বারাসত, 7 অগাস্ট : দেশ তথা রাজ্যে কোরোনা সংক্রমণ উর্ধ্বমুখী । প্রতিদিনই রেকর্ড হারে বাড়ছে সংক্রমণ । আর এরই মধ্যে সামাজিক দূরত্ব বিধিকে কার্যত বুড়ো আঙুল দেখিয়ে চলল বন দপ্তরের সহায়ক পদের চাকরির আবেদনপত্র জমা দেওয়া । উত্তর 24 পরগনার বারাসতে বন বিভাগের অফিসের সামনে ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো । ভিড় সামলাতে পরবর্তী সময়ে পুলিশ মোতায়েন করার চিন্তাভাবনা করছে বন দপ্তর ।
বন দপ্তরের সহায়ক পদের চাকরির আবেদনপত্র জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে জেলায় জেলায় । 3 অগাস্ট থেকে শুরু হওয়া সেই আবেদনপত্র জমা দেওয়ার পক্রিয়া চলবে 13 অগাস্ট পর্যন্ত । তবে আবেদনপত্র অনলাইনে জমা দেওয়ার ব্যবস্থা রাখা হয়নি । পোস্ট অফিস কিংবা অফলাইনে আবেদনপত্র জমা দিতে হবে চাকরি প্রার্থীদের । ফলে, অফলাইনে আবেদনপত্র জমা দিতে গতকাল সকাল থেকেই লম্বা লাইন চোখে পড়ে বারাসতে জেলা বন বিভাগের অফিসের সামনে । বেলা যত গড়িয়েছে সেই ভিড় আরও বেড়েছে । আর তাতেই সামনে এসেছে নিয়মভঙ্গের ছবি । নূন্যতম দূরত্বটুকু পর্যন্ত মানা হয়নি । গা ঘেঁষাঘেঁষি করেই লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায় চাকরি প্রার্থীদের । দীর্ঘক্ষণ ধরে বিধিভঙ্গের এই দৃশ্য দেখা গেলেও বন দপ্তরের পক্ষ থেকে ভিড় সামাল দেওয়ার ক্ষেত্রে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ । বিষয়টি নিয়ে চাকরি প্রার্থীদের কেউ কেউ অসন্তোষও প্রকাশ করেছেন ।
এই বিষয়ে চাকরি প্রার্থী নীতিশ মণ্ডল বলেন, "হালিশহর থেকে সকাল ন'টার সময় এসে লাইনে দাঁড়াতে হয়েছে । পোস্ট অফিসের আবেদনপত্র জমা দেওয়ার ব্যবস্থা থাকলেও তা ঠিক মতো পৌঁছাবে কি না, সেই সন্দেহে অফলাইনে জমা দিতে আসি । কোরোনার ভয় রয়েছে । কিন্তু এরই মধ্যে আবেদনপত্র তো জমা দিতে আসতেই হবে ।" আর এক চাকরিপ্রার্থী সুমন ভট্টাচার্য বলেন, "হাবরা থেকে এসে এক ঘণ্টা লাইনে দাঁড়াতে হয়েছে । অনলাইনে আবেদনপত্র জমা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হলে এই ভিড় এড়ানো সম্ভব হত । তখন সকলেই আবেদনপত্র জমা জমা দিতে পারতেন । কিন্তু এখন অফলাইনে ড্রপ বক্সে আবেদনপত্র জমা দিতে হচ্ছে ।" এদিকে, অফলাইনে আবেদনপত্র জমা দেওয়ার ভিড় দেখে পরবর্তী সময়ে পুলিশ মোতায়েনের চিন্তা ভাবনা করছে বন দপ্তর ।
বারাসতে চাকরির ফর্ম জমা দেওয়ার ভিড়, উধাও স্বাস্থ্যবিধি
বন দপ্তরের সহায়ক পদের চাকরির আবেদনপত্র জমা দেওয়ার ক্ষেত্রে শিকেয় উঠল সামাজিক দূরত্ব বিধি । বারাসতে বন বিভাগের অফিসের সামনে ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো ।
বারাসত, 7 অগাস্ট : দেশ তথা রাজ্যে কোরোনা সংক্রমণ উর্ধ্বমুখী । প্রতিদিনই রেকর্ড হারে বাড়ছে সংক্রমণ । আর এরই মধ্যে সামাজিক দূরত্ব বিধিকে কার্যত বুড়ো আঙুল দেখিয়ে চলল বন দপ্তরের সহায়ক পদের চাকরির আবেদনপত্র জমা দেওয়া । উত্তর 24 পরগনার বারাসতে বন বিভাগের অফিসের সামনে ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো । ভিড় সামলাতে পরবর্তী সময়ে পুলিশ মোতায়েন করার চিন্তাভাবনা করছে বন দপ্তর ।
বন দপ্তরের সহায়ক পদের চাকরির আবেদনপত্র জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে জেলায় জেলায় । 3 অগাস্ট থেকে শুরু হওয়া সেই আবেদনপত্র জমা দেওয়ার পক্রিয়া চলবে 13 অগাস্ট পর্যন্ত । তবে আবেদনপত্র অনলাইনে জমা দেওয়ার ব্যবস্থা রাখা হয়নি । পোস্ট অফিস কিংবা অফলাইনে আবেদনপত্র জমা দিতে হবে চাকরি প্রার্থীদের । ফলে, অফলাইনে আবেদনপত্র জমা দিতে গতকাল সকাল থেকেই লম্বা লাইন চোখে পড়ে বারাসতে জেলা বন বিভাগের অফিসের সামনে । বেলা যত গড়িয়েছে সেই ভিড় আরও বেড়েছে । আর তাতেই সামনে এসেছে নিয়মভঙ্গের ছবি । নূন্যতম দূরত্বটুকু পর্যন্ত মানা হয়নি । গা ঘেঁষাঘেঁষি করেই লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায় চাকরি প্রার্থীদের । দীর্ঘক্ষণ ধরে বিধিভঙ্গের এই দৃশ্য দেখা গেলেও বন দপ্তরের পক্ষ থেকে ভিড় সামাল দেওয়ার ক্ষেত্রে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ । বিষয়টি নিয়ে চাকরি প্রার্থীদের কেউ কেউ অসন্তোষও প্রকাশ করেছেন ।
এই বিষয়ে চাকরি প্রার্থী নীতিশ মণ্ডল বলেন, "হালিশহর থেকে সকাল ন'টার সময় এসে লাইনে দাঁড়াতে হয়েছে । পোস্ট অফিসের আবেদনপত্র জমা দেওয়ার ব্যবস্থা থাকলেও তা ঠিক মতো পৌঁছাবে কি না, সেই সন্দেহে অফলাইনে জমা দিতে আসি । কোরোনার ভয় রয়েছে । কিন্তু এরই মধ্যে আবেদনপত্র তো জমা দিতে আসতেই হবে ।" আর এক চাকরিপ্রার্থী সুমন ভট্টাচার্য বলেন, "হাবরা থেকে এসে এক ঘণ্টা লাইনে দাঁড়াতে হয়েছে । অনলাইনে আবেদনপত্র জমা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হলে এই ভিড় এড়ানো সম্ভব হত । তখন সকলেই আবেদনপত্র জমা জমা দিতে পারতেন । কিন্তু এখন অফলাইনে ড্রপ বক্সে আবেদনপত্র জমা দিতে হচ্ছে ।" এদিকে, অফলাইনে আবেদনপত্র জমা দেওয়ার ভিড় দেখে পরবর্তী সময়ে পুলিশ মোতায়েনের চিন্তা ভাবনা করছে বন দপ্তর ।