা নির্দেশ দেবে তাই পালন করতে হবে । আইন আইনের পথে চলবে ।"

কলকাতা 11 জুলাই : 72 ঘণ্টার মধ্যে বনগাঁ পৌরসভায় অনাস্থা আনার প্রক্রিয়া শুরুর নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট । এক সপ্তাহের মধ্যে প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে । এই প্রক্রিয়ায় প্রশাসনকে সহায়তা করতে হবে বলে নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি সমাপ্তি চট্টোপাধ্যায় ।

বনগাঁ পৌরসভায় কাউন্সিলরের সংখ্যা 22 । এর মধ্যে 12 জন সম্প্রতি BJP-তে যোগ দেন । বাকি 10 জনের মধ্যে 1 জন কংগ্রেস সমর্থিত নির্দল কাউন্সিলর ও 1 জন CPI(M) কাউন্সিলর । তবে নির্দল কাউন্সিলর তৃণমূলে যোগ দেওয়ায় বর্তমানে তাদের কাউন্সিলর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে 9 ।

7 জুন দলেরই পৌরপ্রধানের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তুলে অনাস্থা প্রস্তাব আনে তৃণমূলের 11 জন কাউন্সিলর । বনগাঁ পৌরসভায় মোট ওয়ার্ডের সংখ্যা 22 । বনগাঁ পৌরসভার চেয়ারম্যান শঙ্কর আঢ্যর বিরুদ্ধে মহকুমাশাসকের দপ্তরে গিয়ে অনাস্থাপত্র জমা দেন কাউন্সিলররা । তাঁদের বক্তব্য, পৌরপ্রধান দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কাজের সঙ্গে জড়িত। এরপরই 12 কাউন্সিলর BJP-তে যোগ দেন।

এরপর রাজ্য সরকার বনগাঁ পৌরসভায় প্রশাসক বসানোর সিদ্ধান্ত নেয় । এই সিদ্ধান্তর বিরুদ্ধেই 4 জুলাই কলকাতা হাইকোর্টে যান BJP-তে যোগদানকারী কাউন্সিলররা । 8 তারিখ হাইকোর্ট কোনওরকম প্রশাসক বসানোর সিদ্ধান্তের উপর স্থগিতাদেশ দেয় । এরপর আজ আবার মামলাটির শুনানি হয় । শুনানি শেষে বিচারপতি সমাপ্তি চট্টোপাধ্যায় নির্দেশ দেন, এক সপ্তাহের মধ্যে অনাস্থা আনার প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে ।

বনগাঁ পৌরসভার চেয়ারম্যান শঙ্কর আঢ্য বলেন, "আমাদের কাছে এমন কোনও খবর নেই । তবে মহামান্য হাইকোর্ট যা নির্দেশ দেবে তাই পালন করতে হবে । আইন আইনের পথে চলবে ।"

Intro:জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের বিরুদ্ধে তোলাবাজির অভিযোগ Body:
মানস নস্কর---

জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক ও তার আপ্তসহায়কের বিরুদ্ধে তোলাবাজির অভিযোগ, হলফনামা দিতে বললো হাইকোর্ট

কলকাতা ২ জুলাইঃ
তোলাবাজির অভিযোগ রাজ্যের খাদ্যমন্ত্রী তথা তৃনমুল কংগ্রেসের উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার জেলা সভাপতি জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের বিরুদ্ধে। ভয় দেখিয়ে প্রায় ২০ লক্ষটাকা আদায় করা হয়েছে বলে হাইকোর্টে অভিযোগ দায়ের করেছেন ব্যাবসায়ী সন্দীপ আগরওয়াল ও তার ভাই পংকজ আগরওয়াল। এই মামলার শুনানিতে আজ বিচারপতি দেবাংশু বসাক সব পক্ষকে আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে হলফনামা পেশের নির্দেশ দিলেন।

মামলাকারীদের তরফে আইনজীবী উদয় ঝা জানালেন, " সন্দীপ আগরওয়ালের স্ত্রীকে কাউন্সিলর করার আশ্বাস দিয়েছিলেন জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক।সেই থেকে তাদের মধ্যে একটা সম্পর্ক তৈরি হয়।এরপর সন্দীপের সাথে তার স্ত্রীর বনিবনা হচ্ছে না বলে সন্দীপকে বিধান নগর মিউনিসিপ্যালিটির ৬ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সুভাষ বোসের দপ্তরে ডাকা হয়। তাকে ৩০ লক্ষ টাকা দিতে বলা হয়। NDPS আইনে মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে দেওয়া হবে বলে হুমকি দেওয়া হয়। সন্দীপ বাবুর আরও অভিযোগ এই নিয়ে স্থানীয় থানায় অভিযোগ দায়ের করতে গেলে পুলিশ সিসিটিভি ক্যামেরা বন্ধ করে ওই ব্যবসায়ীর মাথায় বন্দুক ঠেকিয়ে উনাকে কুড়ি লক্ষ টাকার প্রমিসরি নোট এ সই করিয়ে নেয়।এই ঘটনার সঙ্গে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক, পুলিশ এবং জ্যোতিপ্রিয় বাবুর আপ্ত সহায়ক এর মধ্যে কথোপকথন এর রেকর্ড রয়েছে তাদের কাছে, প্রয়োজনে সেগুলো আদালতে পেশ করতে পারেন তাঁরা। পুরো ব্যাপারে সিবিআই তদন্তের দাবি জানিয়েছেন তারা।"
তখন রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল কিশোর দত্ত বলেন," যে দুজন লোক এই মামলা দায়ের করেছেন তাদের বিরুদ্ধে তিনটি মামলা রয়েছে। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা বকেয়া রয়েছে। কিশোর বাবু আরো বলেন, যাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে তাদের মধ্যে একজনের সঙ্গে সন্দীপবাবু স্ত্রীর সম্পর্ক আছে। তিনি আরো বলেন কোন অভিযুক্ত তদন্তকারী সংস্থা ঠিক করে দিতে পারেন না।"

জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের পক্ষের আইনজীবী পার্থসারথি সেনগুপ্ত বলেন," সন্দীপ এর স্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় বাবুকে কাকু বলে সম্বোধন করেন। "তখন বিচারপতি বলেন উনার বিরুদ্ধে পুলিশের সঙ্গে মিলে তোলাবাজির অভিযোগ রয়েছে। এরপরই তিনি সব পক্ষকে হলফনামা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। Conclusion:
Last Updated : Jul 11, 2019, 9:00 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.